নিজস্ব সংবাদদাতা:
নিরাপত্তাজনিত কারণে সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের কোর্ট রুমে (এজলাসকক্ষে) থেকে আইনজীবী ছাড়া বিচারপ্রার্থী বা অপ্রত্যাশিত কোনো ব্যক্তির প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রিত থাকবে।
প্রধান বিচারকের আদেশক্রমে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান সিদ্দিকীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্ট দেশের বিচার অঙ্গনের সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। প্রধান বিচারক, উভয় বিভাগের বিচারক, মামলা পরিচালনায় নিযুক্ত আইনজীবীসহ সংশ্লিষ্ট সবার নির বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
দেশে প্রথমবারের মতো অত্যন্ত শক্তিশালী ও বিপজ্জনক ‘এমডিএমবি’ নামক নতুন ধরনের মাদক জব্দ করেছে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। মালয়েশিয়া থেকে সংগ্রহ করা এই মাদকের মূলহোতাসহ জড়িত চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ সময় উদ্ধার করা হয়েছে ৩৪০ মিলি এমডিএমবি মাদক, গাঁজার চকলেট, ভেপ ডিভাইস, ই-লিকুইড, এমডিএমবি বিক্রির জন্য রাখা খালি কন্টেইনার।
গতকাল জুমুয়াবার অধিদফতরের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) হাসান মারুফ।
হাসান মারুফ, সিনথেটিক ক্যাটাগ বাকি অংশ পড়ুন...
শীতকালের অন্যতম আলোচিত শব্দ ‘শৈত্যপ্রবাহ’। শীত আসি আসি করতেই আবহাওয়া অধিদপ্তর ব্যস্ত হয়ে পড়ে শৈত্যপ্রবাহের পূর্বাভাস নিয়ে।
বাংলাদেশে সাধারণত ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে শুরু করে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত শীতকাল থাকে। এ সময় হিমালয়ের পাদদেশ থেকে ঠা-া বাতাস উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। তাপমাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যায়; ফলে শীত অনুভূত হয়।
এই তাপমাত্রা কমতে কমতে একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় পৌঁছালে শৈত্যপ্রবাহ চলছে বলে ধরে নেয়া হয়। আবহাওয়াবিদদের মতে, সমতল অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্র বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
বিশ্বজুড়ে খাদ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণে ব্যবহৃত হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক দ্রব্য। এসব রাসায়নিক মানবস্বাস্থ্য ও বৈশ্বিক কৃষি ব্যবস্থার জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে উঠছে। এসব রাসায়নিক ব্যবহারে হতে পারে ক্যানসার, নিউরোডেভেলপমেন্টাল ক্ষতি, স্থূলতা ও ডায়াবেটিস। এছাড়া হরমোনজনিত (এন্ডোক্রাইন) সমস্যা বিশেষত বন্ধ্যাত্ব সৃষ্টিতে প্রভাব রাখছে এসব দ্রব্য।
রাসায়নিক ব্যবহারের কারণে সৃষ্ট স্বাস্থ্যঝুঁকি ও রোগব্যয় বছরে ২ দশমিক ২ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার (দুই লাখ সত্তর হাজার কোটি টাকা) পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। পাশাপাশি বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
একের পর এক অনিয়ম-দুর্নীতির ঘটনায় উঠে আসছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নাম। কেউ রক্ষকের বদলে ভক্ষক হয়ে নিজেই জড়িয়েছে ইয়াবা কারবারে; কেউ হয়ে পড়েছে মাদকাসক্ত; আবার কেউ টাকা নিয়ে আসামি ছেড়ে দিচ্ছে। এ ছাড়া অভিযানের সময় টাকা লুট, জব্দ ইয়াবা গায়েব করা, নির্দোষ ব্যক্তিকে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর মতো ঘটনাও রয়েছে। সেই সঙ্গে রয়েছে চাকরি ছেড়ে দেওয়ার পর ‘নথিপত্র জালিয়াতি’ করে এক কর্মীকে পুনর্বহালের অভিযোগ। ঘটনাগুলো নজরে আসার পর কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নিলেও এ ধরনের ঘটনা বেড়েই চলেছে।
ডিএনসি বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ইউনূস ঢাকায় ফিরে তার প্রথম বক্তৃতাতেই বলেছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করাই হবে তার প্রথম কাজ। সে বলেছিলো, ‘আমার ওপর আস্থা রাখুন’।
অথচ ক্ষমতা নেওয়ার প্রথম ১০০ দিনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে পর্ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার পবিত্র কালাম পাক উনার একাধিক মহাপবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করে জানিয়ে দিয়েছেন যে, বান্দারা যে বাকি অংশ পড়ুন...
