জিহাদে অংশগ্রহণ:
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সর্বপ্রথম খন্দকের জিহাদে অংশ গ্রহণ করেন। খন্দকের জিহাদের পরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সকল জিহাদেই তিনি অংশগ্রহণ করেছেন।
সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার খিলাফত আমলে বায়তুল মুকাদ্দাস শরীফ ও জাবিয়া বিজয়ে তিনি অন্যতম অংশীদার ছিলেন। তিনি নিহাওয়ান্দ বিজয়েও অংশগ্রহণ করেছিলেন। (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা)
ইমামুল আউওয়াল, সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার খিল বাকি অংশ পড়ুন...
ঐ কুলি ছেলেটি আবার মাছটা নিয়ে বাড়ীতে পৌঁছায়ে দিয়ে পারিশ্রমিক নেয়ার পর বললো, আমাকে তাহলে এখন চলে যাওয়ার এজাযত দেন।
কিন্তু বুযুর্গ ব্যক্তির স্ত্রী ঘটনাটা শুনার পর বললেন, তাহলে এক কাজ করেন, এই কুলি ছেলেটাকে দাওয়াত দেন। সেও আমাদের সাথে মাছ খাবে।
কিন্তু সেই কুলি ছেলেটি বললো, আমি একবার যেখানে যাই দ্বিতীয়বার সেখানে যাই না আর আমি আজকে রোযা। তখন সেই বুযুর্গ ব্যক্তি বললেন, তাহলে তুমি এক কাজ করো, আমাদের সাথে ইফতারী করে যাও। সে বললো, তাহলে আমি আপনাদের বাড়ীর নিকটে যে মসজিদ, সেখানে অপেক্ষা করতে থাকি। মাগরিবের ওয়াক্ত হলে ইফতারীর পরে খাওয়া-দ বাকি অংশ পড়ুন...
দু‘আ কবুলের আলামতসমূহ:
১. ভয় লাগা, ভীতি সঞ্চার হওয়া।
২. অন্তরের পরিবর্তন হওয়া, অসাধারণ অবস্থার সৃষ্টি হওয়া।
৩. শরীরের পশম দাড়িয়ে যাওয়া, শরীর শিউরে উঠা।
৪. অজান্তেই চোখ দিয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়া।
৫. বিকট আওয়াজে ক্রন্দন করা।
৬. অজান্তেই হেসে দেয়া।
৭. অন্তরের পরিবর্তনের পর প্রফুল্লতা অনুভব করা।
৮. হৃদয় ও মনের ক্লান্তি দূর হয়ে যাওয়া।
৯. সব কিছু হালকা পাতলা ও ঝরঝরে মনে হওয়া।
১০. নিজের উপর থেকে কোন বিপদ কেটে গেছে এমনটি মনে হওয়া।
১১. যা দু‘আ করেছে সরাসরি সেটা পাওয়া।
১২. যা চেয়েছে তার থেকে উত্তম কিছু পাওয়া।
১৩. ক্বলব বা অন্তরে ইতমিনান বা প্ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِيْ رَسُوْلِ اللهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ
অর্থ: “তোমাদের জন্য তোমাদের মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যেই রয়েছেন সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। ” (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ: আয়াত শরীফ ২১)
অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বকালের সবার জন্য সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। মাখলুকাতের সবার জন্যই তিনি অনুসরণীয়-অনুকরণীয়। সঙ্গতকারণেই উনার পবিত্র সাওয়ানেহ উমরী মুবারক জানা, বেশি বেশি আলো বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি ঈদ
২. প্রতি সেকেন্ডে সেকেন্ডে, প্রতি পলকে পলকে কোটি কোটি ঈদ, ঈদে আকবর, ঈদে আ’যম বা তার চেয়েও বড় ঈদ হওয়ার দলীল:
‘প্রতি দমে বা শ্বাস-প্রশ্বাসে ২টি করে ঈদ’ যা আলোচনা করা হলো। তাছাউফের পরিভাষায় কারো যদি পাছ আনফাছ যিকির জারী হয়ে যায়, তাহলে তার ২৪ ঘণ্টা আপছে আপ শ্বাস ছাড়ার সময় لَا اِلٰهَ‘লা ইলাহা’ এবং শ্বাস গ্রহণের সময় اِلَّا اللهُ ‘ইল্লাল্লাহ’ এই যিকির চলতে থাকে। সুবহানাল্লাহ! তখন ২৪ ঘণ্টাই সে মহান আল্লাহ পাক উনার স্মরণে, ধ্যানে, খেয়ালে ও মুহব্বতে মশগুল থাকে। ফলে ২৪ ঘণ্টাই দায়িমীভাবে তার প্রতি দমে দুটি ঈদ হয় অর্থাৎ শ বাকি অংশ পড়ুন...
