সম্পাদকীয়-১
সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল খমিস, সাইয়্যিদুশ শুহাদা, শহীদে কারবালা, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। ঐতিহাসিক পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররমুল হারাম শরীফ।
মুসলিম উম্মাহর উচিত- এদিনের তাৎপর্য উপলব্ধি করে হক্ব আদায়ে নিবেদিত হওয়া।
, ১০ মুহররমুল হারাম শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ৭ ছানী, ১৩৯৩ শামসী সন , ৬ জুলাই, ২০২৫ খ্রি:, ২২ আষাঢ়, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) সম্পাদকীয়
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
পবিত্র কারবালার হৃদয় বিদারক ঘটনা শুনেন নাই- এমন মুসলমান কমই রয়েছে। তবে পবিত্র কারবালায় সংঘটিত ঘটনার নছীহত বুঝেছেন- এমন মুসলমানের সংখ্যাও বলতে গেলে খুবই কম। পবিত্র কারবালা প্রান্তরে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হক্ব মত-পথে অটল থাকার ক্ষেত্রে যে অনুপম দৃঢ়তা দেখিয়েছেন- তা ইতিহাসে বেমেছাল।
পবিত্র আশূরা শরীফ উনার সুমহান দিবসে সবচেয়ে হৃদয়বিদারক, মর্মস্পর্শী ও ব্যথাহত বিষয়টি হলো- ৬১ হিজরী সনে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কলিজা মুবারক উনার টুকরা মুবারক, নয়ন মুবারক উনার তারা মুবারক, প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র, সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদুশ শুহাদা, শহীদে কারবালা, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাপবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশ করার ঘটনা। এ মর্মন্তুদ শাহাদাত মুবারক গ্রহণের ঘটনা একদিকে যেমন আমাদেরকে ভারাক্রান্ত করে, ন্যায়ের পথে অটল থাকার ও ত্যাগের মহান আদর্শে উজ্জীবিত করে, তেমনি অপরদিকে কিছু কিছু ফায়দালোভী, বিভ্রান্ত বা জাহিল সম্প্রদায়ের বিকৃত ব্যাখ্যা যারপরনাই বিস্মিত, আহত ও ক্ষুব্ধ করে তোলে। তারা চরম জিহালতীর সাথে এই মন্তব্য করে যে, “ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি গণতন্ত্রের জন্য শাহাদাতবরণ করেছেন। ” নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
বলার অপেক্ষা রাখে না যে, গণতন্ত্রে জনগণই সমস্ত সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। যদিও তথাকথিত ইসলামিক দলগুলো প্রকাশ্যে দাবি করে যে, তারা পাশ্চাত্যের গণতন্ত্র এবং ‘সমস্ত ক্ষমতার মালিক জনগণ’- এ কথায় তারা বিশ্বাসী নয়। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই বিশ্বাসই তারা তাদের কাজে প্রতিফলিত করে। যার প্রমাণ হচ্ছে- তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণ। নির্বাচনী প্রক্রিয়ায়, জনগণকে ভোটদানের মালিক করে সেই সার্বভৌম ক্ষমতারই অধিকারী করে দেয়া হয়। এ ক্ষমতা অবিভাজ্য, যা প্রয়োগে কোনো দায়বদ্ধতা থাকে না। আর স্বেচ্ছাচারী এই ক্ষমতা প্রয়োগের ফলেই গণতন্ত্রে কোনো সরকার গঠিত হয় বা পতিত হয় এবং এভাবেই গণতন্ত্রে জনগণ তাদের সার্বভৌম ক্ষমতার প্রয়োগ ঘটিয়ে থাকে। অতএব, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করাটাই হচ্ছে ‘জনগণই সমস্ত ক্ষমতার উৎস’- এ বিশ্বাসে স্বীকৃতি জ্ঞাপন। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে যা কুফরী এবং ঈমান হারাবার প্রত্যক্ষ কারণ।
এরূপ লোকদের সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তার চেয়ে অধিক যালিম আর কে আছে? যাকে তার মহান রব তায়ালা উনার পবিত্র কালাম শরীফ দ্বারা বোঝানো হয়, অতঃপর সে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। ” (পবিত্র সূরা কাহাফ শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৭)
মহান আল্লাহ পাক তিনি অন্যত্র ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক উনার পথে চলতে অস্বীকার যারা করেছে, তাদের অবস্থা ঠিক এরূপ যেমন রাখাল পশুগুলিকে ডাকে কিন্তু তারা ওই ডাকের আওয়াজ ব্যতীত আর কিছুই শুনতে পারে না, এরা বধির, বোবা, অন্ধ। এজন্য কোনো কথা এরা বুঝতে পারে না। ” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১৭১)
