মেগা প্রকল্পে শুধু মেগা দুর্নীতিই নয় নির্ধারিত সময়ের পরে অতিরিক্ত মেগা সময়ও ব্যায় হয় এই স্বেচ্ছাচারিতার জবাবদিহীতা নাই কেন?
, ০৯ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৯ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ১৮ মে, ২০২৪ খ্রি:, ০৪ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) মন্তব্য কলাম

পদ্মা সেতুর নির্মাণের সময়কাল ধরা হয়েছিল ৮ বছর; প্রকল্পটি শেষ হতে সময় লেগেছে ১৪ বছর। কর্ণফুলী টানেলের সময় ধরা হয়েছিল ৪ বছর, যা পরবর্তী সময়ে ৮ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে সাড়ে ৭ বছর সময় বেড়ে ৫ বছরের প্রকল্পটি মেয়াদকাল সাড়ে ১২ বছর হয়েছে। পদ্মা সেতুতে রেল-সংযোগ একটি বড় প্রকল্প। এর মেয়াদ ধরা হয়েছিল ৫ বছর, কিন্তু বাস্তবে সময়টা ৮ বছরেরও বেশি হতে পারে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সময়ক্ষেপণ হয়েছে দোহাজারী-রামু-গুনদুম প্রকল্পটিতে। প্রকল্পটি প্রাথমিক পর্যায়ে সাড়ে ৩ বছরের মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, তা ১২ বছরেও শেষ করা যাবে না। ৪ বছর মেয়াদি বিআরটি প্রকল্প সময় নিচ্ছে ১১ বছর। সর্বোচ্চ সময়ক্ষেপণ হচ্ছে খুলনা-মোংলা রেলপথ; যা নির্মাণের সময়কাল ধরা হয়েছিল ৩ বছর, এখন তা ১২ বছর লাগবে। তাছাড়া সিরাজগঞ্জ শিল্পপার্ক নির্মাণে অতিরিক্ত সময় লাগবে সাড়ে ৮ বছর আর চিটাগাং সিটি আউটার রিংরোড প্রকল্পে অতিরিক্ত সময় লাগবে ৮ বছর।
কোনো দেশে কোনো বিষয়ে সমস্যা থাকা অস্বাভাবিক বিষয় নয়। সমস্যা চিহ্নিত হলে সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। কিন্তু একই সমস্যা বারবার উপস্থিত হওয়া এবং কোনো প্রকার প্রতিকার না করে স্থায়ী রূপ দেয়া কারও কাম্য নয়। আমাদের দেশে সমস্যা সমাধানের প্রধান অন্তরায় হলো নীতিনির্ধারকদের অনীহা। তারা কোনো গুরুতর সমস্যায় বিচলিত না হয়ে তাকে স্বাভাবিক হিসাবেই ধরে নিতে অভ্যস্ত। যে কারণে এ অর্থনষ্টকেও তারা আমলে নিচ্ছে না। তাদের বক্তব্য হলো-এ বাড়তি ব্যয়কে অপচয় বলা যায় না। কারণ অনেক সময় সম্ভাব্যতা সমীক্ষায় ভুল থাকে। আবার সমীক্ষা ঠিক থাকলে বাস্তবতার কারণে নতুন অঙ্গ অন্তর্ভুক্তি কিংবা পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটে। আবার বর্তমানে যেমন ডলারের দাম বাড়ায় অনেক ক্ষেত্রে খরচ বাড়ছে। ফলে তখন ব্যয়বৃদ্ধি বা সংশোধন ছাড়া উপায় থাকে না। আর একটি প্রকল্প যখন চলমান থাকে, তখন সেটি শেষ না করলে তো এরই মধ্যে করা বিনিয়োগ নষ্ট হয়ে যাবে। ফলে শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়ন করতে হয়। ব্যস! এমনতর আত্মতৃপ্তি থাকলে তো আর কথা চলে না। ডলারের দাম বৃদ্ধির সময়টা এক বছরও হয়নি। কিন্তু প্রকল্পের মেয়াদ ৯ বছর বাড়ল কেন? এর কোনো জবাব নেই।
দৈনিক আল ইহসান শরীফের অনুসন্ধানে জানা যায়, দেশের ৯৫ শতাংশ প্রকল্পের কাজ নির্ধারিত সময়ে শেষ হয় না। পত্রিকান্তরে প্রকাশিত একটি সংবাদেও বলা হয়েছে, ১২০৯ প্রকল্পের মেয়াদ বেড়েছে তিন বৎসরে। নির্ধারিত সময়ে শেষ করতে না পারায় এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে গড়ে ব্যয় বেড়ে থাকে প্রায় ২৬ শতাংশ। সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের ৮০ শতাংশ প্রকল্পই নির্ধারিত সময়ে শেষ হয় না। বারবার মেয়াদ বাড়ানোর কারণে অধিদপ্তরের প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় বাড়ে প্রায় ৫৬ শতাংশ। নির্ধারিত সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ না হওয়া ও খরচ বৃদ্ধির নেপথ্যে সবচেয়ে বড় কারণ হিসাবে ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতা এবং কাজের পরিধি পরিবর্তনের বিষয় প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, জমি অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে প্রায় ২৭ শতাংশ প্রকল্পের ব্যয় বৃদ্ধি পায়। কাজের পরিধি পরিবর্তনের কারণে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ে ৪৯ শতাংশ।
