বলা হয়; গাউসুল আ’যম, হযরত বড়পীর ছাহিব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কারামত মুবারক এতবেশী ছিলো, যা লিখা ও বর্ণনার বাইরে। যার মধ্যে মিথ্যা ও বানোয়াঁটির লেশ মাত্র নেই। কেননা উনার পুরো অস্তিত্বটাই ছিলো কারামতের সাথে সম্পৃক্ত। উনার কারামত মুবারক সম্পর্কে এ ধরণের বর্ণনা আছে যে, তিনি বিলাদত শরীফের পর পবিত্র রমাদ্বান শরীফে দিনের বেলায় উনার আম্মাজান উনার দুধ মুবারক পান করতেন না। যার দরুণ মানুষের নিকট এই বিস্ময়কর ঘটনা এরকম মশহুর হয়ে গেছে যে, ওমুক সম্ভ্রান্ত পরিবারে এমন এক ভাগ্যবান শিশু জন্ম গ্রহণ করেছেন, যিনি নাকি পবিত্র রমাদ্বান শরীফে দি বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামে পাক উনার অসংখ্য স্থানে “গান-বাজনা” নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন। যেমন “সূরা লুকমান শরীফ” উনার ৬নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمِنَ النَّاسِ مَنْ يَشْتَرِي لَهْوَ الْحَدِيثِ لِيُضِلَّ عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ بِغَيْرِ عِلْمٍ وَيَتَّخِذَهَا هُزُوًا أُولَئِكَ لَهُمْ عَذَابٌ مُهِينٌ
অর্থ: মানুষের মধ্যে কিছু লোক রয়েছে যারা لَهْوَ الْحَدِيثِ “লাহ্ওয়াল হাদীছ” খরীদ করে থাকে। যেন বিনা ইলিমে মানুষদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার পথ থেকে বিভ্রান্ত করে এবং উহাকে হাসি-ঠাট্টারূপে ব্যবহার করে। এদের জন্যে অপমানজনক শাস্তি রয়েছে।
অসুসরণীয় মুফাস্সিরীনে কিরাম রহমত বাকি অংশ পড়ুন...
“গান-বাজনা” ও “বাদ্য-যন্ত্র” হারাম হওয়া সম্পর্কে অসংখ্য হাদীছ শরীফ বর্ণিত হয়েছে। যেমন সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اِسْتِمَاعُ الْمَلَاهِى مَعْصِيَةٌ وَالْجُلُوْسُ عَلَيْهَا فِسْقٌ وَالتَّلَذُّذُ بِهَا مِنَ الْكُفْرِ
অর্থ: গান শোনা গুণাহের কাজ, গানের মজলিসে বসা ফাসেকী এবং গানের স্বাদ গ্রহণ করা কুফরী। (মিরকাতুল মাফাতীহ শরহে মিশকাতুল মাছাবীহ)
বাকি অংশ পড়ুন...
(১৪৭-১৫০)
و هو انه اذا التزم التبعية يجب عليه ان يدوم على مذهب التزمه ولاينتقل الى مذهب اخر فلان الانتقال يوجب ان يظهر عنده بطلان المذهب السابق و الحال ان اهل كل مذهب يقولون بحقية المذاهب الاربعة فقد وقع فيما ابى على ان العامى لا وجه له الى الانتقال والعالم غاية وجه انتقاله ترجيح الادلة من جانب المرجوح اليه وهو موقوف على ازدياد الفضيلة ونقصانها فان كل واحد ينصب دلائل على طبق مذهبه والعالم الغير المجتهد ليس فى قدرته ترجيح المذاهب بحسب الدلائل فان ذلك موقوف على معرفة اصطلاحات كل واحد ومعرفة الكتاب بتقسيماته الاربعة وكذا السنة مع تقسيماتها المختصة بها و الاجماع باقسامها الثلاثة والاقيسة بشروطها واحكامها واركانها ووقوعها وكل ذلك معتذر فى حق المقلد ومع كل ذلك لا يعلم ما هو الحق عند الله تعالى فالانتقال من مذاهب الى مذهب ترجيح بلا مرجح.
অর্থ: কোনও পবিত্র ম বাকি অংশ পড়ুন...
গরুর গোস্ত নিয়ে তথাকথিত চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের
ভ্রান্ত বক্তব্য ও তার খ-ন
শুরুতেই বলা বাহুল্য যে, আমরা জানি- পানির অপর নাম জীবন। কিন্তু কেউ যদি অতিরিক্ত পরিমাণে পানি পান করে, তবে তার শারীরিক সমস্যা দেখা দিবে। একইভাবে লবণ হলো শিফাযুক্ত সুন্নতী খাবার, যা ছাড়া সকল খাবার-ই স্বাদহীন; কিন্তু এই লবণও যদি কেউ অধিক পরিমাণে খায় তবে তার রক্ত পানি হওয়ার উপক্রম হবে। সে রকমভাবেই, গরুর গোস্ত স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে তো একটু-আধটু অসুবিধা হবে। তার মানে এই নয় যে, গরুর গোস্তের মধ্যেই রোগ রয়েছে। অর্থাৎ চিকিৎসকরা যেটা বলে থাকে তা হয় তাদ বাকি অংশ পড়ুন...
