নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ مِنْ عِبَادِ اللهِ لأُنَاسًا مَا هُمْ بِأَنْبِيَاءَ وَلاَ شُهَدَاءَ يَغْبِطُهُمُ الأَنْبِيَاءُ وَالشُّهَدَاءُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ بِمَكَانِهِمْ مِنَ اللهِ تَعَالٰـى
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার বান্দাগণের মধ্যে এমন কতিপয় খাছ লোক আছেন, যাঁরা নবীও নন এবং শহীদও নন, কিন্তু কিয়ামতের দিন মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে উনাদের সীমাহীন মর্যাদা মুবারক দেখে স্বয়ং হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা এবং শহীদ রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ উনারা পর্যন্ত আশ্চর্যাম্বিত হবেন।
قَالُوا يَا رَسُوْلَ اللهِ تُخْبِرُنَا বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম আগমনের সূচনা:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র আরব ভূমিতে সম্মানিত তাশরীফ মুবারক আনয়ন করে আরববাসীসহ সমগ্র কায়িনাতকে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নূর হাদিয়া করেন। তবে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার প্রসার শুধু আরব ভূমিতেই সীমাবদ্ধ থাকেনি। বিশ্ব মানবতার একমাত্র কান্ডারী সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার পতাকা উড্ডিন হয়েছে বিশ্বের প্রতিটি কোনায়, প্রতিটি ভূখন্ডে। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সময়েই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বি বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেভাবে মহাপবিত্র ঈমা বাকি অংশ পড়ুন...
চিত্র-: পবিত্র মসজিদে জুমুয়ার ঐতিহাসিক ছবি
আল জুমুয়া মসজিদ (আরবি: مسجد الجمعة), এছাড়াও মসজিদটি বনী সেলিম মসজিদ, আল গুবাইব মসজিদ বা আতিকাহ মসজিদ হিসাবে পরিচিত, মসজিদটি পবিত্র মদীনা শরীফ শহরে অবস্থিত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং হযরত ছাহাবায়ে ক্বিরাম রাদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহুম উনারা পবিত্র মক্কা শরীফ থেকে পবিত্র মদিনা শরীফে হিজরত মুবারকের সময় প্রথমবারের মত এই স্থানে পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছিলেন।
মসজিদের অবস্থানঃ
মসজিদটি পবিত্র মদিনা শরীফ শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমে, ওয়াদি রানুন বাকি অংশ পড়ুন...
সুমহান বিশেষ নাত শরীফ প্রকাশের উদ্যোগ ও প্রচারের গুরুত্ব
যেহেতু সঙ্গীত সম্মানিত ইসলাম উনার মাঝে নিষিদ্ধ কিন্তু হামদ শরীফ, নাত শরীফ শোনা সুন্নত এবং জায়িয তাই মানুষের জন্য, সমাজের জন্য, জাতির জন্য, দেশের জন্য রহমত, বরকত, কল্যাণ বয়ে নিয়ে আসার জন্য পনেরো শতকের সম্মানিত মুজাদ্দিদ হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি নাতু উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যাপক প্রচারের লক্ষ্যে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহন করেন। আমরা সে বিষয়েই সংক্ষিপ্ত আলোচনা করবো। ইনশাআল্লাহ!
নাত শরীফ কি?
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ বাকি অংশ পড়ুন...
চীনে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম প্রচারের ইতিহাস অত্যন্ত সুপ্রাচীন। চীনা ভাষায় সে দেশে দ্বীন ইসলাম উনার আগমন সম্পর্কিত যেসব তথ্যসূত্র পাওয়া যায় তা থেকে জানা যায়, ৬২২ সালের কাছাকাছি কোনো একটা সময়ে (হিজরি ৩ সনে) চীন উপকূলে হযরত ছাহাবায়ে ক্বিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা আগমন মুবারক করেন।
ইতিহাস মতে, হযরত আবু ওয়াক্কাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত কায়েম ইবনে হুযায়ফা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত ওরযাহ ইবনে আসাসা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং হযরত আবু কায়েস ইবনুল হারেস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনারা অগ্রগামী দলে ছি বাকি অংশ পড়ুন...
