সিঙ্গাপুরের মোট জনসংখ্যার শতকরা ১৩ জন মুসলমান। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এ দ্বীপ রাষ্ট্রটি সেদেশের মুসলমানদের জন্য অনিন্দ্য সুন্দর এবং ব্যয় বহুল একটি মসজিদ নির্মাণ করেছে। নবনির্মিত ওই মসজিদটির নাম ‘মসজিদ মারূফ’।
চারতলা বিশিষ্ট এ মসজিদটি বর্তমান সময়ের সকল আধুনিক সুবিধা সমৃদ্ধ একটি মসজিদ। সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, সুবৃহৎ লিফট সুবিধা মসজিদটি গত ১৯ আগস্ট নামাজের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে।
দৃষ্টিনন্দন এ মসজিদে মারূফে একসঙ্গে সাড়ে চার হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন। মসজিদটি সিঙ্গাপুরের আরেক দৃষ্টিনন্দন এলাকা বাকি অংশ পড়ুন...
দক্ষিণাঞ্চলের দ্বীপ জেলা ভোলায় নির্মিত হয়েছে অত্যাধুনিক সৌন্দর্যম-িত নয়নজুড়ানো স্থাপনা নিজাম-হাসিনা মসজিদ। এটি নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে নির্মিত। ভোলা শহরের উকিল পাড়ায় প্রায় দেড় একর জমির ওপর এ মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। ২০১৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর জুমুয়ার নামাজ আদায়ের মাধ্যমে এ মসজিদটির শুভ উদ্বোধন করা হয়।
নিজাম-হাসিনা ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহযোগিতায় মার্বেল পাথরসহ বিভিন্ন দামি পাথর ও আধুনিক স্থাপত্যশৈলীর কারুকার্জ দ্বারা নির্মিত দুই তলা বিশিষ্ট এ মসজিদে রয়েছে নারী ও পুরুষদের জন্য আলাদা অজুখানা এবং নামাজের স্থান বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
দেশের একমাত্র কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং ও ট্রেনিং সেন্টারটি অবস্থিত গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার মৌচাক এলাকায়। তবে অর্থ সংকটে খুঁড়িয়ে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। চার মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০১৬-২০১৭ সালে প্রায় তিন বিঘা জমির ওপরে ওই এলাকার ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পাশে প্রতিষ্ঠিত হয় কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং ও ট্রেনিং সেন্টার। তবে কখনো সরকারের সুনজরে আসেনি প্রতিষ্ঠানটি। বিগত সময়ে প্রকল্প পরিচালকদের অনিয়ম-দুর্নীতি ও অযতœ-অবহেলায় এটি এখন ধ্বংসের দ্বা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১,৭০০ ফুট উঁচুতে, প্রকৃতির সবুজ ক্যানভাসে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে ‘দারুস সালাম জামে মসজিদ’, দেশের সবচেয়ে উঁচুতে নির্মিত এক দৃষ্টিনন্দন মসজিদ।
সাজেকে প্রতিদিন হাজারো পর্যটকের আনাগোনা। ছুটির দিনগুলোতে এই সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। মুসলিম পর্যটকদের এতদিন জামাতে নামাজ আদায়ে বেশ কষ্ট পোহাতে হতো। এই প্রয়োজন থেকেই ২০২০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ এক অনন্য উদ্যোগ গ্রহণ করে। সেনাবাহিনীর দান করা এক একর জমিতে ৩ কোটি ৮৫ লাখ ৬৫ হাজার ৭৮৮ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয় অন বাকি অংশ পড়ুন...
ইরানে সাফাবী যুগের বয়নশিল্প:
সাফাবী শাসনের সাথে সাথে ইরানীয় বয়নশিল্পে স্বর্ণযুগের সূত্রপাত ঘটে। সাফাবী সিল্কবস্ত্রকে তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায় সাদামাটা সিল্কবুনন, বুটিদারসিল্ক ও মখমলসিল্ক। এসব তন্ত্রবস্ত্র রাজ্যের বিশেষ কাজে ব্যবহৃত হওয়া ছাড়াও গৃহের সাজসজ্জাকরণের জন্য কাজে লাগানো হতো। আবার সাফাবী সুলতানগণের পক্ষ হতে সম্মানসূচক উপহার হিসেবে কোনো বিশেষ ব্যক্তি ও রাষ্ট্রপ্রধানকে এই জাতীয় রেশমীবস্ত্র ও মখমল প্রদান করা হতো। এই জাতীয় রেশমীবস্ত্রের অলঙ্করণে থাকতো বিভিন্ন পুষ্পগুল্মের মটিফ। প্রাসঙ্গিকভাবে ষষ্ঠদ বাকি অংশ পড়ুন...
