রামপাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রকে পশুর নদ ও সুন্দরবন বিনাশী আখ্যায়িত করে এটি বন্ধের দাবি জানিয়েছে পরিবেশ আন্দোলনকারীরা। বাগেরহাটের মোংলা উপজেলার নারিকেলতলায় এক জনসমাবেশ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
অনুষ্ঠানের আয়োজন করে পরিবেশ নিয়ে কাজ করা সংগঠন ‘ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’ ও ‘পশুর রিভার ওয়াটারকিপার’।
জনসমাবেশে বক্তারা বলেন, ভারতের স্বার্থে বনবিনাশী এই বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। অবিলম্বে এ প্রকল্প বাতিলসহ নিরাপদ পানি, বায়ু এবং টেকসই জীবিকার ব্যবস্থা করতে হবে। সুন্দরবনের প্রাণ পশুর নদ দূষণের ফলে মাছসহ পানিজ প্রাণীর অস্তিত্ব হু বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
সুফল (টেকসই বন ও জীবিকা) প্রকল্পে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী বাগান সৃজন না করে বরাদ্দের দেড় কোটি টাকার বেশি আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে বন বিভাগের একটি চক্রের বিরুদ্ধে। প্রকল্পের এই অর্থ আত্মসাতের ঘটনা গত এক বছর ধরে ‘ওপেন সিক্রেট’ হলেও এ নিয়ে কোনো দৃশ্যমান তদন্ত করেনি বন বিভাগ।
অভিযোগ রয়েছে, এই চক্রের মূলহোতা সাদেকুর রহমানকে শাস্তির মুখোমুখি না করে বরং সম্প্রতি ডেপুটি রেঞ্জার পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। শুধু পদোন্নতি নয়, তাকে বন বিভাগের লোভনীয় ‘পোস্টিং’ হিসেবে পরিচিত কক্সবাজার ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
সম্প্রতি রাজধানীর নিরাপদ খাদ্য আদালতের তদন্তে কয়েকটি বিদেশী ব্রান্ডের চকলেট নিয়ে যে তথ্য প্রকাশ পেয়েছে, তা অভিভাবক এবং খাদ্য নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের গভীরভাবে উদ্বিগ্ন করেছে।
অভিযোগ উঠেছে বাজারে পাওয়া কিটক্যাট ওয়েফারে এমন সব উপাদান পাওয়া গেছে, যা শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ। অনেকেই বিষয়টিকে “খাদ্যে বিষ মেশানোর মতোই অপরাধ” বলে উল্লেখ করেন।
প্রশাসন ও গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, নেসলে বাংলাদেশের বাজারজাত কিটক্যাট চকলেট কোটেড ওয়েফারের নমুনা পরীক্ষায় ধরা পড়েছে একাধিক গুরুতর অসঙ্গতি। ওয়েফ বাকি অংশ পড়ুন...
ফরিদপুর সংবাদাদতা:
ফরিদপুরে পাটবীজ চাষ করে সাফল্যের দেখা পেয়েছেন চাষিরা। পাটবীজ চাষে প্রতি শতক জমিতে যে পরিমাণ খরচ হয়েছে, তার চেয়ে বেশি লাভ হবে বলে আশা তাদের। জেলায় এবার ৫ হেক্টর জমিতে পাটবীজ চাষ করে লাভের আশা করেছেন চাষিরা। এভাবে জেলাজুড়ে ব্যাপক হারে পাটবীজ চাষ হলে জেলা-উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে অন্যত্র বিক্রি করাও সম্ভব বলে মনে করেন চাষিরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পাট উৎপাদনে সারাদেশের মধ্যে এক নম্বরে রয়েছে ফরিদপুর জেলা। মৌসুমে এখানে মোট আবাদি জমির কমপক্ষে ৮০ থেকে ৯০ ভাগ জমিতে পাট চাষ হয়। তবে পাট চাষের জন্য শতভাগ বীজ অন্য জায়গ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
প্রকৃতির নিয়ম মেনে আমাদের দেশে ফি বছর শীত আসে, আবার চলেও যায়, কিন্তু শীতকালে আমাদের দেশের দরিদ্র মানুষের দুর্ভোগ যেন শেষই হয় না। প্রতিবছর কমবেশি একই চিত্র দেখা যায়। এবারও এরই মধ্যে শীতের তীব্রতা এবং দুর্ভোগ একই স বাকি অংশ পড়ুন...
বাজারের প্রায় সব খাবারেই দেদারছে ব্যবহৃত হচ্ছে কেমিক্যাল। কেক, পাউরুটি, বিস্কুট, চানাচুর, আইসক্রিম, চকোলেটসহ নানা পণ্য মুখরোচক করতে এ কেমিক্যালের ব্যবহার। কিন্তু এসব কেমিক্যাল আদৌ মানসম্পন্ন কিনা বা তা সঠিক মাত্রায় ব্যবহার হয়েছে কিনা, তা যাচাইয়ের কোনো উপায় নেই। প্রস্তুতকারক জানে না, খাবার তৈরিতে তারা যে রঙ মেশাচ্ছে, তা ফুড গ্রেডেড বা খাবারে ব্যবহারের উপযোগী কিনা। বিক্রেতারাও জানে না পণ্যে ব্যবহৃত রঙ মানসম্পন্ন কিনা। এমনকি বিএসটিআইয়ের আইনেও খাবারে ব্যবহৃত কেমিক্যালের মাত্রা পরীক্ষার বিধান রাখা হয়নি।
বিএসটিআইয়ের পরিচাল বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) সেচ বিভাগের অধীনে নেয়া মুজিবনগর সেচ উন্নয়ন প্রকল্পে ২৪৮ কোটি টাকা নয়ছয়ের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রকল্প পরিচালনা, ঠিকাদার নিয়োগ থেকে শুরু করে কৃষকদের কাছ থেকে ঘুষ আদায়- সবক্ষেত্রেই অনিয়মের চিত্র উঠে এসেছে দুদকের অনুসন্ধানে।
দুদক সূত্র জানায়, দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর অঞ্চলকে বিশেষ বিবেচনায় নিয়ে ২০২০-২১ অর্থবছরে প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়। এসব অঞ্চলের প্রায় সাড়ে ২১ হাজার হেক্টর কৃষিজমিতে নিষ্কাশন সুবিধাসহ বাকি অংশ পড়ুন...
