বাংলাদেশ থেকে ইসলাম ও মুসলমানিত্ব তুলে দেয়ার ভয়াবহ ষড়যন্ত্র মারাত্মকভাবে প্রবল করা হচ্ছে। ট্রান্সজেন্ডার কনসেপ্ট প্রমোট করার মাধ্যমে এল.জি.বিটি কিউ মুভমেন্ট এদেশে সয়লাব করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। অশিক্ষার পর এখন পাঠ্যক্রমে কুশিক্ষা চালানো হচ্ছে।
আমাদের সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের সাথে যায়না এরূপ কারিকুলাম সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক। আর শরয়ী মতে সম্পূর্ণ হারাম ও কাট্টা কুফরী যা দ্বীনদার মুসলমানদের বরদাশতের বাইরে। এ বিষয়ে রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম এই অনুচ্ছেদ সম্বলিত সংবিধানের সরকারের সম্যক উপলব্ধি দরকার ইনশাআল্লাহ। (পর্ব-১)
, ১২ রজবুল হারাম শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ২৭ সামিন, ১৩৯১ শামসী সন , ২৫ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি:, ১০ মাঘ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) মন্তব্য কলাম
ট্র্যান্সজেন্ডার মতবাদের এই ব্যাপক প্রচারণা ও প্রভাবের পেছনেও আছে সেই পুরনো কর্মকর্তারা। পশ্চিমা দাতা, বৈশ্বিক এলজিবিটি নেটওয়ার্ক আর দেশীয় এনজিও।
প্রথমদিকে সমকামী পুরুষদের নিয়ে কাজ করলেও গত দশ বছরের বেশি সময় ধরে ট্র্যান্সজেন্ডারবাদ নিয়েও প্রচুর কাজকর্ম করে যাচ্ছে বন্ধু। নিজস্ব ওয়েবসাইটে দেয়া বাৎসরিক প্রতিবেদনগুলোতে খুটিয়ে খুটিয়ে নিজেদের কার্যকলাপের ফিরিস্তি দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এসব প্রতিবেদন যেহেতু ডোনারদের জন্য বানানো তাই কিছুটা অতিরঞ্জন এতে থাকা স্বাভাবিক। তবে সামগ্রিক যে চিত্রটা পাওয়া যায় তা মোটাদাগে সঠিক। এই প্রতিবেদনগুলো থেকে যা বোঝা যায় তা হল, ট্র্যান্সজেন্ডার সুরক্ষা আইন থেকে শুরু করে পাঠ্যপুস্তকে ট্র্যান্সজেন্ডার মতবাদের শিক্ষা, এমনকি মিডিয়াতে ট্র্যান্সজেন্ডারবাদের পক্ষে প্রচারণার, প্রতিটি পদক্ষেপের পেছনে আছে এলজিবিটি সংগঠন, এনজিও এবং তাদের পশ্চিমা মালিকেরা তথা মিডিয়া।
নব্বইয়ের দশকের শেষ দিকে এনজিওগুলো যখন এইডস নিয়ে কাজ শুরু করে তখন কাজ শুরু হয় হিজড়া সম্প্রদায় নিয়েও। ২০০০ সালে কেয়ার বাংলাদেশের অর্থায়নে বাঁধন হিজড়া সঙ্ঘ নামে একটি এনজিও গড়ে ওঠে। পরের বছর হিজড়াদের নিয়ে কাজ করার জন্য সুস্থ জীবন নামে একটি এনজিও তৈরি করে বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি। ২০১০ নাগাদ হিজড়া সম্প্রদায়ের মধ্যে এনজিওগুলোর কাজ ছড়িয়ে পড়ে ব্যাপকভাবে। এমনকি হিজড়া এবং তাদের নিয়ে কাজ করা ‘সুশীল সমাজ’ এর মধ্যে ‘এনজিও হিজড়া’ নামে একটা নামই চালু হয়ে যায়। তবে এসব এনজিও-র মাধ্যমে হিজড়া সম্প্রদায়ের লাভ কতোটুকু হয়েছে তা নিয়ে আছে মিশ্র অনুভূতি। হিজড়াদের অনেকে মনে করে এনজিও চালানো লোকেরা প্রচুর টাকা কামিয়ে নিলেও গরীব হিজড়াদের অবস্থার খুব একটা উন্নতি হয়নি।
