১। ছদক্বায়ে জারিয়াহ (মসজিদ, মাদরাসা, ইয়াতীমখানা ইত্যাদি)।
২। উপকারী ইলিম (মুরশিদ বা পীর ছাহিব-মুরীদ, উস্তাদ-ছাত্রের সিলসিলা)।
৩। নেককার সন্তান, যে তার পিতা-মাতা উনাদের জন্য দোয়া করে।
বাকি অংশ পড়ুন...
সে ব্যক্তি বলবে, আয় মহান আল্লাহ পাক!
تَعَلَّمْتُ الْعِلْمَ وَعَلَّمْتُهٗ وَقَرَأْتُ فِيكَ الْقُرْآنَ
আমি আপনার জন্য ইলিম শিক্ষা করেছিলাম, ইলিম শিক্ষা দিয়েছি এবং আপনার জন্য আমি পবিত্র কুরআন শরীফ শুদ্ধ করে পাঠ করেছি।
মহান আল্লাহ পাক তিনি বলবেন- كَذَبْتَ মিথ্যা কথা।
وَلَكِنَّكَ تَعَلَّمْتَ الْعِلْمَ لِيُقَالَ عَالِمٌ. وَقَرَأْتَ الْقُرْآنَ لِيُقَالَ هُوَ قَارِئٌ. فَقَدْ قِيلَ ثُمَّ أُمِرَ بِهٖ فَسُحِبَ عَلَى وَجْهِهٖ حَتَّى أُلْقِىَ فِى النَّارِ
হে আলেম ছাহেব! ক্বারী ছাহেব! তোমাকে আমি ইলিম দিয়েছিলাম, তুমি ইলিম শিক্ষা করেছ, ইলিম শিক্ষা দিয়েছ সত্যই তবে আমার জন্য নয়, মানুষ তোমাকে বড় আলেম বলুক, সে জন্যে। আ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরবানী একটি ঐতিহ্যবাহী শরয়ী বিধান ও ইসলামী কাজ। যা খাছ সুন্নতে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুন্নতে খলীল আলাইহিস স বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত যাকাত কাকে দিবেনমহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত যাকাত পাওয়ার হক্বদারদের ব্যাপারে অর্থাৎ যে খাতে যাকাতের অর্থ ব্যয় করা ফরয সে খাতগুলো সম্পর্কে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّـمَا الصَّدَقَاتُ لِلْفُقَرَاءِ وَالْمَسَاكِيْنِ وَالْعَامِلِيْنَ عَلَيْهَا وَالْمُؤَلَّفَةِ قُلُوْبُـهُمْ وَفِي الرّقَابِ وَالْغَارِمِيْنَ وَفِي سَبِيْلِ اللهِ وَابْنِ السَّبِيْلِ ط فَرِيْضَةً مّنَ اللهِ ط وَاللهُ عَلِيْمٌ حَكِيْمٌ.
অর্থ : “নিশ্চয়ই সম্মানিত যাকাত কেবল ফক্বীর, মিসকীন ও সম্মানিত যাকাত আদায়কারী কর্মচারীদের জন্যে, যাদের মন আকর্ষণ করা প্রয়োজন তাদের জন্যে অর্থাৎ নও মুসলিমের জন বাকি অংশ পড়ুন...
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “তোমরা নেকী ও পরহেজগারীর মধ্যে সাহায্য করো। আর পাপ ও শত্রুতা অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের বিরোধিতা বা নাফরমানীর মধ্যে সাহায্য করো না। এ বিষয়ে তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠোর শাস্তিদাতা। ” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২)
কাজেই মহাপবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ৫টি বুনিয়াদ উনার মধ্যে অন্যতম হলেন পবিত্র যাকাত। এখন এই পবিত্র যাকাত কোথায় কাকে বাকি অংশ পড়ুন...
ছহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছহিবায়ে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র যাকাত দেয়ার সর্বোত্তম ও সঠিক স্থান হচ্ছে রাজারবাগ দরবার শরীফস্থ মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতীমখানা। কারণ ‘মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ’ উনার অনন্য বৈশিষ্ট্যসমূহ হচ্ছে এই যে, একমাত্র অত্র প্রতিষ্ঠানেই ইলমে ফিক্বাহ উনার পাশাপাশি ইলমে তাছাউফ শিক্ষা বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরবানী একটি ঐতিহ্যবাহী শরয়ী বিধান ও ইসলামী কাজ। যা খাছ সুন্নতে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। সুন্নতে খলীল আলাইহিস স বাকি অংশ পড়ুন...