ঝালকাঠি সংবাদদাতা:
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নদীর তীররক্ষা কাজে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ৬৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ কিলোমিটারের বেশি এলাকাজুড়ে প্রকল্পটিতে ব্যবহার করা হচ্ছে নিম্নমানের বালু, ব্লক তৈরিতে বালুর অনুপাতে কম সিমেন্ট ও কম ওজনের জিও ব্যাগ। এসব অনিয়মের কারণে ইতোমধ্যে প্রকল্প থেকে একজন এসওকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
এছাড়া বাতিল করা হয়েছে ব্লক তৈরির কাজে ব্যবহৃত বালু, জিও ব্যাগ ও ব্লক। ব্যাগে মানসম্মত বালু না থাকা, বাতিল করা বালু এখনো ফিল্ড থেকে না সরানো এবং প্রকল্পের আওতাভুক্ত ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় জিও ব্যাগ না ফে বাকি অংশ পড়ুন...
চট্টগ্রাম সংবাদদাতা:
চট্টগ্রাম বন্দরের বিদ্যুৎ বিভাগে লিফট কেনাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে একটি সিন্ডিকেট সম্প্রতি অন্তত ছয়টি প্রকল্পে নিম্নমানের লিফট সরবরাহ করে এই চক্র কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। প্রকল্পের টেন্ডারে ‘এ’ গ্রেড লিফট সরবরাহ করার কথা উল্লেখ ছিল।
কিন্তু বাস্তবে সরবরাহ করা হয়েছে ‘সি’ ও ‘ডি’ গ্রেডের লিফট। দরপত্রে প্রতিটি লিফটের দাম ধরা হয়েছে প্রায় এক কোটি ১৫ লাখ টাকা। কিন্তু যেসব লিফট সরবরাহ করা হয়েছে, সেগুলোর বাজারমূল্য ১৮ লাখ টাকার মতো। অর্থাৎ, নিম্নমানের এসব লিফট সরবরাহ করার মাধ্যমে ছয় প্রকল্প থেকে হাতি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে, নিম্নমানের সরঞ্জাম ব্যবহার, ঠিকমতো বুঝে না নেয়াসহ বিভিন্ন কারণে সাম্প্রতিক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) পরিচালক ফারুক আহমেদ। তবে তদন্তের পরই নিশ্চিতভাবে দুর্ঘটনার কারণ বলা যাবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
গতকাল ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মেট্রোরেল প্রকল্প এবং এর পরিচালনার সার্বিক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
ফারুক আহমেদ বলেন, গত বছরের ঘটনার পর আমারা ফিজিক্যালি এবং ড্রোনের মাধ্যমে ইন্সপেকশন করে বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যের পাঠ্যবই ছাপা নিয়ে ভয়াবহ দুর্নীতির অভিযোগ দীর্ঘদিনের। পতিত আওয়ামী সরকারের সময়ে প্রতি শিক্ষাবর্ষের বই ছাপতে সরকারের বরাদ্দ থেকে নানা কৌশলে শত শত কোটি টাকা সংশ্লিষ্ট মহল লুটপাট করেছে বলে অভিযোগ আছে।
আর এই লুটপাটের অন্যতম কৌশল ছিলো প্রকৃত সংখ্যার চেয়ে বাড়তি চাহিদা দেখিয়ে বই ছাপার বরাদ্দ নেওয়া। বাস্তবে কম বা প্রয়োজনীয়সংখ্যক বই ছাপা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করা হলেও বিল করা হয় অনেক বেশি।
এমনই দুর্নীতির বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে আগামী শিক্ষাবর্ষে প্রায় সাড়ে তি বাকি অংশ পড়ুন...
চিকিৎসা করা সম্মানিত সুন্নত উনার অন্তর্ভূক্ত। আর রোগের চিকিৎসা এবং রোগ উপশমের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি নিয়ামক হলো ওষুধ। কিন্তু এই ওষুধ নিয়েও দেশে চলছে স্বেচ্ছাচারিতা এবং অসৎ কারবার। দিন দিন ওষুধের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। ইতোমধ্যে কয়েকটি কোম্পানির ২০০ ওষুধের দাম বাড়ানো হয়েছে দফায় দফায়। এক্ষেত্রে মূল্যবৃদ্ধির ঘটনা ঘটেছে ১০ থেকে প্রায় ৩০০% পর্যন্ত। দাম বাড়ানোর আগে বাজারে ওষুধ সরবরাহ কমিয়ে দিয়ে কৃত্রিম সঙ্কট তৈরি করে কোম্পানিগুলো। এক্ষেত্রে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েই জিম্মি হয়ে পড়েছে তাদের কাছে।
ঠিক এমন মুহুর বাকি অংশ পড়ুন...












