মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা কখনই নেকী, সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করতে পারবে না; যে পর্যন্ত না তোমাদের প্রিয় বা পছন্দনীয় বস্তু দান করবে এবং তোমরা যা কিছু দান করো সে সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি অবশ্যই পূর্ণ খবর রাখেন।’ সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র যাকাত একটি ফরয ইবাদত ও সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার তৃতীয় বা মধ্যম ভিত্তি। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র যাকাত উনার নামে অপছন্দনীয় ও নিম্নমানের মাল বা বস্তু দান করা হারাম ও কুফরী। নাউযুবিল্লাহ! কারণ নিম্নমানের মাল বা বস্তু পবিত্র যাকাত হিসেবে দেয়া স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে প্রতারণা করা এবং পবিত্র যাকাত উনাকে অবজ্ঞা বা তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করার শামিল; যা নিঃসন্দেহে রিয়া ও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। নাউযুবিল্লাহ!
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- সবচেয়ে উত্তম ও পছন্দনীয় বস্তু যাকাত হিসেবে আদায় করা। এবং যথাস্থানে যথাযথভাবে যাকাত পৌছানো।
, ২১ শাবান শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ০৪ আশির, ১৩৯১ শামসী সন , ০৩ মার্চ, ২০২৪ খ্রি:, ১৯ ফাল্গুন, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) মহাপবিত্র ক্বওল শরীফ-২
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, দান-ছদকা, যাকাত-ফিতরা সবকিছু করতে হবে একমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের উদ্দেশ্যে। গাইরুল্লাহর জন্য কোনো আমল করা যাবে না। মানুষ দানশীল বলবে, দানবীর বলবে, দাতা বলবে, মানুষ জানবে, চিনবে, সমাজে নামধাম হবে, প্রচার-প্রসার ঘটবে, পরিচিতি হবে, যশ-খ্যাতি অর্জিত হবে, সমাজের অধিপতি হওয়া যাবে, নেতা-নেত্রী হওয়া যাবে, মসজিদের সেক্রেটারি, সভাপতি হওয়া যাবে, এলাকার চেয়ারম্যান, মেম্বার, মন্ত্রী-মিনিস্টার হওয়া যাবে ইত্যাদি সবই হলো গাইরুল্লাহ তথা রিয়া বা লোকদেখানো।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, গাইরুল্লাহর উদ্দেশ্য থাকার কারণেই দেখা যায়, বেশি লোককে পবিত্র যাকাত দেয়ার জন্য অনেকে কম দামের খদ্দরের পাতলা লুঙ্গি ও পাতলা শাড়ি দিয়ে থাকে, যা সাধারণভাবে পরার উপযুক্ত নয়। আর সে লুঙ্গি ও শাড়ি যাকাত দানকারী ও দানকারিনীই পরিধান করতে কখনোই রাজি হবে না বা পছন্দ করবে না। যদি তাই হয়, যেটা যাকাত দানকারী ও দানকারিনী নিজেরাই গ্রহণ করতে রাজি নয়, সেটা মহান আল্লাহ পাক তিনি কী করে গ্রহণ করবেন? মূলত, সে দান আদৌ মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট গৃহীত হবে না। মহান আল্লাহ পাক তিনি তা পরিষ্কারভাবে পবিত্র কালাম পাকে জানিয়ে দিয়েছেন, “তোমরা কখনোই নেকী, সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করতে পারবে না; যে পর্যন্ত না তোমাদের প্রিয় বা পছন্দনীয় বস্তু দান করবে এবং তোমরা যা কিছু দান কর সে সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি অবশ্যই পূর্ণ খবর রাখেন।”
