সম্পাদকীয় (১)
আহলান! সাহলান!! সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, সাইয়্যিদুশ শুহূর, শাহরুল আ’যম শরীফ। সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আসইয়াদ, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ১লা তারিখ আজ; যা মহিমান্বিত হিজরত মুবারক উনার সুমহান দিবস।
পবিত্র হিজরত শরীফ উনার সুমহান চেতনায় মুসলিম বিশ্বকে ইসলামী ভ্রাতৃত্ববোধে উজ্জীবিত হতে হবে।
, ০১ রবীউল আউওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৮ রবি , ১৩৯২ শামসী সন , ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ২১ ভাদ্র , ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
মুসলমান হওয়াটা যে কত সর্বোত্তম, সম্মানিত, সমৃদ্ধ ও ছহীহ এবং অনিবার্য বিষয়- সে বোধ আজ মুসলমানদের মাঝে নেই। মুসলমান মানেই হচ্ছেন- উম্মতে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। যাঁর উসীলায় মুসলমান লাভ করেন তাওহীদ মুবারক, রিসালাত মুবারক উনার ইলিম, হালাল-হারাম সম্পর্কিত ইলিম, শরয়ী হুকুম-আহকাম উনার ইলিম, জাহান্নাম-জান্নাত সম্পর্কিত ইলিম, মুয়ামিলাত, মুয়াশারাত ইত্যাদি সবকিছুর ইলিম ও আমল। এসব কিছুর লক্ষ্য মূলত মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত মুবারক, মা’রিফাত মুবারক ও সন্তুষ্টি মুবারক লাভের অভিপ্রায়। আর মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত মুবারক, মা’রিফাত মুবারক হাছিলের মূল মাধ্যম হচ্ছেন- আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত মুবারক, মা’রিফাত মুবারক, নিসবত মুবারক, তায়াল্লুক মুবারক অর্জন।
মহাপবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ধামার সম্মানিত হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি তাদেরকে অর্থাৎ উম্মতদেরকে বলুন- তারা যেন আমার বিশেষ বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ (দিনগুলোকে) শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে। ”
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই রহমত মুবারক এবং তিনিই রহমত মুবারক বণ্টনের মালিক অর্থাৎ ‘রহমতুল্লিল আলামীন’; তাই এই বিশেষ মাসে আলাদাভাবে বিশেষ রহমত মুবারক নাযিল হয় শুধু মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে। সুবহানাল্লাহ!
সঙ্গতকারণে কুল-কায়িনাতের সবার উচিত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং এই সম্মানিত মাস উদযাপনের জন্য বিশেষ জজবায় অনুপ্রাণিত হওয়া এবং সর্বাত্মক কোশেশ করা।
প্রসঙ্গত, আর মাত্র ১০ দিন পর সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ মহাসম্মানিত ১২ই শরীফ।
আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আবির্ভাব সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার সম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মাহকে জানিয়ে দিন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ফযল-করম এবং রহমত মুবারক হিসেবে উনার প্রিয়তম রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যে হাদিয়াস্বরূপ দিয়েছেন, সেজন্য তারা যেন খুশি প্রকাশ করে। (তোমরা যতো কিছুই করো না কেন) এ খুশি প্রকাশ করাই হচ্ছেন সমগ্র কায়িনাতের জন্য সবচেয়ে বড় ও সর্বোশ্রেষ্ঠ ইবাদত। ” (পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৫-৫৮)
পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, পবিত্র সাইয়্যিদে ঈদে আকবর, পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ তথা মহাপবিত্র ও সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ; যা মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ ১২ই শরীফ হিসেবে সমধিক পরিচিত। যা পালন করা শুধু মুসলমানই নয়, বরং কুল-কায়িনাতের সবার জন্য ফরয।
(২)
অপরদিকে বিশেষভাবে উল্লেখ্য, সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূর, শাহরুল আ’যম শরীফ উনার প্রথম দিন বা পহেলা তারিখ আজ। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র মক্কা শরীফ থেকে পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে ‘পবিত্র হিজরত মুবারক’ করার মহাসম্মানিত দিবস।
পবিত্র হিজরত মুবারক উনার ঘটনা আবশ্যিকভাবে মুসলমানদের মাঝে অনেক নির্দেশনা ও নছীহত প্রদান করে। প্রসঙ্গত, মুসলমান যে ভূ-খ-ে বা দেশে বাস করবেন, সেখানে পরিপূর্ণ সম্মানিত ইসলামী আবহ থাকতে হবে। মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় অতিক্রম করলে অকল্পনীয় গায়েবী মদদ লাভ হয়। এক মুসলমান অপর মুসলমান পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার রাহে অকল্পনীয় ভ্রাতৃত্ববোধে আবদ্ধ হবেন। মুসলমান উনারা সমাজ জীবনে পরিপূর্ণভাবে সম্মানিত ইসলামী আদর্শের প্রতিফলন পাবেন।
প্রসঙ্গত প্রশ্ন উত্থাপিত হয়, বাংলাদেশের বর্তমান সমাজ জীবনে তার সম্মানিত ইসলামী আবহ ও মুসলিম ভ্রাতৃত্ববোধের বিকশিত রূপ আদৌ আছে কি? দেশের সরকার সে লক্ষ্যে কোনো কাজ করছে কি? দেশে সম্মানিত ইসলামী আবহ নিশ্চিত করেছে কি?
