সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় জীবনী মুবারক আল হাদিয়্যাতুল ইলাহিয়্যাহ ফী সীরাতি হাবীব ওয়া মাহবূবিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (পর্ব- ৪)
, ১২ ছফর শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ০৮ ছালিছ, ১৩৯৩ শামসী সন , ০৭ আগস্ট, ২০২৫ খ্রি:, ২৪ শ্রাবণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
উনার সম্মানার্থে এবং উনার মাধ্যম দিয়েই মহাসম্মানিত রুবূবিয়্যাত মুবারক প্রকাশ:
মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
لَوْلَاكَ مَا اَظْهَرْتُ الرُّبُوْبِيَّةَ
অর্থ: “আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি না হলে, আমি আমার মহাসম্মানিত রুবূবিয়্যাত মুবারকও প্রকাশ করতাম না। ” সুবহানাল্লাহ!
কাজেই, যিনি খ্বাালিক্ব যিনি মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার রুবূবিয়্যাত মুবারক প্রকাশ করেছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে এবং উনার মাধ্যম দিয়ে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তা প্রকাশ করেছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মাধ্যম দিয়ে। আর উনারা প্রকাশ করেছেন উনাদের মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আওলাদ আলাইহিমুস সালাম ও আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মাধ্যম দিয়ে। এটা ক্বিয়ামত পর্যন্ত জারী থাকবেন। সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার প্রকাশ ও প্রচারের জন্য উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি মুবারক করেছেন:
এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
كُنْتُ كَنْزًا مَخْفِيًّا فَاَحْبَبْتُ اَنْ اُعْرَفَ فَخَلَقْتُ الْـخَلْقَ لِاُعْرَفَ
অর্থ: “আমি পুশিদা ছিলাম। যখন আমার মুহব্বত হলো আমি প্রকাশ হই, তখন আমি আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি মুবারক করলাম আমার প্রকাশের জন্য। ” সুবহানাল্লাহ!
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যিনি খ্বাালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, উনার প্রচার-প্রসারের জন্যই উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি মুবারক করা হয়েছে। আর ঠিক নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রচার-প্রসারটাই হচ্ছেন যিনি খ্বাালিক্ব যিনি মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার প্রচার-প্রসারের অন্তর্ভুক্ত। এটাই সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ। ” সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম!
তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কতটুকু প্রচার-প্রসার করতে হবে, উনার কতটুকু ছানা-ছিফত মুবারক করতে হবে, উনার কতটুকু বুলন্দী শান মুবারক প্রকাশ করতে হবে, সেটা ফিকির করতে হবে।
উনাকে মাহবূব, মুরাদ ও সমগ্র কায়িনাতের মালিক হিসেবে সমস্ত নিয়ামত মুবারক হাদিয়া মুবারক করে সৃষ্টি মুবারক করেছেন:
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উনার মাহবূব, মুরাদ ও সমগ্র কায়িনাতের মালিক হিসেবে সমস্ত নিয়ামত মুবারক হাদিয়া মুবারক করে সৃষ্টি মুবারক করেছেন। তাই, তিনি সৃষ্টির শুরু থেকেই মহান আল্লাহ পাক উনার মাহবূব, মুরাদ ও সমগ্র কায়িনাতের মালিক, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, পূত-পবিত্রতম ও পূত-পবিত্রতাদানকারী, নূরে মুজাসসাম, হায়াতুন্নবী, মুত্তলা’ ‘আলাল গইব, হাযির-নাযির, রহমাতুল্লিল আলামীনসহ সমস্ত প্রকার সম্মানিত ছিফত মুবারক এবং সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের মালিক। সুবহানাল্লাহ! এ সম্পর্কে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ اَبِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَـعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالُوْا يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَتٰى وَجَبَتْ لَكَ النُّبُوَّةُ قَالَ وَحَضْرَتْ اٰدَمُ عَلَيْهِ السَّلَامُ بَيْنَ الرُّوْحِ وَالْجَسَدِ
অর্থ: “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম উনারা জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনাকে কখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুবুুওওয়াত-রিসালাত মুবারক হাদিয়া মুবারক করা হয়েছে অর্থাৎ আপনি কখন থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নবী-রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- হযরত আবুল বাশার আদম ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি রূহ এবং জিসিম মুবারক-এ থাকা অবস্থায়ও আমি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নবী-রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ছিলাম। ” সুবহানাল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ, মিশকাত শরীফ)
