দু‘আ কবুলের আলামতসমূহ:
১. ভয় লাগা, ভীতি সঞ্চার হওয়া।
২. অন্তরের পরিবর্তন হওয়া, অসাধারণ অবস্থার সৃষ্টি হওয়া।
৩. শরীরের পশম দাড়িয়ে যাওয়া, শরীর শিউরে উঠা।
৪. অজান্তেই চোখ দিয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়া।
৫. বিকট আওয়াজে ক্রন্দন করা।
৬. অজান্তেই হেসে দেয়া।
৭. অন্তরের পরিবর্তনের পর প্রফুল্লতা অনুভব করা।
৮. হৃদয় ও মনের ক্লান্তি দূর হয়ে যাওয়া।
৯. সব কিছু হালকা পাতলা ও ঝরঝরে মনে হওয়া।
১০. নিজের উপর থেকে কোন বিপদ কেটে গেছে এমনটি মনে হওয়া।
১১. যা দু‘আ করেছে সরাসরি সেটা পাওয়া।
১২. যা চেয়েছে তার থেকে উত্তম কিছু পাওয়া।
১৩. ক্বলব বা অন্তরে ইতমিনান বা প্ বাকি অংশ পড়ুন...
বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে প্রথমে যেটা চোখে পড়ে, সেটি হলো বিশাল একটি পানাশয়। পৃথিবীর বেশির ভাগ বিমানবন্দরই তৈরি করা হয় বিশাল কোনো পানাশয়ের পাশে।
আবার কোন কোন বিমানবন্দর সমুদ্রের মাঝখানে কৃত্রিম দ্বীপ বানিয়ে তৈরি করা হয়েছে!
যেমন, জাপানের কানসাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পুরোটাই তৈরি করা হয়েছে কৃত্রিম একটি দ্বীপের ওপর। বাহিরে যেতে হবে কেন; বাংলাদেশেই তো আছে- “কক্সবাজার বিমানবন্দর”। একদম সমুদ্রের মধ্যে রানওয়ে। কক্সবাজার বিমানবন্দরে ল্যান্ড করলে মনে হবে পানির মধ্যেই বিমান নামছে।
আবার প্রশ্ন আসতে পারে, বিমানবন্দর কেন শহর থেকে দূ বাকি অংশ পড়ুন...
তাকওয়া পরহেযগারী কতটুকু থাকতে হবে, সেটা সম্বন্ধে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করে বলেছেন-
يَاأَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تُقَدِّمُوا بَيْنَ يَدَيِ اللهِ وَرَسُولِهِ وَاتَّقُوا اللهَ إِنَّ اللهَ سَمِيعٌ عَلِيمٌ. يَاأَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَرْفَعُوا أَصْوَاتَكُمْ فَوْقَ صَوْتِ النَّبِيِّ وَلَا تَجْهَرُوا لَهُ بِالْقَوْلِ كَجَهْرِ بَعْضِكُمْ لِبَعْضٍ أَنْ تَحْبَطَ أَعْمَالُكُمْ وَأَنْتُمْ لَا تَشْعُرُونَ
হে ঈমানদারগণ, তোমরা মহান আল্লাহ পাক ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অগ্রগামী হয়ো না এবং মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো। নিশ্চ বাকি অংশ পড়ুন...
দু‘আ বা মুনাজাত উনার সম্মানিত আদব:
২১. এমন বাক্য দ্বারা দু‘আ করা যা ছোট হলেও ব্যাপক অর্থবহ। অর্থাৎ যেই বাক্যের মধ্যে দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ নিহিত রয়েছে সে সমস্ত বাক্য দ্বারা দু‘আ করা।
২২. চক্ষু বন্ধ করে একাগ্রতার সাথে দু‘আ করা। দু‘আর সময় হা করে উপরের দিকে তাকিয়ে না থাকা।
২৩. গানের মত সুর করে দু‘আ না করা। সম্মানিত শরীয়তে এ ধরণের দু‘আ করার কোন ভিত্তি নেই।
২৪. সম্পর্ক বিচ্ছেদ বা কোন গুনাহের কাজে জড়িয়ে পড়ার জন্য দু‘আ না করা।
২৫. দু‘আর সময় মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত রহমত-দয়া মুবারক উনার আরজী করে দু‘আ করা।
২৬. দু‘আ কবুল হওয়া বাকি অংশ পড়ুন...