বেশির ভাগ প্রকল্প পরিচালকেরই প্রকল্প বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতা কম। প্রকল্প পরিচালক বারংবার বদলও এর জন্য দায়ী। তার পরও জমি অধিগ্রহণের ঝামেলা না থাকলে, বরাদ্দ ঠিকমতো দেয়া হলে এবং ঘনঘন সরকার বা মন্ত্রীর পালাবদল না ঘটলে সময় বৃদ্ধি ব্যতিরেকেই নির্দিষ্ট সময়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা সম্ভব। অনেক প্রকল্প দেখা যাচ্ছে যথাযথ ফিজিবিলিটি স্টাডি ছাড়াই নেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ পুরাটাই অনুমাননির্ভর। এই কারণে প্রকল্প নির্দিষ্ট সময়ে শেষ হয় না। ব্যয় বৃদ্ধি পায়। এই জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও নির্দেশনা দিয়েছেন, প্রকল্পে ভূমি অধিগ্রহণ থাকলে সেগুলিতে কতটা জটিলতা রয়েছে-তা চিহ্নিত করে প্রকল্প নিতে হবে।
প্রকল্প পরিচালকদের কখন কোন কাজ করতে হবে, উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবেই (ডিপিপি) সেই পরিকল্পনা দেওয়া থাকে। সুতরাং প্রকল্পের দীর্ঘসূত্রতার কোনো কারণ থাকা উচিত না। অনেকেই মনে করেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করার ক্ষেত্রে আমরা অভ্যস্ত হয়ে উঠি নাই। অর্থাৎ আমাদের মানসিকতার মধ্যে রয়েছে দীর্ঘসূত্রতার অপসংস্কৃতি। এই মানসিক বন্ধ্যাত্ব হতে বাহির হয়ে আসতে হবে। একই সঙ্গে যারা প্রকল্প বাস্তবায়ন করেন, সেই প্রকল্প পরিচালকদের প্রশিক্ষণের অভাব যাতে না থাকে, প্রকল্প গ্রহণের পূর্বে তা বিবেচনায় রাখতে হবে। বহুক্ষেত্রেই প্রকল্পে কেনাকাটার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্টদের কারিগরি জ্ঞান সীমিত থাকে। সুতরাং কেন প্রকল্পের মেয়াদ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বৃদ্ধি করতে হচ্ছে; কেন মনে করা হয়, সময়ের কাজ সময়ে শেষ না-হওয়াটাই স্বাভাবিক- এই অপসংস্কৃতি হতে বাহির হবে। ইতিপূর্বে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্ন প্রকল্পের মেয়াদ ও ব্যয় বৃদ্ধি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। তিনি প্রায়শই যথাসময়ে প্রকল্প বাস্তবায়নের নির্দেশনা দিয়ে থাকেন। কিন্তু তার পরও অনেক ক্ষেত্রে বিবিধ সব কারণে প্রকল্পের মেয়াদ ও ব্যয় বৃদ্ধির লাগাম টেনে ধরা সম্ভব হচ্ছে না।
প্রকল্পের মেয়াদ ও ব্যয় বৃদ্ধির ক্ষেত্রে যদি কারো গাফিলতি কিংবা অন্য উদ্দেশ্য থাকে, তবে অবশ্যই সেখানে সরকারকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। কোনো প্রকল্পের মেয়াদ বা ব্যয় বাড়ানোর আগে সংশ্লিষ্টদের কঠোর জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে।
মেগা প্রকল্পগুলোর সংশোধনের একটি প্রবণতাও লক্ষ্য করা গেছে। ২০টির মধ্যে ৭টি প্রকল্পই বিভিন্ন সময় সংশোধিত হয়েছে। আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতায় বলে, যদি মানসম্মত সমীক্ষা না থাকে, সমন্বয়ের অভাব থাকে, বাস্তবায়নের ঘাটতি থাকে, কাজ শেষ হতে সময় বেশি লাগে, দুর্নীতি হয়, সামষ্টিক অর্থনীতি দুর্বল থাকে, তাহলে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের সুফল আসে না।
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
ডানে সেলফি বামে সেলফি, সেলফি সেলফি সেলফি উন্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সরকারের উচিত অপসংস্কৃতি এবং আত্মহত্যার মতো অপরাধ বন্ধ করতে অবিলম্বে সেলফি নিষিদ্ধ করা।
২১ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ভীনদেশী অ্যাপের ফাঁদে পড়ে বিপথে যাচ্ছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। বাড়ছে নারীপাচার, দেশে বাড়ছে অশ্লীলতা ও পর্ণোগ্রাফির প্রচার। কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করেই একটি মহল এসব অপসংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব অপসংস্কৃতি নির্মূলে দ্বীন ইসলামই একমাত্র সমাধান।
