মন্তব্য কলাম
পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও অবমূল্যায়নের কারণে দেশ ছাড়ছে মেধাবী বিজ্ঞানীরা। অথচ তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়নে বাংলাদেশ হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তিসহ সকল খাতে এশিয়ার সুপার পাওয়ার। দেশের গবেষক-বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন না করলে দেশ কোনোসময়ই উন্নত হবেনা, আর উন্নয়নের দাবীও করা যাবেনা।
, ২০ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ২০ হাদি আশির, ১৩৯২ শামসী সন , ১৯ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রি:, ৬ বৈশাখ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম

বর্তমানে যে দেশ মেধার জোরে এগিয়ে আছে সেই দেশই উন্নত ও সমৃদ্ধশালী হচ্ছে। আর আধুনিকায়নের এই যুগে মেধার চাহিদা অনুসারে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে। মহান আল্লাহ পাক উনার অসীম দয়া দান ইহসান মুবারকে বাংলাদেশের মেধাশক্তি এশিয়া মহাদেশে একটি বিশাল প্রভাব বিস্তার করে রেখেছে। গবেষণা, আবিস্কার, উৎপাদন, অনুশীলন খাতে নিত্য নতুন ক্ষুদে ও উন্নত যোগ্যতার অধিকারী বিজ্ঞানীদের আবির্ভাব ঘটছে। দেশে এমনও উদ্ভাবনী শক্তির মানুষ রয়েছে যারা স্কুলের গ-ি না পেরিয়েও বিস্ময়কর আবিষ্কার করেছে। যেমন একই জমিতে বছরে ৪ বারে ৬৪টি ফসল ও মাছ চাষের মাধ্যমে ৮ লাখ টাকা আয়ের পদ্ধতি উদ্ভাবন করেন যশোরের অষ্টম শ্রেণি পাস মোস্তফা আলী। দেশে-বিদেশে এমন আরও অনেক বাংলাদেশি গবেষক ও বিজ্ঞানী রয়েছে, যারা নিরলস মেধা খাটিয়ে নতুন নতুন আবিষ্কার করে চলেছে। দুঃখের বিষয়, বিদেশে তাদের এই আবিষ্কারের সুফল আমরা পাচ্ছি না, দাবীও করতে পারছি না। দেশে যারা আবিষ্কার করছে, তারাও যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে না।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে বিজ্ঞানীদের অবমূল্যায়ন ও একটি দেশবিরোধী মহলের স্বমেধাশক্তি বিরোধী বেশ কয়েকটি কর্মকান্ড দেশের মানুষকে আন্দোলিত করেছে। যার মধ্যে একটি হচ্ছে, ক্ষুদে বিজ্ঞানী তারিক আমিন চৌধুরীর ঘটনাটি। তারিক আমিন বিএমসি সুপার স্মার্ট বাল্ব আবিষ্কার করে বেশ আলোচিত হয়। তার আগে প্রথমবারের মতো নজরে আসে মাইন্ড ওয়েব ডিভাইস নামক একটি ডিভাইস উদ্ভাবনের কারণে। এ ছাড়াও রোবোটিকসে ৯ বারের ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন সেন্ট প্লাসিডস স্কুলের এই ছাত্র। কিন্তু শুধুমাত্র পরীক্ষাকেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষায় রসায়ন বিজ্ঞানের প্রশ্নপত্রে দাগ দেয়ার কারণে তাকে বহিস্কার করা হয়। সামান্য এই ভুলে এই বিশাল শাস্তির কারণে গবেষণায় ভাটা পড়েছে এই ক্ষুদে বিজ্ঞানীর। তাই এই ক্ষুদে বিজ্ঞানী চলে যাচ্ছে আমেরিকাতে। দেশে তার গবেষণার সুস্থ বিকাশ ও মূল্যায়ন না হওয়ার কারণে এখন তার গন্তব্য ইউরোপ আমেরিকা। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৯৯২ সালের পর থেকে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) ২১৫ জন বিজ্ঞানী চাকরি ছেড়ে চলে গেছেন। ১৯৯২ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত ৮০ জন এবং ২০০১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ১৩০ জন চাকরি ছেড়েছে। তারা বঞ্চনা ও হতাশার শিকার হয়ে গবেষণা কাজে ইস্তফা দিয়েছে। অনেকে বিদেশে চলে গেছে। বর্তমানে যারা আছে তাদের অনেকেই দেশের বাইরে চলে যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছে।