লেখাবাহুল্য, এর জবাব- ‘না’। বরং উল্টো যে কথাটি সত্য, তা চরম ন্যক্কারজনক হলেও বলতে হয়- পবিত্র মক্কা শরীফ উনার কাফিররা যেভাবে মুসলমানদের উপর একের পর এক আঘাতের দ্বারা ইবাদত-বন্দেগী করা দুর্বিষহ ও দুরূহ করে ফেলেছিল; বাংলাদেশের সরকারও তেমনি একের পর এক অনৈসলামিক আইন, অনুষঙ্গ, সংস্কৃতি ও আবহ বিস্তারের দ্বারা এদেশে মুসলমানদের বাঁচার, থাকার জন্য চরম অযোগ্য অবস্থা তৈরি করে চলছে। এরূপবস্থায় সংক্ষুব্ধ মুসলমান যদি মন্তব্য করেন, বাংলাদেশের সরকার বাংলাদেশী মুসলমানদেরকে বাংলাদেশ থেকে হিজরত করতে বাধ্য করছে বা সে পরিবেশ তৈরি করে চলছে, তবে তা নেহায়েত অসত্য হবে কি?
(৩)
সঙ্গতকারণেই আমরা মনে করি, সরকারের উচিত- এ রকম অভিযোগ থেকে নিজেকে মুক্ত করা। বাংলাদেশী কোনো মুসলমান যাতে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে পালনের জন্য বাংলাদেশ থেকে হিজরতের কথা চিন্তা না করে সেরকম ইসলামবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা। বরং বাংলাদেশ পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের লক্ষ্যে সবচেয়ে সুন্দর দেশ- এ তথ্য প্রতিষ্ঠিত করা। বাংলাদেশ সরকারের উচিত- আবিসিনিয়ার হযরত নাজ্জাশী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মতো পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের ক্ষেত্রে যাবতীয় পৃষ্ঠপোষকতা করে পরিপূর্ণ ইসলামী আবহ প্রতিষ্ঠা করে হযরত নাজ্জাশী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মতো প্রশংসা অর্জন করা।
মূলত, এসব অনুভূতি ও দায়িত্ববোধ আসে পবিত্র ঈমান ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাদের অনুভূতি ও প্রজ্ঞা থেকে। আর তার জন্য চাই নেক ছোহবত তথা মুবারক ফয়েয, তাওয়াজ্জুহ।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহান বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সত্যিকার উপলব্ধি জাগ্রত হোক সবার অন্তরে। সংস্কারের দাবীদার সরকারকে উপলব্ধিতে সক্ষমতা আনতেই হবে- যে, সত্যিকার ইসলামী অনুপ্রেরণাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সংস্কারের পরিক্রমা
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ মহিমান্বিত ২৩শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আফদ্বালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহিমান্বিত ২২শে জুমাদাল উখরা শরীফ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র খিলাফত মুবারক গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহিমান্বিত ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, খইরু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিবস।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুবারক হো- মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মহামহিমান্বিত ২০শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতুর রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী ওষুধ লুটের ব্যবসা বহু রকম। জনস্বাস্থ্যের হুমকি বহুবিধ। সংবেদনশীল এ বিষয়টির প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের উদাসীনতা বরদাশতের বাইরে
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা দুরূহ হলেও অসম্ভব নয় খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় খুব সহজেই পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জালিম ও তাবেদার সরকারের করে যাওয়া আত্মঘাতী পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা আমলাদের বাধা অবদমন করে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর পূরো কর্তৃত্বের অধিকার সেনাবাহিনীকেই প্রতিফলিত করে প্রকৃত শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভারত সীমান্তে ১৫ বছরে নিহত স্বীকৃত হিসেবে ছয় শতাধিক বাংলাদেশি। প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশী। জ্বলন্ত প্রশ্ন হলো- বাংলাদেশিদের জীবনের কি কোনো মূল্য নেই? বিজিবির আত্মরক্ষার কি কোনো অধিকার নেই? বিজিবি কি দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে সীমান্ত পাহারা দিবে?
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেনাবাহিনীর গৌরবোজ্জল ভূমিকা যেমন জ্বলজ্বল, উন্নয়নে ঝলমল তেমনি সংকটকালেও থাকুক সমুজ্জল
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৮ লাখ মেট্রিক টন লবণ মওজুদ থাকার পরও অবুঝ অন্তর্বর্তী সরকারকে লবণ আমদানী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। লবণ শিল্পের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা সংরক্ষণ অবকাঠামোর অভাব অতিশীঘ্র দূর করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












