রাষ্ট্রীয় আইন এবং সরকারী প্রচেষ্টায় স্বাধীনতা উত্তর আজ পর্যন্ত মজুদদারি, মুনাফাখোরী দুর্নীতি, মাদক, অবক্ষয় দূর হয়নি আর দূর হবেও না।
এসবে ব্যার্থ প্রশাসনকে তাই সফলতার জন্য ইসলাম উনার আলোকে আহবান আর সতর্কীকরণের কাছেই সমর্পিত হতে হবে ইনশাআল্লাহ! ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জীবন ঘটাতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
, ০৫ রমাদ্বান শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ২৮ ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ২৮ মার্চ, ২০২৩ খ্রি:, ১৪ চৈত্র, ১৪২৯ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) সম্পাদকীয়
বর্তমানে সবচেয়ে বেশী আলোচিত বিষয়গুলির মধ্যে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি, দূর্নীতি, অর্থপাচার, অনাচার, অনিয়ম, অন্যায় সামাজিক অবক্ষয়, পরকিয়া, মাদক, দুর্ঘটনা, ভেজাল অন্যতম।
প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রীয় কাঠামোর প্রচলিত দন্ডবিধি, আইন আদালত এসব দমনে যথেষ্ট হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু তা হয়নি। পাশাপাশি দুর্নীতি দমনের জন্য আলাদাভাবে দুদক, বাজার দর নিয়ন্ত্রণের জন্য জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন, বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই), কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, ঢাকা সিটি করপোরেশন, র্যাব এবং জেলা প্রশাসনের একাধিক টিম বাজার মনিটরিংয়ে কাজ করে। সরকারের হাতে আছে বিশেষ ক্ষমতা আইন। পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উপলক্ষে পণ্যমূল্য স্বাভাবিক রাখতে রয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর মনিটরিং টিম। বাজার নিয়ন্ত্রণে অনেক প্রতিষ্ঠানের কাজের সুবিধার জন্য রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন আইন। যেমন অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইন-১৯৫৬, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯, কৃষি বিপণন আইন-২০১৮। সংস্থাগুলোর নিজ নিজ আইন অনুযায়ী, সারাবছর মাঠে থাকার কথা। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকের পাশাাশি অনিয়ম ও ভেজালের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করার নির্দেশনাও আছে। কিন্তু এসব টিমের তদারকি তেমন চোখে পড়ে না। দুর্নীতি, দ্রব্যমুল্যের উর্ধ্বগতিসহ কোন অনিয়মই নিয়মের মধ্যে আসছেনা। এদিকে খোদ প্রধানমন্ত্রী সহ বিভিন্ন মন্ত্রী বা সরকার সংশ্লিষ্টদের হাজারো আহবান বা আশ্বাসও কোন কাজে আসছেনা।
ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, দুর্নীতিবাজ আর অপরাধীরা কোন কথাই কানে তুলছেনা। অবশেষে সরকারের কর্তাব্যক্তিরা খোলামেলা স্বীকাররই করছে যে আইন করে মজুদদারি, মুনাফাখোরী, মাদক, দুর্নীতি, অবক্ষয় অনাচার ইত্যাদি নির্মূল করা সম্ভব নয়।
উল্লেখ্য স্বাধীনতার স্থপতি, বঙ্গবন্ধুও মুনাফাখোরী, মজুদদারি, দুর্নীতির বিরুদ্ধে আরেকটি যুদ্ধ ঘোষণার কথা বলেছিলেন। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীও বলছেন। কিন্তু শুধু তথৈবচ নয় বরং জ্যামিতিকহারে নি¤œগামী।
