কতিপয় সুবিধাবাদী লোকের উন্নয়ন দেশের উন্নয়ন নয়। মধ্যবিত্তরা দরিদ্র হচ্ছে এবং দরিদ্ররা আরো অতি দরিদ্রে পরিণত হচ্ছে।
বাংলাদেশে দিন দিন ধনীরা শুধু ধনীই হচ্ছে; বিপরীতে অতি দরিদ্র হচ্ছে জনগণ। সরকারের উচিত- মুষ্টিমেয় কিছু লোকের উন্নয়নে বিভোর না থেকে জনসাধারণের সর্বোচ্চ উন্নয়ন করা।
, ২৮ শা’বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২১ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ২১ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ০৭ চৈত্র, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
রাজধানীর বিলবোর্ডে লেখা হচ্ছে- উন্নয়নের অপ্রতিরোধ্যগতিতে এগিয়ে চলছে দেশ। বলার অপেক্ষা রাখে না, প্রচারিত উন্নয়ন নিয়ে মহা বিতর্ক আছে। কারণ দেশের মুষ্টিমেয় মানুষের উন্নতি আসল উন্নয়ন নয় এবং এর ফল কখনো ভালো হয় না। ‘উন্নয়ন’ মানে দেশের সর্বস্তরের জনগণের ‘উন্নয়ন’। ঢাকার অভিজাত এলাকায় বসবাসকারী বিত্তশালী কিছু মানুষ, যারা বিদেশে যায়, বিদেশে বাড়ি কেনে, বিদেশে ছেলে-মেয়েদের পড়ায়। সেটা তাদের উন্নতি, দেশের উন্নয়ন নয়। শুধু মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ যদি ভালো থাকে, তার ফল ভবিষ্যতে মোটেই ভালো হবে না।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী বলেছে- ‘দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে’। বাংলাদেশে ৩০ কোটি জনগণ বাস করে। কিন্তু ৩০ কোটি লোক উন্নয়নের মহাসড়কে নেই। বলার অপেক্ষা রাখে না, বাংলাদেশে শুধু কিছু লোকের শনৈ শনৈ উন্নতি ঘটেছে। বর্তমানে বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। কিন্তু এর পেছনে যে কৃষকের অবদান, দেশের খাদ্যচাহিদা পূরণ হয় যে কৃষি থেকে- সেই কৃষির নিয়ামক ১ কোটি ৮০ লাখ কৃষক আজো দরিদ্র ও নিপীড়িতই রয়ে গেছে। শত ত্যাগ স্বীকার করে যে কৃষকরা দেশের খাদ্যচাহিদা পূরণ করে তা বিদেশে রফতানীর সুযোগ করে দিচ্ছে, সেই কৃষকরা সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে তাদের উৎপাদিত ফসলের ন্যায্য দাম পাচ্ছে না। ফড়িয়া ও দালালদের খপ্পড়ে পড়ে প্রতিনিয়ত নিঃস্ব হচ্ছে তারা। এমনো অনেক কৃষক রয়েছে, যাদের পরিবার ফসলের ন্যায্য দাম না পেয়ে অনাহারে থাকছে। সেইসাথে মৎস্য উৎপাদনে বাংলাদেশ চতুর্থ। কিন্তু দেশের জেলে সম্প্রদায় নানা অবহেলার শিকার হচ্ছে। মহাজন দালালদের দ্বারা নির্যাতিত হচ্ছে। এক হিসেবে দেশের নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পেশাজীবি সমাজ দিন দিন বঞ্চনার শিকার হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৬ সালের এপ্রিলে বলেছিলো- ‘আমাদের লক্ষ্য দেশের সুষম উন্নয়ন’। কিন্তু আমরা বাস্তবে প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের কোনো প্রতিফলন খুঁজে পাই না। ঢাকা শহরে বর্তমানে ৬০ লাখ বস্তিবাসী রয়েছে। যারা প্রতিনিয়ত দারিদ্র্য, অনাহার, অবহেলা এবং বঞ্চিত। সরকার থেকে এর আগে কয়েকবার বস্তিবাসীদের উন্নয়নে ভাষানটেকে ফ্ল্যাট দেয়া, তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ইত্যাদির পদক্ষেপ নিয়েছিলো। কিন্তু পরবর্তীতে দেখা গেছে, তাদের জন্য যে ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হয়েছিলো, সেগুলোতে দুর্নীতি ও অনিয়মের অঙ্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে। প্রভাবশালী ও বিত্তশালীরা সেসব ফ্ল্যাট দখল করে নিয়েছে। সেইসাথে ঢাকা শহরে ১৫ লাখ পথশিশু রয়েছে। তাদের বিভিন্ন উন্নয়নের কথা বললেও দিন দিন পথশিশু বেড়েই চলেছে। যারা দিন দিন বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকা-ের সূচনা করে সামাজিক পরিবেশ অস্থিতিশীল করে তুলছে। সবচেয়ে বৈষম্যের চিত্র হলো, দেশে এখনো ২ কোটি লোক একবেলা না খেয়ে থাকে।
