সারাদেশে চলছে ভুয়া প্রকল্প ও ভুয়া বিলের ছড়াছড়ি তথা সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে হাজার রকমের দুর্নীতি (৪৩৬)
, ২১ শাওওয়াল শরীফ, ১৪৪৪ হিজরী সন, ১২ ছানী ‘আশির, ১৩৯০ শামসী সন , ১২ মে, ২০২৩ খ্রি:, ২৯ বৈশাখ, ১৪৩০ ফসলী সন, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) মন্তব্য কলাম
দেশে ও জনগণের টাকা প্রকল্পের নামে হয় চুরি। পুকুর চুরি নয়; সাগর চুরি। কিন্তু জনগণ থাকে অন্ধকারে। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি কোনো পর্যায়েই দুর্নীতি বন্ধ নেই। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা সবক্ষেত্রেই শুধু দুর্নীতি আর দুর্নীতি। দেশ ও জনগণের সচেতনতার জন্য ধারাবাহিকভাবে এখানে উল্লেখ করা হলো:
দুর্নীতির একটি সীমা থাকা উচিত: হাইকোর্ট
দুর্নীতির একটি সীমা থাকা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। মঙ্গলবার (৯ মে) হাইকোর্টের বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মাদ শওকত আলী চৌধুরীর বেঞ্চ এমন মন্তব্য করেন। কারাগারে চিকিৎসক নিয়োগ সংক্রান্ত মামলার শুনানিতে এমন মন্তব্য করেন হাইকোর্ট।
আদালত বলেন, স্বাস্থ্য খাতের সর্বস্তরে দুর্নীতি বিস্তার করেছে। আখিরাতে বিশ্বাস করলে চুরি করতে পারতেন না। দেশের ১৭ কোটি মানুষের কাছ থেকেই টাকা খাচ্ছেন, কতজনের কাছে মাফ চাইবেন।
এদিন আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন মো. জে আর খান রবিন। অপরদিকে কারা অধিদপ্তরের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট শফিকুল ইসলাম। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ সাইফুজ্জামান।
আদালত শুনানিতে বলেন, দুদক ঠিকমতো কাজ করলে এতো দুর্নীতি বাড়তো না। প্রধানমন্ত্রী চেষ্টা করার পরও পাকিস্তান- ব্রিটিশ আমলাতন্ত্রের পরিবর্তন হচ্ছে না। যে সরকারই আসুক আমলারা সব সময় থাকেন। তারা কেন দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত হন?
কারা কর্তৃপক্ষ এবং স্বাস্থ্য অধিপ্তরের মহাপরিচালকের আইনজীবীদের হাইকোর্ট আরও বলেন, উই আর সন অব দ্য সয়েল (আমরা এই মাটির সন্তান)। আমরা সবই জানি, আমাদের ভুল বোঝাবেন না। আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে গিয়েছিলাম। দেখলাম, বাইরের অনেক দেশের ছোট হাসপাতালের অবস্থা এখানকার চেয়ে ভালো।
আদালত বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় শুধু কেনার জন্যে প্রস্তুত, কিন্তু বাক্সে কী আছে আল্লাহ জানেন। আর কত দুর্নীতি করবেন? আখিরাতে বিশ্বাস করলে দুর্নীতি করতে পারতেন না। দুর্নীতির একটা সীমা থাকা উচিত। প্রধানমন্ত্রীর এলাকা ফরিদপুর মেডিকেলেও দুর্নীতি হয়েছে।
কারাবন্দিদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতে দেশের কারাগারগুলোতে শূন্যপদে চিকিৎসক নিয়োগের নির্দেশনা এখনো বাস্তবায়ন না করায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের (ডিজি) প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট।
হাইকোর্ট আরও বলেন, কারাগারে অনেক নিরীহ মানুষও থাকে। তাই মানুষ শাস্তি পেলে ক্ষমা পাবেন না। চিকিৎসকরা সবাই ঢাকায় থাকতে চান। প্রাইভেট প্র্যাকটিস করেন, কোম্পানির প্রতিনিধির সঙ্গে যোগসাজশ করে ওষুধ লেখেন। এসময় প্যারামেডিক্যালের ডাক্তারদের বিএমডিসি এন্টিবায়োটিক ওষুধ লেখার অনুমতি কেন দিয়েছেন সে প্রশ্নও তোলেন হাইকোর্ট।
আদালত বলেন, দেশের ১৭ কোটি মানুষের কাছ থেকেই টাকা খাচ্ছেন, কতজনের কাছে মাফ চাইবেন।
