সে সময় ওই এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে দস্যুদের ব্যবহৃত একনলা বন্দুক, এক রাউন্ড তাজা কার্তুজ ও এক রাউন্ড ফাঁকা কার্তুজ জব্দ করে কোস্টগার্ড সদস্যরা।
গতকাল সোমবার (৮ ডিসেম্বর) রাতে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. কমান্ডার সিয়াম-উল-হক জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে দস্যু দুলাভাই বাহিনীর হাতে অপহৃত চার জেলেকে উদ্ধার করা হয়েছে। তবে কোস্টগার্ডের উপস্থিতি টের পেয়ে দস্যুরা পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। পরে ঘটনাস্থল তল্লাশি করে একটি একনলা বন্দুক, এক রাউন্ড তাজা কার্তুজ ও এক রাউন্ড ফাঁক বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
ভূমিকম্পের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিল্ডিং কোড কেউ মানে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
গতকাল ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) নয়াপল্টনে আয়োজিত দোয়া ও মাহফিলে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ভূমিদস্যুরা ঢাকা শহরের খাল-বিল ও নদী ধ্বংস করেছে। অনুমোদন না নিয়ে যে যেভাবে পারছে, তলার পর তলা উঠিয়ে দালান তৈরি করছে। কিন্তু সেদিকে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) কোনো নজর নেই।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, যারা খাল ও নদী ধ্বংস করে, সেই ভূমিদস্যুরাই আবার রাজনৈতিক দলের নেতা হ বাকি অংশ পড়ুন...
ঠোঁট কেটে রান্না করা লোয়া:
জন্ম ইংল্যান্ডে। ১ম দিকে ছিলো পকেটমার। এরপর চুরিসহ অনেক অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। তারপর আমেরিকায় এসে ১৭২২ সালে একটি দস্যু দলের নেতৃত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিয়ে নৌদস্যু হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে লোয়া। গোড়ার দিকে পোর্ট রোজওয়েতে নোঙর তোলা ১৩টি মাছ ধরার জাহাজ লুট করে লোয়ার দল। বিভিন্ন জাহাজ লুট করার পর বন্দিদের ঠোঁট কেটে রান্না করে তাদের সেটা খেতে বাধ্য করতো লোয়ার।
দস্যুদের মানচিত্র তৈরিকারী টমাস টিউ:
‘পাইরেট রাউন্ড’ নামে পরিচিত নৌদস্যুদের মানচিত্রটি তৈরি করে টমাস। পরে হেনরি এভারি এবং উইলিয়াম কিডের মতো বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সুন্দরবনে এখন বড় আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বনদস্যুরা। গত এক বছরে বনদস্যুদের একের পর এক অপহরণ, ছিনতাই এবং চাঁদা আদায়ের ঘটনায় বনজীবী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। তবে তাদের দমনে তৎপর রয়েছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড।
২০১৮ সালে বেশ কয়েকটি দস্যু বাহিনীর আত্মসমর্পণের পর সুন্দরবনকে দস্যুমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু গত বছরের ৫ই আগস্টের পর থেকে আবারও বনে তাদের দৌরাত্ম্য বেড়েছে।
তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে শরীফ বাহিনী, মামা-ভাগ্নে বাহিনী, আছাবুর বাহিনী, মজনু বাহিনী, আনারুল বাহিনী এবং রাঙ্গা বাহিনী নামে অন বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
ঢাকার নবাবি রতœভা-ারের অন্যতম অমূল্য হীরা দরিয়া-ই-নূর, যা ‘কোহিনূরের সহোদর’ নামে পরিচিত, ১১৭ বছর পর প্রকাশ্যে আসতে যাচ্ছে।
প্রায় ছয়-সাত বছর আগে দেশের কয়েকটি গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হলে সাড়া ফেলে বলা হয়, দেশের সবচেয়ে মূল্যবান হীরা দরিয়া-ই-নূর দীর্ঘদিন ধরে ভল্ট থেকে গায়েব। বিষয়টি নিয়ে সতর্ক হয় সরকার।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটি বৈঠক ডেকে হীরার অবস্থান খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেয়। বিভিন্ন সময় হীরাটি ব্যাংক থেকে ব্যাংকে স্থানান্তরিত হলেও বর্তমানে দরিয়া-ই-নূর সোনালী ব্যাংকের ভল্টে রয়েছে।
তবে হীরার হেফাজতে থা বাকি অংশ পড়ুন...
ইতিহাস অনুযায়ী, এ অঞ্চলে সভ্য জাতি ছিলো মুসলমানগণ। যে কারণে ব্রিটিশরা পলাশীর যুদ্ধে ক্ষমতা দখলের পরও এ অঞ্চলে ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থা ও বিচার ব্যবস্থা বিদ্যমান ছিলো। ব্রিটিশদের আমলেও এ অঞ্চলের বিচারব্যবস্থার ভিত্তি ছিলো শরীয়াহ আইন। এ প্রসঙ্গে গবেষক ড. ওয়াকিল আহমদ তার ‘বাংলার মুসলিম বুদ্ধিজীবী’ বইয়ের ১০৩ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন-
“হযরত আওরঙ্গজেব রহমতুল্লাহি আলাইহি যে শরীয়তী আইন প্রবর্তন করেন যার ফল “ফতোয়া ই আলমগীরী” নামক বিধানপুস্তক, সাধারণত তারই অনুসরণে বিচার ও শাসন ব্যবস্থা ১৭৯০ সাল পর্যন্ত কোম্পানী অব্যাহত রাখে। ফৌজদ বাকি অংশ পড়ুন...
