আল ইহসান ডেস্ক:
দিল্লিতে লাল কেল্লার কাছে গত সোমবার ভয়াবহ গাড়ি বিস্ফোরণের পর ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ব্যাপক ধরপাকড় চলছে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি করছে নিরাপত্তা বাহিনী। আটক হয়েছে হাজারো মানুষ। খবর টিআরটি ওয়ার্ল্ডের।
গত বুধবার ভারত সরকার নিশ্চিত করেছে, তারা সোমবারের গাড়ি বিস্ফোরণকে ‘সন্ত্রাসী হামলা’ হিসেবে বিবেচনা করছে। পাশাপাশি যত দ্রুত সম্ভব অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে।
ভারত-শাসিত কাশ্মীরে এরইমধ্যে ব্যাপক তল্লাশি অভিযানে এক হাজারের বেশি মানুষ আটক হয়েছে। কাশ্মীরের কয়েকশ বাড়িতে তল্লাশি চালি বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতবর্ষে মুসলিম শাসকদের মধ্যে অনেকেই নেককার এবং পরহেজগার ছিলেন। উনাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন গুজরাটের সুলতান মুজাফফর শাহ। শাসক হওয়ার পাশাপাশি তিনি ছিলেন একজন ফক্বীহ এবং মুহাদ্দিস। তিনি সম্মানিত তাছাউফ চর্চা করতেন। সবসময় অযু অবস্থায় থাকতেন এবং জামায়াতে নামায আদায় করতেন। ছোটবেলা থেকেই তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার উপর পড়াশুনা করেন। যুগখ্যাত বড় আলিম উনাদের কাছে তিনি পড়াশুনা করেছেন। তিনি যুদ্ধবিদ্যায় অনেক বেশি পারদর্শী ছিলেন। উনার হাতের লেখা ছিলো অত্যাধিক সুন্দর। তিনি নিজ হাতে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার অনুলিপি তৈরী করে পবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
গত ২৬ অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছে চার মাসব্যাপী শুটকি মৌসুম। চলবে আগামী বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এ সময় জেলেরা আলোরকোল, অফিসকেল্লা, নারকেলবাড়ীয়া ও শেলার চরে অবস্থান করবেন।
জেলেদের থাকার জন্য ৯০০ ঘর, দোকানের জন্য ৮০টি অনুমোদন এবং মাছ বেচাকেনার জন্য ১০০টি ডিপো অনুমোদন দিয়েছে বনবিভাগ। এই মৌসুমে প্রায় ১০ হাজার জেলে-মহাজন চরে অবস্থান করবেন। সেখানে গড়ে উঠবে অস্থায়ী বসতি, চাতাল, জেটি ও ঘাট।
তবে শর্তও কঠোর- বনের কোনো গাছ কাটলে বা প্রজাতি নষ্ট করলে নেওয়া হবে আইনগত ব্যবস্থা। তাই জেলেরা এখনই সঙ্গে করে নিয়ে যাচ্ছেন কাট বাকি অংশ পড়ুন...
রাম গোপালের নির্মম পরিণতি:
১৯৩৬ খৃষ্টাব্দের ঘটনা। পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হলো। খবরে বলা হয়েছে, পল্লোল জেলাধীন গোভ গাঁয়ের পশু হাসপাতালের এক ইনচার্জ ডাক্তার রাম গোপাল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারকে তার গাধার নাম রেখেছে। নাঊযুবিল্লাহ! সংবাদ ছাপামাত্র মুসলমানরা ক্ষোভে উত্তেজনায় ফেটে পড়লেন। ইংরেজরা মুসলমানদের এই চাপে প্রভাবশালী অপরাধীর বিচার করার পরিবর্তে হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকা নার নাবিন্দ জেলাকে ঘেরাও করে কেল্লায় রুপান্তরিত করলো।
রাম গোপালের গোস্তাখি বরদ বাকি অংশ পড়ুন...
(৩) মিশর ও সিরিয়াবাসীগণ উনাদের পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন:
সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিলে সবচাইতে অগ্রগামী ছিলেন মিশর ও সিরিয়াবাসী। মিশর সুলতান প্রতি বছর পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সুমহান রাত্রে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল উনার আয়োজনে অগ্রণী ভূমিকা রাখতেন। ইমাম হযরত সামছুদ্দীন সাখাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, ‘আমি ৭৮৫ হিজরী সনে পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সুমহান রাতে সুলতান বরকুকের উদ্যোগে আল জবলুল আলীয়া নামক কেল্লায় আয়োজিত মীলাদ শরীফ মাহফিলে হাজির হয়েছিলাম। ওখানে আমি যা কিছু বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বে যে সমস্ত ইসলামী নিদর্শন রয়েছে- তার অন্যতম হলো মসজিদ। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাকে বহির্বিশ্ব চেনে মসজিদের নগরী হিসেবে। রাজধানী ঢাকার বয়স ৪০০ বছর পেরিয়ে গেছে। কিন্তু মসজিদের নগরী হিসেবে ঢাকার বয়স আরও বেশি, ৫৬০ বছর। বর্তমানে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অনেক ইসলামিক নিদর্শন। বাঙালির ইতিহাস হাজার বছরের। এই দীর্ঘ সময়ে বাংলাকে শাসন করেছেন দেশি-বিদেশি অনেক শাসক। তখন নিজেদের প্রয়োজনেই তারা গড়েছেন অনেক ইসলামিক স্থাপনা। সময়ের ধারায় যা প্রতœসম্পদে পরিণত হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম মসজিদ। যা ধারাবাহিক পর্বে বাকি অংশ পড়ুন...