তাই এ উপলক্ষে সকলের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনাদের সাওয়ানেহ উমরী মুবারক আলোচনা করার লক্ষ্যে মাহফিল করা এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ, ক্বিয়াম শরীফ করা।
আর সরকারের জন্যও দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনাদের পবিত্র জীবনী মুবারক সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠ্যসূচীতে অন্তর্ভুক্ত করা এবং উক্ত মুবারক দিবসে মাহফিল করা।
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউ বাকি অংশ পড়ুন...
গুরুতর ‘জরুরি’ অবস্থায় আছেন। আর ৩ লাখ ৯৬ হাজার মানুষ (২০ শতাংশ) চরম ‘সঙ্কট’ পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছেন।
গাজায় পাঁচ বছরের নিচে অন্তত ১ লাখ ৩২ হাজার শিশু পর্যন্ত তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে।
এদের মধ্যে প্রায় ৪১ হাজার শিশুর অবস্থা গুরুতর, যাদের জীবন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
শুধু শিশুই নয়, প্রায় ৫৫ হাজার গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী নারীও মারাত্মক পুষ্টিহীনতায় ভুগছেন
গাজায় স্থানীয় খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থা প্রায় ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। ৯৮ শতাংশ চাষযোগ্য জমি নষ্ট হয়ে পড়েছে, গবাদি পশুও প্রায় শেষ, আর সমুদ্রে মাছ ধরা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
'ইসরায়েলের ওপর অর্থবহ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ত্রয়োদশ শতাব্দীর মুজাদ্দিদ:
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَن حَضْرَتْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِنَّ اللَّهَ يَبْعَثُ لِهَذِهِ الأُمَّةِ عَلَى رَأْسِ كُلِّ مِائَةِ سَنَةٍ مَنْ يُجَدِّدُ لَهَا دِينَهَا"
অর্থ: নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এই উম্মতের জন্য প্রত্যেক শতাব্দীর শুরুতে এমন একজন ব্যক্তিকে প্রেরণ করেন, যিনি উনার যামানায় সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সংস্কার করেন। ” (আবু দাউদ শরীফ)
এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ব্যাখ্যায় আল্লামা রুহুল আমীন বশি বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
৩১. প্রসঙ্গ: পর্দা করা ফরয, বেপর্দা হওয়া হারাম
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য: বাতিলপন্থীরা পর্দাকে কোনই গুরুত্ব দেয়না; তার প্রমাণ “চার দলের বৈঠক। ” গত ১৩ ফেব্রুয়ারী/২০০৪ তারিখে পল্টন ময়দানে চার দলের জনসভায় কতিপয় মৌলভীকে একজন বেপর্দা ও বেগানা মহিলার সাথে বসে থাকতে দেখা গেছে এবং রমযান মাসে কতিপয় নামধারী মৌলভী মহিলার সাথে পাশাপাশি বসে ইফতার করেছে। (দৈনিক ইনকিলাব, ইত্তেফাক, সংগ্রাম, দিনকাল, জনকণ্ঠ ইত্যাদি)
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া: পর্দা করা হচ্ছে ফরযে আইন, যা কুরআন শরীফ দ্বারাই প্রমাণিত। আর হাদীছ শরীফ-এ রয়েছে, “যে দে বাকি অংশ পড়ুন...
প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি ঈদ
২. প্রতি সেকেন্ডে সেকেন্ডে, প্রতি পলকে পলকে কোটি কোটি ঈদ, ঈদে আকবর, ঈদে আ’যম বা তার চেয়েও বড় ঈদ হওয়ার দলীল:
‘প্রতি দমে বা শ্বাস-প্রশ্বাসে ২টি করে ঈদ’ যা আলোচনা করা হলো। তাছাউফের পরিভাষায় কারো যদি পাছ আনফাছ যিকির জারী হয়ে যায়, তাহলে তার ২৪ ঘন্টা আপছে আপ শ্বাস ছাড়ার সময় لَا اِلٰهَ‘লা ইলাহা’ এবং শ্বাস গ্রহণের সময় اِلَّا اللهُ ‘ইল্লাল্লাহ’ এই যিকির চলতে থাকে। সুবহানাল্লাহ! তখন ২৪ ঘণ্টাই সে মহান আল্লাহ পাক উনার স্মরণে, ধ্যানে, খেয়ালে ও মুহব্বতে মশগুল থাকে। ফলে ২৪ ঘন্টাই দায়িমীভাবে তার প্রতি দমে দুটি ঈদ হয় অর্থাৎ শ বাকি অংশ পড়ুন...