ঐতিহাসিক বাঘা মসজিদ রাজশাহী শহরের দক্ষিণ-পূর্বে বাঘাতে অবস্থিত। ঐতিহাসিক এই মসজিদটি ইটের দেওয়াল ঘেরা ৪৮.৭৭ মিটার বর্গাকার চত্বরের মধ্যে বেশ বড় আকারের একটি পুকুরের পশ্চিম পাড়ে মসজিদটি নির্মিত।
ঐতিহাসিক বাঘা মসজিদের সবকিছুই অপরূপ নকশায় খচিত। ৫০ টাকার নোট ও ১০ টাকার স্মারক ডাকটিকিটে দেখা মেলে এই মসজিদটির। ৫০০ বছরের পুরনো প্রাচীন স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন রাজশাহীর বাঘা উপজেলার এই শাহী মসজিদ।
ইতিহাস থেকে জানা যায়, হাজার বছর আগে বাগদাদ থেকে পবিত্র দ্বীন ইসলাম প্রচার করতে আসা হযরত শাহ মুয়াজ্জিম উদ্দৌলা রহমতুল্লাহি আলাইহি রা বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমি গুপ্ত ভান্ডার ছিলাম। আমার মুহব্বত মুবারক হলো, আমি তখনই সৃষ্টি মুবারক করলাম আমার প্রিয়তম হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হ বাকি অংশ পড়ুন...
পরের বছর আবার তিনি হজ্জ করতে আসলেন এবং পূর্বের মতই পবিত্র রওযা শরীফ যিয়ারত করে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ছলাত সালাম পেশ করে সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম এবং সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম, উনাদের প্রতিও ছলাত সালাম পাঠ করলেন। একটা যুবক বুযুর্গ ব্যক্তিকে লক্ষ্য করছিল। তিনি রওযা মুবারক যিয়ারত শেষে যখন বের হয়ে আসলেন, তখন সেই যুবক উনাকে নিজের বাসায় দাওয়াত করলো। বুযুর্গ ব্যক্তি মনে মনে ফিকির করলেন আগের বার তো এক বৃদ্ধ লোকের দাওয়াত কবুল করে তিন বাকি অংশ পড়ুন...
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৪৫ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১১ই ছফর শরীফ- ২৮ ছালিছ, ১৩৯১ শামসী লাইলাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ (লাইলাতুল ইছনাইনিল আযিম শরীফ বা সোমবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফালইয়াফরহূ শরীফ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “মানুষের আসলে ক্বিবলা ঠিক নেই। ক্বি বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতের মালদা জেলার পান্ডুয়াতে রয়েছে মুসলমানদের অনেক ঐতিহাসিক নিদর্শন। হারিয়ে যাওয়া যুগের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে এখানকার বিভিন্ন ইসলামিক স্থাপত্য। যেমন আদিনা মসজিদ, কুতুব শাহি মসজিদ, একলাখি মাজারসৌধ কিংবা বিভিন্ন আউলিয়ায়ে ক্বিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাদের মাজার শরীফ। বাংলা স্বাধীন সুলতান শামসউদ্দিন ইলিয়াস শাহ এখানে তাঁর রাজধানী স্থাপন করেছিলেন। ইলিয়াস শাহি বংশের বেশ কয়েকজন সুলতান শাসনকার্য চালাতেন এখান থেকেই। এই শহরের আরেক নাম ছিল ফিরোজাবাদ, যে নাম সম্ভবত বাংলার আরেক সুলতান শামসউদ্দিন ফিরোজ শাহের থেকে এসেছে। টাঁ বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
১৩৫০/৫১ সালের ২০ জিলহজ, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম (সোমবার) দুপুরের (এপ্রিল, ১৯৩২ সাল) এক বিশেষ কারামতের ঘটনা। দুজন বিশিষ্ট হযরত ছাহাবায়ে ক্বিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহুম উনাদের মাজার শরীফ খোলা হয় এক স্বপ্নের ইশারায়। ২০ জিলহজ মাজার শরীফদ্বয় মুবারক খোলার পর দেখা যায়, দুই হযরত ছাহাবায়ে ক্বিরাম রদ্বিয়াল্লহু তা’য়ালা আনহুম উনাদের জিসিম (শরীর) মুবারক অক্ষত অবস্থায় বিদ্যমান। উনাদের জিসিম মুবারকের-কাফনে কোনো পরিবর্তন ঘটেনি, মনে হচ্ছিল যেন কিছুক্ষণ আগে যেন উনাদের দাফন মুবারক করা হয়েছে।
এইরকম একই ঘটনার অবতারনার হয়েছে বাকি অংশ পড়ুন...












