মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আসমান, যমীন এবং তার মধ্যে যা কিছু রয়েছে, ইচ্ছায় এবং অনিচ্ছায় সবকিছু আমার দিকে রুজু হয়ে গেছে। অথচ তোমরা কি অন্য ধর্ম তালাশ কর? অন্য দ্বীন তালাশ কর? কিন্তু তালাশ করলে বা আমল করলে, তা গ্রহণ করা হবেনা। ”
পবিত্র দ্বীন ইসলাম অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার মনোনীত মত মুবারক এবং পথ মুবারক অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার মতে মত, মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথে পথ ছাড়া যে কোন মত, যে কোন পথ, যদি কেউ গ্রহণ করে, তাহলে সে ক্ষতিগ্রস্ বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, যারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক উনার অনুসরণ করবে তারা মহান আল্লাহ পাক উনার মুহাব্বত লাভ করবে এবং ক্ষমাপ্রাপ্ত হবে। এছাড়া আরো অসংখ্য নিয়ামত লাভে ধন্য হবে। কেননা মহান আল্লাহ পাক তিন বাকি অংশ পড়ুন...
বিভিন্ন ধরণের ফলের রস, দানা জাতীয় শস্য অথবা তরল থেকে প্রক্রিয়াজাত করে সিরকা তৈরী করা যায়। মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে সরাসরি এলকোহল/শরাব থেকে সিরকা তৈরী নিষেধ করা হয়েছে।
খেজুর থেকে তৈরী সিরকা সারা মধ্যপ্রাচ্য জুড়ে বহু প্রাচীন কাল থেকে ঐতিহ্যগতভাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। সিরকা ৫% এ্যাসিটিক এসিড আছে যা সামান্য টক স্বাদ যুক্ত হয়ে থাকে। রান্নায় স্বাদ-গন্ধ বাড়ানোর জন্য ইহা সালাদ, মাছ, সবজী ও আচার তৈরীতে ব্যবহার করা হয়। এটি জীবাণু বিরোধী, ব্যাকটেরিয়া বিরোধী এবং ছত্রাক বিরোধী বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন।
সিরকা অল্পমাত্রায় এসি বাকি অংশ পড়ুন...
তখন খৃষ্টানরা বললো, আমাদের একটা আবদার আছে, কি আবদার? যিনি খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন উনার সম্মানার্থে আমরা একটা খাবার সভার বন্দোবস্ত করতে চাই।
আমীরুল ম’মিনীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে বলা হলে, উনি তাতে রাজী হলেন। আরব দেশে সাধারণতঃ গোস্ত আর রুটি খাওয়া হতো। দস্তরখানা ছিল চামড়ার খয়েরী রংয়ের, তার মধ্যে রুটি দেয়া হত। এটা ছিল মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নত।
খাবারের সময় রুটি গোস্ত দেয়া হলো। খাওয়া প্রায় শেষ, আমীর উমরাহ অনেক বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, রহমাতুল্লিল আলামীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, যারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আদর্শ মুবারক উনার অনুসরণ করবে তারা মহান আল্লাহ পাক উনার মুহাব্বত লাভ করবে এবং ক্ষমাপ্রাপ্ত হবে। এছাড়া আরো অসংখ্য নিয়ামত লাভে ধন্য হবে। কেননা মহান আল্লাহ পাক তি বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত রয়েছে-
سَمِعَ حَضْرَتْ أَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ يَقُوْلُ قَامَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَبْنِي بِسَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ أُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ الْعَاشِرَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ (سَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ صَفِيَّةَ بِنْتِ حُيَيٍّ عَلَيْهَا السَّلَامُ) فَدَعَوْتُ الْمُسْلِمِيْنَ إِلٰى وَلِيْمَتِهٖ أَمَرَ بِالأَنْطَاعِ فَبُسِطَتْ فَأُلْقِيَ عَلَيْهَا التَّمْرُ وَالأَقِطُ وَالسَّمْنُ وَقَالَ حَضْرَتْ عَمْرٌو رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنْ حَضْرَتْ أَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ بَنٰى بِهَا النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثُمَّ صَنَعَ حَيْسًا فِي نِطَعٍ.