কাজেই, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ৪০ বছর বয়স মুবারক-এ নবী ও রসূল হয়েছেন, এর আগে তিনি নবী ও রসূল ছিলেন না, এ কথা বলা কাট্টা কুফরী। বরং এ কথা বলতে হবে যে, তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নবী-রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হিসাবেই সৃষ্টি হয়েছেন। তবে দুনিয়াবী দৃষ্টিতে বা হিসেবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৪০ বছর বয়স মুবারক-এ উনার আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুবুওওয়াতী ও রিসালতী শান মুবারক উনার বহিঃপ্রকাশ মুবারক ঘটেছেন। সুবহানাল্লাহ! এ কথা বলাও সুস্পষ্ট কুফরী যে, তিনি কিছু জানতেন না, পরে উনাকে সম্মানিত ওহী মুবারক উনার মাধ্যমে ইলিম মুবারক হাদিয়া মুবারক করা হয়েছে। না‘ঊযুবিল্লাহ! মূলত মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সমস্ত প্রকার ইলিম মুবারক হাদিয়া মুবারক করেই সৃষ্টি মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ! তবে, সম্মানিত ওহী মুবারক করে উনার সেই সম্মানিত ইলিম মুবারক উনার বহিঃপ্রকাশ মুবারক ঘটিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! এ কথা বলাও কাট্টা কুফরী ও চিরজাহান্নামী হওয়ার কারণ যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুনিয়াবী দৃষ্টিতে ৪ বছর বয়স মুবারক চলাকালীন সময় প্রথমবার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইলিম মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সীনা মুবারক) চাকের সময় উনার ভিতর থেকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল আছল মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ক্বল্ব মুবারক) বের করে তা ফেঁড়ে শয়তানের অংশ বের করে ফেলে দিয়ে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল আছল মুবারক উনাকে পবিত্র করা হয়েছিল এবং শিশুসুলভ আচরণ দূরীভূত করা হয়েছিল। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! দ্বিতীয়বার দুনিয়াবী দৃষ্টিতে ১৩তম বৎসর মুবারক পার হয়ে ১৪তম বৎসর বয়স মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইলিম মুবারক চাকের সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ভিতর থেকে হিংসা-বিদ্বেষ ও কামভাব দূর করা হয়েছিল। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! তৃতীয়বার আনুষ্ঠানিকভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নুবুওওয়াতী-রিসালতী শান মুবারক প্রকাশের সময় হেরা গুহায় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইলিম মুবারক চাক করা হয়েছিলো নুবুওওয়াত উনার ভার বহন ও ধারণ করার জন্য। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! নুবুওওয়াত প্রাপ্তির পরও খারাবী হাল বা ভাব দমিত না হওয়ায় আবার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার রাতে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইলিম মুবারক চাক করে পবিত্র করা হয়েছিলো। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! মূলত, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উনার মাহবূব, মুরাদ ও সমগ্র কায়িনাতের মালিক হিসেবে, হাবীবুল্লাহ হিসেবে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হিসেবে, পূত-পবিত্রতম এবং পূত-পবিত্রতাদানকারী হিসেবে, নূরে মুজাসসাম হিসাবে, হায়াতুন্নবী হিসাবে, মুত্তলা’ ‘আলাল গয়িব হিসেবে, হাযির-নাযির হিসেবে, রহমাতুল্লিল আলামীন হিসেবে, সমস্ত প্রকার সম্মানিত ছিফত মুবারক এবং সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারকসহ সমস্ত নিয়ামত মুবারক হাদিয়া মুবারক করে ও সংযুক্ত মুবারক করে সৃষ্টি মুবারক করেছেন। সুবহানাল্লাহ! নতুন করে উনার সাথে কোনো সংযুক্ত বা সম্পৃক হওয়ার কিছু নেই। সুবহানাল্লাহ! তবে, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুল ইলিম মুবারক চাক করে উনার বেমেছাল শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের বহিঃপ্রকাশ মুবারক ঘটানো হয়েছে। সুবহানাল্লাহ! অনুরূপভাবে বাকী সমস্ত ক্ষেত্রে একই হুকুম মুবারক। সুবহানাল্লাহ! প্রকৃতপক্ষে كُلَّ يَوْمٍ هُوَ فِىْ شَأْنٍ এই পবিত্র আয়াত শরীফ উনার হাক্বীক্বত প্রকাশ করা হয়েছে।
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩১)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৬)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে ব্যবহৃত একখানা শব্দ মুবারক পবিত্র “নূরুন নাজাত” মুবারক উনার ব্যাপকতা ও বিশালতা
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মানহানীকারীদের যুগে যুগে ভয়াবহ পরিণতি (৩০)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৫)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি তিনজন উনাদের মুহব্বত ফরয করে দিয়েছেন-
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মেহমানদারী করার মাধ্যমে উদযাপনে শাফায়াত মুবারক লাভ
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩০)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৪)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ইত্তিবা বা অনুসরণ করার ক্ষেত্রে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের কোন মেছাল নেই
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (২৯)
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার)












