শীতকালে যেসব আমল সহজেই করতে পারি-
১. শীতকালে রোযা রাখা
রোযা মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি ও নেকী লাভের অন্যতম মাধ্যম। শীতকালের রোযায় স্বল্প সময় ব্যয় হয়। সুতরাং শীতকাল রোযা পালনের মোক্ষম সুযোগ। এ জন্য শীতকালের রোযাকে বিনা পরিশ্রমে নেকী লাভের মাধ্যম হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
প্রখ্যাত ছাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘শীতকালের রোযা হচ্ছে বিনা পরিশ্রমে যুদ্ধলব্ধ মালের অনুরূপ।’ (তির বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদাতুনা হযরত নুসাইবাহ্ বিনতে কা’ব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
হযরত নুসাইবাহ্ বিনতে কা’ব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা তিনি বলেন, সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার একপর্যায়ে-
أَقْبَلَ الرَّجُلُ الَّذِي ضَرَبَ ابْنِي فَقَالَ رَسُولُ الله صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ هَذَا ضَارِبُ ابْنِكِ قَالَتْ فَأَعْتَرِضُ لَهُ فَأَضْرِبُ ساقه فبرك قالت فرأيت رسول الله صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَتَبَسَّمُ حَتَّى رَأَيْتُ نَوَاجِذَهُ
অর্থ: “আমার সন্তান উনাকে যেই কাট্টা কাফির আঘাত করেছে সে অগ্রসর হয়ে সামনে আসছিলো। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহ বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ সৃ বাকি অংশ পড়ুন...
-কোটি কোটি কণ্ঠে বিশ্বজুড়ে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ
-দেশের সকল জেলা, থানা ও শহরেও অনুরূপ আয়োজন
-রাজধানীর প্রতিটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে আলোচনা মজলিস ও তাবারুক বিতরণ
-পশু জবেহের মাধ্যমে বিশেষ আক্বীক্বাহ মুবারক
আল ইহসান ডেস্ক:
রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার পৃষ্ঠপোষকতা ও পরিচালনায় মহাসম্মানিত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ পবিত্র ১২ই শরীফ উনার সম্মানার্থে আজ পবিত্র ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) কোটি কোটি কন্ঠে বিশ্বজুড়ে একযোগে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ, ঢাকা শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে এলাকাভিত্তিক পবিত্র মীলাদ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার পৃষ্ঠপোষকতা ও পরিচালনায় মহাসম্মানিত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ পবিত্র ১২ই শরীফ উনার সম্মানার্থে আজ পবিত্র ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) কোটি কোটি কন্ঠে বিশ্বজুড়ে একযোগে পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ, ঢাকা শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে এলাকাভিত্তিক পবিত্র মীলাদ শরীফ পাঠ ও তাবারুক বিতরণ এবং পবিত্র রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার মাঝে পশু জবাই করে বিশেষ আক্বীক্বাহ মুবারকসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের আয়োজন করা হয়েছে।
একইসাথে মহাসম্মানিত রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার অনুসরণে বাকি অংশ পড়ুন...
সর্বক্ষেত্রেই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ করেছেন। তবে যেক্ষেত্রে মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পক্ষ হতে কোন বিষয়ে অনুসরণ না করার নির্দেশ রয়েছে, তা ব্যতীত সকলক্ষেত্রেই অনুসরণ করতেন। তবে নিষেধকৃত বিষয় আমল না করাটাও অনুসরণ-অনুকরণের অন্তর্ভুক্ত।
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত রয়েছে, একদিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্ বাকি অংশ পড়ুন...
৩জন বিশেষ সেনাপতি উনাদের বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি বলেন,
أَمَّرَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي غَزْوَةِ مُؤْتَةَ حَضْرَتْ زَيْدَ بْنَ حَارِثَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنْ قُتِلَ حَضْرَتْ زَيْدٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَحَضْرَتْ جَعْفَرٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَإِنْ قُتِلَ حَضْرَتْ جَعْفَرٌ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ فَحَضْرَتْ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ رَوَاحَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ
অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সম্মানিত মুতার জিহাদ মুবার বাকি অংশ পড়ুন...
যেটা ছহীহ সনদেই বর্ণিত রয়েছে-
وَرُوِىَ عَنْ حضرت عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ أَنَّهُ كَانَ يُصَلِّى قَبْلَ الْجُمُعَةِ أَرْبَعًا وَبَعْدَهَا أَرْبَعًا
অর্থ: “হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি পবিত্র জুমুয়ার নামাযের পূর্বে এবং পরে চার রাকায়াত নামায পড়তেন।” সুবহানাল্লাহ! (তিরমিযী শরীফ, মুছান্নাফে আব্দির রায্যাক ৩/২৪৭; মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বাহ্ ১/৪৬৩ এবং ২/১৩১, শরহুস সুন্নাহ ৩/৪৫০, উমদাতুল ক্বারী ১১/৪০৯, তুহফাতুল আহওয়াজী ২/৬২, শরহু আবী দাঊদ লিল আইনী ৪/৪৭১, আওনুল মা’বূদ ৩/৪৭৭, মুখতাছারুল আহকাম ৩/৪৩ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছেন-
عَنْ حَضْرَتْ كَعْبِ بْنِ عُجْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اُحْضُرُوا الْمِنْبَـرَ فَحَضَرْنَا فَلَمَّا اِرْتَقَى الدَّرَجَةَ قَالَ اٰمِيْـنَ فَلَمَّا اِرْتَقَى الدَّرَجَةَ الثَّانِيَةَ قَالَ اٰمِيْـنَ فَلَمَّا اِرْتَقَى الدَّرَجَةَ الثَّالِثَةَ قَالَ اٰمِيْـنَ فَلَمّاَ نَزَلَ قُلْنَا يَا رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَقَدْ سَـمِعْنَا مِنْكَ الْيَوْمَ شَيْئًا مَا كُنَّا نَسْمَعُهٗ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِنَّ حَضْرَتْ جِبْـرِيْلَ عَلَيْهِ السَّلَامُ عَرَضَ لِـىْ فَقَالَ بَعُدَ مَنْ اَدْرَكَ رَمَضَانَ فَلَمْ يُغْفَرْ لَهٗ قُل বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত খুবাইব ইবনে আদী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
হযরত মূসা ইবেন উক্ববাহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ‘মাগাযী’ কিতাবে বর্ণিত রয়েছেন যে,
أَنَّ حَضْرَتْ خُبَيْبًا رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ وَحَضْرَتْ زَيْدَ بْنَ الدَّثِنَةِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قُتِلَا فِي يَوْمٍ وَاحِدٍ وَإِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سُمِعَ يَوْمَ قُتِلَا وَهُوَ يَقُولُ وَعَلَيْكُمَا أَوْ عَلَيْكَ السَّلَامُ
অর্থ: “হযরত খুবাইব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে এবং হযরত যায়দ ইবনে দাছিনাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনাকে অর্থাৎ উনাদের দু’জনকে একই দিনে শহীদ করা হয়েছিলো। য বাকি অংশ পড়ুন...
যখন কিয়ামত সংঘটিত হবে, সমস্ত কিছু ধ্বংস হয়ে যাবে, তখন শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি থাকবেন। এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
كُلُّ مَنْ عَلَيْهَا فَانٍ وَّيَبْقٰى وَجْهُ رَبِّكَ ذُو الْـجَلٰلِ وَالْاِكْرَامِ
অর্থ: “সারা কায়িনাতের সমস্ত কিছু ফানা বা ধ্বংস হয়ে যাবে। একমাত্র আপনার মহামহিম ও মহানুভব রব মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওজূদ মুবারক বাক্বা বা স্থায়ী থাকবেন। ” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আর রহমান শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ২৬-২৭)
আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট একমাত্র মনোনীত সম্মানিত দ্বীন হচ্ছেন পবিত্র ইসলাম।” আর ‘ইসলাম’ অর্থ ‘শান্তি’। যারা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম বাকি অংশ পড়ুন...