বলতে হয়, দেশের জনগণের বৃহৎ অংশের কোনো উন্নয়ন সাধন হচ্ছে না। কিন্তু এর বিপরীতে একটি প্রভাবশালী ও অভিজাত মহল নানা সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে। এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, দেশের ৯০ ভাগ সম্পদ মাত্র ১ ভাগ লোকের হাতে। সেইসাথে দেশে আয় বৈষম্যও প্রকট। ঢাকার মোট আয়ের ৪০ শতাংশের বেশি মাত্র সাড়ে ছয় শতাংশ মানুষের হাতে। এ ধনিক শ্রেণীর মাসিক গড় আয় প্রায় দুই লাখ টাকা। ঢাকার বাইরে ২০ শতাংশের বেশি মানুষের হাতে মোট আয়ের ৫১ শতাংশ অর্থ।
সেইসাথে বাংলাদেশে এস. আলম গ্রুপ, আকিজ গ্রুপ, আড়ং, আনন্দ গ্রুপ, বেক্সিমকো গ্রুপ, বসুন্ধরা গ্রুপ, সিটি গ্রুপ, কনকর্ড গ্রুপ, যমুনা গ্রুপ, মেঘনা গ্রুপসহ প্রায় কয়েকশত কর্পোরেট হাউজ সরকারি বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিয়ে লাখ লাখ কোটি টাকার ব্যবসা বাণিজ্য পরিচালনা করে যাচ্ছে। এমনকি এদের মধ্যে অনেকে ১০/২০ হাজার কোটি টাকার খেলাপী ঋণও মাফ করিয়ে নিচ্ছে। সেইসাথে গ্রামীণফোন, এয়ারটেল, ইউনিলিভার, ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকো, রেকিট, এইচএসবিসি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকসহ বিভিন্ন বহুজাতিক কোম্পানিগুলো সরকারের কাছ থেকে সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে। কিন্তু এগুলোর বিপরীতে দেশের সিংহভাগ জনগণের উন্নয়ন হচ্ছে না। ধনীরা শুধু ধনীই হয়ে যাচ্ছে আর দরিদ্ররা অতি দরিদ্রতে পরিণত হচ্ছে।
উল্লেখ্য, সংবিধানের (১৫) অনুচ্ছেদে রয়েছে- ‘সরকার জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণের কাজ করবে’। সংবিধানের ২৮ অনুচ্ছেদে আরো বলা হয়েছে- ‘কেবল, ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোনো নাগরিকের প্রতি রাষ্ট্র বৈষম্য প্রদর্শন করিবে না’। বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার নিজেদের রাষ্ট্রের সেবক এবং সংবিধানের বাস্তবায়নকারী হিসেবে দাবি করে থাকে। কিন্তু উপরিক্ত বর্ণিত নানা শোষণের চিত্র সরকারের সেই দাবি মøান করে দেয়। একদিকে সালমান এফ রহমানের মতো ব্যক্তিরা হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তা আর পরিশোধ করেনি। সেইসাথে এই ঋণ নিয়ে কোনো প্রশ্নের মুখোমুখি হয়নি। তারা কালো টাকা সাদা করে নিয়েছে। সোনালী ব্যাংকের হলমার্ক কেলেঙ্কারী, বেসিক ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক কেলেঙ্কারীর টাকা ফেরতের কোনো চিহ্ন আজো দেখা যায়নি। লাখো কোটি টাকা খেলাপী ঋণ ফিরে পাওয়ারও কোনো সম্ভাবনা নেই। কিন্তু দেশের সাধারণ থেকে মধ্যবিত্ত ব্যবসায়ী তথা জনগণ ব্যাংক ঋণসহ নানা সরকারি সহায়তা তো পাচ্ছেই না, উল্টো বিবিধ শোষণ ও বঞ্চনার শিকার হচ্ছে। পড়ে পড়ে মার খাচ্ছে। এমনকি অনেকেই দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে।
