হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের কত বেমেছাল শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক তা স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরাআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করে কায়িনাতবাসীকে জানিয়ে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! প্রত্যেকটা পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে উনাদের শান-মান, বুযূর্গী, সম্মান মুবারক স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই উল্লেখ করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
‘আমরা সে বিষয়গুলো সবসময় বলে থাকি।’ সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
ভারতবর্ষে মুসলমান শাসনের সুদীর্ঘ সময়ের একটি বড় অংশ মোঘল সালতানাতের। মোঘল সালতানাতের ব্যপ্তি ছিলো পুরো ভারতবর্ষ তো অবশ্যই পাশাপাশি আফগানিস্তান পর্যন্ত এর বিস্তৃতি ছিলো। সুবিশাল এই সালতানাতের বিস্তৃতির পেছনে বড় ভূমিকা পালন করেছে সেনাবাহিনী। যা ইতিহাসে মোঘল সেনাবাহিনী হিসেবে পরিচিত।
মোঘল সেনাবাহিনীর এমন কিছু ইউনিট ছিলো যা সালতানাতের বিস্তৃতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতো। মোঘল সেনাবাহিনীর একটি শক্তিশালী শাখা ছিলো আর্টিলারি বা গোলন্দাজ বাহিনী। মোঘল সেনাবাহিনীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধগুলোতে অগ্রবর্তী বাহিনী বাকি অংশ পড়ুন...
শাহযাদা সাইয়্যিদুনা তিনি মোর খুবই চেনা
আক্বা আমার, মাওলা আমার, দোজাহানের ঠিকানা!
খেয়ালের খেয়ায় চড়ে, স্বপ্নেরা শূন্যে উড়ে
খামখেয়ালির ভাবনাগুলো সত্যি করেন মাওলানা
খুব সকালের সৌরভে, হৃদয়ের অনুভবে
শিশিরের শুভ্র পরশে খুঁজে পাই ছিফত ছানা
ঘুম হারা এ দু’চোখে, অভাগার সুখে দুখে
কাছে টানেন, কাছে রাখেন, দূর করে দেন যাতনা
নিরাশার অন্ধকারে, হারালে বারেবারে
দু'হাতে খুব আগলে রাখেন, মুছে দেন অশ্রুকণা
রোজ একাকী সিজদাতে, মুনাজাতের কান্নাতে
নিবেদন জানাই সারাক্ষণ হতে চাই ইশকে ফানা
বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আফযালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম উনার প্রকৃত নাম মুবারক হযরত আবদুল্লাহ আলাইহিস সালাম, উপনাম মুবারক হ বাকি অংশ পড়ুন...
মালউনটাকে হত্যার পরবর্তী ঘটনা:
বদবখত রাম গোপালকে হত্যা করার পর গ্রেফতারের জন্য মুরীদ হুসাইন নিজেই আত্মসমর্পণ করলেন। উনাকে উনার স্বীকারোক্তি থেকে ফিরানোর জন্য অনেক চেষ্টা করলেন মুসলমানগণ। কিন্তু সফল হওয়া যায়নি। সর্বশেষ উনার জান বাঁচানোর জন্যে কিছুদিন লাহোরের মানসিক হাসপাতালেও রাখা হলো। কিন্তু কিছুতেই তিনি পাগল সাজতে রাজি হলেন না। কারা জীবনে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দীদার মুবারকে ধন্য হয়েছেন মুরীদ হুসাইন রহমতুল্লাহি আলাইহি। তখন তিনি নিয়মিত নামায আদায় করতেন, পবিত্র কুর বাকি অংশ পড়ুন...
একবার বৃষ্টিসিক্ত দিনে ইমামুশ শরীয়ত, ওয়াত তরীক্বত, হযরত হাসান বসরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি রাস্তা দিয়ে কোথাও যাচ্ছিলেন। বিপরীত দিক থেকে একজন বালক আসছিলো। ছেলেটি কিছুটা এলোমেলোভাবে হাঁটছিলো। যেহেতু রাস্তা পিচ্ছিল ছিলো তাই হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ছেলেটিকে সাবধানে হাঁটতে বললেন। পড়ে গেলে তার ক্ষতি হবে, সেটা স্মরণ করিয়ে দিলেন। প্রত্যুত্তরে ছেলেটি বললো, আমি যদি পড়ে যাই, তাহলে শুধু আমারই ক্ষতি হবে অর্থাৎ আমার মাথা ফেটে যাবে। কিন্তু আপনি পড়ে গেলে গোটা মুসলিম জাহানের মাথা ফেটে যাবে। কারণ আপনি সমগ্র মুসলিম জাহা বাকি অংশ পড়ুন...
যুগে যুগে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতিসাধন করেছে উলামায়ে সূ’ ও মুনাফিক্বরা। বর্তমান সময়েও দেখা যাচ্ছে এরা কিছু খুদ-কুরা আর ক্ষমতার লোভে পাগল হয়ে গেছে প্রায়। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নাম ব্যবহার করে নষ্ট করছে হাজারো সাধারণ মুসলমানদের ঈমান-আক্বীদা। বর্তমানে মুশরিকদের পূজা নিয়ে এরা একটা বিরাট ফিতনার বিস্তার করেছে। ভিন্ন ধর্মীদের বিশেষ করে মুশরিকদের মন্দির ও পূজায় নিরাপত্তা দেয়ার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে নামধারী কিছু ইসলামী দল এবং তারা প্রচার করছে এটা নাকি ইসলামের দায়িত্ব এবং সৌন্দর্য। নাঊযুবিল্লাহ! বাকি অংশ পড়ুন...