১৮৩১ খ্রিস্টাব্দের পূর্বে বালাকোটে শুধু একটি জিয়ারতগাহ ছিলো। উক্ত জিয়ারতগাহ হচ্ছে, বালা পীরের মাজার। বালা পীরের মাজার কুনহার নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত। ইহা বালাকোট হতে দেখা যায়। বালাকোটের যুদ্ধের পর সেখানে কয়েকটি ঐতিহাসিক স্থান ও কয়েকটি জিয়ারতগাহ রয়েছে। নিম্নে তা বর্ণনা করা হলো-
(১) মসজিদেই বালা- বা মসজিদেই কেল্লা:
উক্ত মসজিদ মূল বালাকোটের দক্ষিণাংশে অবস্থিত। যুদ্ধের পূর্বে উক্ত মসজিদে হযরত শাহ ইসমাঈল শহীদ রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ রহমতুল্লাহি আলাইহি এবং অন্যান্য মুজাহিদ ছলাত আদায় করতেন। যুদ্ধের দিন বাকি অংশ পড়ুন...
মোঘল শাসকের চট্টগ্রাম বিজয়ের স্মারক ঐতিহ্যবাহী আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ। চট্টগ্রামের অনন্য এক ঐতিহাসিক স্থাপনা এ মসজিদ। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে মোঘলদের চট্টগ্রাম বিজয়ের ঘটনা।
সাড়ে তিনশ বছরের পুরনো এই মসজিদটি যেন ধর্ম আর ইতিহাসের সম্মিলিত পাঠ। এটি মোঘল রীতি অনুযায়ী তৈরি। সমতল ভূমি থেকে প্রায় ৩০ ফুট উঁচুতে পাহাড়ের ওপর এর অবস্থান। মসজিদটির দৈর্ঘ্য ৫৪ ফুট আর প্রস্থ প্রায় ২২ ফুট।
প্রতিটি দেয়াল প্রায় আড়াই গজ পুরু। পশ্চিমের দেয়াল পোড়ামাটির তৈরি। বাকি তিনটি দেয়াল পাথরের। মধ্যভাগে একটি বড় এবং দুটি ছোট গম্বুজ দ্বারা ছাদ আবৃত। ১৬ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট দিল্লির লালকেল্লা পুনরুদ্ধারের দাবিতে করা এক নারীর আবেদন খারিজ করে দেয়। ওই নারী দাবি করেছিলেন, তিনি মুঘল সমুাট বাহাদুর শাহ জাফর-দ্বিতীয়র প্রপৌত্রের বিধবা স্ত্রী এবং লালকেল্লার বৈধ উত্তরাধিকারী।
প্রধান বিচারক সঞ্জীব ও বিচারক সঞ্জয় সমন্বিত বেঞ্চ আবেদনটিকে “ভুলভাবে উপস্থাপিত ও ভিত্তিহীন” বলে মন্তব্য করে শুনানিতে অগ্রাহ্য করে।
আদালত সাফ জানায়, “এই রিট আবেদনটি আদতেই ভিত্তিহীন এবং তা গ্রহণযোগ্য নয়।” এমনকি আবেদনকারী সুলতানা বেগমের পক্ষের আইনজীবী যখন আবেদন প্রত্যাহারের অনুরোধ করে, তখ বাকি অংশ পড়ুন...
বিশ্বে যে সমস্ত ইসলামী নিদর্শন রয়েছে- তার অন্যতম হলো মসজিদ। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাকে বহির্বিশ্ব চেনে মসজিদের নগরী হিসেবে। রাজধানী ঢাকার বয়স ৪০০ বছর পেরিয়ে গেছে। কিন্তু মসজিদের নগরী হিসেবে ঢাকার বয়স আরও বেশি, ৫৬০ বছর। বর্তমানে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে অনেক ইসলামিক নিদর্শন। বাঙালির ইতিহাস হাজার বছরের। এই দীর্ঘ সময়ে বাংলাকে শাসন করেছেন দেশি-বিদেশি অনেক শাসক। তখন নিজেদের প্রয়োজনেই তারা গড়েছেন অনেক ইসলামিক স্থাপনা। সময়ের ধারায় যা প্রতœসম্পদে পরিণত হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম মসজিদ। এসব মসজিদ, কারুকাজ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ইতিহাসে আফ্রিকা বিজয়ের জন্য যেসকল সিপাহসালারগণ অবদান রেখেছেন উনাদের মধ্যে উকবা ইবনে নাফে রহমতুল্লাহি আলাইহি অন্যতম। তিনি যখন আফ্রিকায় অবস্থান করছিলেন তখন কুসাইলা নামের এক খ্রিষ্টান বার্বার শাসক উনাকে গাদ্দারীর মাধ্যমে শহীদ করে এবং উত্তর আফ্রিকার কায়রোয়ান (বর্তমানে তিউনিসিয়া) পর্যন্ত বিস্তীর্ণ পুরো মুসলিম অঞ্চল দখল করে। সে সময় মুসলিম ফৌজ পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে বিজয়াভিযানে ব্যস্ত থাকায় দখলকৃত অঞ্চল পুনরুদ্ধারে অভিযান পরিচালনা করতে কিছুটা দেরি হয়ে যায়।
এরপর উমাইয়া শাসক মালিক ইবনে মারওয়া বাকি অংশ পড়ুন...












