মন্তব্য কলাম
প্রতিবছর ২৫ লাখ বাংলাদেশী রোগী ভারতে গিয়ে ৬০ হাজার কোটি টাকা অপচয় করে এর পেছনে রয়েছে ভারতের মেডিক্যাল টুরিজমের ফাঁদ, এদেশের হাসপাতালের হিন্দুবাদী ডাক্তারদের ষড়যন্ত্র এবং কিছু লোকের অজ্ঞতা ও তথাকথিত ষ্ট্যাটাস প্রবনতা এবং হিন্দু বিদ্বেষী ঈমানী চেতনা না থাকা ভারতের সেবাদাস- পতিত সরকার ভারতের কুপরামর্শে- দেশের চিকিৎসাকে স্বয়ংসম্পূর্ণ, স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ হতে দেয়নি অবিলম্বে চিকিৎসা খাতকে সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতি মুক্ত করতে হবে ইনশাআল্লাহ (প্রথম পর্ব)
, ১৩ জুমাদাল ঊখরা শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ১৮ সাবি’, ১৩৯২ শামসী সন , ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রি:, ৩১ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) মন্তব্য কলাম

চিকিৎসাক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি অপার সম্ভাবনার দেশ। আমাদের দেশে প্রচুর শিক্ষার্থী প্রতিবছর মেডিকেলে পড়ালেখা শেষ করে চিকিৎসক হচ্ছেন। আমাদের চিকিৎসকরা মেধাবী এবং দক্ষ। শুধু একটু সুযোগ সুবিধা বাড়াতে হবে এবং তাদের দায়িত্ব অনুযায়ী ভরসা দিয়ে আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। তাহলে বাংলাদেশ থেকে কোনো রোগীকে আর বিদেশ যেতে হবে না।
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, কিছুদিন আগেই আমরা ভুটানের ক্যান্সার আক্রান্ত এমন এক মেয়েকে চিকিৎসা দিয়ে ভালো করেছি যার চিকিৎসা ভারত ও ব্যাংককেও সম্ভব হয় নাই। কাজেই বাংলাদেশ পারে না এমন কোনো কাজ নাই। এখন বাংলাদেশেই সব রোগের চিকিৎসা সুবিধা আছে।
বিএসএমএমইউতে নাভা ও নোভা নামের দুটি শিশুর জোড়া মাথা আলাদা করার অপারেশন সফল হয়েছে। এটি সাধারণ কোনো কাজ নয়। এখানে আমাদের অভিজ্ঞ বড় একটি চিকিৎসক দল টানা ১৩ ঘণ্টার বেশি সময় অপারেশন করে এই অসাধ্য সাধন করেছেন। এই অপারেশন ভারত বা বাইরের দেশে করতে গেলে প্রায় এক কোটি টাকা খরচ হতো।
সোসাইটি অব নিউরোসার্জন্সের সদস্য সচিব ডা. নুরুজ্জামান খান বলেন, ‘দেশের এন্ডোভাস্কুলার নিউরোসার্জারি হচ্ছে, যেখানে কাঁটাছেড়া হয় না, বরং রক্তনালীর মধ্য দিয়েই এ চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। বর্তমান সময়ে এই প্রক্রিয়া বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। অন্যান্য দেশে নিউরোসার্জারির যেসব অস্ত্রোপচার হচ্ছে, আমরাও বিশ্বমানের সব করছি। বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি বহু সেন্টারে এটি হচ্ছে। এমনকি বিএসএমএমইউতে এটি হচ্ছে। ’
বিএসএমএমইউর নিউরোসার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. রুহুল কুদ্দুস বিপ্লব বলেন, দেশে নিউরোসার্জারির যে কোনো অপারেশন করা সম্ভব। বাংলাদেশে কয়েকশ’ সুদক্ষ নিউরোসার্জন রয়েছেন, যারা বিশ্বমানের চিকিৎসা দিতে সক্ষম। ভারত, সিঙ্গাপুর, এমনকি যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ায় যে সার্জারি হয়, যেভাবে করা হয়; আমাদের দেশেও তারা একই প্রক্রিয়ায় আরো সূক্ষ্ম সফলভাবে অস্ত্রোপচার করেন।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশেও এখন বিশ্বমানের চিকিৎসা সেবা পাওয়া যাচ্ছে। চিকিৎসা একটি সেবাখাত হলেও ব্যবসার ঊর্ধ্বে নয়। তবে ব্যবসায় সেবার মান নিশ্চিত করতে হবে।
ইব্রাহীম কার্ডিয়াক হাসপাতালের অধ্যাপক মাহমুদুর রহমান বলেন, আমাদের দেশে বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা দেওয়া সম্ভব। তবে এখনো যতটুকু ঘাটতি রয়েছে, আমরা আশা করছি, আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে এসব ঘাটতি আমরা পুষিয়ে নিতে পারবো। দেশের মানুষের আর বিদেশ যাবার দরকার হবে না, এটুকু নিশ্চিত বলতে পারি।
