ফরয কুরবানী কি এবং কেন?
, ০৯ যিলহজ্জ শরীফ, ১৪৪৬ হিজরী সন, ০৭ আউওয়াল, ১৩৯৩ শামসী সন , ০৬ জুন, ২০২৫ খ্রি:, ২৪ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) পবিত্র দ্বীন শিক্ষা

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَرِضْوَانٌ مِّنَ اللَّهِ أَكْبَرُ ۚ ذَٰلِكَ هُوَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি-রেজামন্দি মুবারকই শ্রেষ্টতম নিয়ামত মুবারক। আর এই শ্রেষ্টতম নিয়ামত হাছিলই কামিয়াবী-সফলতা। (পবিত্র সূরা তাওবা শরীফ-৭২)
মহান আল্লাহ পাক এবং উনার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলই বান্দা ও উম্মতের প্রধান ও মূল লক্ষ- উদ্দেশ্য। পবিত্র গৃহপালিত পশু কুরবানী মুবারকের দ্বারা সেই উদ্দেশ্য সফল হয়। মহান আল্লাহ পাক এবং উনার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি, রেযামন্দি, তায়াল্লুক, নিসবত, কুরবত- নৈকট্য, মুহব্বত, মা’রিফাত হাসিল হয়।
قربانى (কুরবানী) শব্দটি قربان শব্দ থেকে এসেছে।
قربان (কুরবান) শব্দের অর্থ হচ্ছে: নৈকট্য, সান্নিধ্য, উৎসর্গ।
শরীয়তের পরিভাষায়, পবিত্র জিলহজ্জ মাসের ১০ তারিখ সকাল থেকে ১২ তারিখ সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের জন্য শরীয়ত নির্দেশিত পন্থায় যবেহযোগ্য গৃহপালিত পশু যবেহ করাকে কুরবানী বলে। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَيَذْكُرُوا اسْمَ اللَّهِ فِي أَيَّامٍ مَّعْلُومَاتٍ عَلَىٰ مَا رَزَقَهُم مِّن بَهِيمَةِ الْأَنْعَامِ ۖ فَكُلُوا مِنْهَا وَأَطْعِمُوا الْبَائِسَ الْفَقِيرَ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদেরকে গৃহপালিত চতুস্পদ জন্তু থেকে রিযিক স্বরূপ যা দিয়েছেন তা থেকে নির্দিষ্ট দিনে যেন তারা যবেহ করে। অতঃপর সেখান থেকে খায় এবং অভাবগ্রস্থদেরকে খাওয়ায়। (পবিত্র সূরা হজ্জ শরীফ-২৮)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
وَلِكُلِّ أُمَّةٍ جَعَلْنَا مَنسَكًا لِّيَذْكُرُوا اسْمَ اللَّهِ عَلَىٰ مَا رَزَقَهُم مِّن بَهِيمَةِ الْأَنْعَامِ ۗ
অর্থ: আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্য কুরবানীর বিধান রেখেছি। যাতে তারা তাদের গৃহপালিত পশুর উপর মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের লক্ষে উনার পবিত্র নাম মুবারক উচ্চারণ করতে পারে অর্থাৎ যবেহ করে। (পবিত্র সূরা হজ্জ শরীফ-৩৪)
এই কুরবানী মহান আল্লাহ পাক উনার এবং মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি মুবারক হাছিলের উদ্দেশ্যে হতে হবে। কারণ, মহান আল্লাহ পাক তিনি শুধু মুত্তাক্বীগণেরই কুরবানী কবুল করেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّمَا يَتَقَبَّلُ اللَّهُ مِنَ الْمُتَّقِينَ
অর্থ: নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি মুত্তাকীগণের কুরবানী কবুল করেন। (পবিত্র সূরা হজ্জ শরীফ-২৭)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
لَن يَنَالَ اللَّهَ لُحُومُهَا وَلَا دِمَاؤُهَا وَلَٰكِن يَنَالُهُ التَّقْوَىٰ مِنكُمْ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট কুরবানীর গোশত ও রক্ত পৌঁছে না। শুধু তোমাদের তাকওয়া বা আল্লাহভীতিই উনার নিকট পৌঁছে থাকে। (পবিত্র সূরা হজ্জ শরীফ-৩৭)
কুরবানী দুই প্রকার:
১. ফরয কুরবানী ২. ওয়াজিব কুরবানী
ওয়াজিব কুরবানী: প্রত্যেক মালিকে নিসাব তথা মালদার ব্যক্তির জন্য যা আবশ্যক। পবিত্র জিলহজ্জ মাসের ১০, ১১, ১২ এই তিনদিন কারো নিকট যদি সাড়ে সাত তোলা বা ভরি স্বর্ণ অথবা সাড়ে বায়ান্ন তোলা বা ভরি রৌপ্য কিংবা সাড়ে বায়ান্ন ভরি রৌপ্যের সমমূল্য তথা ৮৩ হাজার ২৬৫ টাকা থাকে তাহলে তার উপর কুরবানী ওয়াজিব হয়ে যায়। কেননা পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত আছে-
مَنْ وَجَد سَعَةً فلم يُضَحِّ فلا يَقْرَبَنَّ مُصَلاَّنا
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুরাবক করেন, পবিত্র কুরবানী করার সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও যে ব্যক্তি কুরবানী করে না, সে ব্যক্তি যেন আমাদের ঈদগাহে না আসে। (ইবনে মাযাহ শরীফ, মুসনাদে আহমদ শরীফ)