১০ হাজার কোটির বিশ্ববিদ্যালয় এখন ৬৯৩ কোটিতে
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি স্থাপনে নতুনভাবে মাত্র ৬৯৩ কোটি টাকার ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট প্রোপোজাল (ডিপিপি) জমা দেওয়া হচ্ছে। অথচ এ বিশ্ববিদ্যালয়ের আগের উপাচারে সময়ে ২০২১ সালের জুন মাসে ১০ হাজার ৪৫১ কোটি টাকার ডিপিপি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে (ইউজিসি) জমা দিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তবে ইউজিসি সেই ডিপিপি পর্যালোচনা করে প্রথম পর্যায়ে অ্যাকাডেমিক প্ল্যান অনুযায়ী জরুরি ভৌত কাঠামো, আসবাবপত্র এবং জরুরি কিছু ইকুইপমেন্ট নিয়ে নতুন করে ডিপিপি প্রণয়নের অনুরোধ করেন। কিন্তু তখন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ডিপিপি সামান্য পরিবর্তন করে মাত্র ৪০০ কোটি টাকা কমিয়ে ১০ হাজার ১০০ কোটি টাকা প্রস্তাব করেন। আর সেই ডিপিপি গত বছরের মার্চে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে ইউজিসিকে অনেকটা বাধ্য করা হয়েছিল।
তবে গত বছর ২৫ মে একটি দৈনিকে প্রথম পৃষ্ঠায় ‘১০ হাজার কোটির বিশ্ববিদ্যালয়!’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর এ প্রতিবেদনটি সারা দেশেই আলোচিত হয়। ফলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ও সেই ডিপিপি ফেরত পাঠিয়ে দেয়। তবে গত বছরের শেষদিকে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নতুন ভিসি হিসেবে যোগদান করেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম। তিনি একটি বাস্তবসম্মত ডিপিপি প্রণয়নের উদ্যোগ নেন। অবশেষে সেই ডিপিপি প্রণয়নের কাজ প্রায় শেষের পথে। গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপনে এবার মাত্র ৬৯৩ কোটি টাকার প্রস্তাব করা হচ্ছে।
সরকারিতে বেসরকারি ডায়াগনস্টিক!
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের ৩২ নম্বর নিউনেটাল (সদ্য প্রসূত) ওয়ার্ডে এক যুগ ধরে আধিপত্য চলছে বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ‘লাইফ কেয়ার’-এর। সরকারি এ হাসপাতালে তিনটি পোর্টেবল (বহনযোগ্য) এক্স-রে মেশিন থাকলেও তা বছরের পর বছর অকার্যকর রেখে শিশুদের (সদ্য ভূমিষ্ঠ) জটিল রোগ নির্ণয়ের জন্য শুধু লাইফ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারকেই প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। আর এর নেপথ্যে রয়েছে প্রতি মাসে ওয়ার্ডটির চিকিৎসক-নার্সদের লাখ লাখ টাকার কমিশন বাণিজ্য। আধিপত্য ধরে রাখতে লাইফ কেয়ার কর্তৃপক্ষ চিকিৎসক-নার্সদের নানান সুবিধা দিচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে সদ্য জন্ম নেওয়া শিশুর জটিল কোনো শারীরিক সমস্যা দেখা দিলে পরীক্ষার জন্য প্রয়োজন পড়ে পোর্টেবল এক্স-রে মেশিনের। ট্রলিতে বহন করে এ যন্ত্রটি এক স্থান থেকে আরেক স্থানে নেওয়া হয়। শিশুর বুক বা মস্তিষ্ক পরীক্ষার জন্য ফি নেওয়া হয় ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা। ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে প্রতিদিন গড়ে রোগী ভর্তি থাকে ১৮০-২০০ জন। প্রতিদিন গড়ে ৪০ থেকে ৫০ জন নতুন রোগী ভর্তি হয় এ ওয়ার্ডে। একজন চিকিৎসক জানান, সদ্য ভূমিষ্ঠ ৩০ থেকে ৪০ শিশুর বিভিন্ন পরীক্ষায় প্রতিদিন পোর্টেবল এক্স-রে মেশিন ব্যবহৃত হয়। চমেক হাসপাতালে পোর্টেবল এক্স-রে মেশিন রয়েছে তিনটি। কিন্তু চমেকেরই একটি চক্র লাইফ কেয়ার সেন্টারকে সুবিধা পাইয়ে দিতে লোকবল সংকটের অজুহাতে কোটি টাকা দামের এসব যন্ত্র যথাযথভাবে ব্যবহার করছে না বলে অভিযোগ রয়েছে। বিষয়টি স্বীকারও করেছেন চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহসান। অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের টেকনোলজিস্ট সাদেকুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘একটি পোর্টেবল এক্স-রে মেশিন আছে আইসিইউতে। বাকি দুটি দিয়ে কাজ চালাই। যখন যে ওয়ার্ডে ডাক পড়ে সেখানে আমরা যাই। তবে লোকবল সংকটের কারণে রোগীদের সেবা ব্যাহত হয়।’
লুটেরা লুটে খাচ্ছে গৃহায়নের জমি
জমি এবং প্রকল্প দুটিই জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের (জাগৃক)। অথচ সেখানে সংস্থাটির নিয়ন্ত্রণ শুধু হাতেকলমে। প্রভাবশালীরা যে যার মতো ভবন তুলছেন, ভাড়া দিচ্ছেন। এমনকি জমিও বিক্রি করা হচ্ছে অগোচরে। বছরের পর বছর ধরে চলে আসছে এমন অনিয়ম। মিরপুরের বাউনিয়া বাঁধ এলাকায় অবস্থিত বাস্তুহারা পরিবার পুনর্বাসন প্রকল্পের বর্তমান অবস্থা এটি।
১৯৭২-৭৩ সালের দিকে বাস্তুহারাদের পুনর্বাসনে আবাসন প্রকল্পের উদ্যোগ নিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এটি ‘২ হাজার ৬০০ বাস্তুহারা পরিবার পুনর্বাসন প্রকল্প’ নামে পরিচিত। মিরপুরের বাউনিয়া মৌজার এই প্রকল্পে সাড়ে ৯২ একর জমির ৩০ একর রাখা হয়েছিল প্লট হিসেবে বরাদ্দ দেওয়ার জন্য। বাকি জমি ছিল বিভিন্ন চিত্তবিনোদন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং খোলা জায়গা হিসেবে। তবে বর্তমান চিত্র ভিন্ন। রাজউকের অনুমোদন ছাড়াই ছোট-বড় ভবন, মার্কেট, গুদাম, গ্যারেজসহ নানা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। ওই এলাকায় খোলা জায়গা বলতে কিছু নেই। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্বে ছিল তৎকালীন গৃহসংস্থান অধিদপ্তর। সেখানে তিন দশক আগে ২ হাজার ৫৬৮ জনকে ভাড়ার ভিত্তিতে ক্রয়ের জন্য প্লটের সাময়িক বরাদ্দপত্র দেওয়া হয়।
শুধু মিরপুরের বাউনিয়া মৌজার এ প্রকল্পই নয়। জাগৃকের এমন অনেক প্রকল্প এবং জমি রয়েছে-যেখানে বছরের পর বছর খবর নেয়নি কেউ। আর এই সুযোগে বেদখল হয়ে গেছে। উঠেছে ঘরবাড়ি, বিপণিবিতান। কোথাও প্রভাবশালীরা নানা মাধ্যমে এসব জমি ব্যবহার করে নিজেদের আখের গোছাচ্ছেন। কোথাও গড়ে উঠেছে বস্তি। বিভিন্ন ব্যবসায়িক গ্রুপ ও প্রতিষ্ঠানও দখলে নিয়েছে গৃহায়নের এসব সম্পত্তি। লুটেপুটে খাচ্ছে লুটেরারা।
প্রধানমন্ত্রী যে তন্ত্রের উপর নির্ভর করে, যে প্রশাসনের উপর নির্ভর করে, যে আর্থ-সামাজিক আবহের উপর নির্ভর করে দুর্নীতি বন্ধ করতে চায় তাতে রয়েছে গলদ, অপূর্ণতা ও ভ্রান্তি।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যমীনে এবং পানিতে যা ফিতনা-ফাসাদ রয়েছে সবই মানুষের হাতের কামাই।” অপরদিকে সবকিছুর সমাধান সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই এই পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে আমি সবকিছু বর্ণনা করেছি।”
অর্থাৎ কেবলমাত্র পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যস্থিত হুকুম-আহকাম মুতাবিক চললেই দেশ থেকে দুর্নীতি নির্মূল সম্পূর্ণ সম্ভব। কিন্তু দেশের সরকার তা কবে বুঝবে? জনগণই বা কবে উপলব্ধি করবে? (ইনশাআল্লাহ চলবে)
-আল্লামা মুহম্মদ ওয়ালীউর রহমান।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সন্ত্রাসবাদ নয়; জিহাদী যোগ্যতা অর্জন করা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী ফরয। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় সব নাগরিকের জন্য সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করতে হবে।
