৭৬. প্রসঙ্গ : আযীযুল হককে ‘হদস’ আমীনীকে ‘কমিনী’ ও মুহিউদ্দীনকে ‘মাহিউদ্দীন’ বলা দলীলসম্মত
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য : তারা বলে থাকে যে, কারো নাম পরিবর্তন করে ‘খারাপ’ নামে সম্বোধন করা জায়িয নেই।
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া : সকলেরই জানা যে, আবূ জাহিলের প্রকৃত নাম ছিল আমর বিন হিশাম। তার দুনিয়াবী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতার কারণে তাকে ‘আবুল হিকাম তথা জ্ঞানের পিতা’ উপাধি দেয়া হয়। কিন্তু সত্যকে প্রত্যাখান করায় আখিরী রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তার উপাধি ‘আবূল হিকাম’কে পরিবর্তন করে নতুন উপাধি দিয়েছিলেন ‘আবূ জাহিল’ অর্থা বাকি অংশ পড়ুন...
ইসলামী শরীয়ত উনার পরিভাষায় তাক্বলীদ-এর পরিচিতি:
(৫৯-৬১)
التقليد تسليم قول الغير من حسن الظن بغير دليل.
অর্থ: কারো (দলীলসঙ্গত) কথায় দলীল অবগত না হয়ে উত্তম ধারণায় মেনে নেয়াকে তাকলীদ বলা হয়। (বাদিউল উছূল, বুরহানুল মুক্বাল্লিদীন -ইমাম আল্লামা রূহুল আমীন বশীরহাটী হানাফী মাতুরীদী রহমতুল্লাহি আলাইহি ১০পৃষ্ঠা, সাইফুল মুক্বাল্লিদীন- মুফতী আল্লামা ইবরাহীম মুহব্বতপূরী রহমতুল্লাহি আলাইহি ২৫৩ পৃষ্ঠা)
(৬২)
التقليد العمل بقول الغير من غير حجة.
অর্থ: (দলীলসঙ্গত) কারো উক্তির ব্যাপারে কোন দলীল প্রমাণ না জেনেই তদনুযায়ী আমল করাকে তাক্বলীদ বলে। (মুসাল্লামুছ ছুবূত)
(৬৩)
ا বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি দিবস পালন সম্পর্কে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
وَذَكِّرْهُمْ بِأَيَّامِ اللهِ إِنَّ فِيْ ذٰلِكَ لَاٰيَاتٍ لِّكُلِّ صَبَّارٍ شَكُوْرٍ
অর্থ: (সম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমার!) আপনি উম্মতদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ দিন বা দিবসসমূহ স্মরণ করিয়ে দিন। নিশ্চয়ই উক্ত দিনসমূহ স্মরণ বা পালন করার মধ্যে ছবরকারী ও শোকরকারী সকল বান্দা-বান্দীদের জন্য নিদর্শনাবলী রয়েছে। (পবিত্র সূরা ইবরাহীম শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৫)
উল্লেখ্য ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম, ইয়াওমু আশূরা, ইয়াওমুল জুমুয়াহ, বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাসে ৬টি রোযা রাখার গুরুত্ব, ফযীলত সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক হয়েছে:
(১) যে ব্যক্তি পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার ছয়টি রোযা রাখবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে শাস্তির শৃংখল ও কঠোর জিঞ্জিরের বেষ্টনী হতে নাযাত দিবেন। সুবহানাল্লাহ!
(২) যে ব্যক্তি পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার ৬টি রোযা রাখবে, তার আমলনামায় প্রত্যেক রোযার পরিবর্তে সহ¯্র রোযার ছওয়াব লিখে দেয়া হবে। সুবহানাল্লাহ!
(৩) যে ব্যক্তি পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাসে রোযা রাখবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তার জন্য দোযখের আগুন হার বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র হাদীছ-এ কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “বান্দা-বান্দীরা নফল বা সুন্নত মুবারক প বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র হাদীছ-এ কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “বান্দা-বান্দীরা নফল বা সুন্নত মুবারক প বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
কেউ কেউ বলে তারাবীহ নামায ৮ রাকায়াত পড়াই সুন্নত। আবার কেউ কেউ বলে থাকে, ১২ রাকায়াত। কোন মতটি ছহীহ?
জাওয়াব:
সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের ফতওয়া মুতাবিক পবিত্র তারাবীহ উনার নামায ২০ রাকায়াত পড়াই হচ্ছে সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। অতএব, কেউ যদি ২০ রাকায়াত থেকে এক রাকায়াতও কম পড়ে, তবে তার সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ তরক করার গুনাহ হবে। অর্থাৎ পবিত্র তারাবীহ উনার নামায ২০ রাকায়াতই পড়তে হবে এবং এর উপরই ইজমা বা ঐক্যমত প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
যারা পবিত্র তারাবীহ উনার নামায ৮ রাকায়াত বলে থাকে, তারা বুখারী শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হযরত বাকি অংশ পড়ুন...
উল্লেখ যে, মশহুর বর্ণনা মতে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সংখ্যা প্রায় সোয়া লাখ। আর এই সোয়া লাখ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের পরস্পরের মর্যাদার তারতম্য রয়েছে। যেমন সকল ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে “হুদাইবিয়ায়” মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক নূরুল মাগফিরাত অর্থাৎ হাত মুবারকে বাইয়াতে অংশগ্রহণকারী চৌদ্দশত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা শ্রেষ্ঠ মর্যা বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ফযীলত ও মর্যাদা:
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা এতই বেমেছাল ফাযায়িল-ফযীলত ও মর্যাদা-মর্তবার অধিকারী যে, স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে জিহাদের ময়দানে সার্বিকভাবে সাহায্য করেছেন এবং কাফিরদের সর্বাঙ্গে প্রচ-ভাবে আঘাত করার নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি জানিয়ে দিন, (হে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম) স্মরণ করুন, যখন ম বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ফযীলত ও মর্যাদা:
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা এতই বেমেছাল ফাযায়িল-ফযীলত ও মর্যাদা-মর্তবার অধিকারী যে, স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদেরকে জিহাদের ময়দানে সার্বিকভাবে সাহায্য করেছেন এবং কাফিরদের সর্বাঙ্গে প্রচ-ভাবে আঘাত করার নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন যে (হে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম!) আপনারা স্মরণ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ফযীলত ও মর্যাদা:
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা এতই বেমেছাল ফাযায়িল-ফযীলত ও মর্যাদা-মর্তবার অধিকারী যে, স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে জিহাদের ময়দানে সার্বিকভাবে সাহায্য করেছেন এবং কাফিরদের সর্বাঙ্গে প্রচ-ভাবে আঘাত করার নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) স্মরণ করুন, যখন মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে আপনাদের স বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ফযীলত ও মর্যাদা:
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা এতই বেমেছাল ফাযায়িল-ফযীলত ও মর্যাদা-মর্তবার অধিকারী যে, স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে জিহাদের ময়দানে সার্বিকভাবে সাহায্য করেছেন এবং কাফিরদের সর্বাঙ্গে প্রচ-ভাবে আঘাত করার নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(আমার সম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) স্মরণ করুন, যখন মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে আপনাদের স বাকি অংশ পড়ুন...












