ফযীলত ও মর্যাদা:
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার শানে সূরা আহক্বাফ শরীফ ও সূরা আর-রা‘দ শরীফ উনার যথাক্রমে ১০নং ও ৪৩ নং আয়াত শরীফ দু’টি নাযিল হয়-
পবিত্র সূরা আহক্বাফের ১০নং আয়াত শরীফ-
قُلْ أرَءَيْتُمْ إنْ كَانَ مِنْ عِنْدِ اللهِ وَ كَفَرْتُمْ بِهِ وَشَهِدَ شَاهِدٌ مِنْ بَنِى إسْرَاءِيْلَ عَلَى مِثْلِهِ فَآمَنَ وَاسْتَكْبَرْتُمْ - إنَّ اللهَ لَا يَهْدِىْ الْقَوْمَ الظَّالِمِيْنَ.
অর্থ: (আপনি বলুন, তোমরা ভেবে দেখেছো কি, যদি এই কুরআন শরীফ মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট হতে অবতীর্ণ হয়ে থাকে, আর তোমরা এতে অবিশ্বাস করো, অথচ বনী ইসরাইলের একজন ইহার অনুরূপ কিতাব (অর্থাৎ তাওরাত বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি মুবারক:
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ আশার আলাইহাস সালাম তিনি বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন বনু হিলাল গোত্রে, উনার সম্মানিত পিতা উনার নাম মুবারক হযরত হারিছ বিন হাযান আলাইহিস সালাম, সম্মানিতা মাতা উনার নাম মুবারক হযরত হিন্দা বিনতে আওফ আলাইহাস সালাম। (তাবাক্বাত, আনসাবুল আশরাফ)
উনার পূর্ব নাম মুবারক ছিল র্বারা। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এই নাম মুবারক পরিবর্তন করে হযরত মায়মুনা আলাইহাস সালাম রাখেন। তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রদ্বিয়াল্লাহু বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি:
প্রথমে তিনি পবিত্র মদীনা শরীফের ইয়াহুদী বনু কায়নুকা বংশোদ্ভূত একজন ইয়াহুদী আলিম ছিলেন। উনার বংশধারা উপরের দিকে হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম উনার মধ্যে গিয়ে মিলিত হয়েছে। উনার পূর্ব নাম ছিলো আল-হুসাইন, পিতার নাম সালাম ইবনুল হারিছ। দ্বীন ইসলাম গ্রহণের পর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার নাম মুবারক রাখলেন ‘আবদুল্লাহ’, উনার উপনাম আবু ইউসুফ ও আবুল হারিছ। ইসলাম গ্রহণের পর হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উ বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...
আবূ আমির আল ফাসিক্ব ছিলো মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার ‘আউস’ গোত্রের সাবেক নেতা এবং খাযরাজ গোত্রেও তার প্রভাব ছিলো। এক বর্ণনা মতে, সে ছিলো মুনাফিক্ব সর্দার উবাই ইবনে সুলুলের মামা। সে হুনাইনের জিহাদ মুবারক শেষে সব দিক থেকে ব্যর্থ ও নিরাশ হয়ে ৮ম হিজরী শরীফ উনার শেষ দিকে শাম (সিরিয়া) অভিমুখে পাড়ি জমায়। সেখানে গিয়ে সে ‘নাছারা’ হয়ে যায় এবং রোমের শাসককে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ আক্রমণের জন্য প্ররোচনা দিতে থাকে। এই উদ্দেশ্যে সে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফে অবস্থানরত মুনাফিক্বদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগায বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আজ সুমহান ঐতিহাসিক পবিত্র পহেলা মুহররমুল হারাম শরীফ; যা খলীফায়ে ছালিছ, আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উন বাকি অংশ পড়ুন...