ওযূর দোয়া মুবারক:
بِسْمِ اللهِ الْعَلِىِّ الْعَظِيْمِ اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ عَلٰى دِيْنِ الْإِسْلاَمِ. اَلْإِسْلَامُ حَقٌّ وَّالْكُفْرُ بَاطِلٌ. اَلْاِسْلَامُ نُوْرٌ وَّالْكُفْرُ ظُلْمَةٌ.
অর্থ: “মহামহিম আল্লাহ পাক উনার নাম মুবারক স্মরণ করে শুরু করছি। সকল প্রশংসা মহান আল্লাহ পাক উনারই জন্য, যিনি আমাকে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার উপর দায়িম-ক্বায়িম রেখেছেন। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম হলো সত্য এবং কুফর হলো মিথ্যা। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম হলো আলো বা হিদায়াত এবং কুফর হলো অন্ধকার বা গোমরাহী। ”
ওযূর পর পবিত্র কালিমায়ে শাহাদাত শরীফ পড়া মুস্তাহাব। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল বাকি অংশ পড়ুন...
নভেম্বরেও কমেছে বিশ্বব্যাপী খাদ্যপণ্যের দাম
অভিজ্ঞমহল মনে করছেন, বাজারে প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা আগের মতোই থাকায়
এবং ‘সরকার যথাযথ পদক্ষেপ’ না নেওয়ায়ই মূল্যস্ফীতি কমছে না। বরং বাড়ছে।
সমালোচক মহল মনে করছেন, তারা আগের জালিমের পর এখন মবজালিম তথা মহাজালিমের কাছে পড়েছেন। যেখানে শিল্প-কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। অর্থনীতির চাকা বন্ধ হচ্ছে। আর উন্মুক্ত হচ্ছে কেবলি দুর্ভিক্ষ আর গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা। (নাউযুবিল্লাহ)
সবজির ভরা মৌসুমে সাধারণত খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি কমে। অথচ পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে চলতি বছরের নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বাকি অংশ পড়ুন...
এখন মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাযির (উপস্থিত) থাকার কারণে সকলেই বেঁচে গেছেন, যারা প্রতিবাদ করেনি এবং যারা প্রতিবাদ করেছেন এবং যারা জড়িত ছিলেন উনারাও বেঁচে গেছেন, ইস্তেগফার করে, তাওবাহ করে এবং ক্ষমা প্রার্থণা করে। সুবহানাল্লাহ! তবে সবচেয়ে বড় শয়তান যেটা কাট্টা মুনাফিক উবাই বিন সলূল তাকে দ্বিগুণ শাস্তি দেয়া হয়েছে। সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেছেন, অন্যান্যদেরকে ৮০টি দোররাহ মারা হয়েছিল, আর কাট্টা মুনাফিক সরদার উবাই বিন সুলূলকে ১৬ বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র ওযূ করার সম্মানিত সুন্নতী তারতীব মুবারক:
ওযূ করার জন্য পবিত্র পাত্রে পাক-পবিত্র পানি নিতে হবে অথবা পাক-পবিত্র পানির স্থানে যেতে হবে। ক্বিবলামুখী হয়ে উঁচু জায়গায় বসতে হবে। পানির পাত্রের আকার যদি এরূপ হয় যে, পাত্রটি তুলে পানি ঢালা সম্ভব, তাহলে পানির পাত্রটি বাম পাশে রাখতে হবে। অন্যথায় পানির পাত্র বা উৎস ডান দিকে থাকবে। ১ মুদ বা ১৪ ছটাক পানি দ্বারা ওযূ করা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক। কিন্তু, প্রয়োজনে অতিরিক্ত পানি ব্যবহার করা সম্মানিত সুন্নত মুবারকের খিলাফ হবেনা। তবে অবশ্যই প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি অপচয় করা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
ধনী পরিবারের ৬৮ শতাংশ নারীর সন্তান জন্ম হয় সিজারিয়ান সেকশনে (সি-সেকশন)। দরিদ্রদের ক্ষেত্রে এ হার ৩৪ শতাংশ, উচ্চশিক্ষিত নারীদের সি-সেকশন হার ৭৫ শতাংশ। কোনো শিক্ষা নেই এমন নারীদের মধ্যে তা মাত্র ২০ শতাংশ।
ইউনিসেফের সহায়তায় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) পরিচালিত মাল্টিপল ইন্ডিকেটর ক্লাস্টার সার্ভে (মিক্স) ২০২৫-এ উঠে এসেছে এই চিত্র। জরিপে অংশ নেয় প্রায় ৬৩ হাজার পরিবার।
জরিপে দেখা গেছে, দরিদ্রতম পরিবারের পাঁচ বছরের নিচে শিশু মৃত্যুর হার প্রতি এক হাজারে ৩৯ জন, যেখানে সবচেয়ে ধনী পরিবারে তা মাত্র ২২।
গর্ভকা বাকি অংশ পড়ুন...