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, হে ঈমানদারগণ! তোমরা স্বীয় উপার্জন থেকে এবং যা আমি তোমাদের জন্য ভূমি থেকে উৎপন্ন করেছি তা থেকে উৎকৃষ্ট বস্তু দান কর এবং নিকৃষ্ট জিনিস দান করার নিয়ত বা মনস্থ করো না। কেননা তোমরাই তা অনিচ্ছা সত্ত্ব ব্যতীত গ্রহণ করবে না। জেনে রাখ, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি গনী ও চরম প্রশংসিত। যেমন এ প্রসঙ্গে বর্ণিত রয়েছে, হযরত আদম ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার দু’ছেলেকে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরবানী করতে বললেন। এক ছেলে হযরত হাবীল আলাইহিস সালাম তিনি দুম্বা লালন-পালন করতেন। তিনি উনার দুম্বা থেকে সবচেয়ে উত্তম একটি দুম্বা মহান আল্লাহ পাক উনার উদ্দেশ্যে পবিত্র কুরবানী উনার জন্য পেশ করলেন। অপরদিকে আরেক ছেলে কাবীল যে ফসল ফলাতো। সে তার ফসল থেকে নিম্নমানের কিছু শস্যাদি মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য পেশ করলো। অতঃপর দেখা গেল মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে আগুন এসে কেবল হযরত হাবীল আলাইহিস সালাম উনার দুম্বাটি জ্বালিয়ে বা ভস্ম করে ফেললো। অর্থাৎ উত্তম ও ভালো জিনিস দেয়ায় হযরত হাবীল আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র কুরবানী কবুল হলো এবং তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার খাছ বান্দা হিসেবে মনোনীত হলেন। সুবহানাল্লাহ! পক্ষান্তরে নিম্নমানের জিনিস দেয়ায় কাবীলের কুরবানী কবুল হলো না! নাউযুবিল্লাহ।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, এখানে সম্পদের যাকাত, ফিতরা ও জমির ফসলের উশর ইত্যাদি ফরয, ওয়াজিব, নফল সর্বপ্রকার দান-ছদকার কথাই বলা হয়েছে। অর্থাৎ যেটা উত্তম, উৎকৃষ্ট, মূল্যবান সেটাই দিতে হবে। যেটা নিকৃষ্ট, নিম্নমানের, নিম্নমূল্যের সেটা দেয়া তো দূরের কথা সেটা দেয়ার কল্পনা বা চিন্তা করাও যাবে না। কেননা খারাপটা সে নিজেও গ্রহণ করতে চায় না। তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি সেটা কী করে গ্রহণ করবেন?
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, ইহুদী-খ্রিস্টানরা সবসময় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকে কী করে মুসলমানগণের আমলগুলো নষ্ট করে দেয়া যায়। নাউযুবিল্লাহ! যাকাতের জন্য আলাদাভাবে কমদামি শাড়ি-লুঙ্গি তৈরি করা তাদের সে ষড়যন্ত্রেরই বহিঃপ্রকাশ। আজকাল অনেক দোকানে ব্যানার টানানো হয়, ‘এখানে যাকাতের কাপড় বা মাল পাওয়া যায়।’ এর দ্বারা ফরয পবিত্র যাকাত উনার ইহানত করা হয়। নাউযুবিল্লাহ! পবিত্র যাকাতকে কম দামি ও কম মূল্যমানের বিষয় হিসেবে প্রতিপন্ন করা হয়। পবিত্র যাকাত একটি ফরয ইবাদত ও সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার অন্যতম ভিত্তি। অর্থাৎ পবিত্র যাকাত মহান আল্লাহ পাক উনার হুকুম আদায়ের বিষয়। অর্থাৎ পবিত্র যাকাত উনার মাল যাকাতদাতার জন্য রেখে দেয়া, ব্যবহার করা, খাওয়া ইত্যাদি হারাম হলেও যাকাতগ্রহীতার জন্য তা ঠিকই হালাল। তাছাড়া যাকাতগ্রহীতা যদি যাকাতের মাল থেকে হাদিয়াস্বরূপ কাউকে দেয় (যার জন্য পবিত্র যাকাত খাওয়া জায়িয নেই), তবে তা গ্রহণ করা ও খাওয়াও তার জন্য জায়িয। কাজেই পবিত্র যাকাত, ফিতরা, ছদক্বা, কাফফারা ইত্যাদি তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যের বিষয় নয়।
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- নিম্নমানের বা অপছন্দনীয় মাল বা বস্তু পবিত্র যাকাত হিসেবে দিলে পবিত্র যাকাত আদায় তো হবেই না, বরং কুফরী হবে। পবিত্র যাকাত উনার নামে নিম্নমানের বা অপছন্দনীয় মাল বা বস্তু দান করার প্রবণতা মূলত অন্যান্য ইবাদত-বন্দিগীর ন্যায় পবিত্র যাকাতকেও নষ্ট করার ইহুদী, নাছারা ও মুশরিকদের অসংখ্য ষড়যন্ত্রের মধ্যে একটি জঘন্যতম সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। যার থেকে বেঁচে থাকা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরয। কাজেই যে সমস্ত দোকানে “যাকাতের কাপড় বা মাল বিক্রি হয়” বলে সাইন বোর্ড লাগানো হয় তা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ইলমে তাসাউফ অর্জন করা ব্যতীত ইবাদত মূল্যহীন। প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো- যামানার মুজাদ্দিদ ও কামিল শায়েখ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছোহবত মুবারক ইখতিয়ারের মাধ্যমে ইলমে ফিকাহ্ ও ইলমে তাছাউফ উভয় প্রকার ইলম অর্জন করে মু’মিনে কামিল হওয়া।
