সম্পাদকীয় (১)
আজ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আসইয়াদ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ৭ তারিখ। যা সাইয়্যিদাতুন নিসা, উম্মুল উম্মাহাত, আফদ্বালুন নিসা বা’দা হযরত উম্মাহাতিল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, আহলু বাইতে রসূল, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
, ০৭ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৪ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২৭ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
মানুষ সাধারণত নিজেদের জিসমানী ‘মা’ সম্পর্কে কম-বেশি জানে। আগ্রহ, মুহব্বত প্রকাশ করে। সম্মান-শ্রদ্ধা করে। খিদমত করে। কিন্তু কোনো জিসমই জিন্দা থাকেনা রুহ ব্যতিরেকে। অর্থাৎ জিসমের চেয়ে রুহের ব্যাপকতা, মর্যাদা, হক্ব অনেক বেশি। কাজেই জিসমানী মা সম্পর্কে মানুষ যতটুকু জানে বা করে তার চেয়ে অনেক বেশি জানার, মানার, তা’যীম-তাকরীম করার বিষয় হচ্ছেন মহাসম্মানিতা, মহাপবিত্রা রূহানী মাতা উনার খিদমত মুবারকে। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
লেখাবাহুল্য, জিসমানী মা একটা সময়ের জন্য এবং জিসমানী সহযোগীতা পাওয়ার জন্য। কিন্তু রূহানী ‘মাতা’ শুধুমাত্র সমসাময়িক যুগের জন্য নয়। বরং পূর্ববর্তী, পরবর্তী সব সময়ের জন্য এবং রূহানী জিসমানী সব বিষয়ে নিয়ামত-নাযাত লাভের কারণ। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
উল্লেখ্য, মহাসম্মানিতা, মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের পরে সর্বশ্রেষ্ঠা, বেমেছাল, মহাসম্মানিতা, মহাপবিত্রা মাতা হলেন সাইয়্যিদাতুন নিসা, আফদ্বালুন নিসা বা’দা উম্মাহাতিল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, উম্মুল উমাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “পরবর্তী উম্মতরা যদি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ন্যায় ঈমান আনেন তবে তারা হিদায়েতপ্রাপ্ত হবেন। ” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১৩৭)
প্রসঙ্গত, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরসহ কায়িনাতবাসীর মহাসম্মানিতা উম্মুন বা মাতা হচ্ছেন হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! কিন্তু পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত পরবর্তী উম্মত তাদেরও তো মহাসম্মানিত রূহানী মাতা তথা ক্বায়িম মাক্বামে উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অজুুদ মুবারক থাকার কথা। সুবহানাল্লাহ! তাহলে সে মহান মহামহিম, মহামান্যা মুহতারামা মাতা বা উম্মুন আলাইহাস সালাম কে?
