নিজস্ব সংবাদদাতা:
ছয় দিন আগে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির খবরে ঢাকার আড়ত ও খুচরা বাজারে কেজিপ্রতি ২০-৩০ টাকা দর পড়ে গেলেও সেই পেঁয়াজ দেশে ঢোকার পর আবারও দাম চড়েছে।
ঢাকার খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজ আগের দাম ১৪০-১৫০ টাকায় ফিরে গেছে। গদ জুমুয়াবার যাত্রাবাড়ী, শনির আখড়া, মতিঝিল, সেগুনবাগিচা ও কারওয়ান বাজারে এই দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।
বাজারের এ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে এদিন সরকার ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি চার গুণ করার অনুমতি দিয়েছে।
দেশি পেয়াঁজের দাম ফের কেন বাড়লো এমন প্রশ্নে কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী আকমল সরকার বলেন, ইন্ডিয়ান পেঁয়াজ স বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলে দিচ্ছেন-
إِنِ اتَّقَيْتُنَّ فَلا تَخْضَعْنَ بِالْقَوْلِ فَيَطْمَعَ الَّذِي فِي قَلْبِهِ مَرَضٌ وَقُلْنَ قَوْلاً مَّعْرُوفًا.
“যদি আপনারা মুত্তাক্বী হয়ে থাকেন তাহলে মানুষের সাথে কথা বলার সময় নরম স্বরে কথা বলবেন না। (যার জন্য হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনারা যখন কারো সাথে কথা বলতেন কোন প্রয়োজনে, উনারা হাত মুবারক জবান মুবারকে রেখে কথা বলতেন যেন স্বরটা স্পষ্ট বুঝা না যায়। এভাবে উনারা কথা মুবারক বলতেন। ) যাদের অন্তরে গালিজ রয়ে গেছে (তারা চু-চেরা করতে পারে। তারা নানাভাবে লালায়িত হতে পারে। ) বর বাকি অংশ পড়ুন...
আল ইহসান ডেস্ক:
বিশ্বজুড়ে খাদ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণে ব্যবহৃত হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক দ্রব্য। এসব রাসায়নিক মানবস্বাস্থ্য ও বৈশ্বিক কৃষি ব্যবস্থার জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে উঠছে। এসব রাসায়নিক ব্যবহারে হতে পারে ক্যানসার, নিউরোডেভেলপমেন্টাল ক্ষতি, স্থূলতা ও ডায়াবেটিস। এছাড়া হরমোনজনিত (এন্ডোক্রাইন) সমস্যা বিশেষত বন্ধ্যাত্ব সৃষ্টিতে প্রভাব রাখছে এসব দ্রব্য।
রাসায়নিক ব্যবহারের কারণে সৃষ্ট স্বাস্থ্যঝুঁকি ও রোগব্যয় বছরে ২ দশমিক ২ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার (দুই লাখ সত্তর হাজার কোটি টাকা) পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। পাশাপাশি বাকি অংশ পড়ুন...
ব্যবসায়ীরা লাভ করুক বা লোকসান করুক- সব অবস্থাতেই কর দিতে হচ্ছে। এমনও ঘটেছে যে লোকসান বেশি, আবার করও বেশি দিতে হয়েছে।
আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের শর্তের ওপর অতি নির্ভরতায় ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা নিজেদের তরফ থেকেই সরকারকে উদ্দেশ্য করে ব্যবসায়ীরা বলেছে-
‘আপনাদের যে চার-পাঁচ বিলিয়ন ডলার দরকার, আমরা রপ্তানি বাড়িয়ে এনে দেব। কিন্তু বিদেশি সংস্থার সব শর্ত অন্ধভাবে অনুসরণ করে আমাদের ক্ষতিগ্রস্থ করবেন না। ’
কিন্তু নীতিহীন অথবা নীতিভ্রষ্ট সরকার
তা শোনেও শোনে না।
বোঝালেও বোঝে না।
আকুতি করলেও নরম হয় না।
মিনতি জানালেও দয়া করে না।
