মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَلْيَـوْمَ أَكْمَلْتُ لَكُمْ دِيْـنَكُمْ وَاَتْمَمْتُ عَلَيْكُمْ نِعْمَتِيْ وَرَضِيْتُ لَكُمُ الْاِسْلَامَ دِيْـنًا
অর্থ: “আজকে তোমাদের জন্য এই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম পূর্ণ করে দিয়েছি, আমার সমস্ত নিয়ামত মুবারক তোমাদের জন্য পরিপূর্ণ করে দিয়েছি এবং আমি তোমাদের জন্য সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে মনোনীত করে সন্তুষ্ট হয়েছি।” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: ০৩)
অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি এই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক দিয়েছেন এবং এই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম যে পালন করবে উনার প্রতি তিনি সন্ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ‘ফাতিহাতুল কিতাব’ ও ‘উম্মুল কুরআন’ এ উভয় নাম মুবারকে সূরাটির নামকরণ করা হয়েছে এ কারণে যে, সূরাটি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মূল। এ সূরা মু বাকি অংশ পড়ুন...
আল-ইহসান প্রতিবেদন:
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারাই সত্যের মাপকাঠি। কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা বাক্বারা শরীফের ১৩৭ নং আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন, “যদি তারা আপনাদের মতো (হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায় বাকি অংশ পড়ুন...
حِزْبُ اللهِ (হিয্বুল্লাহ) অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার মনোনীত দল, মত, পথ, পদ্ধতি, শরীয়ত, পন্থা, নিয়ম-নীতি ইত্যাদি।
মহান আল্লাহ তায়ালা তিনি উনার পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
(২২৫)
إِنَّمَا وَلِيُّكُمُ اللهُ وَرَسُولُهُ وَالَّذِينَ آمَنُوا الَّذِينَ يُقِيمُونَ الصَّلَاةَ وَيُؤْتُونَ الزَّكَاةَ وَهُمْ رَاكِعُونَ. وَمَنْ يَتَوَلَّ اللهَ وَرَسُولَهُ وَالَّذِينَ آمَنُوا فَإِنَّ حِزْبَ اللهِ هُمُ الْغَالِبُونَ.
অর্থ: তোমাদের বন্ধুতো মহান আল্লাহ পাক তিনি, উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং মু’মিনগণ। মু’মিন উনারা ছলাত কায়িম করেন, যাকাত দেন এবং বিনয়-নম্রতা সম্পন্ন। আর যাঁ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বাংলাদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান। তারা সবাই আমলদার না হলেও ঈমানদার। তারা পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ যথাযথ পালন না করল বাকি অংশ পড়ুন...
কাজেই সাধারণ মুসলমান ও প্রশাসন সকলের জন্যই ফরয হচ্ছে- প্রতিক্ষেত্রে ছিরাতুল মুস্তাক্বীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকেই অনুসরন করা, আর কাফির, মুশরিক, বেদ্বীন, বদদ্বীন, ইহুদী, নাছারা, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুসীদের সকল প্রকার মত-পথ থেকে সর্বোতভাবে দূরে থাকা ও জনগণকে দূরে রাখা।
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
মানুষ সাধারণত নিজেদের জিসমানী ‘মা’ সম্পর্কে কম-বেশি জানে। আগ্রহ, মুহব্বত প্রকাশ করে। সম্মান-শ্রদ্ধা করে। খিদমত করে। কিন্তু কোনো জিসিমই জিন্দা থাকেনা রুহ ব্যতিরেকে। অর্থাৎ জিসিমের চেয়ে রুহের ব্যাপকতা, মর্যা বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
সমাজ জীবনে সাধারণ মুসলমান তো বটেই, কার্যক্ষেত্রে আলিম দাবিদারদের মাঝেও পবিত্র কুরআন শরীফ নিয়ে ফিকিরের প্রবণতা তথা এর হাক্বীক্বত উপলব্ধির চেতনা খুবই কম পরিলক্ষিত হয়। এই উদাসীনতার দিকে নির্দেশ করে মহান আল্লাহ্ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তারা কি পবিত্র কুরআন শরীফ সম্পর্কে ফিকি বাকি অংশ পড়ুন...
কামালতে নুবুওওয়াতের মাকাম হাছিল:
“ছিরাতুল মুস্তাকিম” ১৪৯-১৫২ পৃষ্ঠা, “তাওয়ারিখে আজিবা” ১০/১১ পৃষ্ঠায়, “কারামতে আহমদী” ২৩ পৃষ্ঠা হতে জানা যায়, আফদ্বালুল আউলিয়া, হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি কামালতে নবুওওয়াত তবকার ওলী ছিলেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনারা উনাকে স্বপ্নে দীদার মুবারক দিলেন। তিনি স্বপ্নে দেখেন যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তিন বাকি অংশ পড়ুন...
(২৮)
الفقيه هو العالـم باصول الشريعة واحكامها.
অর্থ: যে আলিম ব্যক্তি শরীয়তের মূলনীতি ও শরীয়তের যাবতীয় বিধানাবলী সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞাত তিনিই ফক্বীহ। (আল মু’জামুল ওয়াজীয ৪৭৮ পৃষ্ঠা)
৮. الـمذهب (আল মাযহাব): শব্দটি একবচন। এর বহুচন مذاهب ‘মাযাহিব’। এর আভিধানিক বা শাব্দিক অর্থ হচ্ছে: পথ, পদ্ধতি, দ্বীন, জীবন ব্যবস্থা, মত, আদর্শ, বিশ্বাস, কর্মপন্থা, চলার পথ, মূল, ছিরাত, হিযব, আহলুস সুন্নাত ওয়াল জামায়াত, মাযহাব।
উল্লেখ্য, কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াস অনুযায়ী বর্তমানে মাযহাব চারটা। যথা: হানাফী, মালিকী, শাফিয়ী ও হাম্বলী।
শরীয়ত উনার পরিভাষায় ‘মাযহাব’ বাকি অংশ পড়ুন...












