হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আরো বলেন, আমি কখনো, কোন মৃগনাভী কিংবা এমন কোন আতর পাইনি, যার সুগন্ধি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক (মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ঘাম মুবারক) থেকে উত্তম ছিল। (অর্থাৎ সমস্ত সুগন্ধির থেকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র নূরুত ত্বীব মুবারক (মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ঘাম মুবারক) ছিলেন সর্বশ্রেষ্ট, বেমেছাল। (শামায়েলে তিরমিযী শরীফ, আখলাকুন ন বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে অনবরত বেমেছাল সুগন্ধি মুবারক প্রকাশ পেতো
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اَنَسِ ابْنِ مَالِكٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ كُنَّا نَعْرِفُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِذَا اَقْبَلَ بِطِيْبِ رِيْحِهٖ.
অর্থ:- “হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, “ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন আমাদের দিকে মহাসম্মানিত তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করতেন, তখন সুগন্ধির কা বাকি অংশ পড়ুন...
এক বুযূর্গ ব্যক্তি, মহান আল্লাহ পাক উনার বিশিষ্ট ওলী, বুযূর্গ ছিলেন। সেই দেশের যে বাদশাহ ছিলো, সে উক্ত বুযূর্গ বা মহান আল্লাহ পাক উনার ওলীর মুরীদ ছিলো। তিনি নছীহত করতেন, তা’লীম দিতেন। বাদশাহও প্রায় সময় তার পীর সাহেব অর্থাৎ সেই ওলীআল্লাহ বা বুযূর্গ ব্যক্তির খানকা শরীফে আসতো। এসে নছীহত হাছিল করে তা’লীম নিয়ে যেতো। একদিন সেই মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী, বুযূর্গ ব্যক্তি তিনি নছীহত করলেন যে, মানুষের অন্তরের মধ্যে দুনিয়ার মুহব্বত বেশী হয়ে গিয়েছে। মানুষ দুনিয়াতে গরক (মশগুল) থাকার কারণে মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে গাফিল হয়ে গিয়েছে। তবে ক বাকি অংশ পড়ুন...
সে আরো দোয়া করলো, কান্নাকাটি করলো, তারপর সে তার মাথা উত্তোলন করলো এবং সামনে বসা হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কাছে গিয়ে সালাম দিয়ে বললো, হুযূর! আমাকে আপনি চিনেছেন?
হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি বললেন, “কে তুমি”?
আপনার কি স্মরণ নেই, বছরার বাজারে একবার এক ইহুদী মহিলা, একটা কুকুরকে রুটি খাওয়াচ্ছিলো, আপনি নিষেধ করেছিলেন। আমি সেই মহিলা। আমি বলেছিলাম, হুযূর! মহান আল্লাহ পাক তিনিতো দিলের খবর রাখেন।
হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, তুমি কি সেই মহিলা? মহিলা বললো, হুযূর! আমি যে দান করেছিলাম তার বদৌলতে মহান আল্ বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
ওহাবী ফিরকার মুখপত্র ‘সত্যবাণী’ নামক একটি অখ্যাত বুলেটিনে “ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উৎসব ইসলামে নেই।” নামক শিরোনামে একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়। যাতে তাদের কথিত আলিমরা পবিত্র “ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে যে সকল বক্তব্য প্রদান করেছে। তা হলো-
(২) কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফের কোথাও হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি মুহব্বত প্রদর্শনের জন্য জন্মবার্ষিকী পালনের কথা উল্লেখ নেই।
(৩) হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বি বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
১) গ্রামের উঠান, মসজিদের আঙিনা কিংবা প্রভাতের পথ সবখানেই শিউলি দেখা যায়। বাতাসে ভেসে আসে মিষ্টি সুবাস। শুভ্র পাঁপড়ি আর কমলা ডাঁটের মিশেলে এ ফুলের সৌন্দর্য অনন্য।
২) নদীর তীরে, মাঠের ধারে কিংবা পতিত জমিতে হঠাৎ করেই ঝাঁকে ঝাঁকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ায় কাশফুল। কাশফুল শুধু শোভা নয়, শরতের অপরূপ বার্তাবাহকও বটে।
৩) মনোমুগ্ধকর ঘ্রাণে ছোট্ট সাদা ফুল গ্রীষ্মের সন্ধ্যা ও রাতে ফোটে। বেলি শুধু ফুল নয়, সাজের অন্যতম অনুষঙ্গও বটে। কখনো মালা হয়ে গলায়, কখনো হাতে, আবার কখনো চুলে গুঁজে দিয়ে আনে অন্যরকম সৌন্দর্য। বেলি দিয়ে তৈরি হয় চা, আ বাকি অংশ পড়ুন...