আবারো লিখতে হয়, পরবর্তী জামানায় অর্থাৎ বর্তমান আখিরী জামানায়- আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল পরিপূর্ণ মেছদাক ও ক্বায়িম-মাক্বাম হচ্ছেন- বর্তমান যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, লক্ষ্যস্থল আওলাদে রসূল, যামানার সুমহান ইমাম ও মুজতাহিদ, সুমহান মুজাদ্দিদে আ’যম, জামিউল আলক্বাব, ছাহিবে সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ! তিনি বর্তমান যামানায় সবার মহাসম্মানিত রূহানী পিতা আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুতরাং যিনি সাইয়্যিদায়ে মঈনে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনিই যে এ যামানার মু’মীন মুসলমানগণের মহাসম্মানিত রূহানী মাতা তথা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহাস সালাম- তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। তিনিই এ উম্মাহর মাতা তথা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
(২)
প্রসঙ্গত, আজ মহামহিমান্বিত সাইয়্যিদুশ শুহূরিল আ’যম শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৭ই রবীউল আউয়াল শরীফ। সাইয়্যিদাতুন নিসা, আফদ্বালুন নিসা বা’দা হযরত উম্মাহাতিল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, উম্মুল উমাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার সুমহান, মহিমান্বিত, পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
উল্লেখ্য, সৃষ্টি অসংখ্য রহস্য মহিমান্বিত ৭ সংখ্যা মুবারকের মাঝে নিহিত। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি ছয়দিনে কায়িনাত সৃষ্টি করেন এবং এর সাথে একদিন বিরতি যুক্ত করেন। অর্থাৎ সৃষ্টি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় ৭ দিনে। সুবহানাল্লাহ! সে সাথে তৈরি করেন ৭ আসমান এবং ৭ তবক যমীন। সুবহানাল্লাহ! এবং গণনা হিসেবে মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে দিনের সংখ্যা ৭। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
অপরদিকে গোটা জিন-ইনসানের মুখে সর্বাধিক পঠিত বিষয় হচ্ছে পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ। আর সবচেয়ে ফযীলতযুক্ত, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শেফা ও সিরাতুল মুস্তাক্বিম উনার সমন্বয়ে সমগ্র পবিত্র কুরআন শরীফ উনার নির্যাস, উম্মুল কিতাব, ‘উম্মুল কুরআন’ পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ উনার সংখ্যা ৭। আর উনার গুপ্তভেদস্বরূপ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার পবিত্রতম বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সংখ্যাও শাহরুল আ’যম, সাইয়্যিদুশ শুহূর, পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার মহিমান্বিত ৭ম দিন। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ‘উম্মুল উমাম’ আলাইহাস সালাম আর ‘উম্মুল কুরআন’ ‘উম্মুল কিতাব’ পুরোপুরি সমার্থক। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
(৩)
মূলত, তিনি শুধু ‘উম্মুল উমাম‘ নন; তিনি উম্মুল উম্মাহাত। তিনি সব মায়েদেরও মা। সব মা’গণও উনাকে মা ডেকে অন্তরের সব আকুতি ঢালার সুযোগ পান। পরম প্রশান্তি লাভ করেন।
সঙ্গতকারণেই বলতে হয়, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি এমন মাতা যিনি সন্তানকে শুধু জাহেরী দয়া-ইহসানই করেন না; মূলত তিনি সন্তানদের সব গুনাহর কাজ থেকেও রক্ষা করেন। বদআক্বীদা থেকে রক্ষা করেন। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে হিদায়েত করেন। বিশেষ করে নারী শিশু থেকে বৃদ্ধা পর্যন্ত তাদেরকে আলাদাভাবে পর্দা থেকে সংসার ধর্ম সব কিছুর পূর্ণাঙ্গ তালীম দিয়ে উম্মাহর অকল্পনীয় কল্যাণ সাধন করে যাচ্ছেন। সত্যিই উনি বেমেছাল সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম।
(৪)
আবারো বলতে হয়, এক্ষেত্রে বর্তমান যামানায় হযরত আহলে বাইত আলাইহিমুস সালাম উনাদের মাঝে লক্ষ্যস্থল হলেন- সাইয়্যিদাতুন নিসা, আফদ্বালুন নিসা বা’দা উম্মাহাতিল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনি। হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালামগণ উনাদের সমন্বিত নিয়ামত নিবিষ্টভাবে পরিপূর্ণ হয়েছে উনার মাঝে। বিশেষত, বেমেছালভাবে ফুটে উঠেছে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম ও উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনাদের মুবারক ফাযায়িল-ফযীলত, আমল-খিদমত, মুবারক তায়াল্লুক-নিসবত থেকে তা’লীম তরবিয়ত সবকিছু। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!
