বংশীয় পবিত্রতা মুবারক:
মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ’ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
وَتَقَلُّبَكَ فِي السَّاجِدِينَ
অর্থ: (আমার হাবীব মাহবূব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ: আয়াত শরীফ ২১৯)
‘তাফসীরে কবীর শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছে-
فَالْاٰيَةُ دَالَّـةٌ عَلـٰى اَنَّ جَمِيعَ ابَاءِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانُوْا مُسْلِمِيْنَ.
অর্থ: এই আয়াত শরীফ থেকে প্রমাণিত হয় যে, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্ল বাকি অংশ পড়ুন...
বর্তমান সময়ে ইহুদী ফান্ড দ্বারা পরিচালিত ওহাবী, সালাফী, লা’মাযহাবী ফেরকার লোকেরা সমাজে ইচ্ছামত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাকে জাল, মওজু, দ্বয়ীফ বলে অপপ্রচার করছে। নাউযুবিল্লাহ! তাদের মতবাদের বিপক্ষে মনে হলেই সেটাকে তারা জাল বলছে। আর এ জন্য তারা উছুলে হাদীছ শরীফ উনার বিভিন্ন অপব্যাখ্যার আশ্রয়ও গ্রহণ করতে কার্পণ্য করছে না। শত শত বছর ধরে উম্মত যে হাদীছ শরীফ উনার উপর আমল করে আসছে কেউ কোন আপত্তি করে নাই অথচ হাল যামানায় এসব ওহাবীরা হঠাৎ আবির্ভূত হয়ে জাল! জাল! বলে চিৎকার শুরু করেছে।
তাদের ধারণা পবিত্র বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফ ছাড়া পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব হচ্ছে তার হায়াত থেকে মউত পর্যন্ত সর্বক্ষেত্রে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুসরণ করা। কেননা, তিনি হচ্ছেন সকলের জন্য সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِيْ رَسُوْلِ اللهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ.
অর্থ: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যেই রয়েছেন;তোমাদের জন্য উত্তম আদর্শ মুবারক। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ২১)
কাজেই আামাদেরকে জীবনের প্রতিটি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র জুমু’আহ উনার নামাযের খুতবাতে, পবিত্র ঈদ উনার খুতবাতে লাঠি ব্যবহার করা আখাছ্ছুল খাছ মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক। যারা খুতবার সময় লাঠি ব্যবহার করা বিদ্য়াত বা মাকরূহ্ বলে থাকে, তাদের সে বক্তব্য সম্পূর্ণ মনগড়া এবং ভ্রান্ত।
কেননা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে যে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦াতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি খুতবা মুবারক দেয়ার সময় লাঠি মুবারক ব্যবহার করেছেন। এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণনা করা হয়েছে-
إِنَّ النَّبِي বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি মুবারক:
সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, আত্বওয়ালু ইয়াদান সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত ও পবিত্র নাম মুবারক হযরত যয়নাব আলাইহাস সালাম
কুরাইশ গোত্রের বনু আসাদ বংশে উনার বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ।
উনার সম্মানিত পিতার নাম হযরত জাহাশ আলাইহিস সালাম, যিনি ইসলাম-পূর্ব যুগে বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। পিতার দিক থেকে তিনি ১০ম পুরুষে গিয়ে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মিলিত হয়েছেন। সুবহানাল্লাহ।
উনার ৯ম পূর্ব-পুরুষ হচ্ছেন হযরত বাকি অংশ পড়ুন...
(১৪৭-১৫০)
و هو انه اذا التزم التبعية يجب عليه ان يدوم على مذهب التزمه ولاينتقل الى مذهب اخر فلان الانتقال يوجب ان يظهر عنده بطلان المذهب السابق و الحال ان اهل كل مذهب يقولون بحقية المذاهب الاربعة فقد وقع فيما ابى على ان العامى لا وجه له الى الانتقال والعالم غاية وجه انتقاله ترجيح الادلة من جانب المرجوح اليه وهو موقوف على ازدياد الفضيلة ونقصانها فان كل واحد ينصب دلائل على طبق مذهبه والعالم الغير المجتهد ليس فى قدرته ترجيح المذاهب بحسب الدلائل فان ذلك موقوف على معرفة اصطلاحات كل واحد ومعرفة الكتاب بتقسيماته الاربعة وكذا السنة مع تقسيماتها المختصة بها و الاجماع باقسامها الثلاثة والاقيسة بشروطها واحكامها واركانها ووقوعها وكل ذلك معتذر فى حق المقلد ومع كل ذلك لا يعلم ما هو الحق عند الله تعالى فالانتقال من مذاهب الى مذهب ترجيح بلا مرجح.