আর এরূপ যেসব লোক না বুঝে, জিহালতীর পরিচয় দিয়ে ইহুদী-খ্রিস্টানদের রেওয়াজ নির্বাচনে শামিল হচ্ছে, তাদের সম্পর্কেই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, “তোমরা তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের পদে পদে অনুসরণ করবে। এমনকি তারা যদি গুঁই সাপের গর্তেও প্রবেশ করে, তোমরা তাই করবে। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা আরজ করলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! পূর্ববর্তী লোকদের বলতে কি ইহুদী-নাছারাদের বুঝায়? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তাছাড়া আর কে?” (বুখারী শরীফ)
মূলত, এরূপ নামধারী ইসলামী দলসমূহ যারা গণতন্ত্র, ভোট, নির্বাচন, ছবি তোলা ইত্যাদিসহ ইহুদী-নাছারাদেরই অনুসরণ করে তারা নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় বারবার করুণভাবে ব্যর্থ ও লাঞ্ছিত হয়ে প্রকৃতপক্ষে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার চরম অবমাননা ছাড়া আর কিছুই করতে পারে না। আর এটাই তাদের অনিবার্য পরিণতি। কারণ যে পথ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সম্মত নয়, সে পথে মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত মুবারক, কামিয়াবী মুবারক আসা আকাশকুসুম কল্পনা মাত্র। আর তাই আজ অবধি সারাবিশ্বে কোনো দেশে নির্বাচনের মাধ্যমে সম্মানিত ইসলামী সরকার হয়নি এবং হবেও না কোনোদিন।
(২)
তার বিপরীতে কথিত সব ইসলামী দলগুলো যদি একতাবদ্ধভাবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার এই আদর্শ প্রচারে প্রচেষ্ট হয় যে, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে গণতন্ত্র ও নির্বাচন জায়িয নেই তাহলে শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমানের এই দেশে আর কোনো নির্বাচনই অনুষ্ঠিত হতে পারতো না। ইসলামপ্রিয় মুসলমানগণ নির্বাচন বয়কট করতেন এবং পাশ্চাত্য গণতন্ত্র ও নির্বাচন পর্যুদস্ত হতো এবং খিলাফত আলা মিন্হাজিন নুবুওওয়ার পথ প্রশস্ত হতো। কিন্তু তথাকথিত ইসলামী দলগুলো সর্বদাই জিহালতে মত্ত থাকায় পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের এই সঠিক বুঝ উপলব্ধিতে ন্যাক্কারজনকভাবে ব্যর্থ হচ্ছে আর মানুষকে বিভ্রান্ত করছে এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অবমাননা করছে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, পবিত্র আশূরা শরীফ উনার রোযা একটি রাখা মাকরূহ হওয়ার পিছনে এ কারণই নিহিত। কারণ একটি রোযা রাখলে ইহুদীদের সাথে মিল বা তাশাব্বুহ রাখা হয়। সুতরাং মুসলমানদেরকে এটার খিলাফ করতে হয়। দুটি রোযা রাখতে হয়।
মূলত, ইয়াযীদ লা’নতুল্লাহি আলাইহি থেকে বর্তমান রাজতন্ত্র, সমাজতন্ত্র অথবা গণতন্ত্রের গলদে পরিচালিত শাসকগোষ্ঠী কেউই সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ উনার পথে পরিচালিত নয়। তাই তারা হয় স্বেচ্ছাচারী নতুবা স্বৈরাচারী অথবা যুগপৎভাবে স্বেচ্ছাচারী ও স্বৈরাচারী দুটোই। নাঊযুবিল্লাহ! বলাবাহুল্য, বর্তমান শাসকগোষ্ঠী এবং যারা শাসনক্ষমতার প্রত্যাশী- তারা কেউই এ ধারাবাহিকতার বাইরে নয়। তাই তারাও ইয়াযীদ লা’নাতুল্লাহি আলাইহি’র মতোই বর্তমান যামানার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মূল্যায়ন করতে পারছে না। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ!
বিশেষ করে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উত্তরসূরি তথা বর্তমান যামানায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বংশধর এবং ক্বায়িম-মাক্বাম, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনারও মূল্যায়ন করতে বর্তমান শাসকগোষ্ঠী সম্পূর্ণই ব্যর্থ হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! উনার সম্পর্কে জানতে, উনার সম্পর্কে উপলব্ধি করতে বর্তমান শাসকগোষ্ঠী পুরোই অথর্বতা প্রকাশ করছে। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! উনার পরামর্শ মুতাবিক চলতেও তারা অক্ষমতা প্রদর্শন করছে। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! উনার দোয়া মুবারক লাভ করতেও তারা উদাসীন থাকছে। ফলশ্রুতিতে কামিয়াব হতেও তারা ব্যর্থ হচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ! নাঊযুবিল্লাহ!