২০০৭ সালে ব্র্যাকের উদ্যোগের পর হিজড়াদের নিয়ে কাজ করা এনজিওগুলো যৌন স্বাস্থ্যের বদলে ‘অধিকার’ এর আলাপের দিকে ঝুকে পড়ে। এ সময়টাতে উপমহাদেশের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও হিজড়াদের তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে আইনগত স্বীকৃতি দেয়ার দাবি ওঠে। এই দাবির পেছনেও মূল চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করে পশ্চিমা দাতাগোষ্ঠী, এনজিও এবং আন্তর্জাতিক এলজিবিটি নেটওয়ার্ক। তারা হিজড়াদের এলজিবিটি সম্প্রদায়ের অংশ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করে। ২০০৭-এ নেপালে এবং ২০০৯-এ পাকিস্তানের পর, ২০১৩ সালে বাংলাদেশেও হিজড়াদের তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। দেশীয় এনজিও, তাদের বিদেশী ডোনার এবং এলজিবিটি আন্দোলন এই স্বীকৃতিকে দেখে নিজেদের সাফল্য হিসেবে।
২০১৫ সালে বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটির উদ্যোগে ঢাকায় ব্যাপক জাকজমকের সাথে হিজড়া প্রাইড নামে মিছিল আয়োজন করা হয়। প্রাইড প্যারেড বা প্রাইড মিছিলের ধারণাটা সরাসরি অ্যামেরিকান ও পশ্চিমা এলজিবিটি আন্দোলন থেকে আসা। হিজড়া প্রাইডে হিজড়াদের পাশাপাশি দেখা যায় বিভিন্ন পশ্চিমা দূতাবাস আর দাতা সংস্থার কর্মকর্তাদেরও।
তৃতীয় লিঙ্গের স্বীকৃতিতে পশ্চিমা মিডিয়াতে দেখানো হয় ট্র্যান্সজেন্ডারবাদের স্বীকৃতি হিসেবে
অন্যদিকে, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ হিজড়া বলতে এমন মানুষকে বোঝায় যাদের জন্মগতভাবে প্রজননব্যবস্থা এবং যৌন বিকাশের ত্রুটি থাকে। এক কথায় সাধারণ মানুষ হিজড়া বলতে বোঝায় ‘যৌন এবং লিঙ্গ প্রতিবন্ধী’ মানুষকে। অর্থাৎ ইন্টারসেক্স বা আন্তঃলিঙ্গ মানুষকে। যেহেতু তাদের সমস্যা জন্মগত এবং এর ওপর তাদের কোন হাত নেই, তাই এ ধরণের মানুষের প্রতি সমাজে সহানুভূতি আছে। এটি হল হিজড়াদের ব্যাপারে সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি। সরকারী স্বীকৃতিতেও হিজড়াদের সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে, যৌন ও লিঙ্গ প্রতিবন্ধি হিসেবে। অর্থাৎ যাদের জন্মগত সমস্যা আছে শুধু তাদেরকেই হিজড়া হিসেবে তৃতীয় লিঙ্গের স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে।
কিন্তু বিপত্তি বাঁধলো ২০১৫ সালে। এ বছর হিজড়াদের সামাজিকীকরণের অংশ হিসেবে সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয়ে কেরানী বা অফিস সহকারী হিসেবে চাকরি দেয়ার সিদ্ধান্ত হয় মোট চৌদ্দ জন হিজড়াকে। দুজন চট্টগ্রামে, বাকিরা ঢাকায়। প্রাথমিকভাবে বাছাই করার পর মেডিকাল টেস্ট করা হয় তাদের। টেস্টে দেখা যায় ঢাকার ১২ জনের মধ্যে ১১ জনেরই লিঙ্গ এবং অন্ডকোষ আছে। তারা সুস্থ স্বাভাবিক পুরুষ। বাকি যে একজন, সেও ছিল জন্মগতভাবে সুস্থ পুরুষ, এই টেস্টের বছর দুই আগে স্বেচ্ছায় সার্জারি করে নিজের লিঙ্গ আর অন্ডকোষ অপসারণ করেছে সে। এরপর বারো জনেরই অ্যাপয়ন্টমেন্ট বাতিল করা হয়।
এ ঘটনার পর থেকে এনজিও এবং এলজিবিটি সংগঠনগুলো তাদের দাবিতে পরিবর্তন আনে।
প্রথমত, হিজড়া সনাক্তকরণে শারীরিক পরীক্ষা বাদ দিতে বলে।
দ্বিতীয়ত, তারা হিজড়ার পাশাপাশি ট্র্যান্সজেন্ডার শব্দটা সামনে আনতে শুরু করে।
শারীরিক পরীক্ষার ব্যাপারে তারা দাবি করে বসে, এতে নাকি যৌন হয়রানী হচ্ছে। অথচ ক্যাডেট কলেজ থেকে শুরু করে সামরিক বাহিনী, বুয়েটের মতো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং প্রবাসে কাজ করা মানুষদের ক্ষেত্রে শারীরিক পরীক্ষা হয় নিয়মমাফিক, এ নিয়ে কেউ আপত্তি করে না। সমস্যা কেবল হিজড়াদের ক্ষেত্রেই?