মানিকগঞ্জ শহরের হিজুলি এলাকায় ৫২ হাজার ইট দিয়ে তৈরি ‘ওয়াসি মহল’ বা দরগায় নেই কোনো জানালা। তারপরও চাঁদ ও সূর্যের আলো মুগ্ধতা ছড়ায় দিনরাত। জানালাবিহীন দরগার চারদিকে রয়েছে অসংখ্য গাছপালা। ২ হাজার ২৮০ বর্গমিটার জায়গার ওপর নির্মিত ২৪ ফুট উচ্চতার এই দৃষ্টিনন্দন স্থাপনার নির্মাণশৈলী ফুটে উঠেছে নান্দনিক কারুকাজে।
দরগাটিতে চোখ জুড়াতে আসেন শত শত দর্শনার্থী। দেশের গন্ডি পেরিয়ে এ স্থাপত্যের সুনাম ছড়িয়েছে বিদেশে।
স্থাপনাটি নিয়ে পড়ানো হচ্ছে ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ফ্লোরেন্সে। বিশ্বের একাধিক নামী জার্নালে এই স্থাপনা নিয়ে লেখা প্ বাকি অংশ পড়ুন...
গাজীপুর সংবাদদাতা:
এবার সিলেট নয়, গাজীপুরেই দেখা যাচ্ছে চা বাগান। সমতল ভূমিতে চা বাগান করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক লুৎফর রহমান। পাহাড়ি অঞ্চল কিংবা টিলা ছাড়াও সমতলে চা চাষ সম্ভব, তা প্রমাণ করেছেন তিনি। ফলে প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে চা বাগান দেখতে আসছে মানুষ। বাগান দেখে অনেক তরুণ চা চাষ করার স্বপ্ন দেখছেন।
অধ্যাপক লুৎফর রহমান গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার তরগাঁও ইউনিয়নের চিনাডুলি গ্রামের প্রায় ৮ বিঘা জমিতে গড়ে তুলেছেন দৃষ্টিনন্দন ৪টি চা বাগান। প্রায় সাত বছর ধরে নিরলস পরিশ্রম করেন। গত তিন বছর ধ বাকি অংশ পড়ুন...
সাড়ে পাঁচশো বছরের ইতিহাসের সাক্ষ্য বহনকারী গৌড় নগরীর ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা সোনা মসজিদ, উত্তরবঙ্গ তথা সারা দেশের ইসলামি স্থাপত্যের অন্যতম গৌরব। মধ্যযুগীয় সুলতানি আমলের এ স্থাপনাটি বাংলাদেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পর্যটকদের কাছেও একটি গুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় স্থান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার শাহাবাজপুর ইউনিয়নের পিরোজপুর গ্রামে অবস্থিত মসজিদটি রাজশাহী শহর থেকে প্রায় ৬৮ কিলোমিটার এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের বিশ্বরোড মোড় থেকে ৩৮ কিলোমিটার দূরে। সোনা মসজিদ স্থলবন্দরের পাশে মহাসড়কের ডান দিকে, একটি বড় দিঘির পাড়ে মসজ বাকি অংশ পড়ুন...