তাছাড়া কারো নিকট যদি প্রয়োজনের অতিরিক্ত জামা-কাপড়, মোবাইল, ঘড়ি, কম্পিউটার, ফ্রিজ ইত্যাদি আসবাব পত্র থাকে, যার মূল্য সাড়ে বায়ান্ন ভরি রৌপ্যের সমমূল্যের বেশী হয় তার উপরও কুরবানী ওয়াজিব।
আর মালিকে নিসাব (সামর্থ্যবান) না হলেও যদি কেউ মোটামোটি স্বচ্ছল হয় তাকেও কুরবানী দেয়া উচিত। আর মালিকে নিসাব স্বচ্ছল ব্যক্তি তিনি নিজের পক্ষ থেকে এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ থেকে একটি কুরবানী করবেন। তাহলে নিশ্চিতভাবে তার কুরবানী কবুল হবে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ থেকে কুরবানী না দিলে সে নিশ্চয়তা থাকে না।
ফরয কুরবানী: সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ থেকে উম্মত যে কুরবানী করেন, তাকে ফরয কুরবানী নামে অভিহিত করা হয়।
এই কুরবানী ধনী-দরিদ্র, সচ্ছল-অসচ্ছল সবার জন্য তাওফিক আন্দাজ সাধ্য-সামর্থ্যানুযায়ী আদায় করতে হবে।
এ কুরবানীর দ্বারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহু হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত মুবারক, তায়াল্লুক মুবারক, নিসবত মুবারক, সন্তুষ্টি-রেজামন্দি মুবারক লাভ হয়।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি-রেজামন্দি হাছিল করা তায়াল্লুক-নিসবত হাছিল করা ফরয আবশ্যক। আর যার মাধ্যমে সে তায়াল্লুক-নিসবত হাছিল হয়, সন্তুষ্টি-রেজামন্দি লাভ হয় সেটাও ফরযের অন্তর্ভুক্ত।
উল্লেখ্য যে, মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার মহাসম্মানিত হাবীব ও মাহবূব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সন্তুষ্ট করা সকল বান্দা ও উম্মতের জন্যই ফরয। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاللَّهُ وَرَسُولُهُ أَحَقُّ أَن يُرْضُوهُ إِن كَانُوا مُؤْمِنِينَ
অর্থ: যদি তোমরা মুমিন হও তাহলে তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সন্তুষ্ট করো। উনারাই সন্তুষ্টি মুবারক পাওয়ার সর্বাধিক হকদার। (পবিত্র সূরা তাওবা শরীফ-৬২)
পক্ষান্তরে কেহ যদি ইহাকে এবং সাথে তায়াল্লুক নিছবতযুক্ত বিষয় বস্তুকে ইহানত বা তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে, যা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কষ্টের কারণ, তা কুফরী। কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুরাবক করেন-
إِنَّ الَّذِينَ يُؤْذُونَ اللَّهَ وَرَسُولَهُ لَعَنَهُمُ اللَّهُ فِي الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ وَأَعَدَّ لَهُمْ عَذَابًا مُّهِينًا
অর্থ: যারা মহান আল্লাহ পাক এবং উনার সম্মানিত হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কষ্ট দেয় তাদের জন্য দুনিয়া ও আখিরাত উভয় জগতে রয়েছে লানত-অভিসম্পাত। উপরোন্ত তাদের জন্য নির্ধারিত রয়েছে কঠিন যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি। (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ-৫৭)
পবিত্র কুরবানী অত্যন্ত ফযীলতপূর্ণ, গুরুত্বপূর্ণ, তাৎপর্যপূর্ণ। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সব সময় পবিত্র কুরবানী মুবারক দিয়েছেন। এমনকি যে সকল উম্মত কুরবানী করার সামর্থ্য রাখে না তাদের পক্ষ থেকেও কুরবানী দিয়েছেন। পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের পূর্বে খুলাফায়ে রাশিদার বিশেষ ব্যক্তিত্ব, ইমামুল আউওয়াল হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে ওসিয়ত মুবারক করেছেন। আর ইমামুল আউওয়াল হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি প্রতি বছর সেই ওসিয়ত কুরবানী মুবারক দিয়েছেন। পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত আছে-
عن حنش عن عليّ رضي الله عنه:" أنه كان يضحي بكبشين أحدهما عن النبي صلى الله عليه وسلم، والآخر عن نفسه، فقيل له: فقال: أمرني به، يعني النبي صلى الله عليه وسلم، فلا أدعه أبداً"
অর্থ: হযরত হানাশ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ইমামুল আউওয়াল হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণনা করেন- ইমামুল আউওয়াল হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি দুটি কুরবানী করলেন। একটি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ থেকে। আর একটি উনার পক্ষ থেকে।