সুলতানি শাসন আমলের স্থাপত্যকলার বৈশিষ্ট্য ও অলংকরণশৈলীতে নির্মিত মুন্সীগঞ্জের ‘বাবা আদম রহমতুল্লাহি আলাইহি মসজিদ’। বঙ্গে সেন বংশের পতন আর বিক্রমপুরে মুসলিম শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কালের অনন্য সাক্ষী হয়ে ৫৪২ বছর ধরে দাঁড়িয়ে আছে ঐতিহাসিক প্রতœতাত্ত্বিক স্থাপনার মসজিদটি। বিক্রমপুরের বর্তমান মুন্সীগঞ্জ জেলার মিরকাদিম পৌরসভার কাজীকসবা (বর্তমান দরগাবাড়ী) গ্রামে ছয় গম্বুজবিশিষ্ট কারুকার্যখচিত দৃষ্টিনন্দন মসজিদটির অবস্থান। মুন্সীগঞ্জ শহর থেকে উত্তর-পশ্চিমে চার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মসজিদটি ছয়টি সম আকৃতির এবং বাকি অংশ পড়ুন...
প্রশাসনের শীর্ষে বিধর্মী কর্মচারী যে কতবড় সর্বনাশের কারণ মুসলমানদের জন্য; সেটা আজ এই বঙ্গবাসী মুসলমানরা কল্পনাও করতে পারছে না। বাস্তবতা এটাই যে বিধর্মী-বিজাতীয়রা এই পাক ভারত উপমহাদেশে তিলে তিলে মুসলমানদের শোষণ করেছে। অথচ ইতিহাসের শিক্ষা এটাই যে মানুষ ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে না।
মুসলমানদের শিক্ষা-দীক্ষা তো দূরের কথা, সত্য কথা বলতে কি, ইংরেজ শাসনের পর এক শতাব্দী যাবত, মুসলমান জাতির অস্তিত্বই ছিলো প্রকৃতপক্ষে বিপন্ন। যেখানে তাদের শুধু বেঁচে থাকার প্রশ্ন।
প্রমাণিত হয়েছে যে, ইহুদীবাদী ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী বাংলার হি বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারী আমলা-কামলাদের মুখে একটি কথা প্রায়ই শোনা যায়, “কারো সাথে বৈরিতা নয়, সবার সাথে বন্ধুত্ব”। যদিও আমরা বোধশক্তি হওয়ার পর থেকেই প্রতিযোগিতামূলক একটি পৃথিবীতে বড় হই এবং দিন দিন এই প্রতিযোগিতার মাত্রা বাড়ছেই। এই দুনিয়াতে কোনো প্রাণীই শত্রু ব্যতীত জন্মগ্রহণ করে না। যেই প্রাণী তার শত্রু সম্পর্কে সচেতন নয় তাকে অবশ্যই মরতে হবে।
ইউরোপীয় নৌ-দস্যুরা সমুদ্রপথে যখন ভারতবর্ষে আসতো, তখন তারা মরিশাস নামক একটি দ্বীপে তাদের জাহাজগুলো নোঙর করতো। ঐ দ্বীপে ‘ডোডো’ নামের একটি পাখি বাস করতো, যাদেরকে নৌ-দস্যুরা ধরে ধরে খেতো। ঐসব ডোডো পাখিগুল বাকি অংশ পড়ুন...
সরকারী আমলা-কামলাদের মুখে একটি কথা প্রায়ই শোনা যায়, “কারো সাথে বৈরিতা নয়, সবার সাথে বন্ধুত্ব”। যদিও আমরা বোধশক্তি হওয়ার পর থেকেই প্রতিযোগিতামূলক একটি পৃথিবীতে বড় হই এবং দিন দিন এই প্রতিযোগিতার মাত্রা বাড়ছেই। এই দুনিয়াতে কোনো প্রাণীই শত্রু ব্যতীত জন্মগ্রহণ করে না। যেই প্রাণী তার শত্রু সম্পর্কে সচেতন নয় তাকে অবশ্যই মরতে হবে।
ইউরোপীয় নৌ-দস্যুরা সমুদ্রপথে যখন ভারতবর্ষে আসতো, তখন তারা মরিশাস নামক একটি দ্বীপে তাদের জাহাজগুলো নোঙর করতো। ঐ দ্বীপে ‘ডোডো’ নামের একটি পাখি বাস করতো, যাদেরকে নৌ-দস্যুরা ধরে ধরে খেতো। ঐসব ডোডো পাখিগুল বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সুন্দরবনের একাধিক এলাকায় দস্যুরা কার্যত গড়ে তুলেছে একটি ছায়া-প্রশাসন। কেউ বনে যেতে চাইলে, আগে থেকে যোগাযোগ করতে হয় দস্যু বাহিনীর সঙ্গে। নির্ধারিত ‘মাশুল’ বা অর্থ পরিশোধ করলেই মিলছে অনুমতি। না হলে জিম্মি, নির্যাতন বা ছিনতাইসহ নানান বিপত্তিতে পড়তে হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্র ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্য অনুযায়ী, গত ছয় মাসে সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় শতাধিক জেলে ও বাওয়ালিকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করেছে একাধিক দস্যু বাহিনী। মুক্তিপণ হিসেবে দাবি করা হয়েছে জেলে প্রতি ২০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা। বিকাশের মাধ্য বাকি অংশ পড়ুন...