সঙ্গতকারণেই আমরা বলতে চাই, যদি দেশের সাধারণ জনগণের উন্নয়ন না করা হয় এবং তাদেরকে উপযুক্ত নাগরিক সুযোগ-সুবিধা ভোগের ব্যবস্থা না করা হয়, তাহলে অবিলম্বে দেশে সামাজিক শৃঙ্খলা ধ্বংস হয়ে যাবে। সত্যিকার অর্থে দেশের উন্নয়ন তো হবেই না, উল্টো দেশ পরিণত হবে একটি ‘ব্যর্থ রাষ্ট্রে’। তাই সরকারের উচিত- জনউন্নয়ন সাধিত করা। জনগণের স্বার্থ সংরক্ষণ ও সমুন্নত করা।
মূলত, এসব অনুভূতি ও দায়িত্ববোধ আসে পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ অনন্তকালব্যাপী পালন করার ইলম ও জজবা থেকে। আর তার জন্য চাই নেক ছোহবত তথা মুবারক ফয়েয-তাওয়াজ্জুহ।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ মহিমান্বিত ২৩শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আফদ্বালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহিমান্বিত ২২শে জুমাদাল উখরা শরীফ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র খিলাফত মুবারক গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহিমান্বিত ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, খইরু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিবস।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুবারক হো- মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মহামহিমান্বিত ২০শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতুর রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী ওষুধ লুটের ব্যবসা বহু রকম। জনস্বাস্থ্যের হুমকি বহুবিধ। সংবেদনশীল এ বিষয়টির প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের উদাসীনতা বরদাশতের বাইরে
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা দুরূহ হলেও অসম্ভব নয় খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় খুব সহজেই পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জালিম ও তাবেদার সরকারের করে যাওয়া আত্মঘাতী পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা আমলাদের বাধা অবদমন করে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর পূরো কর্তৃত্বের অধিকার সেনাবাহিনীকেই প্রতিফলিত করে প্রকৃত শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভারত সীমান্তে ১৫ বছরে নিহত স্বীকৃত হিসেবে ছয় শতাধিক বাংলাদেশি। প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশী। জ্বলন্ত প্রশ্ন হলো- বাংলাদেশিদের জীবনের কি কোনো মূল্য নেই? বিজিবির আত্মরক্ষার কি কোনো অধিকার নেই? বিজিবি কি দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে সীমান্ত পাহারা দিবে?
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেনাবাহিনীর গৌরবোজ্জল ভূমিকা যেমন জ্বলজ্বল, উন্নয়নে ঝলমল তেমনি সংকটকালেও থাকুক সমুজ্জল
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৮ লাখ মেট্রিক টন লবণ মওজুদ থাকার পরও অবুঝ অন্তর্বর্তী সরকারকে লবণ আমদানী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। লবণ শিল্পের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা সংরক্ষণ অবকাঠামোর অভাব অতিশীঘ্র দূর করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহিমান্বিত ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। আজ পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ সুমহান দিবস মুবারক উনার তাৎপর্য অনুধাবন করা গোটা মুসলিম উম্মাহ্র জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয় এবং ফজিলতের কারণ।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)












