দেশেই তৈরী হতে পারে মোটর, গাড়ি, উন্নত যুদ্ধজাহাজ, আধুনিক ট্রেন ইঞ্জিন।
বাংলাদেশ হতে পারে মোটরশিল্পের অন্যতম রফতানিকারক দেশ। প্রয়োজন শুধু সরকারের দুর্নীতিমুক্ত পদক্ষেপ ও সততাপূর্ণ পৃষ্ঠপোষকতা।
, ১০ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ০২ হাদি ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ০২ এপ্রিল, ২০২৩ খ্রি:, ১৯ চৈত্র, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সম্পাদকীয়
বাংলাদেশের বিভিন্ন খাত রফতানিতে এগিয়ে গেলেও দেশের মোটরগাড়ি শিল্প এখনো আমদানিনির্ভরই রয়ে গেছে। এখন বাংলাদেশের সিংহভাগ গাড়িই রিকন্ডিশন। তবে এই আমদানিনির্ভরতা কাটাতে কাজ করছে সরকারি-বেসরকারি বেশ কয়েকটি মোটরগাড়ি প্রস্তুতকরণ কোম্পানি। দেশে ওয়ালটন, প্রগতিসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান নিজস্ব উপায়ে গাড়ি উৎপাদন করছে। ওয়ালটন বর্তমানে তাদের তৈরী মোটরসাইকেল ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ লেবেলে বিদেশে রফতানিও করছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি শিল্পমন্ত্রী বলেছে‘ বাংলাদেশের নিজস্ব ব্র্যান্ডের মোটরগাড়ি উৎপাদনে কাজ চলছে। এ লক্ষ্যে খুব শিগগির অটোমোবাইল শিল্প উন্নয়ন নীতি চূড়ান্ত করা হবে। তিনি বলেছেন, বর্তমানে দেশে গাড়ি বানানো হলেও সেগুলোর পার্টস বিদেশ থেকে আনানো। ফলে এখানে নিজস্ব কিছু নেই। এখন সরকার পরিকল্পনা করছে নিজেরা কিছু পার্টস তৈরি করে, কিছু পার্টস ভেন্ডরদের দিয়ে তৈরি করিয়ে নিয়ে নিজস্ব ব্র্যান্ডের গাড়ি বানানোর। বিশ্বের নামকরা কোম্পানিগুলোও তাই করে। নিজস্ব ডিজাইন ও মানের পার্টস তৈরি করে নিয়ে গাড়ি বানানো হয়। সরকারি প্রতিষ্ঠান প্রগতির সেই সক্ষমতা রয়েছে। ইতোমধ্যে গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগ চালু এবং অত্যাধুনিক সংযোজন কারখানা স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে।
উল্লেখ্য, মোটরগাড়ি শিল্পে বাংলাদেশের সক্ষমতা পূর্বেও ছিলো এখনো আছে। কিন্তু এই সক্ষমতা কাজে লাগানোর মতো পদক্ষেপ ও পৃষ্ঠপোষকতা কখনোই আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করা হয়নি। যেখানে বাংলাদেশে যুদ্ধজাহাজ তৈরী করা হচ্ছে, পণ্যবাহী বড় জাহাজ তৈরী করা হচ্ছে- বাংলাদেশ মাত্র ৫টি বৃহৎ পণ্যবাহী জাহাজ রফতানি করে ৫ বছরে ১৫০ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে, পর্যাপ্ত পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এই খাত থেকে ৫০০ মিলিয়ন ডলার আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া, দেশের সৈয়দপুরের রেলের ওয়ার্কশপে রেলের ইঞ্জিন থেকে শুরু করে বগি পর্যন্ত তৈরী হতো। যদিও এখন তৈরী না হলেও সক্ষমতা রয়েছে। দেশে এখন পানি দিয়ে চলার মতো বাইক তৈরী করছে ক্ষুদে বিজ্ঞানীরা, ওয়াটার সি প্লেন তৈরী করা হচ্ছে। রাজধানীর সবচেয়ে অবহেলিত এলাকা কিন্তু ব্যাপক সম্ভাবনাময় সুপরিচিত জিঞ্জিরার অঘোষিত বিজ্ঞানীরা সুই থেকে হেলিকপ্টার পর্যন্ত তৈরী করার সক্ষমতা রাখছেন। একটু প্রশিক্ষনের মাধ্যমে এই জিঞ্জিরা থেকে হাজার হাজার কারিগর বেরিয়ে আসতে পারে। যেখানে দেশে এতকিছু তৈরী হচ্ছে সেখানে বাংলাদেশে গাড়ি তথা মোটরশিল্প বিকশিত না হওয়ার