মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বনূ কুরাইজা উনার জিহাদ মুবারক:
এ সম্পর্কে বিশ্ববিখ্যাত সীরাত গ্রন্থ ‘সীরাতে ইবনে হিশামে’ উল্লেখ রয়েছে, হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে উনার মহাসম্মানিত পতাকা মুবারক নিয়ে বনূ কুরাইজার দিকে আগেই পাঠিয়ে দিলেন। বাকি যারা হযরত মুজাহিদ ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম ছিলেন উনারাও সকলে উক্ত জিহাদ মুবারকে দ্রুত রওয়ানা হলেন। সা বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
৭৩. প্রসঙ্গ : ধূমপান করা হারাম
বাতিলপন্থীদের বক্তব্য : ধূমপান করা মুবাহ।
দ্বীন ইসলাম উনার ফতওয়া : ধূমপানের মাসয়ালাটি মূলতঃ ক্বিয়াসী মাসয়ালা। ইমাম-মুজতাহিদগণ উনারা মূলতঃ কাঁচা পিয়াজ ও কাঁচা রসুন এর সাথে ক্বিয়াস করে ধূমপানের ফায়ছালা দিয়েছেন। হাদীছ শরীফ-এ কাঁচা পিয়াজ ও রসুন খেতে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা তাতে দুর্গন্ধ রয়েছে। তাই ফক্বীহগণ উনারা কাঁচা পিয়াজ ও কাঁচা রসুন খাওয়াকে মাকরূহ তানযীহী বলে ফতওয়া দিয়েছেন। ধূমপানের দূর্গন্ধ যেহেতু পিয়াজ-রসুনের চেয়েও বেশী, তাই ফক্বীহগণ ধূমপান করাকে মাকরূহ তাহরীমী বল বাকি অংশ পড়ুন...
অশ্লীল কথা পরিহার করা ফরয; কেননা তা হারাম এবং কবীরা গুনাহর অন্তর্ভুক্ত। যার পরিণাম জাহান্নাম। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে ব্যক্তি অশ্লীল কথা বলে তার জন্য জান্নাত হারাম। তিনি অন্যত্র ইরশাদ মুবারক করেন, দোযখবাসী কতিপয় লোকের মুখ দিয়ে পূতিগন্ধময় অপবিত্র দ্রব্যাদি নির্গত হবে এবং তার দূর্গন্ধে দোযখবাসীরা অভিযোগ করতে থাকবে ও জিজ্ঞাসা করবে, এরা কারা? তখন বলা হবে, এরা হলো ওই সমস্ত লোক যারা দুনিয়াতে কুৎসিত ও অ বাকি অংশ পড়ুন...
শায়েস্তা খাঁ, মোঘল আমলের একজন বিখ্যাত সুবাদার বা প্রাদেশিক শাসক ছিলেন। তার খ্যাতি মূলত বাংলার সুবাদার হিসাবে। তিনি বাংলা শাসন করেন প্রথমবার ১৬৬৪ থেকে ১৬৭৮ সাল এবং দ্বিতীয়বার ১৬৮০ থেকে ১৬৮৮ সাল। তার শাসনামলে ঢাকায় ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয় এবং এ সময় বহু মসজিদ, ঈদগাহ নির্মাণ করেন। তার মধ্যে বর্তমান পুরনো ঢাকার অভ্যন্তরে পলাশী ব্যারাক এলাকায় বুয়েট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাসসমূহের দক্ষিণে একটি ঈদগাহ প্রতিষ্ঠা করেন, যার পার্শে¦ একটি মসজিদও ছিলো বলে ইতিহাসে পাওয়া যায়। এটি অত্যন্ত বড় একটি ঈদগাহ হিসেবে বিখ্যাত ছিলো। ঐ স্থানটির ত বাকি অংশ পড়ুন...
তাকে হত্যা করার বিবরণ:
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আতীক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, এরপর আমি চাবিটার দিকে এগিয়ে গেলাম এবং চাবিটা নিয়ে দরজাটি খুললাম। আবূ রফে‘র নিকট রাতের বেলা মজমা’র আসর বসতো, এ সময় সে তার উপর তলার কামরায় অবস্থান করছিলো। মজমায় আগত লোকজন চলে গেলে, আমি সিঁড়ি বেয়ে তার কাছে গিয়ে পৌঁছলাম। এ সময় আমি একটি করে দরজা খুলছিলাম এবং ভিতর দিক থেকে তা আবার বন্ধ করে দিয়ে যাচ্ছিলাম, যাতে লোকজন আমার ব্যাপারে জানতে পারলেও হত্যা না করা পর্যন্ত আমার নিকট পৌঁছতে না পারে। আমি তার কাছে গিয়ে পৌঁছলাম। এ সময় সে একটি অন্ধকার কক্ষে তার বাকি অংশ পড়ুন...