০৮ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
“আপনি বলুন, দুনিয়াবী সম্পদ সামান্য। আর মুত্তাকীগণ উনাদের জন্য পরকালই উত্তম এবং তোমাদের প্রতি সামান্য অবিচারও করা হবে না। " পরকালরে তুলনায় দুনযি়াবী সম্পদ অতি সামান্য।
০৭ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি “ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম” (সোমবার) পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার কারণে এ মুবারক দিবসটি হচ্ছেন- পবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ বা শ্রেষ্ঠ দিনসমূহেরও সাইয়্যিদ। সুবহানাল্লাহ!
০৬ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
“তোমাদের কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা আমাকে মুহব্বত না করবে। আর তোমরা আমাকে মুহব্বত করতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত না করবে। ” মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে হাক্বীক্বীভাবে মুহব্বত করা ব্যতীত কেউ কস্মিনকালেও ঈমানদার হতে পারবে না।
০৫ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র নসবনামাহ মুবারক দৈনিক পাঠ করা সকলের জন্য আবশ্যক।
০৪ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
আখেরী যামানার ফিতনা ফাসাদ থেকে নাজাত লাভের একমাত্র উপায় হলো হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরা তথা অনুসরণ অনুকরণ করা, জীবনের সকল ক্ষেত্রে উনাদেরকে আদর্শ রূপে গ্রহণ করা।
০৩ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণকারীগণই ছালিহীন হিসেবে পরিগণিত হবেন। একইভাবে ছালিহীন হতে হলে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের প্রতি উত্তম আচরণ করতে হবে, উনাদের প্রতি সর্বোচ্চ হুসনে যন পোষণ করতে হবে।
০১ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের মালিক হচ্ছেন উনারা।
৩০ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে যাদেরকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভূক্ত হিসেবে ঘোষণা মুবারক করেছেন উনাদের মধ্যে সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি অন্যতম। সুবহানাল্লাহ!
২৯ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ বা মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ দিবসসমূহ পালন করা সকলের জন্য আবশ্যক। তাই, সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- অত্যাধিক ধৈর্য্য ও শুকুরগুজারী, যওক্ব-শওক্ব, মুহব্বত, তা’যীম-তাকরীম ও সম্মানের সাথে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আইয়্যামুল্লাহ শরীফ উদযাপন করা, পালন করা।
২৮ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মালিকুল মিনআম , ছহিবুল কারাম, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে নিয়মিত পবিত্র দুরূদ শরীফ পাঠকারীদরে জন্য অপরিসীম সুসংবাদ
২৭ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
“নিশ্চয়ই যারা ঈমান এনে আমলে ছলেহ করছেন উনারা ব্যতীত সমস্ত মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত।” যারা পরকালের পাথেয় সংগ্রহ করা থেকে বিরত থাকবে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
২৬ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)