আস্থা বাড়লে দেশেই উন্নত চিকিৎসা সম্ভব উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, অতি সম্প্রতি ইব্রাহীম কার্ডিয়াক হাসপাতালে ট্রান্সপ্ল্যান্ট ইউনিটের কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং এরই মাঝে সফলভাবে দুটি লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্টের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশেই পুরোপুরি লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্টের কাজ করা সম্ভব। আমরা এটিকে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছি। খুব শিগগিরই পুরোদমে আমরা এখানে এ সব জটিল রোগের চিকিৎসা করতে সক্ষম হবো বলে আশা করছি।
হৃদরোগের অনেক ভালো চিকিৎসা দেশে হচ্ছে। এ কারণে দেশের বাইরে যাবার প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করিনা। কিডনি ডায়ালিসিসের মতো বিষয়ও দেশে হচ্ছে। এখন সব রকম এক্সপার্টই দেশে ডেভেলপ করেছেন বলেন এই চিকিৎসক অধ্যাপক।
প্রসঙ্গত, দেশের সর্বপ্রথম জেসিআই’র স্বীকৃতি পাওয়া এভারকেয়ার হাসপাতাল একটি হার্ট ফেইলিওর ক্লিনিক চালু করেছে।
এ সময় এভারকেয়ার হাসপাতালের হার্ট ফেইলিওর ও অ্যারিদমিয়া ক্লিনিকের সিনিয়র কনসালটেন্ট অধ্যাপক ডা. এম. আতাহার আলী বলেন, হার্ট ফেইলিওর মানেই হৃদপি- কাজ করা বন্ধ করে দেওয়া নয়। তবে এটি একটি গুরুতর শারীরিক অবস্থা এবং যথাসময়ে সঠিক চিকিৎসা আবশ্যক। অন্যথায় রোগীর মৃত্যুঝুঁকি অনেকাংশে বেড়ে যেতে পারে।
তিনি বলেন, অস্বাভাবিক জীবনযাত্রার কারণে দেশে হার্ট ফেইলিওরে ঝুঁকিগ্রস্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই দেশের অন্যতম সেরা হাসপাতাল হিসেবে এভারকেয়ার এ ক্লিনিকের মাধ্যমে সব রোগীকে বিশ্বমানের স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া হচ্ছে।
রাজধানীর ওয়ারীর বাসিন্দা মিলন খান এক বছর ধরে মেরুদ-ের ব্যথায় ভুগছেন। দেশে চিকিৎসকরা কোমরের হাড়ক্ষয় জানিয়ে অস্ত্রোপচারের পরামর্শ দিয়েছেন। মিলন খান বলেন, ভারত যেতে চেয়েছিলাম। আড়াই মাস ঘুরেও ভিসা পাইনি। নভেম্বরে দেশেই একটি উন্নত মানের হাসপাতালে অপারেশন করিয়েছি। এখন অনেকটাই সুস্থ। তিনি জানান, খরচ ও সময় বেঁচে গেছে। আবার দেশেই আন্তর্জাতিকমানের চিকিৎসা সেবা পেয়েছি।
চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা বলেন, বিদেশে গিয়ে চিকিৎসা করানো আমাদের দেশের মানুষের তথাকথিত স্ট্যাটাসের একটি প্রতীক। অনেকেই মনে করেন, দেশের চেয়ে বিদেশে গিয়ে চিকিৎসা করালে সমাজে তার সম্মান বাড়ে এবং মানুষ তাকে সমীহ করে। কিন্তু দেশের তুলনায় ভারতের চিকিৎসার খরচ বাহ্যত কম হলেও যাতায়াত এবং থাকা-খাওয়ার খরচসহ খরচটা অনেক বেশি পড়ে। আমাদের এখানে অন্যতম সমস্যা চিকিৎসকদের প্রতি আস্থার জায়গাটা। তবে কিছুদিন আগের চেয়েও সেই জায়গায় পরিবর্তন এসেছে। আশা করছি, ধীরে ধীরে আস্থার জায়গাটা আরও বাড়বে।
বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর প্রায় ২৫ লাখ রোগী চিকিৎসার জন্য ভারতে যায়। চিকিৎসা নিতে গিয়ে বছরে প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকার বেশি ভারতে চলে যায়। তবে ভারত-বাংলাদেশের চলমান কূটনৈতিক উত্তেজনার কারণে একেবারে গুরুতর রোগী ছাড়া আর কোনো বাংলাদেশিকে মেডিকেল ভিসা দিচ্ছে না ভারত। ভিসা না পাওয়ার কারণে নতুন অ্যাপয়েন্টমেন্ট বা ফলোআপে যেতে পারছে না সাধারণ রোগীরা। এসব কারণে ভারতেও হাহাকার শুরু হয়েছে। রোগী না পেয়ে ভারতের বেশ কিছু বিশেষায়িত হাসপাতাল প্রায় বন্ধ হওয়ার পথে। একই সাথে বাংলাদেশি রোগী না যাওয়ায় ভারতের আবাসিক ও খাবারের হোটেল ব্যবসায়ও ধস নেমেছে।