একটি দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের চেহারা স্থায়ীভাবে বদলে দিতে বিজ্ঞানের একটি-দুটি আবিষ্কারই যথেষ্ট। আমাদের দেশে কৃষি ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বিজ্ঞানী-গবেষকরা যেসব পদ্ধতি আবিষ্কার করে চলেছে, কার্যক্ষেত্রে এগুলোর প্রয়োগ নিশ্চিত করতে পারলে জীবনমান স্থায়ীভাবে বদলে যেতে পারে। এজন্য প্রয়োজন সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা। সরকার কি তা করতে পারছে? রাষ্ট্রের সম্পদ আবিষ্কারক এবং তাদের আবিষ্কারকে কি যথাযথভাবে লালন ও সংরক্ষণ করতে পারছে? এদিকে সরকারের যথাযথ মনোযোগ আছে বলে মনে হয় না। গুরুত্বপূর্ণ কোনো আবিষ্কার হলে সাড়ম্বরে ঘোষণা দিয়েই যেন দায়িত্ব শেষ করে। পরবর্তীতে আবিষ্কারের কি হলো, কতটুকু এগুলো, সরকার তার বাস্তব প্রয়োগে কি ব্যবস্থা নিচ্ছে, তার খোঁজ পাওয়া যায় না। বাস্তবতা হচ্ছে, যেসব বিজ্ঞানী কৃষি, তথ্য ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে নিয়োজিত তাদের প্রতি সরকার যথাযথ দায়িত্ব পালন করছে না। তাদের গবেষণার জন্য যে ধরনের সুযোগ-সুবিধা প্রয়োজন, তা তারা পাচ্ছে না। পদে পদে বঞ্চিত হচ্ছে।
অন্যদিকে, এশিয়ার বিভিন্ন দেশ শুধুমাত্র রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমেই নিজেদের দেশের বিজ্ঞানীদের কাজে লাগিয়ে সমৃদ্ধ হচ্ছে। চীন তাদের দেশের বিজ্ঞানী তো অবশ্যই পাশাপাশি বিদেশে কর্মরত তাদের দেশের বিজ্ঞানীদের দেশে নিয়ে এসে উন্নত সুযোগ-সুবিধা দিয়ে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তিখাতে এক আধিপত্য বিরাজ করাচ্ছে, পাশ্ববর্তী দেশ ভারত বিদেশে কর্মরত তাদের দেশের বিজ্ঞানীদের দেশে নিয়ে আসছে। দেশে ফিরে তাদের গবেষণা দেশের কাজে লাগাতে বলেছে। তাদের পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা দেয়া হবে বলেও ঘোষণা দিয়েছে। দুর্ভাগ্যের বিষয়, প্রতিযোগিতামূলক অর্থনৈতিক বিশ্বে বেশিরভাগ উন্নয়নশীল দেশের সরকার যখন তাদের অর্থনৈতিক উন্নতি ও অগ্রগতির মূল চাবিকাঠি হিসেবে বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানীকে আঁকড়ে ধরছে, তখন আমাদের সরকার ও বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো কেবল ক্ষমতাসীন হওয়ার পেছনে ছুটছে, যাতে দেশের অগ্রযাত্রাকে ব্যহত করার ধ্বংসাত্মক মনোভাব ছাড়া কিছু নেই। দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়নের অন্যতম চালিকাশক্তি যে গবেষক ও বিজ্ঞানী হতে পারে, বিষয়টি সরকার ও বিরোধী দল কেউই যথাযথভাবে উপলব্ধি করছে না। তাদের এজেন্ডায় এসব সূর্য সন্তানদের লালন ও তাদের আবিষ্কারকে কার্যক্ষেত্রে প্রয়োগের মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে দেশকে এগিয়ে নেয়ায় কোনো দিক নির্দেশনা থাকে না।