উনাকে জিজ্ঞাসা করা হলো, দুটি কুরবানী করার কারণ কি? তিনি বললেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে উনার পক্ষ থেকে কুরবানী মুবারক করার আদেশ মুবারক করেছেন। আমি কোনদিনই এ কুরবানী মুবারক দেয়া থেকে বিরত থাকবো না। (তিরমিযী শরীফ, আবূ দাউদ শরীফ)
পবিত্র হাদীছ শরীফে আরো বর্ণিত আছে-
عَنْ حَنَشٍ قَالَ:" رَأَيْتُ عَلِيًّا يُضَحِّي بِكَبْشَيْنِ، فَقُلْتُ لَهُ: مَا هَذَا؟، فَقَالَ: إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَوْصَانِي أَنْ أُضَحِّيَ عَنْهُ فَأَنَا أُضَحِّي عَنْهُ"
অর্থ: হযরত হানাশ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন। একদা আমি ইমামুল আউওয়াল হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে দুটি দুম্বা কুরবানী করতে দেখলাম। আমি উনাকে বললাম, ইহা কি? কেন আপনি দুটি দুম্বা কুরবানী করলেন? তিনি বললেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে উনার পক্ষ থেকে কুরবানী মুবারক করার ওসিয়ত মুবারক করেছেন। তাই আমি উনার পক্ষ থেকে কুরবানী মুবারক করে থাকি। (আবূ দাউদ শরীফ)
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
عَلَيْكُمْ بِسُنَّتِيْ وَسُنَّةِ الْخُلَفَاءِ الرَّاشِدِيْنَ الْمَهْدِيِّنَ تَمَسَّكُوْبِهَا وَعَضُّوْا عَلَيْهَا بِنَّوَاجِزْ.
অর্থ: তোমাদের জন্য আমার সম্মানিত সুন্নত মুবারক এবং হযরত খুলাফায়ে রাশিদীনগণের সুন্নত পালন করা আবশ্যক তথা ফরয-ওয়াজিব। তোমরা মাড়ির দাঁত দ্বারা অত্যন্ত শক্তভাবে তা ধারণ করবে। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ)
ফরয কুরবানীর জন্য কোন নিসাব নির্ধারিত হয়নি। বরং প্রত্যেক উম্মত তার সাধ্য-সামর্থ্য অনুযায়ী কুরবানী করবেন। কারণ মুহব্বত, কুরবত, তায়াল্লুক, নিছবত প্রত্যেক উম্মতের জন্যই ফরয।
যদি একার পক্ষে সম্ভব না হয় তাহলে একাধিক লোক মিলে একটি গরু কিংবা খাসী কুরবানী করবে। আর গোশতগুলো সবাই ভাগ করে নিতে পারবে। ইচ্ছা করলে হাদিয়া করেও দিতে পারবে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يايُّها الناسُ إنَّ على كلِّ أهلِ بيتٍ في كلِّ عامٍ أُضْحِيَّةً
অর্থ: হে মানুষেরা! তোমাদের প্রত্যেক পরিবারের জন্য প্রতি বছর কুরবানী করা আবশ্যক। (আবূ দাউদ শরীফ)
-আল্লামা মুফতী সাইয়্যিদ মুহম্মদ আব্দুল হালীম।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ভোট, নির্বাচন, পদপ্রার্থী হওয়া ইত্যাদি কোনটিই জায়িয নেই
২০ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মুসলমানগণ কোন বিষয়ের উপর ভিত্তি করে ঐক্যবদ্ধ হবেন (২)
২০ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নেক আমলের চেয়েও নেক ছোহবত বেশি জরুরী (১)
২০ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ইবরত-নছীহত: ‘কার মর্যাদা বেশী’
২০ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রাণীর ছবি তোলা হারাম ও নাজায়িজ
২০ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
২০ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
পুরুষের জন্য কমপক্ষে একমুষ্ঠি পরিমাণ দাড়ি রাখা ফরয
১৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হযরত খাজা বাহাউদ্দীন নকশবন্দ বুখারী রহমতুল্লাহি আলাইহি (৫)
১৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
হামিলু লিওয়ায়িল হামদ, আকরামুল আউওয়ালীন ওয়াল আখিরীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নূরুল মাগফিরাত মুবারক তথা হাত মুবারক উনার স্পর্শ মুবারকে খাদ্যদ্রব্যে অভাবনীয় বরকত (৫ম পর্ব)
১৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
তা’লীমুল মাসায়িল (২)
১৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পর্দা সর্বপ্রকার বিপদ-আপদ থেকে হিফাজত হওয়ার মাধ্যম
১৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ওয়াজ শরীফ
১৯ জুলাই, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)