সাইয়্যিদাতুনা হযরত নুসাইবাহ্ বিনতে কা’ব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
হযরত নুসাইবাহ্ বিনতে কা’ব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা তিনি আরো বলেন, তখন আমি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সামনে ছিলাম। আমার হাতে কোনো ঢাল ছিলো না। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একজন হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার হাত মুবারক-এ ঢাল দেখে ইরশাদ মুবারক করলেন,
أَلْقِ تُرْسَكَ إِلَى مَنْ يُقَاتِلُ فَأَلْقَاهُ فَأَخَذْتُهُ فَجَعَلْتُ أُتَرِّسُ بِهِ عَنْ رَسُوْلِ বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একবার একটা মৃত কানকাট বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত কাতাদাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, ‘আমাদেরকে বলা হয়েছে- তার কবরটিকে সত্তর হাত প্রশস্ত করে দেয়া হবে এবং (কিয়ামত পর্যন্ত সময়ের জন্য তা সবুজে ভরপুর করে দেয়া হবে)। ’ এরপর তিনি হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার পবিত্র হাদীছ শরীফে ফিরে আসেন। হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন-
قَالَ وَأَمَّا الْمُنَافِقُ وَالْكَافِرُ فَيُقَالُ لَهُ مَا كُنْتَ تَقُوْلُ فِيْ هَذَا الرَّجُلِ فَيَقُوْلُ لَا أَدْرِيْ كُنْتُ أَقُوْلُ مَا يَقُوْلُ النَّاسُ فَيُقَالُ لَا دَرَيْتَ وَلاَ تَلَيْتَ وَيُضْرَبُ بِمَطَارِقَ مِنْ حَدِيْدٍ ضَرْبَةً فَيَصِيْحُ صَيْحَةً يَسْمَعُهَا مَنْ يَّلِيْهِ غَيْرَ الثَّقَلَيْنِ
আর মুনাফি বাকি অংশ পড়ুন...
* সেদিন জনৈক হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি একজন মুশরিককে পিছনে জোরে ধাওয়া করছিলেন। এ সময় তিনি তার উপর দিক থেকে বেত্রাঘাতের শব্দ ও অশ্বারোহীর আওয়াজ শুনতে পান। অশ্বারোহী বলছিলেন, “হে হায়যূম (ফেরেশতার ঘোড়ার নাম) সম্মুখে অগ্রসর হও। ’ তখন তিনি দেখতে পেলেন উনার সম্মুখে ওই মুশরিক চিৎ হয়ে পড়ে আছে। এরপর তিনি লক্ষ্য করে দেখলেন যে, তার নাক ফাটা ও মুখম-ল ক্ষত-বিক্ষত। যেন কেউ তাকে বেত্রাঘাত করেছে। বেতের আঘাতে তার সমস্ত দেহ নীল হয়ে গিয়েছে। এরপর ওই ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্ বাকি অংশ পড়ুন...
ফানা-বাক্বার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক-
আমর ইবনে আব্দে উদ্দকে হত্যা:
খন্দকের সম্মানিত জিহাদ মুবারক সংঘটিত হয় ৬ষ্ঠ হিজরী শরীফ উনার শুরুর দিকে। ৬ষ্ঠ হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত ছফর শরীফ মাসে প্রায় এক মাস খন্দক খনন করা হয়। তারপর সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ) মাসে খন্দকের মূল সম্মানিত জিহাদ মুবারক হয়। ‘খন্দক’ শব্দের অর্থ পরিখা বা গর্ত। যেহেতু এই সম্মানিত জিহাদ মুবারক-এ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ উনার ৩ দিকে দীর্ঘ খন্দক বা পরিখা খনন করা হয়েছিল, তাই এই সম্মানিত জিহাদ মুবা বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মু’জিযা শরীফ সম্পর্কে বিভিন্ন কিতাবে উল্লে¬খ আছে। উনার কতিপয় সম্মানিত মু’জিযা শরীফ নিম্নে উল্লেখ করা হলো-
(১) বর্ণিত আছে যে, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খমিস মিন আহলে বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে শহীদ করার জন্য একদিন তৎকালীন যালিম শাসক উনাকে স্বীয় দরবারে তাশরীফ নেয়ার জন্য আরজী পেশ করে। তিনি উনার সময় মতো যালিম শাসকের দরবারে তাশরীফ মুবারক রাখেন। উনার উপস্থিতি দেখে যালিম শাসক স্বীয় আসন ছেড়ে দাঁড়িয়ে উনাকে সম্মান বাকি অংশ পড়ুন...
ফানা-বাক্বার বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক-
কাট্টা কাফির কা’ব বিন আশরাফকে হত্যা:
এই ঘটনাটি বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, আবূ দাঊদ শরীফসহ বিভিন্ন হাদীছ শরীফ, সীরাত, তারীখ ও তাফসীরগ্রন্থে উল্লেখ রয়েছে।
কাট্টা কাফির কা’ব বিন আশরাফ ছিলো বনী নাযীর গোত্রের কুখ্যাত এক কবি। সে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ কবিতা রচনা করতো। বিশেষ করে সম্মানিত বদর জিহাদ মুবারক উনার পর সে আরো বেশি করে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উন বাকি অংশ পড়ুন...