ব্রিটিশ বেনিয়াদের পৃষ্ঠপোষকতায় ভারতবর্ষের সংস্কৃত ভাষার কথিত প-িতসম্প্রদায় তাদের ধর্মীয় ভাষা ‘সংস্কৃত’ কেন্দ্রীক বাংলা ভাষা, সাহিত্য, ব্যাকরণ এবং বাংলা পরিভাষা ও শব্দ তৈরি করে বাংলা ভাষাকে সংস্কৃতের মধ্যে ডুবিয়ে শেষ করে দিতে চেয়েছে। তারা বাংলা ভাষাকে বিপরীত লোকদের ভাষা অর্থাৎ মুসলমানদের ভাষা মনে করতো। এজন্য তারা বাংলাকে কখনও ভালো চোখে দেখেনি। বার বার তারা বাংলা ভাষাকে দাবিয়ে রাখার অপচেষ্টা করেছে। সেনযুগে বাংলা ভাষা নিষিদ্ধকরণ, ব্রিটিশ আমলে বাংলা ভাষার সংস্কৃতকরণ তথা বিকৃতিকরণসহ বাংলা ভাষার উপর নানান রকম নিপীড়ন তার বাকি অংশ পড়ুন...
ছহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছহিবায়ে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র যাকাত দেয়ার সর্বোত্তম ও সঠিক স্থান হচ্ছে রাজারবাগ দরবার শরীফস্থ মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ মাদরাসা ও ইয়াতীমখানা। কারণ ‘মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ’ উনার অনন্য বৈশিষ্ট্যসমূহ হচ্ছে এই যে, একমাত্র অত্র প্রতিষ্ঠানেই ইলমে ফিক্বাহ উনার পাশাপাশি ইলমে তাছাউফ শিক্ষা বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
ফিতরা: ফিতরাও এক প্রকার যাকাত। যাকে ‘ছদাক্বাতুল ফিতর’ বা ‘যাকাতুল ফিতর’ বলা হয়। ফিতরা শব্দটা এসেছে ‘ইফতার’ থেকে। ইফতার হচ্ছে রোযা বিরতি দেওয়া। আমরা পবিত্র ঈদের দিন রোযা বিরতি করি, অর্থাৎ ঈদের দিন ছুবেহ ছাদিকের সময় ফিতরা ওয়াজিব হয়।
পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন ছুবহে ছাদিক্বের সময় যাদের নিকট নিছাব পরিমাণ (৭.৫ তোলা স্বর্ণ অথবা ৫২.৫ তোলা রূপা অথবা এর সমপরিমাণ মূল্য - যা বর্তমানে আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী রূপা ১২৮২.৬/- টাকা তোলা হিসেবে ৬৭,৩৩৭.৫/- টাকার) সম্পদ থাকে; তাদের প্রত্যেককেই নিজের এবং অধীনস্থদের পক্ষ হতে নিজ নি বাকি অংশ পড়ুন...
খতম তারাবীহ পড়িয়ে উজরত গ্রহণ করা জায়িয
দেওবন্দীদের অনেক কিতাবেই তারা ফতওয়া দিয়েছে- “পবিত্র তারাবীহ উনার নামায বা অন্যান্য সময়ে পবিত্র কুরআন শরীফ খতম করে উজরত বা পারিশ্রমিক গ্রহণ করা হারাম। নাঊযুবিল্লাহ!
মূলতঃ পবিত্র কুরআন শরীফ খতম বা তিলাওয়াত করে উজরত গ্রহণ করা সম্পর্কিত দেওবন্দীদের উক্ত ফতওয়া অসম্পূর্ণ ও অশুদ্ধ। কারণ উজরত গ্রহণ করা শর্ত সাপেক্ষে জায়িয, আবার শর্ত সাপেক্ষে নাজায়িয। অর্থাৎ সময় অথবা স্থান নির্ধারণ করে দেয়া হলে ইমামতী, শিক্ষকতা, হজ্জের মাসয়ালা-মাসায়িল ও পবিত্র কুরআন শরীফ শিক্ষা দিয়ে খতম বা তিলাওয়াত করে উজরত বাকি অংশ পড়ুন...