গরুর গোস্ত নিয়ে তথাকথিত চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের
ভ্রান্ত বক্তব্য ও তার খ-ন
শুরুতেই বলা বাহুল্য যে, আমরা জানি- পানির অপর নাম জীবন। কিন্তু কেউ যদি অতিরিক্ত পরিমাণে পানি পান করে, তবে তার শারীরিক সমস্যা দেখা দিবে। একইভাবে লবণ হলো শিফাযুক্ত সুন্নতী খাবার, যা ছাড়া সকল খাবার-ই স্বাদহীন; কিন্তু এই লবণও যদি কেউ অধিক পরিমাণে খায় তবে তার রক্ত পানি হওয়ার উপক্রম হবে। সে রকমভাবেই, গরুর গোস্ত স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে তো একটু-আধটু অসুবিধা হবে। তার মানে এই নয় যে, গরুর গোস্তের মধ্যেই রোগ রয়েছে। অর্থাৎ চিকিৎসকরা যেটা বলে থাকে তা হয় তাদ বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামে পাক উনার অসংখ্য স্থানে “গান-বাজনা” নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন। যেমন “সূরা লুকমান শরীফ” উনার ৬নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَمِنَ النَّاسِ مَنْ يَشْتَرِي لَهْوَ الْحَدِيثِ لِيُضِلَّ عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ بِغَيْرِ عِلْمٍ وَيَتَّخِذَهَا هُزُوًا أُولَئِكَ لَهُمْ عَذَابٌ مُهِينٌ
অর্থ: মানুষের মধ্যে কিছু লোক রয়েছে যারা لَهْوَ الْحَدِيثِ “লাহ্ওয়াল হাদীছ” খরীদ করে থাকে। যেন বিনা ইলিমে মানুষদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার পথ থেকে বিভ্রান্ত করে এবং উহাকে হাসি-ঠাট্টারূপে ব্যবহার করে। এদের জন্যে অপমানজনক শাস্তি রয়েছে।
অসুসরণীয় মুফাস্সিরীনে কিরাম রহমত বাকি অংশ পড়ুন...
৬৬. হাফিযুল্ হাদীছ (حافظ الحديث):
(১৪০-১৪১)
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম ও হযরত তাবিয়ীন রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের যুগের পর যিনি সনদ ও মতনের সমস্ত বৃত্তান্তসহ এক লক্ষ হাদীছ শরীফ আয়ত্ত করেছেন উনাকে ‘হাফিযুল্ হাদীছ’ বলে। মুফতী হযরত সাইয়্যিদ মুহম্মদ আমীমুল্ ইহসান মুজাদ্দিদী বরকতী হানাফী মাতুরীদী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার লিখিত ‘মীযানুল্ আখবার’ কিতাবের বর্ণনা মতে, যিনি সনদ ও মতনের সমস্ত বৃত্তান্তসহ এক হাজার হাদীছ শরীফ আয়ত্ত করেছেন উনাকে ‘হাফিযুল্ হাদীছ’ বলে। তবে, কেউ কেউ হাফিযুল্ হাদীছ হওয়ার জন্য ইলমে লাদুন্নী বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। সাই বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
আন্তর্জাতিক চাপ আসায় ক্রসফায়ার কমিয়ে হত্যাকা-ের নতুন পদ্ধতি চালু করে আওয়ামী লীগ সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। যার মধ্যে সব থেকে বেশি হত্যাকা- ঘটানো হয় মাঝ নদীতে। গুম হওয়া ব্যক্তিকে নৌকায় করে নিয়ে মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে একটি বা দু’টি গুলি করে লাশ ফেলা হতো নদীতে। তার আগে শরীরে শক্ত করে বাঁধা হতো সিমেন্টের বস্তা। এরপর পেট ফেড়ে ধাক্কা দিয়ে ফেলা হতে নদীতে, যাতে করে লাশ ভেসে না ওঠে। অথবা বিষ প্রয়োগ বা ইনজেকশন পুশ করে হত্যার পর লাশ ফেলা হতো রেল লাইনে। এরপর চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে লাশটি কাটা পড়ত ট্রেনে। অন্যরা বুঝ বাকি অংশ পড়ুন...
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাচালিত একটি বিশাল কৃত্রিম দ্বীপ অচিরেই প্রশান্ত মহাসাগরে ভেসে বেড়াবে। শুধু তাই নয়, তার চলার পথে যেখানেই প্লাস্টিক বর্জ্য সামনে পড়বে তা পাকড়াও করবে এবং দ্বীপে থাকা কারখানায় সেই প্লাস্টিক বর্জ্য চূর্ণ করবে। পরে তা তীব্র চাপে সংকুচিত করে মূল দ্বীপের সঙ্গে যুক্ত করবে। এভাবেই ধীরে ধীরে আয়তনে বৃদ্ধি পাবে ভাসমান দ্বীপটি।
‘পলিমেরোপলিস’ নামের এই দ্বীপ নগরীতে আবাস হবে চার হাজার মানুষের। সেখানে থাকবে সব ধরনের অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা। বিদ্যুৎ, সুপেয় পানির জন্য কোথাও নোঙর ফেলতে হবে না। সাগরের জোয়ার-ভাটা, বাতাস বাকি অংশ পড়ুন...