যেখানে হিজড়াদের বিশেষ সুবিধা এবং স্বীকৃতি দেয়াই হচ্ছে ‘যৌন ও লিঙ্গ প্রতিবন্ধী’ হবার কারণে, সেখানে শারীরিক পরীক্ষা আবশ্যক। কোন মানুষ যদি অন্ধ বা বধির হবার কারণে বিশেষ সুবিধা পায়, ভাতা পায়, তাহলে সে আসলেই অন্ধ বা বধির কি না তা যাচাই করা জরুরী। কাজেই হিজড়াদের শারীরিক পরীক্ষা নিয়ে এই আপত্তি একেবারেই অযৌক্তিক এবং উদ্দেশ্য প্রনোদিত।
ব্যাপারটা ব্যাখ্যা করি।
এলজিবিটি নেটওয়ার্ক চায় সুস্থ দেহের পুরুষ নিজেকে নারী পরিচয় দিলে, সমাজ ও রাষ্ট্র তাকে নারী হিসেবে মেনে নেবে। একইভাবে সুস্থ দেহের নারী নিজেকে পুরুষ বলে পরিচয় দিলেও সমাজ ও রাষ্ট্র সেটা মেনে নেবে। কোন শারীরিক পরীক্ষা থাকবে না, কেউ দাবি করলেই সে স্বীকৃতি পাবে।
তারা ভেবেছিল হিজড়াদের তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার মাধ্যমে এটা অর্জিত হবে। কিন্তু সরকারীভাবে হিজড়াকে যখন যেহেতু 'যৌন ও লিঙ্গ প্রতিবন্ধী' হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে, তাই এতে তাদের উদ্দেশ্য পূরণ হলো না।
হিজড়া বা তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ বলতে রাষ্ট্র ও সমাজ বোঝাচ্ছে আন্তঃলিঙ্গ বা ইন্টারসেক্স মানুষকে, যাদের জন্মগত সমস্যা আছে। কিন্তু এটাই যদি তৃতীয় লিঙ্গের অর্থ হয় তাহলে নারী সাজা পুরুষ বা পুরুষ সাজা নারীরা (অর্থাৎ 'ট্র্যান্সজেন্ডাররা) এবং স্বেচ্ছায় লিঙ্গ পরিবর্তন করা লোকেরা তৃতীয় লিঙ্গের স্বীকৃতি পাবে না।
যখন শারীরিক পরীক্ষা হবে তখন তারা ধরা পড়ে যাবে। নারী সাজা পুরুষদের মধ্যে আগে যারা হিজড়া বলে পরিচিত ছিল ধরা পড়ে যাবে তারাও। অর্থাৎ ২০১৩ এর স্বীকৃতির ফলে তাদের উদ্দেশ্য অর্জিত হচ্ছে না, উল্টো সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
করণীয় কী?
এক্ষেত্রে এলজিবিটি নেটওয়ার্কের সামনে দুটো রাস্তা খোলা থাকে।
হিজড়াকে নতুন করে সংজ্ঞায়িত করার মধ্যে বড় ধরনের সমস্যা আছে। পথেঘাটে চাঁদাবাজি, বাসাবাড়িতে হানা দেয়া, দেহব্যবসাসহ বিভিন্ন অপরাধের সাথে হিজড়াদের যুক্ত থাকার খবর প্রায়ই পত্রপত্রিকাতে দেখা যায়। এধরনের কার্যকলাপের কারণে সমাজের অনেক মানুষের মধ্যে হিজড়াদের প্রতি ক্ষোভ আছে। তবু সমাজ তাদের জায়গা ছেড়ে দিচ্ছে, কারণ মানুষ মনে করে হিজড়ারা জন্মগতভাবে যৌন ও লিঙ্গ প্রতিবন্ধী। এ অবস্থার ওপর তাদের কোন হাত নেই, এবং তাদের প্রতি সমাজের একটা দায়িত্ব আছে।
কিন্তু কেউ যদি কেউ বলে বসে- হিজড়া আসলে শুধু জন্মগত সমস্যাযুক্ত মানুষ না, বরং শারীরিকভাবে সুস্থ মানুষও স্বেচ্ছায় হিজড়া হতে পারে। তখন সমাজের ঐ সহানুভূতিটুকু আর থাকে না। কিছু পুরুষ স্বেচ্ছায় নারী সাজছে, সমকামীতায় লিপ্ত হচ্ছে, রাস্তাঘাটে উপদ্রব করছে, নানা অপরাধ করে বেড়াচ্ছে আবার তারা সমাজ ও রাষ্ট্রের কাছে বিশেষ সুবিধাও চাইছে - এটা সমাজ মেনে নেবে না। সহানভূতি উবে যাবে, থেকে যাবে ক্ষোভ। ফলাফলটা ভালো হবে না। কাজেই হিজড়া শব্দকে নতুন করে সংজ্ঞায়িত করা যাবে না।
বাংলাদেশে সক্রিয় এলজিবিটি নেটওয়ার্ক এজন্য পরের রাস্তা বেছে নেয়। ট্র্যান্সজেন্ডার শব্দের ওপর জোর দিতে শুরু করে। সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে থাকে আইনের মধ্যে ট্র্যান্সজেন্ডার শব্দটা ঢুকিয়ে দেয়ার।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ভারতের ফারাক্কা দিয়ে হত্যা করা হচ্ছে বাংলাদেশের ৫৪ নদী প্রমত্তা পদ্মা এখন দুই পাশে উত্তপ্ত মরুভূমির মাঝে ছোট এক বিল। ৪ দশকে পদ্মা অর্ধেকেরও বেশী কমে গেছে। কমেছে পানির গভীরতা এবং প্রবাহ তিস্তা নিয়ে মায়াকান্নার গোঙ্গানীর আড়ালে পদ্মা চুক্তি তলানীতে ঠেকতে পারেনা