“তারা ঈমান আনে ওই কিতাব উনার প্রতি, যে কিতাব মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি নাযিল করা হয়েছে। আর যে কিতাব পূর্বে নাযিল করা হয়েছে, সে কিতাব উনার প্রতি।
এই মহাসম্মানিত বাণী মুবারক পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে রয়েছে। এ প্রসঙ্গে বলা হয়, এক বুযূর্গ ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী উনার নাম মুবারক ছিলো হযরত বিশর হাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি। তিনি প্রথম জীবনে ছিলেন একজন শরাব খোর, সারাদিন শরাবখানায় মাতাল হয়ে থাকতেন, আজে-বাজে কাজ করতেন। হযরত বিশর হাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি এক বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত গাউছুল আ’যম শায়েখ সাইয়্যিদ মুহীউদ্দিন আবদুল কাদির জিলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি প্রথমে বললেন, দেখ চিকিৎসা করে কি হবে, যিনি সমস্ত চিকিৎসকের চিকিৎসক, সমস্ত হাকীমগণের হাকীম সেই মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি আমাকে অসুখ মুবারক দিয়েছেন। কাজেই আমার এই অসুখ মুবারক সারা দুরূহ ব্যাপার। আমার হায়াত শেষ হয়ে গিয়েছে, আমি থাকতে পারব না এখানে।
তথাপিও মুরীদদের আশা উনারা বললেন, হুযূর! আপনি যদি অনুমতি দেন তাহলে আমরা চিকিৎসা করি। তিনি চিন্তা করলেন, সত্যিই চিকিৎসা করাতো সুন্নত মুবারক, অসুবিধা নেই ঠিক আছে নিয়ে যাও আমার ইস্তিঞ্জা মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
উনার সম্পর্কে যে ঘটনা উল্লেখ করা হয় সেটা হলো- তিনি একবার সফর করতে এক কাফেলার সাথে গেলেন। সফর করতে করতে রাত্রি হওয়ার কারণে এক গোত্র প্রধানের বাড়ীতে উঠলেন। রাত্রে উনাদের থাকার বন্দোবস্ত করা হলো। উনারা থাকতে লাগলেন। সেই গোত্র প্রধানের এক মেয়ে ছিল। সে হযরত ইউসুফ ইবনে হুসাইন রায়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার নিকট তার অশুভ বাসনা পেশ করল। যখন সেই গোত্র প্রধানের মেয়ে এই অশুভ বাসনা পেশ করল তখন হযরত ইউসুফ ইবনে হুসাইন রায়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি সেই রাত্রেই সেখান থেকে উঠে পালিয়ে চলে আসলেন।
সেই আরব ভূমির মধ্যে উনার পথ চেনা ছিলো না। তিনি এক মর বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
উৎপাদনে একের পর এক রেকর্ড গড়ছে দেশের উত্তরাঞ্চলের কৃষকরা। কিন্তু সেই সাফল্য মøান হয়ে যাচ্ছে মৌসুম শেষে- কারণ নেই যথাযথ সংরক্ষণ, নেই আধুনিক বিপণন কাঠামো। আলু, আম, সবজি- প্রতিবছর লাখ লাখ টন ফসল মাঠে পচে যাচ্ছে, নষ্ট হচ বাকি অংশ পড়ুন...
আতর ভেষজ উৎস থেকে উৎপাদিত সুগন্ধী। আতর শব্দটি ফারসি শব্দ ‘ইতির’ থেকে এসেছে যার অর্থ সুগন্ধী। বিভিন্ন গাছপালা এবং ফুলের নির্যাস থেকে বিভিন্ন তেলের সাথে মিশিয়ে আতর তৈরী করা হত। বর্তমানে আতর শিল্পেও এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
আতর শিল্পের মূল নিয়ামক হচ্ছে আগর। আগর গাছ থেকে তৈরি হয় মূল্যবান আতর। এক কেজি আগর তেলের মূল্য কয়েক লাখ টাকা। আতর শিল্পেও বাংলাদেশে সম্ভাবনার সৃষ্টি হয়েছে। সিলেটের মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে গড়ে উঠেছে আতর শিল্প। সেখানে আগর চাষের পাশাপাশি ২০০টির মতো ছোট-বড় কারখানা রয়েছে। ভারত, সি বাকি অংশ পড়ুন...