কোনো প্রশ্নই আসেনা। মূলত নানা বাধা ও সরকারের অবহেলার কারণে দেশে মোটরশিল্প নিজের পায়ে দাড়াতে পারছেনা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতজানু পররাষ্ট্রনীতি, ভুল পদক্ষেপের কারণে বাংলাদেশের মোটরশিল্প/অটোমোবাইল খাত স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারছেনা। সরকারের ভেতর ঘাপটি মেরে থাকা একটি মহল দেশের গাড়ি শিল্পের উন্নয়ন না করে ভারত থেকে নি¤œমানের গাড়ি আমদানি করছে। নি¤œমানের ট্রেন আমদানি করছে, শীতপ্রধান দেশের জন্য তৈরী অকার্যকর ডেমু ট্রেন আমদানি করছে। এতে করে বিপুল পরিমাণের মুনাফা তাদের পকেটস্থ হচ্ছে অন্যদিকে দেশীয় গাড়ি ও অটোমোবাইল শিল্পও অন্ধকারেই থেকে যাচ্ছে। বিদেশ থেকে গাড়ি আমদানির কারণে শুধু যে দেশের গাড়ি শিল্প অকার্যকর থাকছে তা নয় এর পাশাপাশি দেশের পরিবেশের উপরও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে। বিদেশে যেসব গাড়ি চলতে পারে না, পরিবেশের জন্য নিরাপদ না, তারা যেসব গাড়ি ধ্বংস করে, সেই গাড়িগুলো বাংলাদেশে পাঠিয়ে দিচ্ছে। স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত পুরোনো গাড়ি দিয়ে দেশের পরিবেশ বিষাক্ত হচ্ছে। জাপানে যে গাড়ি চলতে পারবে না, সে গাড়ি আজকে বাংলাদেশে ব্যবহার করা হচ্ছে। পাশাপাশি বাংলাদেশের কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা স্বাধীনতার পর বিদেশিরা নিয়ে যাচ্ছে পুরোনো গাড়ি দিয়ে।
প্রসঙ্গত, একটি মহল অপপ্রচার করছে যে, ‘বাংলাদেশের শিল্প সক্ষমতা নেই। তাই বাংলাদেশে গাড়ি তৈরী সম্ভব নয়’। এই মহলটি মূলত আমদানিকারক মহল। এই মহল কখনোই চায় না দেশের মোটরশিল্প-অটোমোবাইল খাত স্বয়ংসম্পূর্ণ হোক। তাই তারা এমন অপপ্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। অথচ, শিল্প হোক আর কৃষি হোক কোনো সক্ষমতাই কোনো দেশের আপনা-আপনি থাকেনা। সেই সক্ষমতা তৈরী করে নিতে হয়। হংকং, তাইওয়ান, চীন, মালেশিয়াসহ যেসব দেশ বর্তমানে মোটরশিল্প-অটোমোবাইল খাতে উন্নতি করছে, রফতানিনির্ভর হয়েছে তারা সবাই নিজ উদ্যোগ, নিজ পরিকল্পনাই আত্মসক্ষমতা অর্জন করেছে। তবে এক্ষেত্রে বাংলাদেশের একটি সুবিধা রয়েছে। কারণ বাংলাদেশে সরকার থেকে এ বিষয়ে পৃষ্ঠপোষকতা না দেয়ার পরও ইতোমধ্যে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ লেবেলে গাড়ি রফতানি করার মতো সক্ষমতা তৈরী হয়েছে। এক্ষেত্রে সরকার যদি পূর্ণ পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করে তাহলে বাংলাদেশে শুধু মোটরগাড়িই নয় পাশাপাশি উন্নত প্রযুক্তির যুদ্ধজাহাজ, উন্নত ট্রেন, বাস, ট্রাক, প্রাইভেট কার ইত্যাদি সবই তৈরী করতে পারবে এবং রফতানিও করতে পারবে।
এজন্য সরকারের উচিত হবে অবিলম্বে, দেশের মোটরশিল্প-অটোমোবাইল খাতে আলাদা নীতিমালা করে গাড়ি শিল্পের জন্য অর্থনৈতিক জোনে জায়গা প্রদান করা। পিএইচপি, ওয়ালটন, প্রগতিসহ যেসব প্রতিষ্ঠানগুলোর গাড়ি তৈরীর সক্ষমতা রয়েছে তাদের সর্বপ্রকার পৃষ্ঠপোষকতা করা, ঋণসুবিধা প্রদান করা এবং উন্নত প্রশিক্ষনের জন্য সহযোগীতা করা।