ইহুদী নেতা কা’ব বিন আশরাফ:
অতঃপর তৃতীয় হিজরী শরীফ উনার পবিত্র ১৪ই রবীউল আউওয়াল শরীফে এক জ্যোৎস্নারাতে কা’ব বিন আশরাফকে হত্যা করার উক্ত দলটি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র দরবার শরীফে এসে উপস্থিত হন। তিনি উনাদেরকে ‘বাকি আল-গারকাদ’ নামক স্থান পর্যন্ত এগিয়ে দেন। এরপর উনাদেরকে নছীহত মুবারক করে বলেন, আপনারা মহান আল্লাহ পাক উনার নামে চলুন। এবং তিনি দোয়া করেন, আয় আল্লাহ পাক! আপনি উনাদেরকে সাহায্য করুন। আমীন!
এরপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র হামদ্ শরীফ, পবিত্র না’ত শরীফ ও পবিত্র ক্বাছীদাহ শরীফ কখনোই হারাম গানের সুরে পাঠ করা যাবে না বরং বাদ্যযন্ত্র ও হারাম গানের সুর বাদ দিয়ে ক্বাছীদা শরীফ উনার লেহানে (স্বরে) পাঠ করতে হবে।
আমরা আরবী ভাষাকে মুহব্বত করি। কেননা, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ভাষা মুবারক আরবী, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ভাষা আরবী এবং আখিরাতের ভাষা আরবী। কিন্তু পবিত্র হামদ্ শরীফ, পবিত্র না’ত শরীফ ও পবিত্র ক্বাছীদাহ শরীফ বিভিন্ন ভাষায় পাঠ হয়ে থাকে। তাই যে বিষয়টি লক্ষণীয় তা হচ্ছে, যে ভাষায়ই পবিত্র হামদ্ শরীফ, বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্পর্কে, উনার সম্মানিত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম অর্থাৎ উনার সম্মানিত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনাদের সম্পর্কে, উনার সম্মানিতা আওয়াজে মুত্বহহারাত হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সম্পর্কে এবং উনার সম্মানিত আওলাদ হযরত আবনা আলাইহিমুস সালাম ও হযরত বানাত আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের সুমহান শান বা মর্যাদার খিলাফ আচরণ যারা প্রকাশ করবে, উনাদের সম্পর্কে কটুক্তি করবে, সমালোচনা করবে, ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করবে, অবমাননাকর বা অসম্মানসূ বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১ম বৎসর মুবারক:
প্রকাশিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ বা মু’জিযা শরীফসমূহ:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন দুনিয়ার যমীনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত তাশরীফ মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক) প্রকাশ করেছেন, তখন অসংখ্য অগণিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ বা মু’জিযা শরীফ প্রকাশিত হয়েছেন, যা সমস্ত সৃষ্টির চিন্তা ও কল্পনার ঊর্ধ্বে। যা ভাষায় প্রকাশ করা বা বর্ণনা করা কস্মিনকালেও সম্ভব নয়। সুবহানাল্লাহ! স্বয়ং যিনি খ্বাল বাকি অংশ পড়ুন...
উমাইয়া বিন খ্বলফের পরিণতি:
এরপর উমাইয়া (তার স্ত্রীকে) বললো, হে উম্মে ছাফওয়ান! আমার সফরের ব্যবস্থা করো। তখন তার আহলিয়া তাকে বললো, হে আবূ ছাফওয়ান! তোমার মদীনা শরীফ উনার ভাই যা বলেছিলেন, তা কি তুমি ভুলে গিয়েছো? সে বললো, না। আমি তাদের সাথে কিছু দূর যেতে চাই মাত্র। রওয়ানা হওয়ার পর রাস্তায় যে মনযিলেই উমাইয়া কিছুক্ষণ অবস্থান করেছে, সেখানেই সে তার উট বেঁধে রেখেছে, গোটা পথেই সে এরূপ করলো। পরিশেষে বদর প্রান্তরে মহান আল্লাহ পাক উনার হুকুমে সে মারা গেলো। (বুখারী শরীফ: হাদীছ শরীফ নং ৩৯৫০)
পবিত্র বদর জিহাদে সে যেভাবে মারা যায়:
পবিত্র বদর জিহাদে বাকি অংশ পড়ুন...
سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ
আমি আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে শুনেছি উনি বলেছেন-
لَا تَدْخُلُ الْمَلَائِكَةُ بَيْتًا فِيهِ جَرَسٌ
‘ঐ ঘরে রহমতের ফেরেশ্তা প্রবেশ করেননা, যেই ঘরে এই ঘন্টা রয়েছে, ঘুঙ্গুর রয়েছে। কাজেই এই ধরনের অলংকার বা নুপূর যেটা মানুষ পায়ে পরে থাকে বা ঘুঙ্গুর’ সেটা পরে মানুষ যখন হাঁটে, তার আওয়াজ হয়, হাদীছ শরীফে রয়েছে, আওয়াজের কারণে ফেরেশ্তারা তার প্রতি লা’নত বর্ষণ করতে থাকেন। নাঊযুবিল্লাহ!
হ বাকি অংশ পড়ুন...












