পানিবায়ু তহবিল: জাতিসংঘ ও বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগই শেষ কথা না বরং আই.এম.এফ এবং চীনা ঋণের ফাঁদের মতই এটা এক মহা প্রতারণাযুক্ত ফাঁদ এ সম্পর্কে চাই জোরদার সচেতনতা
, ০৮ যিলক্বদ শরীফ, ১৪৪৫ হিজরী সন, ১৮ ছানী আশার, ১৩৯১ শামসী সন , ১৭ মে, ২০২৪ খ্রি:, ০৩ জৈষ্ঠ্য, ১৪৩১ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
গ্রীন ক্লাইমেট ফান্ড (এঈঋ) হল পানিবায়ু অর্থায়নের জন্য একটি তহবিল যা জাতিসংঘের পানিবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন (টঘঋঈঈঈ) এর কাঠামোর মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এর উদ্দেশ্য হল পানিবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন এবং প্রশমন কার্যক্রমে উন্নয়নশীল দেশগুলিকে সহায়তা করা।
গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড থিম্যাটিক ফান্ডিং উইন্ডোজ ব্যবহার করে উন্নয়নশীল দেশে প্রকল্প এবং অন্যান্য কার্যক্রম সমর্থন করে। এটির উদ্দেশ্য যে গ্রীন ক্লাইমেট ফান্ড ইউএনএফসিসিসির অধীনে পানিবায়ু অর্থায়নের প্রচেষ্টার কেন্দ্রবিন্দু হতে পারে। পানিবায়ু অর্থায়নে অর্থ প্রদানের জন্য আরও চারটি, ছোট বহুপাক্ষিক পানিবায়ু তহবিল রয়েছে যা টঘঋঈঈঈ দ্বারা সমন্বিত। এর মধ্যে রয়েছে অভিযোজন তহবিল (অঋ), স্বল্পোন্নত দেশ তহবিল (খউঈঋ), বিশেষ পানিবায়ু পরিবর্তন তহবিল (ঝঈঈঋ) এবং গ্লোবাল এনভায়রনমেন্ট ফ্যাসিলিটি (এঊঋ)। এঋঈ এই পাঁচটি তহবিলের মধ্যে সবচেয়ে বড়।
কথিত, শিল্পোন্নত দেশগুলি সবচেয়ে বেশি গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের জন্য দায়ী।
ফলস্বরূপ, এটি যুক্তি দেওয়া হয়েছে যে এই দেশগুলি স্বল্পোন্নত এবং স্বল্পোন্নত দেশগুলির উত্তরণের খরচ সহ বিশ্বব্যাপী পানিবায়ু প্রশমনের ব্যয়ের সিংহভাগের জন্য নৈতিকভাবে দায়বদ্ধ। কথিত সিভিল সোসাইটি গ্রুপের একটি সংখ্যা নির্ধারণ করেছে যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন গ্লোবাল সাউথের পানিবায়ু পরিবর্তন-চালিত দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি কমানোর খরচের অন্তত ৫৪% জন্য নৈতিকভাবে দায়ী। অন্যরা যুক্তি দিয়েছে যে ধনী দেশগুলিকে স্বল্পোন্নত এবং স্বল্পোন্নত দেশগুলির রূপান্তরকে অর্থায়নে সহায়তা করা উচিত কারণ পূর্ববর্তী দেশগুলি এখন উত্তরণের জন্য জরুরিভাবে প্রয়োজনীয় উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগের সামর্থ্য আরও বাস্তবসম্মতভাবে বহন করতে পারে।