২৫ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও চিকিৎসকরা লাভবান হলেও চিকিৎসার উচ্চ ব্যয় মেটাতে গিয়ে প্রতিবছর দারিদ্রসীমায় চলে যাচ্ছে অর্ধকোটি মানুষ চিকিৎসার সরকারি ব্যয় আগের তুলনায় বেড়েছে। তারপরও মানুষের চিকিৎসা ব্যয় বেড়েই চলেছে। যার বড় একটি কারণ চিকিৎসকদের একটি অংশের অনৈতিক সুবিধা গ্রহণ সরকারকে সত্ত্বর ব্যবস্থা নিতে হবে।
২৪ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
খাবারের নামে আমরা কী খাচ্ছি? ভেজাল খাবারে দেশব্যাপী চলছে নীরব গণহত্যা। ভেজাল দমনে ইসলামী মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটাতে হবে।
২৩ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
রক্ত নিয়ে বাণিজ্য- মেশানো হচ্ছে স্যালাইন, লবণ পবিত্র দ্বীন ইসলামী মূল্যবোধের প্রসার ব্যতীত রক্ষা নেই
২২ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
তথাকথিত ইসলামী ব্যাংকগুলো আদৌ ইসলামী নয়। সুদবিহীন ব্যাংক নয়। দ্বীনদার, পরহেজগার মুসলমানের জন্য সুদবিহীন ইসলামী ব্যাংকের সুবিধা ও সেবা নিশ্চিত করতে হবে।
২১ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
প্রসঙ্গঃ জবরদখলে থাকা সরকারি সম্পত্তি, পরিত্যক্ত সম্পত্তি, খাস জমি অথবা রেলওয়ের বেহাত জমি। পরিত্যক্ত জমির হিসাব ভূমি মন্ত্রণালয়ে নেই। উদ্ধারেও সক্রিয় ও জোরদার তৎপরতা নেই।
২০ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সবজি উৎপাদন ১২ বছরে ৭ গুন বাড়লেও বাড়ছেনা বিষমুক্ত সবজি উৎপাদন। উৎপাদন পর্যায়েই সবজিতে মিশছে ২০ গুন বিষাক্ত কীটনাশক। ক্যান্সার, প্যারালাইসিস, কিডনি রোগ, হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের প্রকোপ বাড়ছেই।
১৯ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ভূমি সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় আইন-কানুন জানেনা দেশের সিংহভাগ মানুষ পাঠ্যপুস্তকে ভূমি বিষয়ক আইন ও নিয়মকানুন এখন সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে।
১৮ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সম্ভাবনাময় স্ট্রবেরি চাষ সমৃদ্ধি অর্জনের নতুন সোপান। অশিক্ষিত-শিক্ষিত সব বেকারেরই ভাগ্য বদলের উছীলা।
১৭ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
শুধু অর্থনৈতিক উন্নতিই মুসলমানদের জন্য উন্নয়ন হিসেবে গৃহীত হতে পারেনা। আমরা মধ্যম আয়ের দেশ নয়; নিদেন পক্ষে মধ্যম ত্বাকওয়ার মুসলমানের দেশ চাই।
১৬ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
সংবিধান, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিরোধী আপত্তিকর শব্দ প্রকাশের বিপরীতে মহান আল্লাহ পাক উনার ‘কুদরত’ ও ‘রহমত’ এ ছিফত মুবারক দ্বয়ের ব্যাপক প্রচলন ঘটাতে হবে
০৯ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করা কী অপরাধ? সংবিধান কী পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালনের সুযোগ দেয়নি? পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের মধ্যে কী বেপর্দা ও ছবির বিরুদ্ধে বলা হয়নি? তাহলে কী রাষ্ট্রযন্ত্রের উচিত নয়- ছবি না তুলে, বেপর্দা না হয়ে দ্বীনদার মুসলমানরা যাতে সাংবিধানিক সুযোগ পায় সে অধিকার সংরক্ষিত করা। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন করা।
০৬ এপ্রিল, ২০২৪ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার)