স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই আশিক্ব হয়ে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ইসিম বা নাম মুবারক উনার সাথে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক সম্মানিত জান্নাত মুবারক, সম্মানিত ও পবিত্র আরশে আযীম মুবারক এবং সাত আসমানের সমস্ত জায়গায় লিপিবদ্ধ করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! (২)
, ১১ ছফর শরীফ, ১৪৪৭ হিজরী সন, ০৭ ছালিছ, ১৩৯৩ শামসী সন , ০৬ আগস্ট, ২০২৫ খ্রি:, ২৩ শ্রাবণ, ১৪৩২ ফসলী সন, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন,
وَرَوَى ابْنُ عَسَاكِرَ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ عَنْ حَضْرَتْ كَعْبِ ۣ الْاَحْبَارِ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ اِنَّ اللهَ اَنْزَلَ عَلـٰى حَضْرَتْ اٰدَمَ عَلَيْهِ السَّلَامُ عِصِيًّا بِعَدَدِ الْاَنْۢبِيَاءِ الْـمُرْسَلِيْنَ عَلَيْهِمُ السَّلَامُ ثُـمَّ اَقْبَلَ عَلَى ابْنِهٖ حَضْرَتْ شِيْثٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَقَالَ اَىْ بُنَـىَّ اَنْتَ خَلِيْفَتِـىْ مِنْۢ بَعْدِىْ فَخُذْهَا بِعِمَارَةِ التَّقْوٰى وَالْعُرْوَةِ الْوُثْقٰى وَكُلَّمَا ذَكَرْتَ اللهَ فَاذْكُرْ اِلـٰى جَنْبِهِ اسْمَ سَيِّدِنَا مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَاِنِّـىْ رَاَيْتُ اسْـمَهٗ مَكْتُوْبًا عَلـٰى سَاقِ الْعَرْشِ وَاَنَا بَيْنَ الرُّوْحِ وَالطِّيْنِ كَمَا اَنِّـىْ طُفْتُ السَّمَاوَاتِ فَلَمْ اَرَ فِـى السَّمَاوَاتِ مَوْضِعًا اِلَّا رَاَيْتُ اسْمَ سَيِّدِنَا مـُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَكْتُوْبًا عَلَيْهِ وَاِنَّ رَبِّـىْ اَسْكَنَنِـىَ الْـجَنَّةَ فَلَمْ اَرَ فِـى الْـجَنَّةِ قَصْرًا وَّلَا غُرْفَةً اِلَّا اسْمَ سَيِّدِنَا مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَكْتُوْبًا وَلَقَدْ رَاَيْتُ اسْمَ سَيِّدِنَا مُـحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَكْتُوْبًا عَلـٰى نُـحُوْرِ الْـحُوْرِ الْعِيْنِ وَعَلـٰى وَرَقِ قَصَبِ اٰجَامِ الْـجَنَّةِ وَعَلـٰى وَرَقِ شَجَرَةٍ طُوْبـٰى وَعَلـٰى وَرَقِ سِدْرَةِ الْـمُنْتَهٰى وَعَلـٰى اَطْرَافِ الْـحِجَبِ وَبَيْنَ اَعْيُنِ الْـمَلَائِكَةِ فَاَكْثِرْ ذِكْرَهٗ فَاِنَّ الْـمَلَائِكَةَ تَذْكُرُهٗ فِـىْ كُلِّ سَاعَاتِـهَا
অর্থ: “হযরত কা’ব ইবনে আহবার রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত আবুল বাশার আদম ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার উপর হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সমসংখ্যক (অর্থাৎ উনারা যতজন ততখানা) সম্মানিত ‘আছা মুবারক নাযিল করেন। সুবহানাল্লাহ! তারপর তিনি উনার মহাসম্মানিত আওলাদ সাইয়্যিদুনা হযরত শীছ আলাইহিস সালাম উনার নিকট অগ্রসর হয়ে বলেন, হে আমার প্রিয় আওলাদ! আপনি আমার পর আমার খলীফা অর্থাৎ নায়িব হবেন। তাই, আপনি উক্ত সম্মানিত দায়িত্ব মুবারক সম্মানিত তাক্বওয়া মুবারক উনার ভিত্তি দ্বারা এবং সুদৃঢ় হাতল মুবারক দ্বারা শক্তভাবে আঁকড়িয়ে ধরুন। আর আপনি যখনই মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যিকির মুবারক করবেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আলোচনা মুবারক করবেন, তখনই মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যিকির মুবারক করবেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আলোচনা মুবারক করবেন। সুবহানাল্লাহ! কেননা, নিশ্চয়ই আমি সম্মানিত আরশে আযীম মুবারক উনার স্তম্ভ মুবারক-এ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক লিখিত দেখেছি। সুবহানাল্লাহ! আর তা মহান আল্লাহ পাক তিনি লিপিবদ্ধ করেছেন, যখন আমি রূহ ও মাটির মাঝে ছিলাম। সুবহানাল্লাহ! আর আমি আসমানসমূহ (সপ্ত আসমান) ঘুরে দেখেছি; কিন্তু আসমানসমূহে এমন কোনো জায়গা দেখিনি, যেখানে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক লিপিবদ্ধ নেই। অর্থাৎ সপ্ত আসমানের সমস্ত জায়গায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক লিপিবদ্ধ রয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে সম্মানিত জান্নাত মুবারক-এ বসবাস করিয়েছেন; কিন্তু আমি সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার এমন কোনো সম্মানিত বালাখানা মুবারক এবং সম্মানিত কামরা মুবারক পাইনি, যেখানে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক লিপিবদ্ধ নেই। সুবহানাল্লাহ! আর আমি অবশ্যই সমস্ত সম্মানিত জান্নাতী হুর উনাদের সম্মানিত গলা মুবারক-এ, উনাদের বুক মুবারক উনার উপরিভাগে (এবং উনাদের চোখের ভিতরে) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক লিপিবদ্ধ দেখেছি। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার প্রতিটি গাছের ডালে ডালে, পাতায় পাতায়, সম্মানিত তূবা বৃক্ষের পাতায় পাতায়, সিদ্রাতুল মুন্তাহার পাতায় পাতায়, সম্মানিত হিজাব মুবারক উনার কিনারে কিনারে এবং সমস্ত হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের চোখসমূহে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক লিপিবদ্ধ দেখেছি। সুবহানাল্লাহ! কাজেই, আপনি অধিক পরিমাণে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যিকির মুবারক করুন, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আলোচনা মুবারক করুন। কেননা, সমস্ত হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা সবসময় দায়িমীভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যিকির মুবারক করেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আলোচনা মুবারক করেন। ” সুবহানাল্লাহ! (খছায়িছুল কুবরা, সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ, মাওয়াহিবুল লাদুননিয়্যাহ, শরহুয যারক্বানী, ইবনে আসাকির, শরহুল বুখারী, আল হাওই শরীফ ইত্যাদি)
আল্লামা মোল্লা আলী ক্বারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ‘শরহুশ শিফা’ উনার ১ম খ-ের ৩৮১ নং পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেন,
(قَالَ رَاَيْتُ فِـىْ كُلِّ مَوْضِعٍ مِّنَ الْـجَنَّةِ) اَىْ مِنْ شَرَفِ قُصُوْرِهَا وَصُدُوْرِ حُوْرِهَا وَاَطْرَافِ اَنْـهَارِهَا وَاِتْـحَافِ اَشْجَارِهَا (مَكْتُوْبًا لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ).
অর্থ: “আবুল বাশার সাইয়্যিদুনা হযরত ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমি সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার প্রতিটি জায়গায় অর্থাৎ সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার সমস্ত বালাখানা উনাদের বিশেষ বিশেষ স্থানে, সমস্ত সম্মানিতা হূর উনাদের বক্ষে বক্ষে, সমস্ত সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার নহরসমূহ উনাদের কিনারে কিনারে এবং সমস্ত গাছের ফলে ফলে দেখি লিখিত রয়েছেন- لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মদুর রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। ” সুবহানাল্লাহ! (শরহুশ শিফা লিল ক্বারী ১/৩৮১)
সুতরাং, স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই আশিক্ব হয়ে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক উনার সাথে উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় ইসিম বা নাম মুবারক সংযুক্ত করে দিয়েছেন এবং তা একমাত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারাসহ সমস্ত কায়িনাতবাসীর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কালিমা শরীফ হিসেবে নির্ধারণ করে দিয়েছেন। শুধু তাই নয়; স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার সব জায়গায়, সম্মানিত আরশে আযীম মুবারক-এ, সাত আসমানের সব জায়গায় লিপিবদ্ধ করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বুলন্দী শান মুবারক কতো বেমেছাল, তা এখান থেকেই স্পষ্ট হয়ে যায়। সুবহানাল্লাহ! এক কথায় তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনার মালিক। সুবহানাল্লাহ!
যিনি খ্বাালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার সম্মানার্থে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল মহাসম্মানিত বুলন্দী শান মুবারক উপলদ্ধি করার তাওফীক্ব দান করুন। আমীন! আমীন! আমীন!
-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।
এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
-
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩২)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৭)
০৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুছ সাবত (শনিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩১)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৬)
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে ব্যবহৃত একখানা শব্দ মুবারক পবিত্র “নূরুন নাজাত” মুবারক উনার ব্যাপকতা ও বিশালতা
০৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল জুমুয়াহ (শুক্রবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে মানহানীকারীদের যুগে যুগে ভয়াবহ পরিণতি (৩০)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৫)
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি তিনজন উনাদের মুহব্বত ফরয করে দিয়েছেন-
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মেহমানদারী করার মাধ্যমে উদযাপনে শাফায়াত মুবারক লাভ
০৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল খমীছ (বৃহস্পতিবার) -
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে ফানা ও বাক্বা সারা কায়িনাত (৩০)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার) -
ইজতিহাদ সংক্রান্ত মওযূ হাদীছ ও তার খন্ডনমূলক জবাব (৪)
০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১২:০০ এএম, ইয়াওমুল আরবিয়া (বুধবার)