কোপেনহেগেনে ২০০৯ সালের জাতিসংঘ পানিবায়ু পরিবর্তন সম্মেলন (ঈঙচ-১৫) এর সময় প্রতিষ্ঠিত কোপেনহেগেন চুক্তি "কোপেনহেগেন সবুজ পানিবায়ু তহবিল" উল্লেখ করেছে। তহবিলটি আনুষ্ঠানিকভাবে টঘঋঈঈঈ কাঠামোর মধ্যে একটি তহবিল হিসাবে কানকুনে ২০১০ সালের জাতিসংঘের পানিবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনের সময় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। দক্ষিণ আফ্রিকার ডারবানে ২০১১ সালের জাতিসংঘ পানিবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনে (ঈঙচ ১৭) এর পরিচালনার উপকরণ গৃহীত হয়েছিল।
ক্যানকুনে ঈঙচ-১৬ চলাকালীন, এঈঋ পরিচালনার বিষয়টি নতুন প্রতিষ্ঠিত গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড বোর্ডের কাছে ন্যস্ত করা হয়েছিল এবং বিশ্বব্যাংককে অস্থায়ী ট্রাস্টি হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছিল। এঈঋ-এর কার্যকারিতার জন্য একটি নকশা তৈরি করার জন্য, কানকুনেও "সবুজ পানিবায়ু তহবিলের জন্য ট্রানজিশনাল কমিটি" প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
প্রসঙ্গত পানিবায়ু পরিবর্তন আমরা সমর্থন করি না। কারণ এটা একটা ভ্রান্ত ধারণা। অপরদিকে এটা আসলে একটা দুর্নীতির আখরা। বাংলাদেশে বিপর্যয়, নারীদের আরো বেপর্দা করা এবং বাংলাদেশকে শোষণই এর পায়তারা। এখন কার্যত দেখা যাচ্ছে তথাকথিত এই পানিবায়ু তহবিল নিয়ে বাংলাদেশে দুর্নীতির জট আরো বাড়ছে।
এ তহবিল বাংলাদেশের ওপর ঋণের বোঝা বাড়াচ্ছে বলে জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি)।
তাদের মতে, গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ডের (জিসিএফ) ভূমিকা হতাশাব্যঞ্জক ও বৈষম্যমূলক। আমলাতান্ত্রিক ও প্রক্রিয়াগত জটিলতার কারণে বাংলাদেশ পানিবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া সত্ত্বেও কোনো সুফল পাচ্ছে না। কান্ট্রি ওনারশিপ নিশ্চিতে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর স্বীকৃতিপ্রাপ্ত জাতীয় প্রতিষ্ঠানে অর্থায়নকে অগ্রাধিকার দেয়া জিসিএফ’র মূলনীতি হলেও তা অগ্রাহ্য করে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে অর্থায়নকে অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে। এই বৈষম্যমূলক আচরণের জন্য আন্তর্জাতিক অংশীজনদের সঙ্গে দেন-দরবারের প্রয়োজন রয়েছে।
তারা জানায়, পানিবায়ু পরিবর্তনের কারণে যারা ক্ষতিগ্রস্ত, সুফল যাদের পাওয়ার কথা, তারা পাচ্ছে না। আমাদের জাতীয় সংস্থাগুলোর জন্য ঋণ বেশি দিচ্ছে। ফলে ঋণের বোঝা বাড়ছে। আর আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোতে অনুদান বেশি দিচ্ছে। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর যেটি পাওয়ার যোগ্যতা নেই। জিসিএফ অভিযোজনে কম অর্থায়ন করছে, অন্যদিকে প্রশমনে বেশি নজর দিচ্ছে উল্লেখ করে টিআইবি’র নির্বাহী পরিচালক বলেন, ফলে ঝুঁকিপূর্ণ দেশের পানিবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত কার্যক্রম অগ্রাধিকার পাচ্ছে না।