বলাবাহুল্য, এসবকিছুর জন্যই প্রয়োজন দেশপ্রেম, সততা, নিষ্ঠা কর্মঠ্য জনশক্তি এবং প্রেরণা। এসকল কিছুই বাংলাদেশে রয়েছে। বাংদেশের সিংহভাগ মানুষই পরিশ্রমী ও সৃষ্টিশীল। তাই সরকারের সামান্য পৃষ্ঠপোষকতা ও সৎ পদক্ষেপই পারে গাড়ি রফতানির জগতে বাংলাদেশকে প্রবেশ করাতে। অন্যান্য পণ্যের মতো মোটরখাতের পণ্যে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ লেবেল লাগাতে।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
মহান বিজয় দিবসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সত্যিকার উপলব্ধি জাগ্রত হোক সবার অন্তরে। সংস্কারের দাবীদার সরকারকে উপলব্ধিতে সক্ষমতা আনতেই হবে- যে, সত্যিকার ইসলামী অনুপ্রেরণাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সংস্কারের পরিক্রমা
১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
আজ মহিমান্বিত ২৩শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আফদ্বালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহিমান্বিত ২২শে জুমাদাল উখরা শরীফ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র খিলাফত মুবারক গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহিমান্বিত ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, খইরু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিবস।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুবারক হো- মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মহামহিমান্বিত ২০শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতুর রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী ওষুধ লুটের ব্যবসা বহু রকম। জনস্বাস্থ্যের হুমকি বহুবিধ। সংবেদনশীল এ বিষয়টির প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের উদাসীনতা বরদাশতের বাইরে
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা দুরূহ হলেও অসম্ভব নয় খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় খুব সহজেই পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জালিম ও তাবেদার সরকারের করে যাওয়া আত্মঘাতী পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা আমলাদের বাধা অবদমন করে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর পূরো কর্তৃত্বের অধিকার সেনাবাহিনীকেই প্রতিফলিত করে প্রকৃত শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভারত সীমান্তে ১৫ বছরে নিহত স্বীকৃত হিসেবে ছয় শতাধিক বাংলাদেশি। প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশী। জ্বলন্ত প্রশ্ন হলো- বাংলাদেশিদের জীবনের কি কোনো মূল্য নেই? বিজিবির আত্মরক্ষার কি কোনো অধিকার নেই? বিজিবি কি দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে সীমান্ত পাহারা দিবে?
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেনাবাহিনীর গৌরবোজ্জল ভূমিকা যেমন জ্বলজ্বল, উন্নয়নে ঝলমল তেমনি সংকটকালেও থাকুক সমুজ্জল
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৮ লাখ মেট্রিক টন লবণ মওজুদ থাকার পরও অবুঝ অন্তর্বর্তী সরকারকে লবণ আমদানী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। লবণ শিল্পের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা সংরক্ষণ অবকাঠামোর অভাব অতিশীঘ্র দূর করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার)