২০ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
৪৮ বৎসর আগে ১৯৭৬ সালের ১৬ই মে ভাষানী ফারাক্কার বিরুদ্ধে ভারত অভিমুখে অগ্রযাত্রা করেছিলো সে আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় আজ জনগণও নেই, সরকারও নেই চুক্তি অনুযায়ী এ বছর বাংলাদেশ পানি পেয়েছে সবচেয়ে কম। বিভিন্ন বাধ, ব্যারেজ আর ড্যাম তৈরী করে বাংলাদেশকে পানিশুন্য করার জোরদার পায়তারা করছে ভারত।
১৯ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মেগা প্রকল্পে শুধু মেগা দুর্নীতিই নয় নির্ধারিত সময়ের পরে অতিরিক্ত মেগা সময়ও ব্যায় হয় এই স্বেচ্ছাচারিতার জবাবদিহীতা নাই কেন?
১৮ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
পানিবায়ু তহবিল: জাতিসংঘ ও বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগই শেষ কথা না বরং আই.এম.এফ এবং চীনা ঋণের ফাঁদের মতই এটা এক মহা প্রতারণাযুক্ত ফাঁদ এ সম্পর্কে চাই জোরদার সচেতনতা
১৭ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
চলচ্চিত্র নামক জাহান্নামী সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে। সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধর্মীদের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
১৬ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
কুরিয়ার সার্ভিসে নজরদারি নেই। সেবার নামে গ্রাহক ভোগান্তি বাড়ছে কুরিয়ার সার্ভিসে। মাদক পাচার ও অবৈধ কর্মকা-ে কুরিয়ার সার্ভিসের যথেচ্ছা ব্যবহার।
১৫ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
সারাদেশে চলছে ভুয়া প্রকল্প ও ভুয়া বিলের ছড়াছড়ি তথা সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে হাজার রকমের দুর্নীতি (৪৪৬)
১৪ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
১৩ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও অবমূল্যায়নের কারণে দেশ ছাড়ছে মেধাবী বিজ্ঞানীরা। অথচ তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে মূল্যায়নে বাংলাদেশ হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তিসহ সকল খাতে এশিয়ার সুপার পাওয়ার। দেশের গবেষক-বিজ্ঞানীদের মূল্যায়ন না করলে দেশ কোনোসময়ই উন্নত হবেনা, আর উন্নয়নের দাবীও করা যাবেনা।
১২ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
নিয়ন্ত্রণে আনা হচ্ছে না অনলাইন জুয়া-বেটিং-ক্যাসিনো মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়েছে অনলাইন জুয়া কাজে আসছে না বিটিআরসির কলা-কৌশল নিয়ন্ত্রণ প্রায় অসম্ভব, বলছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব (৩)
১১ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিয়ন্ত্রণ প্রায় অসম্ভব, বলছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব (পর্ব-২)
১০ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নিয়ন্ত্রণ প্রায় অসম্ভব, বলছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব (পর্ব-১)
০৯ মে, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)