অন্যদিকে, জিসিএফে তহবিল স্বল্পতা রয়েছে। উন্নত দেশের প্রতিশ্রুত পানিবায়ু অর্থ সংগ্রহ করে তা ঝুঁকিপূর্ণ দেশে সরবরাহে অনুঘটকের ভূমিকা পালনসহ কার্যকর কৌশল ও পদক্ষেপ গ্রহণে জিসিএফ’র ঘাটতি বিদ্যমান। এক্ষেত্রে কাক্সিক্ষত দায়িত্ব পালন ও সমন্বয় সাধনেও জিসিএফ’র ঘাটতি রয়েছে। অনুদানভিত্তিক কার্যক্রম থেকে জিসিএফ মুনাফাভিত্তিক কার্যক্রম বেশি করছে। কারণ নিজেদের ব্যর্থতার কারণে তারা তহবিল সংগ্রহে ব্যর্থ হচ্ছে।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে পানিবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অনুদানভিত্তিক তহবিল বিতরণে জোর দেয়া হলেও জিসিএফ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত দেশে ঋণ দেয়া হচ্ছে বেশি। দর কষাকষিতে সক্ষমতা কম থাকায় এবং ক্ষেত্রবিশেষে বেশি অর্থ সংগ্রহের উদ্দেশ্যে জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলো ঋণ প্রস্তাবে সম্মত হয়। ফলে অনুদানের চেয়ে ঋণপ্রাপ্তির হার বেশি। জিসিএফ অর্থায়নের ক্ষেত্রে জাতীয় এবং আঞ্চলিক প্রতিষ্ঠানের ঋণের হার যথাক্রমে ৪৪ দশমিক ৫ শতাংশ এবং ৬৯ দশমিক ৭ শতাংশ। আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের ঋণের হার ৩৫ দশমিক ৮ শতাংশ, যা জাতীয় এবং আঞ্চলিক প্রতিষ্ঠানের তুলনায় কম। এক্ষেত্রে অনুদানের পরিমাণ জাতীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য ৪৪ দশমিক ১ শতাংশ, আঞ্চলিক প্রতিষ্ঠানের জন্য ২৮ দশমিক ৫ শতাংশ এবং আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের জন্য ৪৩ দশমিক ৪ শতাংশ।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ২০১৫ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত জিসিএফ অনুমোদিত সাড়ে ১৩ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে জাতীয় প্রতিষ্ঠানের জন্য দেয়া হয়েছে মাত্র ১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার। আর আঞ্চলিক প্রতিষ্ঠানের জন্য অনুমোদন করা হয়েছে ১ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। ১০ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের জন্য অনুমোদন করা হয়েছে। টিআইবি জানিয়েছে, মাত্র পাঁচটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের (ইউএনডিপি, বিশ্বব্যাংক, ইবিআরডি, এডিবি এবং আইডিবি) জন্য জিসিএফ’র মোট অনুমোদিত অর্থের ৩৯ দশমিক ৪ শতাংশ বরাদ্দ করা হয়েছে, বাকি ২২টি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান পেয়েছে ৪০ দশমিক ৪ শতাংশ।
প্রসঙ্গত, আই.এম.এফ ও চীনা ঋণের ফাঁদ সম্পর্কে অনেকেই শুনেছেন, জেনেছেন। কিন্তু পানিবায়ু তহবিলও যে দুর্নীতির আখড়ার পাশাপাশি আরেক বড় প্রতারণাযুক্ত বড় ঋণফাঁদ। সে সম্পর্কে জনগণ সচেতন হবেন কী?
