সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় জীবনী মুবারক আল হাদিয়্যাতুল ইলাহিয়্যাহ ফী সীরাতি হাবীব ওয়া মাহবূবিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (পর্ব- ৯)
, ১৭ ছফর শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ১৩ ছালিছ, ১৩৯৩ শামসী সন , ১২ আগস্ট, ২০২৫ খ্রি:, ২৯ শ্রাবণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
উনার সম্মানার্থে, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার জন্য, উনারই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক থেকে নেয়া এক কাতরা নূর মুবারক থেকেই সমস্ত কায়িনাত সৃষ্টি:
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার জন্য, উনারই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক থেকে নেয়া এক কাতরা সম্মানিত নূর মুবারক দিয়ে মহাসম্মানিত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারাসহ সম্মানিত আরশে আযীম মুবারক, সম্মানিত কুরসী মুবারক, সম্মানিত জান্নাত মুবারক, জাহান্নাম, আসমান-যমীন, চন্দ্র-সূর্য, আলো-বাতাস, মাটি-পানি, গাছপালা-তরুলতা, জামাদাত, শাজারাত, হাজারাত, জিন-ইনসান, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা অর্থাৎ সাত যমীনের নিচ থেকে শুরু করে সাত আসমানের উপর পর্যন্ত এবং আমরা আমাদের চারপাশে যা কিছু দেখি, সমুদ্রের তলদেশ থেকে শুরু করে গহীন অরণ্যে যা কিছু রয়েছে, এক কথায় সমস্ত মাখলূক্বাতই সৃষ্টি করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
এ প্রসঙ্গে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই ইরশাদ মুবারক করেন-
اَوَّلُ مَا خَلَقَ اللهُ نُوْرِىْ وَخَلَقَ كُلَّ شَيْئٍ مِّنْ نُّوْرِىْ
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি সর্বপ্রথম আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক সৃষ্টি মুবারক করেন এবং আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক থেকে সমস্ত কিছু সৃষ্টি করেন।” সুবহানাল্লাহ! (মাকতূবাত শরীফ, নূরে মুহম্মদী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আল ইনসানুল কামিল, হাক্বীক্বতে মুহম্মদী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইত্যাদি)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ الْاَنْصَارِىِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قُلْتُ يَا رَسْوُلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِاَبِـىْ اَنْتَ وَاُمِّىْ اَخْبِرْنِـىْ عَنْ اَوَّلِ شَىْءٍ خَلَقَهُ اللهُ تَعَالـٰى قَبْلَ الْاَشْيَاءِ قَالَ يَا حَضْرَتْ جَابِرُ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ اِنَّ اللهَ تَعَالـٰى قَدْ خَلَقَ قَبْلَ الْاَشْيَاءِ نُوْرَ نَبِيِّكَ مِنْ نُّوْرِهٖ فَجَعَلَ ذٰلِكَ النُّوْرُ يَدُوْرُ بِالْقُدْرَةِ حَيْثُ شَاءَ اللهُ تَعَالـٰى وَلَـمْ يَكُنْ فِـىْ ذٰلِكَ الْوَقْتِ لَوْحٌ وَلَا قَلَمٌ، وَلَا جَنَّةٌ وَلَا نَارٌ، وَلَا مَلَكٌ، وَلَا سَـمَاءٌ وَلَا اَرْضٌ، وَلَا شَـمْسٌ وَلَا قَمَرٌ، وَلَا جِنِّـىٌّ وَلَا اِنْسِىٌّ. فَلَمَّا اَرَادَ اللهُ تَعَالـٰى اَنْ يـَّخْلُقَ الْـخَلْقَ قَسَّمَ ذٰلِكَ النُّوْرَ اَرْبَعَةَ اَجْزَاءٍ، فَخَلَقَ مِنَ الْـجُزْءِ الْاَوَّلِ اَلْقَلَمَ، وَمِنَ الثَّانِـىْ اَللَّوْحَ، وَمِنَ الثَّالِثِ اَلْعَرْشَ. ثُـمَّ قَسَّمَ الْـجُزْءَ الرَّابِعَ اَرْبَعَةَ اَجْزَاءٍ، فَخَلَقَ مِنَ الْـجُزْءِ الْاَوَّلِ حَمَلَةَ الْعَرْشِ، وَمِنَ الثَّانِـىْ اَلْكُرْسِىَّ، وَمِنَ الثَّالِثِ بَاقِىَ الْـمَلَائِكَةِ. ثُـمَّ قَسَّمَ الْـجُزْءَ الرَّابِعَ اَرْبَعَةَ اَجْزَاءٍ، فَخَلَقَ مِنَ الْاَوَّلِ اَلسَّمَاوَاتِ، وَمِنَ الثَّانِـىْ اَلْاَرْضِيْنَ وَمِنَ الثَّالِثِ اَلْـجَنَّةَ وَالنَّارَ. ثُـمَّ قَسَّمَ الرَّابِعَ اَرْبَعَةَ اَجْزَاءٍ، فَخَلَقَ مِنَ الْاَوَّلِ نُوْرَ اَبْصَارِ الْـمُؤْمِنِيْنَ، وَمِنَ الثَّانِـىْ نُوْرَ قُلُوْبِـهِمْ وَهِىَ الْـمَعْرِفَةُ بِاللهِ وَمِنَ الثَّالِثِ نُوْرَ اُنْسِهِمْ وَهُوَ التَّوْحِيْدُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
অর্র্থ: “হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আরয করলাম- ইয়া রাসূলাল্লাহ! ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমার পিতা-মাতা আপনার জন্য কুরবান হোক, দয়া করে আমাকে এ বিষয়ে সংবাদ মুবারক দান করুন যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি সর্বপ্রথম কোন্ জিনিস সৃষ্টি করেছেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হে হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু! নিশ্চয়ই নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত কিছুর পূর্বে সর্বপ্রথম আপনার যিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নবী এবং রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক উনাকে অত্যন্ত মুহব্বত উনার সাথে সম্মানিত সৃষ্টি মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ! তখন সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত ইচ্ছা মুবারক অনুযায়ী উনার মহাসম্মানিত কুদরত মুবারক উনার মধ্যে অবস্থান মুবারক করছিলেন অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সমস্ত নিয়ামত মুবারক হাদিয়া মুবারক করে ও সংযুক্ত মুবারক করে সৃষ্টি মুবারক করেছেন এবং উনার কুদরত মুবারক অর্থাৎ নিয়ন্ত্রণ মুবারক-এ রেখেছেন অর্থাৎ উনার যিয়ারত, ছোহবত, দীদার মুবারক-এ উনি ছিলেন, আছেন এবং অনন্তকাল থাকবেন। আর ঐ সময় লওহো-কলম, বেহেশ্ত-দোযখ, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম, আসমান-যমীন, সূর্য-চন্দ্র, জিন-ইনসান কোনো কিছুই ছিলো না। অতঃপর মহান আল্লাহ পাক তিনি যখন মাখলূক্বাত সৃষ্টি করার ইচ্ছা মুবারক করেন, তখন তিনি সেই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূর মুবারক উনাকে চার ভাগ করেন। উনার প্রথম ভাগ দ্বারা সম্মানিত কলম, দ্বিতীয় ভাগ দ্বারা সম্মানিত লওহে মাহফূয এবং তৃতীয় ভাগ দ্বারা সম্মানিত আরশে আযীম মুবারক সৃষ্টি করেন। অতঃপর চতুর্থ ভাগ উনাকে আবার চার ভাগ করেন। উনার প্রথম ভাগ দ্বারা সম্মানিত আরশে আযীম মুবারক বহনকারী হযরত ফেরেশ্তা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে, দ্বিতীয় ভাগ দ্বারা সম্মানিত কুরসী এবং তৃতীয় ভাগ দ্বারা অন্যান্য হযরত ফেরেশ্তা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সৃষ্টি করেন। অতঃপর চতুর্থ ভাগ উনাকে আবার চার ভাগ করেন। উনার প্রথম ভাগ দ্বারা আসমান, দ্বিতীয় ভাগ দ্বারা যমীন এবং তৃতীয় ভাগ দ্বারা সম্মানিত বেহেশত ও দোযখ সৃষ্টি করেন। অতঃপর চতুর্থ ভাগ উনাকে আবার চার ভাগ করেন। উনার প্রথম ভাগ দ্বারা মু’মিন বান্দা উনাদের চোখের জ্যোতি, দ্বিতীয় ভাগ দ্বারা উনাদের ক্বলবের জ্যোতি, এটিই মূলতঃ মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত মা’রিফাত মুবারক এবং তৃতীয় ভাগ দ্বারা মু’মিন উনাদের উন্স অর্থাৎ মুহব্বত উনার নূর মুবারক