কাজেই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে মুসলমান হিসেবে আমাদের সবাইকে তওবা করতে হবে। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে মহান মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার খাছ ছোহবত মুবারক, মুহব্বত মুবারক, নিসবত-তায়াল্লুক মুবারক এবং রেযামন্দি ও তওবা নছীব করুন। আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট। সরকারের উচিত, দেশের মানসিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় উন্নত করা এবং পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দ করা।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
অবৈধ পথে বিদেশে গিয়ে ভয়াবহ নির্যাতিত হওয়ার পাশাপাশি নিঃস্ব হচ্ছে বহু পরিবার। মানব পাচার রোধে শক্ত ও সমন্বিত ব্যবস্থা নেয়া জরুরী দরকার।
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
আজ মহাসম্মানিত ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ। যা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ১২ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত। সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার শান মান মুবারক অনুভব করা, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক জানা, দয়া-ইহসান মুবারক উপলব্ধি করা সর্বোপরি নেক ছায়াতলে উপনীত হওয়া বর্তমান যামানায় সবার জন্যই ফরজ।
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
৩ লাখ কোটি টাকা মূল্যের ৯ হাজার একর বেদখল হওয়া রেলের জমি উদ্ধারে অতীতের মত বর্তমান সরকারও ব্যার্থ হচ্ছে কথিত গলদ আইন ও লোক দেখানো উদ্ধার প্রক্রিয়া এবং লোভী জনগণের বিপরীতে খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র চেতনাতেই সফলতা ও প্রাপ্তি সম্ভব ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
স্বামী-স্ত্রীর সহজাত খুনসুটিকে বৈবাহিক ধর্ষণ সংজ্ঞায়িত করার সরকারী উসকানি এখন বাবা-মায়ের শাসনকেও মামলায় গড়িয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস, এল.জি.বি.টি.কিউ আন্দোলনের কুচক্রী, কুশীলবদের কুতৎপরতা রোধে ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানকে এক্ষণি সোচ্চার হতে হবে ইনশাআল্লাহ
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
প্রতি বছর সাপের কামড়ের শিকার ৯৬ হাজার মানুষ, মৃত্যু ১০ হাজারের বেশী। প্রতিদিন মারা যায় প্রায় ২৫ জন। অ্যান্টিভেনম সহজলভ্য করতে হবে। দেশেই উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে হবে। ইনশাআল্লাহ!
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
জনঘনত্বের কারণে- বেশী তাপমাত্রা, রোগব্যাধি, বায়ূ দূষণ, শব্দ দূষণ, যানজট পানিবদ্ধতা সহ বিভিন্ন দুর্বিষহ ও দমবদ্ধ অবস্থায় বিপর্যস্থ ঢাকা এখন সম্পূর্ণভাবে বসবাসের অযোগ্য। নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই ঢাকাকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ
০২ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ ছুলাছা (মঙ্গলবার) -
মুবারক হো মহিমান্বিত ৯ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ! আজ ক্বায়িম-মাক্বামে সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সাইয়্যিদুল উমাম আল খ¦মিস আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। সুবহানাল্লাহ!
০১ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) -
দেশের ৪ কোটি মানুষ না খেয়ে থাকে। অথচ বছরে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার শস্য নষ্ট হয় খাদ্য অপচয় রোধ করতে ‘নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই’- পবিত্র কুরআন শরীফ উনার এই নির্দেশ সমাজের সর্বাত্মক প্রতিফলন ব্যতীত কোনো বিকল্প নেই।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
দেশে মানসিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। বিপরীতে স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ০.৪৪% ব্যয় হচ্ছে মানসিক চিকিৎসায়। রয়েছে মানসিক বিশেষজ্ঞ ও দক্ষ জনবল সঙ্কট।
৩০ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, মহাসম্মানিত রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার মহিমান্বিত, মহাপবিত্র ৭ তারিখ উনার সাথে সম্পর্কযুক্ত পবিত্র ৭ই জুমাদাল ঊখরা শরীফ আজ।
২৯ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
নিজেদের ক্যাশিয়ারদের সুযোগ করে দেয়ার জন্য পতিত সরকার দেশের চিনি শিল্পকে ধ্বংস করেছিলো। (নাউযুবিল্লাহ) যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করলে অতীতের মত চিনি রফতানী করা যাবে ইনশাআল্লাহ খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ্র পরিক্রমায় চললেই সে প্রজ্ঞা পাওয়া সম্ভব ইনশাআল্লাহ!
২৮ নভেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার)












