পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি?
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
, ২৯ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৪ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ১২ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ২৮ পৌষ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
আমি যদি মুসলমান দাবি করি তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি যদি মহান আল্লাহ পাক উনার বান্দা দাবি করে ইবাদত-বন্দেগী করি; তবে কী তা রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ?
আমি যদি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত দাবি করে সুন্নত মুবারক পালন করি; তবে তা কী রাষ্ট্রযন্ত্রের দৃষ্টিতে অপরাধ? আমি কী পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ উনার আমল করতে পারবো না?
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আমল করতে গেলে কী রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে বাধা দিবে? আমি কী পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনার আমল করতে পারবো না?
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে যা করতে নিষেধ করা হয়েছে- রাষ্ট্রযন্ত্র কী তা পালন করতে আমাকে বাধ্য করবে? রাষ্ট্রযন্ত্র কী তা পারে? রাষ্ট্রযন্ত্রের পরিচালনা নীতি হচ্ছে সংবিধান। আর সংবিধানের ৪১(১)(ক) ধারায় বর্ণিত হয়েছে, প্রত্যেক নাগরিকের যে কোনো ধর্ম অবলম্বন, পালন বা প্রচারের অধিকার রয়েছে। যদি তাই হয়ে থাকে, তবে মুসলমান হিসেবে আমার পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশের এবং পালনের পূর্ণ অধিকার রয়েছে।
কিন্তু আমি মুসলমান হলাম কী করে? পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে পরিপূর্ণভাবে পালন করলেই তবে আমি মুসলমান।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে মহিলারা! তোমরা তোমাদের ঘরে অবস্থান করো; এবং আইয়্যামে জাহিলিয়াতের মেয়েদের ন্যায় সৌন্দর্য প্রদর্শন করে রাস্তায় বেড়িও না।” নাউযুবিল্লাহ! (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৩)
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আম্মার ইবনে ইয়াসির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা মুবারক করেন। তিনি বলেছেন- “দাইয়্যুস ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে না।” নাউযুবিল্লাহ! (কানযুল উম্মাল)
এ প্রসঙ্গে আরো বর্ণিত হয়েছে, হযরত ইমাম হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, আমার নিকট বিশ্বস্ত সূত্রে পৌঁছেছে যে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক তিনি লা’নত করেন, (ইচ্ছাকৃত) দৃষ্টিকারী এবং যে (ইচ্ছাকৃতভাবে) দৃষ্টিতে পতিত হয় তার প্রতি।” নাউযুবিল্লাহ! (বায়হাক্বী শরীফ)
উপরে উল্লিখিত পবিত্র আয়াত শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের আলোকে আমার প্রশ্ন হলো- আমি যদি বেপর্দা হই; তাহলে কী আমার দ্বারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন হবে?
আমি কী পবিত্র কুরআন শরীফ উনার উপর আমল করেছি- একথা বলা যাবে? আমি কী পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাকে পালন করেছি সে কথা বলা যাবে? আর আমি যদি পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদেরকে পালন না করি, তাহলে আমাকে মুসলমান বলা যাবে কি? আর আমাকে যদি পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের বিরোধী আমল করতে রাষ্ট্রযন্ত্র বাধ্য করে, তাহলে রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে মুসলমান থাকতে সহায়তা করেছে- একথা বলা যাবে কি?
রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের অধিকার দিয়েছে- একথা বলা যাবে কি? রাষ্ট্রযন্ত্র আমাকে আমার ধর্ম পালনের সুযোগ দিয়েছে- একথা বলা যাবে কি? রাষ্ট্রযন্ত্র আমার ধর্মীয় অধিকার দিয়েছে- সে কথা বলা যাবে কি? রাষ্ট্রযন্ত্র সংবিধানের ৪১(১) ধারা পালন করেছে- সে কথা বলা যাবে কি? অপরদিকে শুধু বেপর্দার বিরুদ্ধেই নয়; ছবি তোলার বিরুদ্ধেও হাজার হাজার পবিত্র হাদীছ শরীফ রয়েছে।
মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে ওই ব্যক্তিকে মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন শাস্তি দেবেন, যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি তোলে বা আঁকে।”
উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে বলতে হয়- একজন নারী হিসেবে আমি শুধু যে বেপর্দা হতে পারি না, তাই নয়। পাশপাশি আমি ছবিও তুলতে পারি না। আর ছবি তুললে আমার জন্য শুধু ছবি তোলার মতো জঘন্য গুনাহই হবে না; পাশাপাশি হাজার হাজার বেপর্দা কবীরাহ গুনাহও হবে। কারণ যতজন পুরুষ আমার ছবি দেখবে, যতক্ষণ দেখবে, ততক্ষণ তত মারাত্মক কবীরাহ গুনাহ আমার হতে থাকবে। তাতে কী আমার দ্বারা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আমল পালিত হবে? অবশ্যই না। আর তাতে আমি মুসলমান থাকতে পারবো না। কারণ পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা পরিপূর্ণভাবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে প্রবেশ করো।” তাহলে আমার উপায় কী? এ বিষয়ে রাষ্ট্রযন্ত্র ভেবে দেখবে কী?
