বংশীয় পবিত্রতা মুবারক:
মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ’ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
وَتَقَلُّبَكَ فِي السَّاجِدِينَ
অর্থ: (আমার হাবীব মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ: আয়াত শরীফ ২১৯)
‘তাফসীরে কবীর শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছে-
فَالْاٰيَةُ دَالَّـةٌ عَلـٰى اَنَّ جَمِيعَ ابَاءِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانُوْا مُسْلِمِيْنَ.
অর্থ: এই আয়াত শরীফ থেকে প্রমাণিত হয় যে, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সম্প্রতি প্রকাশিত একটি জরিপে দেখা গেছে, দেশটির অর্ধেকের বেশি নাগরিক মনে করছে ট্রাম্প ইতিহাসে ‘খারাপ’ বা ‘গড়ের নিচের’ প্রেসিডেন্ট হিসেবে স্মরণীয় হবে। এই ফলাফল এসেছে এমন সময়ে, যখন ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা সাম্প্রতিক মাসগুলোতে রেকর্ড-নিম্ন পর্যায়ে নেমেছে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইউগভ এই জরিপ পরিচালনা করেছে।
২৬,৬৪৫ জন প্রাপ্তবয়স্ক মার্কিন নাগরিকের মধ্যে ৪০ শতাংশ মনে করছে ট্রাম্প ইতিহাসে ‘খারাপ’ প্রেসিডেন্ট হিসেবে থাকবে, আর ৮ শতাংশ মনে করছে সে ‘গড়ের নিচের’ হিসেবে স্মরণীয় হ বাকি অংশ পড়ুন...
(গত ৫ যিলহজ্জ শরীফের পর)
মহান মুর্শিদ ক্বিবলা তিনি যা আদেশ করবেন তা নির্দ্বিধায় পালন করবে। এটাই মুরীদের জন্য কল্যাণকর। সে সম্পর্কে আরো একটি ওয়াকেয়া রয়েছে।
হযরত যুন নুন মিশরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার একজন মুরীদ ছিলেন। তিনি একাধারে একই স্থানে চল্লিশ দিন করে চল্লিশবার নির্জনে ইবাদত করেছিলেন। চল্লিশবার হজ্জ আদায় করেছিলেন। একাধারে চল্লিশ বছর সারা রাত ইবাদতে লিপ্ত ছিলেন। একবার উক্ত মুরীদ হযরত যুন নুন মিশরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকটে আবেদন জানালেন, হুজুর! আমি আপনার নির্দেশ অনুযায়ী দীর্ঘ চল্লিশ বছর ইবাদত-বন্দেগী করলাম; কিন বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
ছারছিনা থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক পত্রিকা ৬০ বর্ষ ১লা সংখ্যা ১৫ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে, হযরত আদম আলাইহিস সালাম এবং হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার নিষেধাজ্ঞা না মেনে নাফরমান হয়ে বেহেশত থেকে পৃথিবীতে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক উনার নবী ও রসূল হযরত আদম আলাইহিস সালাম এবং উনার সম্মানিতা আহলিয়া হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম উনাদের শান মুবারকে বেয়াদবীমূলক উক্ত বক্তব্যের শরঈ ফায়ছালা জানতে ইচ্ছুক।
জাওয়াব: (৬ষ্ঠ অংশ)
প্রকৃতপক্ষে উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ছহী বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ফযীলত মুবারক সম্পর্কে অনেক আয়াত শরীফ নাযিল হয়েছে অনেক হাদীছ শরীফও বর্ণিত রয়েছে।
যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি মুহাজির ও আনছার সকল হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের শান মুবারকে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَالسَّابِقُوْنَ الْأَوَّلُوْنَ مِنَ الْمُهَاجِرِيْنَ وَالْأَنصَارِ وَالَّذِيْنَ اتَّـبَـعُوْهُمْ بِإِحْسَانٍ رَّضِيَ اللهُ عَنْـهُمْ وَرَضُوْا عَنْهُ وَأَعَدَّ لَهُمْ جَنَّاتٍ تَجْرِيْ تَحْتَـهَا الْأَنْـهَارُ خَالِدِيْنَ فِيْـهَا أَبَدًا ۚ ذٰلِكَ الْفَوْزُ الْعَظِيْمُ
অর্থ: মুহাজির ও আনছার সকল হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায় বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