প্রসঙ্গত, স্বাধীনতার এত বছরে আমাদের দেশের বিজ্ঞানী ও গবেষকদের কাজে লাগাতে পারলে এতদিনে খাদ্য ও কৃষিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে তা রপ্তানি করা যেত। জাতীয় স্বার্থে বিজ্ঞানী ও গবেষক এবং তাদের উদ্ভাবনকে সংরক্ষণ ও কাজে লাগানো প্রয়োজন হলেও রাষ্ট্রীয়ভাবে তেমন কোনো উদ্যোগ পরিলক্ষিত হচ্ছে না। কেবল যখনই বিস্ময়কর কোনো আবিষ্কার হয়, তখন এ নিয়ে বিভিন্ন ফোরামে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়। সরকারের তরফ থেকেও বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার ঘোষণা আসে। কিছুদিন যেতেই বিজ্ঞানী ও গবেষকদের সুযোগ-সুবিধা দেয়ার বিষয়টি আড়ালে চলে যায়।
বিজ্ঞানী মাকসুদুল আলমের সাড়া জাগানো আবিষ্কারের পর ২০১০ সালে সরকারের তরফ থেকে বিজ্ঞানীদের দেশে ধরে রাখার জন্য বেশ কিছু উদ্যোগের কথা শোনা গিয়েছিল। আন্তর্জাতিক বেতন কাঠামোর সাথে সামঞ্জস্য রেখে আলাদা বেতন কাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা দেয়ার পাশাপাশি বিজ্ঞানীদের অবসরের বয়সসীমা বৃদ্ধি এবং নতুন করে ৪ হাজার বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলী তৈরি করা হবে বলে ঘোষণা দেয়া হয়। এসব উদ্যোগ ইতিবাচক হলেও বাস্তবায়ন কতটা হচ্ছে, তার খবরাখবর এখন আর পাওয়া যায় না। এসব উদ্যোগ কি কেবল কথার কথায় পরিণত হয়েছে, নাকি বাস্তবায়িত হচ্ছে, তা দেশবাসী জানতে পারছে না।
বিশেষভাবে উল্লেখ্য, বাংলাদেশের মতো উন্নয়নকামী দেশকে এগুতে হলে ভেতরের শক্তিকে কাজে লাগানো অপরিহার্য। যে সরকারই ক্ষমতায় থাকুক না কেন, তাদের উপলব্ধি করতে হবে, উন্নয়নের অন্যতম শক্তি বিজ্ঞানী ও গবেষক। তাদেরকে এবং তাদের উদ্ভাবনী শক্তিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে উন্নয়ন ধারার অগ্রভাগে রাখতে হবে। দেশকে এগিয়ে নিতে পৃষ্ঠপোষকতা দিতে হবে। তারা যাতে নিশ্চিন্তে ও নির্বিঘেœ গবেষণা কর্ম চালিয়ে যেতে পারে এবং বিদেশ চলে না যায়, এজন্য যে ধরনের সুযোগ-সুবিধার প্রয়োজন, তাই দিতে হবে। বিদেশে যেসব বিজ্ঞানী ও গবেষক রয়েছে, তাদের উপযুক্ত সুযোগ-সুবিধা দিয়ে দেশে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিতে হবে। দেশে ফিরে আসতে তাদের উদ্বুদ্ধ করতে হবে। দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়নের জন্য বিজ্ঞানী, গবেষক ও তাদের উদ্ভাবনকে সুরক্ষা, সংরক্ষণ এবং কার্যক্ষেত্রে প্রয়োগের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। পাশাপাশি বেসরকারি ব্যবস্থাপনা এবং কর্পোরেট সংস্থাগুলোকেও এ ব্যাপারে এগিয়ে আসতে হবে। এক্ষেত্রে উদাসীনতা ও শৈথিল্য কাম্য হতে পারে না।
-মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উন্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সরকারের উচিত অপসংস্কৃতি এবং আত্মহত্যার মতো অপরাধ বন্ধ করতে অবিলম্বে সেলফি নিষিদ্ধ করা।