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা ‘আইএমএফের চাপে’ নতুন করের বোঝা বাড়ছে ৫৫ হাজার কোটি টাকা আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে জ্বালানি, সার, বিদ্যুৎ এবং সামাজিক খাতে ভর্তুকি কমাতে হয়। এতে সমাজের নিচের স্তরের মানুষের ওপর চাপ বাড়ে।
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -২)
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সম্মানিত দ্বীন ইসলামে কী প্রকৃতির মুহব্বত ও ঋতু প্রিয়তার কথা নেই? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শীতকাল যে কত প্রিয় তা অনেকেরই অজানা। শীতে আছে গণীমত (পর্ব -১)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। উন্নত প্রশিক্ষন, যুদ্ধকৌশল, সামরিক সক্ষমতা এবং আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন সাফল্যের শীর্ষে। সরকারের উচিত- দেশের মর্যাদা বুলন্দ ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত্বকে সমুন্নত রাখতে সেনাবাহিনীর প্রতি সকল প্রকার পৃষ্ঠপোষকতা নিশ্চিত করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম এর তথ্যানুযায়ী বেনিয়া বৃটিশগুলো মুসলিম ভারত থেকে লুট করেছে ১২ হাজার লক্ষ কোটি টাকা প্রকৃতপক্ষে তারা লুট করেছে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র এখনও বন্ধ করলে যা লাভ হবে চালু রাখলে তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি হবে ৫৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের দাবী অবিলম্বে রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা হোক কিন্তু তাদের উপেক্ষা করে পরিবেশ উপদেষ্টা প্রমাণ করছে তার পরিবেশবাদী তৎপরতা অন্য পরিবেশবাদীদের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার পরিবেশবাদী প্রচারণা কার্যকলাপ আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নয় বরং বিশেষ প্রভুর নির্দেশনায় (প্রথম পর্ব)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জুয়ার নেশায় বুদ হচ্ছে শিশু-কিশোররা-শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সাইটই পরিচালিত হয় দেশের বাইরে থেকে অনলাইনে জুয়ায় ছোট ছোট বাজির টাকা দিন শেষে একটি বড় অঙ্কের অর্থ হয়ে দেশ থেকে ডলারের মাধ্যমে পাচার হচ্ছে প্রতিদিন এসব খেলা স্বাভাবিক গেমের মতো হওয়ায় প্রকাশ্যে খেলা হলেও আশপাশের মানুষ তা বুঝতে পারেন না কেবলমাত্র ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবনেই জুয়া বন্ধ সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
গার্মেন্টসের চেয়েও বড় অবস্থানে তথা বিশ্বের শীর্ষ অবস্থানে অধিষ্ঠান হতে পারে বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ শিল্প। যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে শুধু মাত্র এ খাত থেকেই বছরে ১১ লাখ কোটি টাকা অর্জন সম্ভব ইনশাআল্লাহ। যা বর্তমান বাজেটের প্রায় দেড়গুণ আর শুধু অনিয়ম এবং সরকারের অবহেলা, অসহযোগীতা দূর করলে বর্তমানেই সম্ভব প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা অর্জন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের সমৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সরকারের গাফলতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা জনগণের জন্যও জরুরী। (২য় পর্ব)
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার রোবে, দোয়ার বরকতে- কুদরতীভাবে কমে যাচ্ছে ডলারের আধিপত্য বাংলাদেশের রিজার্ভ ডলারে রাখা উচিৎ নয়- এতে লাভ আমেরিকার মুসলিম বিশ্বে অভিন্ন মুদ্রা ব্যবস্থা বিশেষত মূল্যহীন কাগজী মুদ্রা বাদ দিয়ে সুন্নতী দিনার-দিরহাম মুদ্রা চালু করা আবশ্যক ইনশাআল্লাহ (দ্বিতীয় পর্ব)
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
বিদেশি হাইব্রিড বীজের ফাঁদে দেশের কৃষি। হারিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ফসলের জাত, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ফুলে-ফেঁপে উঠছে বীজ কোম্পানিগুলো।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুশরিক ভারতের প্রতি লা’নত ওদের জনসংখ্যা দিন দিন নিম্নমুখী পক্ষান্তরে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশ বাংলাদেশে খোদায়ী রহমত। (সুবহানাল্লাহ) বাংলাদেশে জনসংখ্যার এখন ৬৫ ভাগই কর্মক্ষম এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার উর্ধ্বগামী বাংলাদেশ ভোগ করছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের নিয়ামত। সুবহানাল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
প্রসঙ্গ: মধ্যম আয়ের ফাঁদ এড়াতে সতর্কতা তথা মধ্যম আয়ের স্থবিরতা তাওয়াক্কুল আর তাকওয়া অবলম্বনে সব সমস্যা দূর হয়ে অচিরেই বাংলাদেশ হতে পারবে শীর্ষ সমৃদ্ধশালী দেশ ইনশাআল্লাহ
২৭ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার)