ইহুদী নেতা কা’ব বিন আশরাফ:
উনারা কা’ব বিন আশরাফের কর্তিত মস্তক নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সামনে রেখে দিলেন। তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার শুকরিয়া আদায় করলেন। এরপর হযরত হারিছ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার ক্ষতস্থানে পবিত্র নূরুল বারাকাত বা থুথু মুবারক লাগিয়ে দিলেন। এতে উনার পায়ের রক্ত ঝরা বন্ধ হয়ে গেলো। তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠলেন। সেই ক্ষতস্থানে আর কখনও তিনি ব্যাথা অনুভব করেননি। সুবহানাল্লাহ!
সকাল বেলা ইহুদীরা মুশরিকদেরকে সাথে নিয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্ বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশী উপজাতিদের আদিবাসী দাবী করে সংবিধান বিরোধী ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ করেছে
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যা বাকি অংশ পড়ুন...
বিশেষ করে পার্বত্য এলাকা থেকে বাঙালীদেরই তাড়িয়ে দেয়ার জোর দাবী তুলেছে।
সরকারের প্রচ্ছন্ন সহযোগিতায় ওরা স্বাধীন জুমল্যান্ড গড়ার ষড়যন্ত্রে বিভোর কিনা? সমালোচক মহলে সে প্রশ্ন জোরদার হচ্ছে
জাতিসংঘের আদিবাসী ঘোষণাপত্র ২০০৭- স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ।
পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীরা যে আদিবাসী নয় তাও ঐতিহাসিকভাবে প্রমাণিত।
ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পরিস্থিতি ঘোলাটে করে জোরদার হচ্ছে আদিবাসী অপপ্রচার।
সঙ্গতকারণেই প্রত্যাহারকৃত ১৫৯টি সেনাক্যাম্প পূন:স্থাপনই কেবল নয় বরং পার্বত্য এলাকায় সেনাক্যাম্প আরো বেশী স্থাপন করা জরুরী দ বাকি অংশ পড়ুন...
১. দ্বীন ইসলাম মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে প্রেরিত একমাত্র দ্বীন। দ্বীন ইসলামে মূর্তি পূজা হারাম বা নিষিদ্ধ। যারা ইসলামের মধ্যে মূর্তি পূজা প্রবেশ করাতে চায়, যারা মূর্তি বা মন্দির পাহারা দেয় কিংবা যারা মুশরিক হিন্দুদেরকে ভাই বলে প্রচার করে তারা নিকৃষ্ট মুনাফিক এবং কাফির। তাদেরকে দ্বীন ইসলাম ত্যাগী কাফির বলে ঘোষণা করতে হবে এবং তাদেরকে গ্রেফতার করে বিচার করতে হবে। এরাই সমাজে অশান্তি সৃষ্টির মূল।
২. ধর্ম যার যার, উৎসবও তার তার। পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিজস্ব ধর্মীয় অনুষ্ঠান। দূর্গা পূজাকে সার্বজনীন বা সর্বজনীন দাবি ক বাকি অংশ পড়ুন...
ইহুদী নেতা কা’ব বিন আশরাফ:
কা’ব বিন আশরাফ। একজন ইহুদী নেতা। সম্মানিত ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য ইহুদীদের মধ্যে সবচেয়ে কট্টর দুশমন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অধিক কষ্ট দিতো এই খবীছ। সে ছিলো খুবই সম্পদশীল এবং বিলাসী জীবন যাপনকারী। আরবের পরিচিত সুদর্শন পুরুষ এবং একজন নামকরা কবি। তার দুর্গ ছিলো বনূ নাযীরের বসতির পিছনে; পবিত্র মদীনা শরীফ উনার উত্তর-পূর্বদিকে অবস্থিত।
তার নাড়ির সম্পর্ক ছিলো বনূ তাই এর শাখা বনূ নাবহানের সাথে। তার পিতা আশরাফের উপর জাহিলী যুগে রক্তপণ অপরিহার্য হয়ে গ বাকি অংশ পড়ুন...
আমাদের মাতৃভূমিতে দ্বীন ইসলাম বিরোধী বিদেশী সাম্রাজ্যবাদীদের দালালেরা দেশের সার্বভৌমত্ব এবং দেশের মানুষের ঈমানী অনুভূতিতে বিভিন্ন কৌশলে আঘাত করে যাচ্ছে। রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে এবং মানুষের ঈমানের সঙ্গে জড়িত সংবেদনশীল পদগুলোতে বসে আছে কাফির-মুশরিকদের দালাল মুনাফিকরা অথবা মুসলমান ছূরতে ছদ্মবেশী কাফির-মুশরিকরাই। এরা দেশকে গৃহযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে এবং ভয়াবহ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মাধ্যমে দেশকে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক প্রায় অচলাবস্থার দিকে ঠেলে দিয়েছে। দেশকে এমন এক কৌশলগত সংকটে ফেলে দিয়েছে যে বাকি অংশ পড়ুন...