(৫)
বলাবাহুল্য, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বর্তমান মুসলিম উম্মাহর জন্য সুমহান আদর্শ। উনার মুবারক ছোহবত ইখতিয়ার করেই মুসলিম নারী বুঝতে পারবে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের, হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের, মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শান-মান, মর্যাদা, বুযূর্গী-সম্মান এবং হাছিল করতে পারবে নিসবত।
প্রসঙ্গত আরো উল্লেখ্য যে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ফায়িয-তাওয়াজ্জুহ লাভের মাধ্যমে অর্থাৎ উনার মুবারক ছোহবত ইখতিয়ারের মাধ্যমে নারীটিজিং, নারী নির্যাতন, পরকীয়া, লিভ টুগেদার, পারিবারিক বন্ধন ভঙ্গ, আত্মহত্যার প্রবণতা, মাদকাসক্তি, খুন থেকে শুরু করে সব ধরণের সামাজিক অবক্ষয় থেকে দেশ জাতি মুক্তি লাভ করবে। কারণ তাতে সব মায়েরাই রূহানী যোগ্যতা হাছিল করবে। এবং এতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে তাদের সন্তানরাও ভালো হয়ে যাবে। সুতরাং বলতে গোটা দেশ-জাতিই শুদ্ধ হয়ে যাবে।
কিন্তু এর বিপরীতে আমাদের দেশে কিছু বেপর্দা মহিলার নামে দিবস পালন করা হয়। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা করা হয়, এমনকি প্রতিবছর আন্তর্জাতিক ‘নারী দিবস’ও পালন করা হয়। আমরা মনে করি এসবের বিপরীতে বাংলাদেশে তো বটেই বরং গোটা মুসলিম বিশ্বে পবিত্র ৭ রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হওয়া দরকার।
মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতুন নিসা, আফদ্বালুন নিসা, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মুবারক উসীলায় তা খুলুছিয়াতের সাথে পালন করার তাওফীক দান করুন। আমীন!
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহান বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সত্যিকার উপলব্ধি জাগ্রত হোক সবার অন্তরে। সংস্কারের দাবীদার সরকারকে উপলব্ধিতে সক্ষমতা আনতেই হবে- যে, সত্যিকার ইসলামী অনুপ্রেরণাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সংস্কারের পরিক্রমা
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ মহিমান্বিত ২৩শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আফদ্বালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহিমান্বিত ২২শে জুমাদাল উখরা শরীফ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র খিলাফত মুবারক গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহিমান্বিত ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, খইরু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিবস।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুবারক হো- মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মহামহিমান্বিত ২০শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতুর রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী ওষুধ লুটের ব্যবসা বহু রকম। জনস্বাস্থ্যের হুমকি বহুবিধ। সংবেদনশীল এ বিষয়টির প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের উদাসীনতা বরদাশতের বাইরে
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা দুরূহ হলেও অসম্ভব নয় খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় খুব সহজেই পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জালিম ও তাবেদার সরকারের করে যাওয়া আত্মঘাতী পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা আমলাদের বাধা অবদমন করে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর পূরো কর্তৃত্বের অধিকার সেনাবাহিনীকেই প্রতিফলিত করে প্রকৃত শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভারত সীমান্তে ১৫ বছরে নিহত স্বীকৃত হিসেবে ছয় শতাধিক বাংলাদেশি। প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশী। জ্বলন্ত প্রশ্ন হলো- বাংলাদেশিদের জীবনের কি কোনো মূল্য নেই? বিজিবির আত্মরক্ষার কি কোনো অধিকার নেই? বিজিবি কি দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে সীমান্ত পাহারা দিবে?
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেনাবাহিনীর গৌরবোজ্জল ভূমিকা যেমন জ্বলজ্বল, উন্নয়নে ঝলমল তেমনি সংকটকালেও থাকুক সমুজ্জল
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৮ লাখ মেট্রিক টন লবণ মওজুদ থাকার পরও অবুঝ অন্তর্বর্তী সরকারকে লবণ আমদানী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। লবণ শিল্পের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা সংরক্ষণ অবকাঠামোর অভাব অতিশীঘ্র দূর করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