ব্রিটিশ আমলে ঢাকার প্রথম পরিকল্পিত আবাসিক এলাকা ছিলো ওয়ারি। পাকিস্তান আমলে তৈরি হয় ধানমন্ডি। এর আগে জায়গাটি পরিচিত ছিলো ‘ধানমন্ডাইয়ের মাঠ’ নামে।
ইতিহাসবিদ মুনতাসীর মামুনের ঢাকার স্মৃতি-৩ বই থেকে জানা যায়, ধানমন্ডাইয়ের মাঠ ছিলো ধু ধু মাঠ। মাঠ ঘিরে ছিলো ফুটবল ক্লাব। কলকাতা থেকে ফুটবল দল এলে এখানে বড় আসরের আয়োজন করা হতো।
দেশভাগের পর সি অ্যান্ড বি অধিগ্রহণ করে ধানমন্ডাই মাঠের প্রায় ৫০০ একর জমি। ঐতিহাসিকদের মতে, ‘ধানমন্ডাই’ নাম থেকেই ধানমন্ডি নামটি এসেছে। ধানমন্ডাই মানে ধানের আড়ৎ। প্রবীণরা বলেন, একসময় এখানে ধানের ক্ষেতও বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: অষ্টম শ্রেণীর ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ বইয়ের ১১৮ নং পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে রাজনৈতিক নেতৃত্বের অসাধারণ দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করেছেন। রাষ্ট্র পরিচালনায় আল কুরআনের সর্বজনীন গণতান্ত্রিক নীতি অনুসরণ করেন। ... দেশ পরিচালনায় জনগণের মতামতের স্বীকৃতি দেন। যা গণতন্ত্রের মূল কথা। ” নাউযুবিল্লাহ! এ লেখাটি কতটুকু শরীয়তসম্মত?
সুওয়ালে উল্লেখিত লেখা থেকে যেসব প্রশ্ন উত্থাপিত হয় তা হচ্ছে-
১. নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল বাকি অংশ পড়ুন...
ইমামুল মুহাদ্দিসীন হযরত মোল্লা আলী ক্বারী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি যিনি সমগ্র বিশ্বে সকলের কাছে এক নামে স্বীকৃত একজন মুহাদ্দিস। এখন থেকে প্রায় পাঁচশত বছর পূর্বে উনার বিলাদত শরীফ। তিনি পবিত্র ইলমে হাদীছ শরীফ উনার জ্ঞান অর্জন করতে পবিত্র মক্কা শরীফ, পবিত্র মদীনা শরীফ সব স্থানে সফর করেন। সকল মাদরাসায় পঠিত এবং সকল উছুলে হাদীছ শরীফ উনার কিতাবে উনার নাম স্বমহিমায় উজ্জ্বল দীপ্তি ছড়াচ্ছে। উনার রচিত ‘মিশকাত শরীফ’-এর ব্যাখ্যা গ্রন্থ ‘মিরক্বাত শরীফ’ সারা পৃথিবীতে একটি আলোড়ন সৃষ্টিকারী কিতাব। তিনি সারাটা জীবন অসংখ্য কিতাব রচনা বাকি অংশ পড়ুন...
মোগল আমলের অন্যতম পুরাকীর্তি বিবিচিনি শাহী মসজিদ। উপকূলীয় জেলা বরগুনার বেতাগী উপজেলা থেকে মহাসড়ক ধরে উত্তর দিকে ১০ কিলোমিটার গেলেই বিবিচিনি গ্রাম। সেখানেই সবুজের সমারোহের মধ্যে উঁচু এক টিলার ওপর মাথা উচুঁ করে দাঁড়িয়ে আছে মসজিদটি।
কথিত আছে এই মসজিদকে ঘিরে উপকূলীয় বাংলায় ইসলাম প্রচার শুরু হয়। প্রায় ৩৫০ বছরের পুরানো এই স্থাপনা আকারে বড় না হলেও স্থাপত্য শৈলীতে বেশ রাজসিক হওয়ায় মসজিদটি দেখে মুগ্ধ হন সবাই। তাই দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে এখানে ছুটে আসেন পর্যটকরা। এই মসজিদ ঘিরে রয়েছে অনেক অলৌকিক ঘটনাও।
ইতিহাস ও স্থানীয়দ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের কল্যাণ ও পুনর্বাসন অধ্যাদেশ-২০২৫ এর বিধিমালার গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।
গত বুধবার (২০ আগস্ট) মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন-১ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব নুসরাত জাহানের সই করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
গেজেট অনুযায়ী, স্বীকৃত শহীদ পরিবারের সদস্যরা এককালীন ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র ও মাসিক ২০ হাজার টাকা ভাতা পাবেন।
এছাড়া, আহতদের তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এর মধ্যে অতি গুরুতর আহতরা এককালীন পাঁচ লাখ টাকা ও মাসিক ২০ হাজার টাকা। গুরুতর আহতরা এককালীন তিন লাখ বাকি অংশ পড়ুন...