২১ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
২০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাংবিধানিক কাঠামোর সাথে সাংঘর্ষিক উপায়ে এবং এনবিআরের সাংগঠনিক স্বাতন্ত্র্য ও পেশাগত স্বকীয়তাকে অস্বীকার করে, রাষ্ট্রের অর্থনীতির মূল কাঠামো বিনষ্ট করে রাজস্ব আহরণের প্রক্রিয়াকে ধ্বংসের মুখোমুখি করে- এনবিআরকে ২ ভাগ করা হয়েছে মুসলিম দেশ সমূহের চির শত্রু আইএমএফ প্রস্তাবিত সংস্কারেই এমনটি করা হয়েছে কর্মকর্তাদের মতামত, সমালোচনা এবং গভীর অসন্তুষ্টির কোনো তোয়াক্কা না করেই ইউনুস হাসিনার পথে হেটেই স্বৈরাচারী কর্মকা- প্রকাশ করছে
১৯ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
রাষ্ট্রীয় আইন এবং সরকারী প্রচেষ্টায় স্বাধীনতা উত্তর আজ পর্যন্ত মজুদদারি, মুনাফাখোরী, দুর্নীতি, মাদক, অবক্ষয় দূর হয়নি আর দূর হবেও না। এসবে ব্যর্থ প্রশাসনকে তাই সফলতার জন্য দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আহবান আর সতর্কীকরণের কাছেই সমর্পিত হতে হবে। ইনশাআল্লাহ! ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবন ঘটাতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
১৭ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সমাজের স্রোত বা সময়ের সাথে আপোসকারীরা উলামায়ে হক্ব নয়। ইসলামী আহকাম ও আন্দোলন পদ্ধতি সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয় না। ইবনুল ওয়াক্ত নয়; কেবলমাত্র আবুল ওয়াক্ত উনারাই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ত্রাণকর্তা ও অনুসরণীয়।
১৬ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সীমান্তে বিএসএফের পুশইন চলছেই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইজিপি, বিজিবি মহাপরিচালক- সবার কণ্ঠে কেবলই নরম সুর। নেই শক্ত ও কঠোর প্রতিবাদ। নেই বীরোচিত পদক্ষেপ।
১৫ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৪ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
১৩ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রতিবছর বেকার হয় ১০ লাখ তরুণ প্রতিবছর শ্রমবাজারে তথা ক্ষুদ্র ব্যবসায় প্রবেশ করে ২৪ লাখ তরুণ। প্রতি বছর সরকারী চাকুরীতে প্রবেশ করে ১ লাখেরও কম সরকারী চাকুরীতে কোটা বাতিলের জন্য উপদেষ্টা সরকার গঠন হলো। আর সে উপদেষ্টা সরকার ৩৪ লাখ কর্মজীবির আশ্রয়স্থল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তথা ব্যবসাকে অন্তর্বর্তী সরকার দিন দিন অন্তরহীন করে যাচ্ছে।
১২ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন ক্ষতিকারক এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১১ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ফারাক্কা বাঁধের পঞ্চাশ বছর পূর্ণ হল বিভিন্ন বাঁধ, ব্যারেজ আর ড্যাম তৈরী করে বাংলাদেশকে পানিশুন্য করার জোরদার পাঁয়তারা করছে ভারত মরণ ফাঁদ ফারাক্কার বিরুদ্ধে তীব্র জনমত ও জাতীয় ঐক্য তৈরী করে ফারাক্কা বাঁধ ভেঙ্গে ফেলার জন্য কার্যকর কর্মপন্থা গ্রহণ করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)