অর্থ: কোনও পবিত্র ম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
فِيهِمَا فَاكِهَةٌ وَنَخْلٌ وَرُمَّانٌ.
অর্থ : “তথায় আছে ফল-মূল, খেজুর ও আনার। ” (পবিত্র সূরা রহমান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৬৮)
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتِ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا مِنْ رُمَّانٍ مِنْ رُمَّانِكُمْ هٰذَا إِلَّا وَهُوَ مُلَقَّحٌ بِحَبَّةٍ مِّنْ رُمَّانِ الْجَنَّةِ.
অর্থ: “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিন বাকি অংশ পড়ুন...
পদার্থবিজ্ঞানের বিখ্যাত “গতিসূত্র” টার্মটা সামনে আসলে, প্রথমেই নিউটনের নাম উঠে আসে। অথচ, নিউটন বিবৃতি দেওয়ার প্রায় ৫০০-৬০০ বছর পূর্বেই, মুসলিম বিজ্ঞানীরা এসব সূত্রের প্রাথমিক ধারণা দিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু পশ্চিমা মিডিয়ায় আজ দেখানো হচ্ছে, জ্ঞান-বিজ্ঞানে মুসলিমদের কোনো অবদান নেই। চলুন দেখি, আমাদের মুসলিম বিজ্ঞানীদের অবদানকে তারা কিভাবে আড়াল করেছে-
(খন্ডন ১)
-নিউটন ১৬৮৭ খ্রিস্টাব্দে তার ‘প্রিন্সিপিয়া ম্যাথেম্যাটিকা’ গ্রন্থে, গতির প্রথম সূত্রে বলে- “বাহ্যিক কোনো বল প্রয়োগ ব্যতীত স্থির বস্তু স্থিরই থাকবে এবং গতিশীল বস্তুর গত বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
৫৮. প্রসঙ্গ : এক মুষ্ঠি পরিমাণ দাড়ি রাখা ফরয, গোঁফ ছোট করে রাখা সুন্নত, মু-ন করা বিদয়াত
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য : দাড়ি রাখা জরুরী নয় বরং সুন্নত। দূর থেকে বুঝা যায়, এতটুকু পরিমাণ দাড়ি রাখলেই চলে। একমুষ্টি পরিমাণ রাখা শর্ত নয়। আর গোঁফ মু-ন করাই সুন্নত।
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া : দাড়ি কমপক্ষে একমুষ্টি পরিমাণ লম্বা করা ফরয-ওয়াজিব। অর্থাৎ একমুষ্টি হওয়ার পূর্বে দাড়ি কাটা বা ছাঁটা হারাম। চার মাযহাবের ইমামগণ উনারা এ ব্যাপারে একমত পোষণ করেছেন। আর গোঁফ মু-ন করা ফতওয়াগ্রাহ্য মতে মাকরূহ্ তাহরীমী ও বিদ্য়াত। গোঁফ কাঁচি বাকি অংশ পড়ুন...
৩৭. الـمستحب (আল্ মুস্তাহাব):
(১০৯)
الـمستحب: اسم لـما شُرع زيادة على الفرائض والواجبات وقيل الـمستحب ما رغّب فيه الشارع ولـم يوجبه.
অর্থ: পবিত্র ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায়- যা অবশ্য পালনীয় নয় এবং যা ফরজ ও ওয়াজিব থেকে অতিরিক্ত তাকেই মুস্তাহাব বলা হয়ে থাকে। কতক উলামায়ে কিরাম উনাদের মতে- শরীয়ত প্রণেতা যে বিষয় পালন করতে উৎসাহিত করেছেন এবং যা ফরজ-ওয়াজিব নয় তাকেই মুস্তাহাব বলা হয়ে থাকে। (আল্ মু’জামুল ওয়াসীত্ব: ডক্টর ইব্রাহীম মাদকূর ৬৮৩ পৃষ্ঠা, আত্ তা’রীফাতুল ফিকহিয়্যাহ: মুফতী সাইয়্যিদ মুহম্মদ আমীমুল ইহসান মুজাদ্দিদী বরকতী হানাফী মাতুরীদী রহমতুল্লাহি আলাইহি ৪৮৩ প বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
যামানার তাজদীদী মুখপত্র মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ উনার মাধ্যমে বিশ্ববাসী অবগত আছে যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া ছিলো না। কিন্তু এক মাহফিলে জনৈক বক্তা তার বক্তব্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া না থাকার বিষয়টিকে অস্বীকার করে এবং বলে যে, “ছায়া ছিলো না” সম্পর্কিত বর্ণনাসমূহ নাকি মিথ্যা ও বানোয়াট। নাউযুবিল্লাহ!
জানার বিষয় হচ্ছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া না থাকার বিষ বাকি অংশ পড়ুন...