মূলত; রাষ্ট্রীয় আইন, প্রচারনা, রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিদের আহবান আশ্বাস নাগরিকের মনজগতকে মন থেকে প্রভাবিত ও নিয়ন্ত্রিত করতে পারেনা। এর দুটি কারণ- প্রথমত; কর্তাব্যক্তিরা যা বলেন তা তার নিজেরা করেননা। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার একখানা পবিত্র আয়াত শরীফ উনার খুব সুন্দর ক্যালিওগ্রাফি রয়েছে। “তোমরা ওই কথা কেন বল? তা তোমরা নিজেরা করোনা?” যখন শ্রোতা অনুধাবন করেন যে বক্তা যে আদর্শের কথা বলছেন তা নিজেই করেননা তখন তারা তা পালনে দায়বদ্ধতা, উৎসাহ উদ্দীপনা পাননা।
অপরদিকে রাষ্ট্রীয় প্রচারণাতে মানুষের মনস্তাত্ত্বিক খোড়াক খুব বেশি কিছু থাকেনা। রাষ্ট্রীয় প্রচারনার সবটুকু অনেকে পুরোটা নির্ভরযোগ্য, অনুসরনযোগ্য এবং যথযথ ফায়দাকর বলে মেনে নিতে পারেনা। সেখানে ফাঁক ফোকর খোজা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। তবে ফাক-ফোকর বিহীন অনুশাসন অনুধাবনের জন্য একটাই দিক তাহলো দ্বীন ইসলাম উনার আহ্কাম। যা শুধু পার্থিব জীবনব্যাপীই ব্যাপৃত নয় পাশাপাশি যা পরকালীন জীবনেও একান্ত সম্পৃক্ত।
রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় আইন পালন সাধারণ মুসলমানদের কবর, হাশর, মীযান, পুলছিরাত, জান্নাত, জাহান্নাম ইত্যাদি বিশ্বাস ও পরিণতি সম্পৃক্ত অবস্থানের দিকে অনুপ্রাণিত করেনা।
কিন্তু মানুষের হক্ব নষ্ট, হক্কুল ইবাদ নষ্ট, মজুদদারী মুনাফাখোরী হালাল, হারাম, আমানতের খিয়ানত, চরিত্রহীনতা ইত্যাদি ইসলামী অনুশাসন সম্পৃক্ত মুসলমানদের অনেক বেশী অনুপ্রাণিত ও নিয়ন্ত্রণ করে।
উল্লেখ্য মুসলমানদের কাছে পরকালীন ভয় এবং নাজাত সবচেয়ে বড় বিষয়। কাজেই মুসলমানদের কাছে পরকালীন পরিণতির পেক্ষিতে প্রভাবিত করা, আন্দোলিত করা, নিয়ন্ত্রণ করা যত সহজ তত বেশী সফল প্রক্রিয়া। চরম দুঃখজনক এবং আতœঘাতী হলেও অপ্রিয় ও অগ্রহণযোগ্য সত্য যে রাষ্ট্রযন্ত্র এ পথে চলত না, অনুধাবনও করে না। উপলব্দি করেনা। এর পেছনে মূল কারণ হল কথিত ধর্মনিরপেক্ষতা। যদিও বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়। কিন্তু বাস্তবে রাষ্ট্রযন্ত্র ইসলাম উনার অনুসরণ না করে প্রকান্তরে ধর্মহীনতা বা ইসলামহীনতারই প্রসার এবং পৃষ্টপোষকতা করে। সম্প্রতি সরকার মানুষ যাতে সিনেমা হল মুখী হয় তার জন্য হাজার কোটি টাকার প্রনোদনা দিয়েছে। কিন্তু দেশের ৯৮ ভাগ জনগোষ্টী মুসলমান হলেও তারা আজ ব্যবহারিক জীবনে ইসলাম পালন করছেনা। যার কারণে মজুদদারি, মুনাফাখোরী, দুর্নীতি, সমাজে অবাধ অবক্ষয় অনাচার। সেক্ষেত্রে মুসলমান যেন ইসলাামী আদর্শ ও আমলের দিকে ফিরে তার জন্য সরকারের প্রচারনা প্রনোদনা পৃষ্ঠপোষকতা কই?
সরকার সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনের সর্বত্র রাষ্ট্রভাষা বাংলায় প্রচলন অনুশীলন ও উন্নয়নের বিশেষ কর্মসূচী নিয়েছে। সেক্ষেত্রে সংবিধানের বিধিবদ্ধ ধারার রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার অনুধাবন, ইলম অর্জন ও অনুশীলনের জন্য সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা কই?