ছারছিনা থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক পত্রিকা ৬০ বর্ষ ১লা সংখ্যা ১৫ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে, হযরত আদম আলাইহিস সালাম এবং হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার নিষেধাজ্ঞা না মেনে নাফরমান হয়ে বেহেশত থেকে পৃথিবীতে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক উনার নবী ও রসূল হযরত আদম আলাইহিস সালাম এবং উনার সম্মানিতা আহলিয়া হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম উনাদের শান মুবারকে বেয়াদবীমূলক উক্ত বক্তব্যের শরঈ ফায়ছালা জানতে ইচ্ছুক।
জাওয়াব: (৪র্থ অংশ)
হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
كُتِبَ عَلَيْكُمُ الْقِتَالُ وَهُوَ كُرْهٌ لَكُمْ وَعَسَى أَنْ تَكْرَهُوا شَيْئًا وَهُوَ خَيْرٌ لَكُمْ وَعَسَى أَنْ تُحِبُّوا شَيْئًا وَهُوَ شَرٌّ لَكُمْ وَاللَّهُ يَعْلَمُ وَأَنْتُمْ لَا تَعْلَمُونَ
অর্থ: “তোমাদের উপর জিহাদ ফরয করা হয়েছে। যদিও তা তোমাদের কাছে অপছন্দনীয়; কিন্তু তোমরা যা পছন্দ করো না সম্ভবতঃ তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর এবং তোমরা যা পছন্দ করো সম্ভবতঃ তা তোমাদের জন্য অকল্যাণকর। যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি জানেন, তোমরা জানো না। ” (পবিত্র সূরা বাক্বারা: আয়াত শরীফ ২১৬)
বাকি অংশ পড়ুন...
কেমন অপছন্দনীয় কাজ? একটা ঘটনা শুনলে বুঝতে পারবেন। সেটা কি? হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীকাহ আলাইহাস সালাম উনাদের পবিত্র হুজরা শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অবস্থান করছিলেন, এমন সময়ে একজন লোক আসলেন মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে।
হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীকাহ আলাইহাস সালাম তিনি এসে বললেন, একটা লোক এসেছেন যিনি মহান আল্লাহ পাক উনার রস বাকি অংশ পড়ুন...
যাই হোক, সেই ব্যক্তি বললেন, তাহলে চলুন হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার কাছে। উনি তো কাছেই আছেন। উনারা এসে বললেন, হুযূর! আপনি নাকি উনাকে প্রেরণ করেছেন উনার পছন্দমত একটা উট নেয়ার জন্য।
উনি বললেন যে, হ্যাঁ। তিনিতো প্রথম উটটা চান। উনি বললেন- দিয়ে দিন, তিনি যেটা চান। তিনি বললেন, তাহলে তো হুযূর এক হাজার উট চলে যাবে খাদ্যসহ। তিনি বললেন, চলে যাক। ঠিকই তিনি এক হাজার উট নিয়ে চলে গেলেন। হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি কোন চু-চেরা কিল-কাল করলেন না।
উনি বললেন, হে ব্যক্তি! আপনি কি জানেন, উনাকে কে প্রেরণ করেছেন? যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইম বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
ছারছিনা থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক পত্রিকা ৬০ বর্ষ ১লা সংখ্যা ১৫ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে, হযরত আদম আলাইহিস সালাম এবং হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার নিষেধাজ্ঞা না মেনে নাফরমান হয়ে বেহেশত থেকে পৃথিবীতে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক উনার নবী ও রসূল হযরত আদম আলাইহিস সালাম এবং উনার সম্মানিতা আহলিয়া হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম উনাদের শান মুবারকে বেয়াদবীমূলক উক্ত বক্তব্যের শরঈ ফায়ছালা জানতে ইচ্ছুক।
জাওয়াব: (৩য় অংশ)
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয় বাকি অংশ পড়ুন...
ফাতহুল বারী, শরহুন নববী লি ছহীহ মুসলিম, আউনুল মা’বূদ, তুহফাতুল আহওয়াযী, নাইলুল আওতার, সুবুলুস সালাম ফী শরহে বুলূগিল মারাম ইত্যাদি কিতাবে বর্ণিত রয়েছে-
ولا يجوز الاكتفاء بـ (ص) ولا (صلعم) للإشارة إلى الصلاة على النبي صلى الله عليه وسلم بل المشروع التصريح بذلك فيقول: صلى الله عليه وسلم
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি দুরূদ শরীফ বুঝানোর জন্য শুধু (ص) এবং (صلعم) এটাকে যথেষ্ট মনে করা জায়িয নয়। বরং ব্যক্ত করার বৈধ পন্থা হলো- ‘ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ এভাবে বলা বা লেখা। ” (উরশিফু মুলতাক্বা আহলুল হাদীছ ৯/৩২৭)
শরহে আক্বীদ বাকি অংশ পড়ুন...