সৃষ্টি মুবারক করেন। আর তা হচ্ছেন- মহাসম্মানিত তাওহীদ মুবারক- لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ (এই মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালিমা শরীফ) উনার মহাসম্মানিত নূর মুবারক।” সুবহানাল্লাহ! (মাওয়াহিবুল লাদুন্নিয়্যাহ্ ১/৪৮, শারহুয যারক্বানী ৫/২৬১, মাদারেজুন নুবুওওয়াত, ইতমামে নি’মাতুল কুবরা, ফতওয়ায়ে হাদীছিয়্যাহ্ ১/১২৫, কাশফুল খফা ১/২৬৫, বাহ্জাতুল মাহাফিল ১/১৫ ইত্যাদি)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ وَعِزَّتِـىْ وَجَلَالِـىْ لَوْلَاكَ مَا خَلَقْتُ الْـجَنَّةَ وَلَوْلَاكَ مَا خَلَقْتُ الدُّنْيَا
অর্থ: “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, আমার সম্মানিত ইয্যত মুবারক এবং সম্মানিত জালালিয়াত মুবারক উনাদের ক্বসম! আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! যদি আপনি না হতেন, তাহলে আমি সম্মানিত জান্নাত মুবারক সৃষ্টি করতাম না এবং যদি আপনি না হতেন, তাহলে আমি দুনিয়া অর্থাৎ কোনো কিছুই সৃষ্টি করতাম না।” সুবহানাল্লাহ! (দায়লামী শরীফ ৫/২২৭)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন,
لَوْلَاكَ مَا خَلَقْتُ النَّارَ
অর্থ: “আমার মহসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! যদি আপনি না হতেন, তাহলে আমি জাহান্নাম সৃষ্টি করতাম না।” সুবহানাল্লাহ! (দায়লামী, কানযুল উম্মাল)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে উদ্দেশ্য করে ইরশাদ মুবারক করেন-
لَوْلَا سَيِّدُنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدٌ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا خَلَقْتُكَ
অর্থ: “যদি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি না হতেন তাহলে, আমি আপনাকেও সৃষ্টি করতাম না।” সুবহানাল্লাহ! (মুস্তাদরাকে হাকিম)
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন,
يَا سَيِّدَنَا مَوْلَانَا مُحَمَّدُ صَـلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَنَا وَاَنْتَ وَمَا سِوَاكَ خَلَقْتُ لِاَجْلِكَ
অর্থ: “আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি এবং আপনি। আর আপনি ছাড়া যা কিছু রয়েছে সমস্ত কিছু আমি আপনার জন্য, আপনার খিদমত মুবারক উনার আনজাম মুবারক দেয়ার জন্য, আপনার গোলামী মুবারক করার জন্য, আপনাকে সন্তুষ্ট মুবারক করার জন্য সৃষ্টি করেছি।” সুবহানাল্লাহ! (মকতূবাত শরীফ)
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩২)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৭)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩১)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৬)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে ব্যবহৃত একখানা শব্দ মুবারক পবিত্র “নূরুন নাজাত” মুবারক উনার ব্যাপকতা ও বিশালতা
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মানহানীকারীদের যুগে যুগে ভয়াবহ পরিণতি (৩০)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৫)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি তিনজন উনাদের মুহব্বত ফরয করে দিয়েছেন-
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মেহমানদারী করার মাধ্যমে উদযাপনে শাফায়াত মুবারক লাভ
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩০)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৪)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