ইরানে তৈমুরীয় যুগের সিরামিক্স শিল্প:
তৈমুরীয় যুগের মৃন্ময়পাত্রের উদাহরণ অত্যন্ত অপ্রতুল। যে কিছু অবশিষ্ট মৃৎপাত্রের নিদর্শন পরিদৃষ্ট হয় তাতে মোঙ্গল যুগের টেকনিক ও অলঙ্করণের ছাপ অতি স্পষ্ট। তবে মোঙ্গল যুগের মৃৎপাত্রের তুলনায় তা ভিন্নমানের বলে প্রতীয়মান হয়। পঞ্চদশ শতাব্দীতে ক্ষুদ্রাকৃতির প্রতিকৃতির উপস্থাপনের বিবেচনায় তৈমুরীয় যুগের মৃন্ময়পাত্রে চৈনিক প্রভাব বিশেষভাবে লক্ষণীয়।
প্রদর্শিত কোনো কোনো সিরামিক্সের ক্ষেত্রে বলা যায় যে, সেগুলো ইরানী মৃৎপাত্রের অবিকল মনে করেও অনেকে ভুল করে। এক্ষেত্রে আমেরিকার মেট্রোপল বাকি অংশ পড়ুন...
সুলতানি শাসন আমলের স্থাপত্যকলার বৈশিষ্ট্য ও অলংকরণশৈলীতে নির্মিত মুন্সীগঞ্জের ‘বাবা আদম রহমতুল্লাহি আলাইহি মসজিদ’। বঙ্গে সেন বংশের পতন আর বিক্রমপুরে মুসলিম শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার কালের অনন্য সাক্ষী হয়ে ৫৪২ বছর ধরে দাঁড়িয়ে আছে ঐতিহাসিক প্রতœতাত্ত্বিক স্থাপনার মসজিদটি। বিক্রমপুরের বর্তমান মুন্সীগঞ্জ জেলার মিরকাদিম পৌরসভার কাজীকসবা (বর্তমান দরগাবাড়ী) গ্রামে ছয় গম্বুজবিশিষ্ট কারুকার্যখচিত দৃষ্টিনন্দন মসজিদটির অবস্থান। মুন্সীগঞ্জ শহর থেকে উত্তর-পশ্চিমে চার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মসজিদটি ছয়টি সম আকৃতির এবং বাকি অংশ পড়ুন...
ইরানে সেলজুক মৃৎপাত্র:
আব্বাসীয় শাসনপর্বের অষ্টম-দশম শতাব্দীতে মৃৎপাত্র ও টাইলসের বিভিন্ন প্রকারের ক্ষেত্রে যে বিকাশ ঘটেছিলো মেসোপটেমিয়া ও ইরানের উৎপাদন কেন্দ্রসমূহে তা পরবর্তী যুগপর্বে ভিন্ন ভিন্ন শাখা-প্রশাখায় পল্লবিত হয়ে নান্দনিক শিল্পে এক অভাবনীয় বিপ্লব সাধন করেছিলো। আর এরই ধারাবাহিকতায় সেলজুক তুর্কিদের ইরান বিজয় ইসলামী শিল্পকলার বিকাশ ও পুষ্টকরণে বিরাট ভূমিকা পালন করেছিলো।
একাদশ ও দ্বাদশ শতাব্দীর সেলজুক সুলতানগণ শিল্প, বিশেষ করে নান্দনিক শিল্পের বিরাট পৃষ্ঠপোষক ছিলেন এবং তারা তাদের দরবারে যেমন মার্ভ, নিশাপ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
আগামীকাল সোমবার সূর্যাস্তের প্রায় ৪৫ মিনিট পর পশ্চিম আকাশে দেখা মিলবে চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহের অসাধারণ সংযোগের। একে বলা হচ্ছে গ্রীষ্মের সবচেয়ে সুন্দর রাত- কারণ একই রাতে আকাশে দেখা যাবে একাধিক উল্কাবৃষ্টি।
প্রায় ১৯ শতাংশ আলোকিত একটি বাঁকা চাঁদ দেখা যাবে মঙ্গলের ঠিক পাশেই। এ দুটি গ্রহ একে অপরের কাছাকাছি থাকবে মাত্র ১ ডিগ্রি ব্যবধানে। পৃথিবীর যেকোনো স্থান থেকেই এই দৃশ্য উপভোগ করা যাবে, তবে খোলা মাঠ বা পার্ক থেকে দেখলে আরও ভালো দেখা যাবে।
যদিও মঙ্গল গ্রহ বছরের সবচেয়ে উজ্জ্বল সময় পেরিয়ে এসেছে, তবে এটি এখনো আকাশে লা বাকি অংশ পড়ুন...