রাষ্ট্রের আইন-আদালত, প্রচারণা আহবান আশ্বাস সেক্ষেত্রে দূর্নীতি, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, ভেজাল, অবক্ষয়, অনাচারে টোটালি ব্যার্থ সেক্ষেত্রে ইসলাম উনার আলোকে আহবানই ও সতর্কীকরণই পরিপূর্ণ সফল প্রক্রিয়া। পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র সুন্নাহ্ শরীফ বিরোধী কোন আইন পাশ হবেনা এ প্রতিশ্রুতিই সরকারের এ কথা বুঝতে এত দেরী কেন? ইসলামী মূল্যবোধ উজ্জীবনের ক্ষেত্রে তারা যত শ্রীঘ্রই উদ্যোগী হবেন ততই তা দেশবাসীর জন্য কল্যানকর হবে ইনশাআল্লাহ।
ছহিবে সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্র্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ কেবলমাত্র তা লাভ করা সম্ভব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
আজ মহিমান্বিত ২৩শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আফদ্বালুন নাস ওয়ান নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
আজ মহিমান্বিত ২২শে জুমাদাল উখরা শরীফ! খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস এবং আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র খিলাফত মুবারক গ্রহণ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
আজ মহিমান্বিত ২১শে জুমাদাল ঊখরা শরীফ! যা সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, খইরু বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম উনার মহাপবিত্র ও বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান দিবস।
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
মুবারক হো- মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মহামহিমান্বিত ২০শে জুমাদাল উখরা শরীফ। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুর রবিয়াহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতুনা হযরত সিবত্বতুর রসূল আছ ছালিছাহ আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।
১২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সরকারী ওষুধ লুটের ব্যবসা বহু রকম। জনস্বাস্থ্যের হুমকি বহুবিধ। সংবেদনশীল এ বিষয়টির প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের উদাসীনতা বরদাশতের বাইরে
১১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
জননিরাপত্তাকে প্রধান কর্তব্য বললেও অন্তর্বর্তী সরকার করুণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে কেবলমাত্র খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পথে পরিচালিত হলেই সফল হওয়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা দুরূহ হলেও অসম্ভব নয় খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় খুব সহজেই পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ
১০ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
জালিম ও তাবেদার সরকারের করে যাওয়া আত্মঘাতী পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করতে হবে। সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা আমলাদের বাধা অবদমন করে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর পূরো কর্তৃত্বের অধিকার সেনাবাহিনীকেই প্রতিফলিত করে প্রকৃত শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
ভারত সীমান্তে ১৫ বছরে নিহত স্বীকৃত হিসেবে ছয় শতাধিক বাংলাদেশি। প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশী। জ্বলন্ত প্রশ্ন হলো- বাংলাদেশিদের জীবনের কি কোনো মূল্য নেই? বিজিবির আত্মরক্ষার কি কোনো অধিকার নেই? বিজিবি কি দর্শকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে সীমান্ত পাহারা দিবে?
০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সেনাবাহিনীর গৌরবোজ্জল ভূমিকা যেমন জ্বলজ্বল, উন্নয়নে ঝলমল তেমনি সংকটকালেও থাকুক সমুজ্জল
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
৮ লাখ মেট্রিক টন লবণ মওজুদ থাকার পরও অবুঝ অন্তর্বর্তী সরকারকে লবণ আমদানী আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। লবণ শিল্পের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা সংরক্ষণ অবকাঠামোর অভাব অতিশীঘ্র দূর করতে হবে ইনশাআল্লাহ।
০৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
মহিমান্বিত ১৪ই জুমাদাল উখরা শরীফ। আজ পঞ্চম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ! এ সুমহান দিবস মুবারক উনার তাৎপর্য অনুধাবন করা গোটা মুসলিম উম্মাহ্র জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয় এবং ফজিলতের কারণ।
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)