ভারতের এ সিদ্ধান্তকে দেশের স্বাস্থ্যখাতের বিকাশের সুযোগ হিসেবে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রয়োজনে সরকার এভারকেয়ার, ইউনাইটেড, স্কয়ার, ল্যাবএইডের মতো বড় বড় বেসরকারি হাসপাতালগুলোর সঙ্গে আলোচনা করতে পারে, যাতে দরিদ্র রোগীরাও চিকিৎসা নিতে পারে। এসব হাসপাতালে সেবার মান বাড়ানোর পাশাপাশি মধ্যম সারির হাসপাতালগুলোর সেবার মান বাড়িয়ে রোগীদের আস্থায় নিয়ে আসা। এ সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে দেশেই থাকবে বিপুল পরিমাণ টাকা। এছাড়াও স্বাস্থ্যসেবার মান না বাড়ালে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন অনেক রোগী- বলছেন তারা। একই সঙ্গে চিকিৎসক-নার্স, হাসপাতালের মালিকপক্ষ ও স্বাস্থ্যখাতের জনবলকে আরও মানবিক ও রোগী বান্ধব হওয়ার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। এদিকে চিকিৎসার জন্য ভারতের বিকল্প হিসেবে থাইল্যান্ড, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুরে যাচ্ছে অনেক সামর্থ্যবান বাংলাদেশি রোগী। তবে অনেকেরই এই দেশগুলোতে চিকিৎসার খরচ ও ভ্রমণ ব্যয় বহন করার সামর্থ্য নেই। তাই দেশের চিকিৎসাই তাদের অবলম্বন। আর এই সব রোগীকে ধরে রাখতে অবশ্যই দেশের হাসপাতালগুলোর সেবার মান আরও বাড়াতে হবে বলেও মত ভুক্তভোগীদের। অবশ্য সরকারের বিশেষ নজর ও চিকিৎসক-নার্সরা আরও বেশি আন্তরিকতার সঙ্গে রোগীর সেবা প্রদান করলে দেশেই অনেক রোগীর চিকিৎসা সম্ভব বলেও মত সংশ্লিষ্টদের। এছাড়া একাধিক হাসপাতাল মালিক জানান, দীর্ঘদিন থেকে দেশের হাসপাতালগুলো ভালো মানের চিকিৎসা সেবা দিচ্ছে। তাই রোগীদের এসব হাসপাতালে আস্থা রেখে সেবা নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
ভারতের পর্যটন মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে প্রায় ২৫ লাখ রোগী চিকিৎসার জন্য ভারতে যায়। এতে ভারতে স্বাস্থ্যসেবা নিতে তাদের বছরে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার বা ৬০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়। বর্তমান পরিস্থিতিতে বিদেশনির্ভরতা কমিয়ে দেশের স্বাস্থ্য খাত উন্নয়নের সুযোগ তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের প্রফেসর সৈয়দ আব্দুল হামিদ বলেন, ভারতে গরীব ও সাধারণ রোগীরা সেবার জন্য যেতেন। যেহেতু ভারত-বাংলাদেশের চলমান কূটনৈতিক উত্তেজনায় ভারত ভিসা বন্ধ করে দিয়েছে। এখন দেশেই রোগীদের সেবার চাহিদা বাড়বে। রোগীর ভিড় বাড়বে। হাসপাতালগুলো যদি সেবার মান বাড়িয়ে রোগীকে খুশি করতে পারে তাহলে এ সব রোগী আর বিদেশ যাবে না। আর তাই দ্রুত হাসপাতালগুলোকে সেবার মান বাড়ানোর গুরুত্বারোপ করেন তিনি। সৈয়দ আব্দুল হামিদ বলেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ভিসা জটিলতা বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের বড় সুযোগ। যদি এটি কাজে লাগানো সম্ভব হয় তাহলে ভারতে চিকিৎসা নিতে গিয়ে যে হাজার হাজার কোটি টাকার অর্থ ব্যয় হতো তা দেশেই থাকবে।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ছাত্ররা চেয়েছিলো ‘কোটা’ আর জনতা চেয়েছিলো ‘তাগুত হাসিনা’র পতন। এই চেতনায়ই হয়েছিলো জুলাই গণঅভ্যুত্থান। ৫ই আগষ্টের আগে ছাত্র-জনতার দাবিতে কোন সংস্কারের কথা ছিলো না। সংস্কারের কোনো প্রচারণা বা ঘোষণা ছিলো না। অন্তর্বর্তী সরকার গণমানুষের গণসমর্থন ছাড়াই সংস্কারের নামে মরিয়া। কিন্তু কেনো?
২৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
এদেশবাসী- পাকিস্তানী রাজাকারদের কথা শুনেছে। কিন্তু উপজাতি সন্ত্রাসীরা বৃটিশ আমল, পাকিস্তানী আমল এবং বর্তমান স্বাধীন বাংলাদেশেও রাজাকারগিরি করছে। গত ২১শে এপ্রিল সন্তু লারমার নাতি জাতিসংঘ অধিবেশনে, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশীদের বিরুদ্ধে চরম ষড়যন্ত্রমূলক বক্তব্য দিয়েছে
২৭ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সংবিধান, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিরোধী আপত্তিকর শব্দ প্রকাশের বিপরীতে মহান আল্লাহ পাক উনার ‘কুদরত’ ও ‘রহমত’ এ ছিফত মুবারক দ্বয়ের ব্যাপক প্রচলন ঘটাতে হবে
২৬ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম অন্যান্য ধর্মের সাথে সমমর্যাদার ভিত্তিতে সহাবস্থানে থাকতে পারে না। পবিত্র দ্বীন ইসলাম কখনোই কথিত ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’র অধীন হতে পারে না।
২৫ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ছাত্র জনতার সরকার দাবী করে- আপনাদের বহুল উচ্চারিত সংস্কারের জন্য আপনারা গুটি কতক রাজনৈতিক দলগুলোর উপরই আবদ্ধ আছেন কেন? সংস্কারের জন্য জনতার এবং জনমতের প্রতি আপনাদের দৃষ্টি নেই কেনো?
২৪ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার আলোকে- সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বেমেছাল ফযীলত মুবারক বর্ণনা
২৩ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ছাত্ররা চেয়েছিলো ‘কোটা’ আর জনতা চেয়েছিলো ‘তাগুত হাসিনা’র পতন। এই চেতনায়ই হয়েছিলো জুলাই গণঅভ্যূথান। ৫ই আগষ্টের আগে ছাত্র-জনতার দাবীতে কোন সংস্কারের কথা ছিল না। সংস্কারের কোনো প্রচারণা বা ঘোষণা ছিল না। অন্তর্বর্তী সরকার গণমানুষের গণসমর্থন ছাড়াই সংস্কারের নামে মরীয়া। কিন্তু কেনো?
২২ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গাজায় যেখানে শিশুদেরও একবেলা খাবারেরও নিশ্চয়তা নাই প্রতি মুহুর্তেই মুহুর্মুহু বোমায় ঝলসে যাচ্ছে গাজাবাসী যেখানে সৌদি আরবে হচ্ছে ডিজে পার্টি আর কাতারে হচ্ছে আতশ বাজি প্রদর্শনী
২১ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
“ইসলামী বিশেষজ্ঞ মহল এবং ইসলামী মিডিয়ার মতে- বর্তমান বহুত্ববাদী সরকারের সংস্কৃতি উপদেষ্টা বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ইসলাম ও মুসলমান বিরোধী মনোভাবই পালন এবং ধারন বাস্তবায়ন করে চলছে
২০ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাগরের বুকে তৈরি হচ্ছে নতুন বাংলাদেশ অনেক বেড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের আয়তন খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললে বাংলাদেশ এত বড় হতে পারে যে বর্তমান ৪০ থেকে ৫০ কোটি জনসংখ্যার পরও বাংলাদেশেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কাজের জন্য লোক আসবে ইনশাআল্লাহ!
১৯ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও অবমূল্যায়নের কারণে দেশ ছাড়ছে মেধাবী বিজ্ঞানীরা। অথচ তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়নে বাংলাদেশ হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তিসহ সকল খাতে এশিয়ার সুপার পাওয়ার। দেশের গবেষক-বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন না করলে দেশ কোনোসময়ই উন্নত হবেনা, আর উন্নয়নের দাবীও করা যাবেনা।
১৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও অবমূল্যায়নের কারণে দেশ ছাড়ছে মেধাবী বিজ্ঞানীরা। অথচ তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়নে বাংলাদেশ হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তিসহ সকল খাতে এশিয়ার সুপার পাওয়ার। দেশের গবেষক-বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন না করলে দেশ কোনোসময়ই উন্নত হবেনা, আর উন্নয়নের দাবীও করা যাবেনা।
১৮ এপ্রিল, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)