অর্থ: হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উন বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আসমান, যমীন এবং তার মধ্যে যা কিছু রয়েছে, ইচ্ছায় এবং অনিচ্ছায় সবকিছু আমার দিকে রুজু হয়ে গেছে। অথচ তোমরা কি অন্য ধর্ম তালাশ কর? অন্য দ্বীন তালাশ কর? কিন্তু তালাশ করলে বা আমল করলে, তা গ্রহণ করা হবেনা। ”
পবিত্র দ্বীন ইসলাম অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার মনোনীত মত মুবারক এবং পথ মুবারক অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার মতে মত, মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথে পথ ছাড়া যে কোন মত, যে কোন পথ, যদি কেউ গ্রহণ করে, তাহলে সে ক্ষতিগ্রস্ বাকি অংশ পড়ুন...
(سُفْرٌ সুফরুন ) দস্তরখানা ব্যবহার করা মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক
আমরা মুসলমান আমাদের সর্বক্ষেত্রে অনুসরণীয় হচ্ছেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি, মহাসম্মানি মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা ও হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা। কেননা, উনারাই হলেন সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক। আহার করার ক্ষেত্রেও উনাদেরকেই অনুসরণ করতে হবে। অর্থাৎ মহাসম্মানিত সুন্নতী তরীক্বাহ মুবারকেই আহার করতে হবে।
দস্তরখানায় খাবার পড়ে গেলে তা উঠিয়ে খাওয়া খাছ সুন্নত মুবারক। বাকি অংশ পড়ুন...
খাছ সুন্নতী দস্তরখানার পরিচয় ও গুরুত্ব:
মুসলমান হিসেবে মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক পালন করা সর্বক্ষেত্রে ফরয। আর খাওয়ার সময় মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক পালন করতে হলে দস্তরখানার ব্যবহার একটি অপরিহার্য বিষয়। “দস্তরখানা” শব্দটি উর্দু ও ফার্সী ভাষায় ব্যবহৃত হয়। আরবীতে سُفْرٌ বা مَائِدَةٌ বা مَوَائِدُ বলা হয়। পরিভাষায়, চামড়ার যে বিশেষ বস্তুর উপর খাবার রেখে আহার করা হয় তাকে দস্তরখানা বলে।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহাসম্মানিত আহার মুবারক করার সময় দস্তরখানা মুবারক ব্যবহার করতেন। নূরে ম বাকি অংশ পড়ুন...
দস্তরখানায় খাদ্য খাওয়ার ফযীলত মুবারক সম্পর্কে মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَةِ الصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ قَالَتْ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تُصَلِّي الْمَلَائِكَةُ عَلَى الرَّجُلِ مَا دَامَتْ مَائِدَتُهٗ مَوْضُوْعَةً.
অর্থ: সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা ঐ ব্যক্তির উপর ত বাকি অংশ পড়ুন...
ইহুদীরা পবিত্র তাওরাত শরীফ কিতাবের বর্ণনার সাথে সবকিছু মিলাচ্ছিল। যখন দেখলো পবিত্র তাওরাত শরীফ কিতাবের বর্ণনার সাথে সব মিলে গিয়েছে তখন তারা উনার নিকট পবিত্র বাইতুল মুক্বাদ্দাস শরীফ উনার চাবি হস্তান্তর করলো।
চাবি হস্তান্তরের পর ইহুদীরা আরজু করলো, হে আমীরুল মু’মিনীন আলাইহিস সালাম! আপনি এতো দূর থেকে এসেছেন; আপনার সম্মানার্থে আমরা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নিয়মেই কিছু মেহমানদারীর ব্যবস্থা করতে চাই, যদি আপনি সম্মতি মুবারক প্রকাশ করেন।
সম্মতি মুবারক পেয়ে ইহুদীরা মেহমানদারীর ব্যবস্থা করলো। আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলি বাকি অংশ পড়ুন...