রাষ্ট্রযন্ত্র যদি মুসলমান হিসেবে আমার দ্বীনি অধিকার দিতে চায়, তবে রাষ্ট্রযন্ত্র যেন ছবি তোলার বাধ্যবাধকতা না রাখে।
বরং সরকার এক্ষেত্রে দুটি ব্যবস্থা রাখতে পারে- একটি ছবি অন্যটি ফিঙ্গারপ্রিন্ট। যার ইচ্ছা সে ছবি তুলুক। আর যে ব্যক্তি সম্মানিত শরীয়ত উনাকে পরিপূর্ণভাবে মানতে চান, তিনি ছবি না তুলে ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারেন।
আমরা বহির্বিশ্বের দিকে তাকালে দেখতে পাই- বিধর্মীরা যারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে স্বীকার করে না, তাদের মত অনুযায়ী ছবি তুললে কোনো গুনাহ নেই (নাঊযুবিল্লাহ), তারপরেও তারা ছবি না তুলে প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে কাজ করে। আর আমরা তো মুসলমান। আমরা কেন পারবো না- ছবি না তুলে ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে কাজ করতে। সরকারের প্রতি আমরা মহিলাদের আবেদন- সরকার যেন ছবি না তুলে ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সার্বিক কাজ করার সুযোগ দেন। আর এই সুযোগের সুবিধার মাধ্যমে আমার মতো হাজার লক্ষ নারী তাদের ইজ্জত আবরু হিফাযত করে রাষ্ট্রযন্ত্র তথা সংবিধান কৃর্তক দেয়া মৌলিক অধিকারসহ সার্বিক সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবে। ফিঙ্গারপ্রিন্টের মাধ্যমে পর্দানশীন নারীরা তাদের স্বামীর নমীনী বা ওয়ারিসস্বত্বে প্রাপ্ত সম্পদের মালিক হতে পারবে। তাদের নামে সম্পত্তি রেজিষ্ট্রি হতে পারবে, নামজারি হতে পারবে। যা এখন পারছে না।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
নিয়ন্ত্রণ প্রায় অসম্ভব, বলছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব (পর্ব-১)
০৯ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মালয়েশিয়া, ব্রুনাই ইত্যাদি মুসলিম দেশে সম্ভাবনাময় শ্রমবাজার থাকলেও সেদিকে নজর দিচ্ছে না দেশের প্রবাসী মন্ত্রনালয় ১৬৮ দেশে কর্মী পাঠানোর দাবি করলেও শ্রমবাজার মূলত ১০-১১টি দেশে সীমাবদ্ধ নতুন শ্রমবাজার তৈরির চেষ্টা শুধুই মুখে মুখে।
০৮ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সুন্দরবনে ২২ বছরে ২৫ বার অগ্নিকা- সুন্দরবন ধ্বংসে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত চলছে আমাদের পরম প্রয়োজনীয় সুন্দরবন, এই সুন্দরবন বাঁচলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে ইনশাআল্লাহবাংলাদেশের ফুসফুস সুন্দরবনকে বাঁচাতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৭ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রসঙ্গ: মুসলিম দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক জোরদারের আহবান প্রধানমন্ত্রীর। সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তিতে গোটা অমুসলিম বিশ্ব মুসলিম বিশ্বের মুখাপেক্ষী। সম্মানীত দ্বীন ইসলাম বিমুখ ও ভাতৃত্ববোধের অভাবে সম্রাজ্যবাদীরা প্রভাব বিস্তার করছে মুসলিম বিশ্বের উপর ভ্রাতৃত্ববোধে বলিয়ান হয়ে মুসলিম বিশ্ব একজোট হলে কাফির বিশ্ব পদানত হতে বাধ্য।
০৬ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম অন্যান্য ধর্মের সাথে সমমর্যাদার ভিত্তিতে সহাবস্থানে থাকতে পারে না। পবিত্র দ্বীন ইসলাম কখনোই কথিত ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’র অধীন হতে পারে না।
০৫ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম মদের বিরুদ্ধে দিয়েছে অসংখ্য সতর্কবাণী ও নির্দেশনা। অথচ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশে দেয়া হবে মদের লাইসেন্স! মদ-জুয়ার প্রসার মহান আল্লাহ পাক উনার চরম অসন্তুষ্টির কারণ। যার পরিণতি হতে পারে খোদায়ী গযব। নাউযুবিল্লাহ!
০৪ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
অপারেশনের ওষুধের টাকা জোগাড় করতে করতে ক্লান্ত রোগীরা ওষুধ আর পরীক্ষার জন্য রোগী পাঠানো হয় বাইরে সব হাসপাতালে দালালচক্র সক্রিয়
০৩ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
রাজধানীর সব ভবনে ছাদ বাগানের হাজারো কোটি টাকার উপরে আয় এবং অতিরিক্ত অক্সিজেন প্রাপ্তিসহ বহুবিধ সুফলের পাশাপাশি প্রয়োজনীয়তাও অনেক। রাজধানীবাসীর উচিত স্বতঃস্ফূর্তভাবে ছাদ বাগান কার্যক্রমে এগিয়ে আসা।
০১ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খাবারে এমনকী মায়ের দুধেও ঢুকছে প্লাষ্টিক কণা পাশাপাশি বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর গবেষণায় জানা গেছে, মানুষের শ্বাসনালিতেও জমছে মাইক্রোপ্লাস্টিক স্থায়ী বিকলাঙ্গতা ও ক্যান্সার বৃদ্ধির শঙ্কায় দেশের জনগন। বিষয়টি ভয়াবহ- সত্ত্বর গুরুত্বের সাথে নজর দিন
৩০ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নারীরা এখন প্রকাশ্যে সিগারেট থেকে সব ধরণের মাদক সেবন ও বিকি-কিনিতে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে গেছে। রক্ষা পেতে নারীদের জন্য সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করার বিকল্প নেই
২৮ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান
২৭ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অবহেলায় কৃষিতে ব্যবহৃত হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশক ও রাসায়নিক; বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি। বিলুপ্তির পথে ১৯২ জাতের উপকারী পোকা। সরকারের উচিত অবিলম্বে কীটনাশক ও রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রন করে জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও কৃষিকে বিষমুক্ত করা।
২৬ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)