বাজারে আগাম জাতের নতুন আলু উঠতে শুরু করেছে। তবে এসব আলু বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। প্রতি কেজি নতুন আলু খুচরা বাজারে মিলছে ২০০ টাকা দরে। যা দুইদিন আগেও ছিল ১৫০-১৬০ টাকা।
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় আগাম জাতের নতুন আলু তোলা শুরু হয়েছে। মৌসুমের শুরুতেই পাইকাররা ক্ষেত থেকে প্রকারভেদে কেজিপ্রতি ৪৯ থেকে ৫২ টাকা দরে আলু কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। চাহিদা ভালো হলেও কৃষকদের দাবি গতবারের তুলনায় এবার দাম কম, ফলে লাভের পরিমাণও খুব বেশি হবে না।
কৃষকরা জানান, গত বছর একই সময় পাইকারি বাজারে নতুন আলুর দাম ছিল ৭৫ থেকে ৮৫ টাকা কেজি।
নতুন আলু বাজারে, পুরোনো আলু নিয় বাকি অংশ পড়ুন...
চট্টগ্রাম সংবাদাদতা:
চট্টগ্রামে কমছেই না পিঁয়াজের ঝাঁজ। গত প্রায় তিন মাস ধরেই খুচরা বাজারে ১১০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে পিঁয়াজ। ফলে পিঁয়াজ কিনতে গিয়ে ক্রেতাদের নাভিশ্বাস উঠছে। অন্যদিকে, বাজারে শীতকালীন সবজির সরবরাহ প্রচুর থাকলেও দাম এখনও চড়া।
গতকাল জুমুয়াবার নগরের বহদ্দারহাট, চকবাজার, কাজীর দেউড়ি কাঁচাবাজারে দর যাচাই করে এ তথ্য পাওয়া যায়।
জানা যায়, গত সপ্তাহে পিঁয়াজ খুচরা বাজারে প্রতিকেজি ১০০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। কিন্তু দুইদিনে কেজিতে অন্তত ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত। বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
সারা দেশের মতো রাজশাহীর বাজারেও উঠেছে নতুন আলু। তাতে পুরোনো আলুর দাম হিমাগার পর্যায়ে আরেক দফা কমে গেছে। ফলে হিমাগারে আলু রেখে বড় ধরনের লোকসানে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত ২০-২৫ দিনে পুরোনো আলুর দাম কেজিতে আট টাকা কমে গেছে। তাদের মতে, ‘নতুন আলু যেন পুরোনো আলুর কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিল।’
রাজশাহীর সরকার কোল্ড স্টোরেজের ব্যবস্থাপক রুহুল আমিন জানান, হিমাগারে পুরোনো আলুর কোনো ক্রেতা নেই এখন। বেচাকেনা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। তাদের হিমাগারে এখনো ১৩ হাজার ৫০০ বস্তা আলু অবিক্রীত রয়েছে।
রাজশাহীর মোহন বাকি অংশ পড়ুন...
দিনাজপুর সংবাদাদতা:
দিনাজপুরের উপজেলায় আগাম জাতের আলু তুলতে শুরু করেছে চাষিরা। আবহাওয়া ভালো থাকায় এবার কম উৎপাদন খরচে আলুর বাম্পার ফলন ও বাজারে ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকরা আগাম জাতের আলু চাষ করে লাভের মুখ দেখছেন। জমি থেকে পাইকাররা ৬৫-৬৮ টাকা কেজি দরে আলু কিনে নিয়ে যাচ্ছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, দিনাজপুর জেলায় ৪৭ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে আলু চাষ হচ্ছে। এর মধ্যে আগাম জাতের আলু চাষ হয়েছে ১১ হাজার হেক্টর জমিতে। কৃষকরা এবার আগাম জাতের আলু লাগিয়েছিল। মাত্র ৫৫-৬০ দিন পরে খেত থেকে নুতন আলু তুলতে শুরু হয়েছে। এবার আব বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
সবজির বাজারে সাধারণ ক্রেতাদের স্বস্তি এখনও দুরাশা হয়ে আছে। বেশিরভাগ সবজির দাম দুই মাসেরও বেশি সময় ধরেই উচ্চ অবস্থানে স্থির রয়েছে। ফলে দৈনন্দিন বাজারে চাপ বাড়ছে সাধারণ মানুষের ওপর। বিক্রেতারা পেঁয়াজের দাম আরও বাড়ার আশংকা প্রকাশ করছেন।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ২০ টাকা বেড়েছে। একই সঙ্গে লেয়ার, সোনালীসহ অন্যান্য মুরগির দামও আগের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে।
গতকাল জুমুয়াবার রাজধানীর কয়েকটি বাজার সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায় এই বাজারের চিত্র।
শীতকালীন সবজি বাজারে আসা শুরু করেছে আরও আগেই। এখন মো বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব
মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য;
যিনি
সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার
প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প
করপোরেশনের অধীনে বর্তমানে ১৫টি চিনিকল আছে। এগুলোর বার্ষিক মোট
উৎপাদন ক্ষমতা দুই লাখ ১০ হাজার টন। আগে এক লাখ টনের বেশি
উৎপাদন করতে পারলেও এখন ৬০-৭০ হাজার টনের বে বাকি অংশ পড়ুন...
রংপুর সংবাদাদতা:
ধারাবাহিক ব্যর্থতার পরে এবার রংপুরে সরকারিভাবে বোরো ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান সফল হয়েছে। ধান-চাল লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি সংগ্রহ হয়েছে। চালের থেকে ধান বেশি সংগ্রহ হয়েছে।
রংপুর আঞ্চলিক খাদ্যনিয়ন্ত্রক অফিস সূত্রে জানা গেছে, রংপুর বিভাগের ৮ জেলায় বোরো মৌসুমে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৫৫ হাজার ৭৫৫ মেট্রিক টন। সেখানে অর্জিত হয়েছে ৭১ হাজার ৮২২ মেট্রিক টন। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৬ হাজার মেট্রিক টন বেশি। অপরদিকে, সেদ্ধ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩ লাখ ১৯ হাজার ৭২৮ মেট্রিক টন। লক্ষ্যমাত্রার বি বাকি অংশ পড়ুন...
রংপুর সংবাদাদতা:
ধারাবাহিক ব্যর্থতার পরে এবার রংপুরে সরকারিভাবে বোরো ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান সফল হয়েছে। ধান-চাল লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি সংগ্রহ হয়েছে। চালের থেকে ধান বেশি সংগ্রহ হয়েছে।
রংপুর আঞ্চলিক খাদ্যনিয়ন্ত্রক অফিস সূত্রে জানা গেছে, রংপুর বিভাগের ৮ জেলায় বোরো মৌসুমে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৫৫ হাজার ৭৫৫ মেট্রিক টন। সেখানে অর্জিত হয়েছে ৭১ হাজার ৮২২ মেট্রিক টন। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৬ হাজার মেট্রিক টন বেশি। অপরদিকে, সেদ্ধ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৩ লাখ ১৯ হাজার ৭২৮ মেট্রিক টন। লক্ষ্যমাত্রার বি বাকি অংশ পড়ুন...












