দূরের গ্রহ ইউরেনাস ও নেপচুন
, ১০ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২০ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ১৯ মে, ২০২৪ খ্রি:, ০৫ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) স্থাপত্য নিদর্শন
সূর্যকে একবার ঘুরে আসতে ইউরেনাস পৃথিবীর হিসেবে ৮৪ বছর সময় নেয়, নেপচুন নেয় ১৬৫ বছর।
পৃথিবী থেকে পাঠানো ভয়েজার-২ মহাকাশযান দিয়ে গ্রহ দুটোর ওপর জরিপ চালানো হয়। যেটা ১৯৮৬ সালে ইউরেনাস ও ১৯৮৯ সালে নেপচুনের পাশ দিয়ে উড়ে যায়। দুটো গ্রহের অধীনেই ক্ষীণ বলয় ব্যবস্থা রয়েছে।
উভয়ের রয়েছে প্রাকৃতিক উপগ্রহ বা চাঁদের আধিক্য।
ইউরেনাস ও নেপচুনের বায়ুম-ল গভীর, তুলনামূলক বৈশিষ্ট্যহীন ও হিলিয়াম প্রভাবিত। যা শিলা ও বরফের একটা বৃহৎ কেন্দ্রকে ঘিরে রেখেছে। এখানে কিছু অতিরিক্ত হাইড্রোকার্বন থাকে।
যেমন অ্যামোনিয়া, মিথেন এগুলো মেঘের শীর্ষে প্রতিফলিত সূর্যের আলোর রং পরিবর্তন করে গ্রহদুটোকে স্বতন্ত্র সবুজ ও নীল রঙে রাঙায়।
এদের আভ্যন্তরীণ তাপও বেশ অস্থিতিশীল। তা নেপচুনে পুরো সৌরজগতের কিছু দ্রুততম বাতাসকে ফুঁসিয়ে তোলে। সেই আলোড়নে এই বাতাস ঘণ্টায় ২,০০০ কিলোমিটার বেগে বয়ে যায়। নিজ কক্ষপথে পৃথিবী ২৩ ডিগ্রি কাঁত হয়ে ঘোরে।
সৌরজগতের আর সাতটা গ্রহের মতো ইউরেনাসও প্রায় সোজা হয়ে ঘুরছিল। হঠাৎ একটা প্রোটোপ্লানেটের ধাক্কায় এটি তার ঘূর্ণন কোণ পরিবর্তন করেছে। বর্তমানে ইউরেনাস ৯৮ ডিগ্রি কাঁত হয়ে ঘোরে। একে বলা হয় ‘ইউরেনাসের ঘূর্ণন’।
ইউরেনাস এবং নেপচুন আমাদের সৌরজগতের বাইরে থেকে দ্বিতীয় ও প্রথম গ্রহ। আকারে বিশাল বড় গ্যাস গ্রহ। যার প্রত্যেকটির ব্যাস পৃথিবীর চারগুণ।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
অনন্য স্থাপত্যের নজির বাংলাদেশে: মসজিদে নববী শরীফ উনার হুবহু নকশায় রাজারবাগ শরীফে সুন্নতী জামে মসজিদ নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হয়েছিল সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ মহাসম্মানিত ১২ই শরীফে
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
অনন্য নিদর্শন সভ্যতার স্বর্ণযুগে গ্রন্থবাঁধাই (৩)
০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মুসলিম স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন খাগড়াছড়ির সবচেয়ে পুরনো ঐতিহাসিক শাহী জামে মসজিদ
১৭ আগস্ট, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
অনন্য নিদর্শন সভ্যতার স্বর্ণযুগে গ্রন্থবাঁধাই (২)
১৩ আগস্ট, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
স্থাপত্যশৈলীর অন্যতম নিদর্শন ঐতিহাসিক চন্দনপুরা তাজ মসজিদ (২)
১১ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
স্থাপত্যশৈলীর অন্যতম নিদর্শন ঐতিহাসিক চন্দনপুরা তাজ মসজিদ (১)
১০ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ছাহাবী সাইয়্যিদুনা হযরত আমর ইবনুল আস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু মসজিদ (৫)
০৫ জুলাই, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ছাহাবী সাইয়্যিদুনা হযরত আমর ইবনুল আস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু মসজিদ (৪)
২৯ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
বাবা আদম শহীদ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মাজার শরীফ ও মসজিদ
২৭ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইউরোপে মুসলিম সভ্যতার অন্যন্য এক নিদর্শন “বিবি-হায়েবাত মসজিদ”
২৪ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পবিত্র মসজিদে কুবা শরীফ
২৩ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ছাহাবী সাইয়্যিদুনা হযরত আমর ইবনুল আস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু মসজিদ (৩)
১২ জুন, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)