২০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাংবিধানিক কাঠামোর সাথে সাংঘর্ষিক উপায়ে এবং এনবিআরের সাংগঠনিক স্বাতন্ত্র্য ও পেশাগত স্বকীয়তাকে অস্বীকার করে, রাষ্ট্রের অর্থনীতির মূল কাঠামো বিনষ্ট করে রাজস্ব আহরণের প্রক্রিয়াকে ধ্বংসের মুখোমুখি করে- এনবিআরকে ২ ভাগ করা হয়েছে মুসলিম দেশ সমূহের চির শত্রু আইএমএফ প্রস্তাবিত সংস্কারেই এমনটি করা হয়েছে কর্মকর্তাদের মতামত, সমালোচনা এবং গভীর অসন্তুষ্টির কোনো তোয়াক্কা না করেই ইউনুস হাসিনার পথে হেটেই স্বৈরাচারী কর্মকা- প্রকাশ করছে
১৯ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
রাষ্ট্রীয় আইন এবং সরকারী প্রচেষ্টায় স্বাধীনতা উত্তর আজ পর্যন্ত মজুদদারি, মুনাফাখোরী, দুর্নীতি, মাদক, অবক্ষয় দূর হয়নি আর দূর হবেও না। এসবে ব্যর্থ প্রশাসনকে তাই সফলতার জন্য দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে আহবান আর সতর্কীকরণের কাছেই সমর্পিত হতে হবে। ইনশাআল্লাহ! ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবন ঘটাতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১৮ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মুসলমানকে ‘মুসলমানিত্ব’ বুঝতে হবে। ‘আশহাদু আন্না মুহম্মাদার রসূলুল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাক্বীক্বীভাবে বলতে হবে ও আমলে আনতে হবে।
১৭ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সমাজের স্রোত বা সময়ের সাথে আপোসকারীরা উলামায়ে হক্ব নয়। ইসলামী আহকাম ও আন্দোলন পদ্ধতি সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয় না। ইবনুল ওয়াক্ত নয়; কেবলমাত্র আবুল ওয়াক্ত উনারাই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ত্রাণকর্তা ও অনুসরণীয়।
১৬ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সীমান্তে বিএসএফের পুশইন চলছেই জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইজিপি, বিজিবি মহাপরিচালক- সবার কণ্ঠে কেবলই নরম সুর। নেই শক্ত ও কঠোর প্রতিবাদ। নেই বীরোচিত পদক্ষেপ।
১৫ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুনা হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি এবং উনার অনবদ্য তাজদীদ ‘আত-তাক্বউইমুশ শামসী’ সম্পর্কে জানা ও পালন করা এবং শুকরিয়া আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরয। মুসলমান আর কতকাল গাফিল ও জাহিল থাকবে?
১৪ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইহুদী-নাছারাদের ষড়যন্ত্রে পড়েই দুনিয়াদার মালানারা বেহেশত-দোযখের ওয়াজ বাদ দিয়েছে। পর্নোগ্রাফি, মাদক থেকে যুব সমাজকে বাঁচাতে চাইলে বেহেশত-দোযখের ওয়াজও বেশি বেশি করতে হবে।
১৩ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
প্রতিবছর বেকার হয় ১০ লাখ তরুণ প্রতিবছর শ্রমবাজারে তথা ক্ষুদ্র ব্যবসায় প্রবেশ করে ২৪ লাখ তরুণ। প্রতি বছর সরকারী চাকুরীতে প্রবেশ করে ১ লাখেরও কম সরকারী চাকুরীতে কোটা বাতিলের জন্য উপদেষ্টা সরকার গঠন হলো। আর সে উপদেষ্টা সরকার ৩৪ লাখ কর্মজীবির আশ্রয়স্থল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তথা ব্যবসাকে অন্তর্বর্তী সরকার দিন দিন অন্তরহীন করে যাচ্ছে।
১২ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
শুধু যুবকরাই নয় এখন ক্ষতিকারক এনার্জি ড্রিংকসে বুদ হচ্ছে শিশুরাও কর ফাঁকি দিতে অনেক এনার্জি ড্রিংকস হয়ে যাচ্ছে কোমল পানীয় জনস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অবিলম্বে এনার্জি ড্রিংকস বন্ধ করতে হবে
১১ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
ফারাক্কা বাঁধের পঞ্চাশ বছর পূর্ণ হল বিভিন্ন বাঁধ, ব্যারেজ আর ড্যাম তৈরী করে বাংলাদেশকে পানিশুন্য করার জোরদার পাঁয়তারা করছে ভারত মরণ ফাঁদ ফারাক্কার বিরুদ্ধে তীব্র জনমত ও জাতীয় ঐক্য তৈরী করে ফারাক্কা বাঁধ ভেঙ্গে ফেলার জন্য কার্যকর কর্মপন্থা গ্রহণ করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
১০ মে, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)