যেন সেই প বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, কিছু কিছু মানুষ বা কোনো কোনো গোষ্ঠীকে বলতে শোনা যায়, ক্ষমতায় বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দলকে দেখা হয়েছে। এবার অমুককে (জামাত) দেখুন। এই অমুককে দেশের মানুষ ১৯৭১ সালে দেখেছে কীভাবে নিজেদের স্বার্থ রক্ষার্থে লাখ লাখ মানুষকে হত্যা করেছে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, কিছু কিছু মানুষ বা কোনো কোনো গোষ্ঠী ইদানীং বলতে শুনেছি বা বিভিন্ন জায়গায় কেউ কেউ সোশ্যাল মিডিয়ায় বলে যে, অমুককে দেখলাম, তমুককে দেখলাম, এবার অমুককে দেখুন। যাদের কথা বলে অমুককে দেখুন, তাদের তো দেশের ম বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র ওযূ করার সম্মানিত সুন্নতী তারতীব মুবারক:
ওযূ করার জন্য পবিত্র পাত্রে পাক-পবিত্র পানি নিতে হবে অথবা পাক-পবিত্র পানির স্থানে যেতে হবে। ক্বিবলামুখী হয়ে উঁচু জায়গায় বসতে হবে। পানির পাত্রের আকার যদি এরূপ হয় যে, পাত্রটি তুলে পানি ঢালা সম্ভব, তাহলে পানির পাত্রটি বাম পাশে রাখতে হবে। অন্যথায় পানির পাত্র বা উৎস ডান দিকে থাকবে। ১ মুদ বা ১৪ ছটাক পানি দ্বারা ওযূ করা মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক। কিন্তু, প্রয়োজনে অতিরিক্ত পানি ব্যবহার করা সম্মানিত সুন্নত মুবারকের খিলাফ হবেনা। তবে অবশ্যই প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি অপচয় করা বাকি অংশ পড়ুন...
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সকলের জন্য সর্বাবস্থায় অনুসরণীয়। কাজেই, নামায-কালাম, ইবাদত-বন্দেগী, ওযূ-গোসল, তায়াম্মুম, ইস্তিঞ্জা, ব্যবসা-বাণিজ্য, বাজার-সদাইসহ যাবতীয় বিষয়ে তিনি অনুসরণীয়। উনাকেই সব বিষয়ে অনুসরণ করতে হবে। এ ব্যাপারে কোন লজ্জাবোধ করা যাবে না এবং হীনমন্যতায় ভোগা যাবে না। আজকে, আমাদের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে, “ইস্তিঞ্জার মাসয়ালা-মাসায়িল ও ইস্তিঞ্জার পর ঢিলা কুলুখ ব্যবহার করা খাছ সুন্নত মুবারক” এ সম্পর্কে।
মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
পঞ্চদশ শতকের সুলতানি আমলের শ্রেষ্ঠ স্থাপত্যকীর্তি ষাটগম্বুজ মসজিদ এখন অস্তিত্ব সংকটে। মসজিদের মোট ১০টি মিহরাব দক্ষিণে ৫টি, উত্তরে ৪টি এবং মাঝের প্রধান মিহরাব- দ্রুতগতিতে ক্ষয়ে পড়ছে।
বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, জরুরি ভিত্তিতে সংরক্ষণ কাজ শুরু না হলে মিহরাবগুলো যে কোনো সময় ধসে পড়তে পারে, এতে পুরো স্থাপনাটির মূল কাঠামো হুমকির মুখে পড়বে।
চুনসুরকি, পোড়ামাটির ইট ও বেলে পাথরের সমন্বয়ে নির্মিত এ স্থাপনাটির নিচের অংশে নোনা পানি শুকিয়ে জমছে লবণের স্ফটিক। এসব স্ফটিক ইট-পাথরের বন্ধন দুর্বল করছে দ্রুত। দেয়ালে দেখা যাচ্ বাকি অংশ পড়ুন...
গুগল ম্যাপে ভারত মহাসাগরের গভীরে তাকালে চোখে পড়ে এক বিচ্ছিন্ন দ্বীপপুঞ্জ-চারপাশে কেবল নীল পানিরাশি, হাজার কিলোমিটার দূরেও কোনো স্থলভাগের অস্তিত্ব নেই। এই অনিন্দ্য সুন্দর দ্বীপপুঞ্জের নাম কোকোস দ্বীপপুঞ্জ, যা আজ অস্ট্রেলিয়ার একটি বাইরের অঞ্চল। প্রকৃতি, ইতিহাস ও সংস্কৃতির এক অপূর্ব মিশেল এই দ্বীপপুঞ্জকে করে তুলেছে রহস্যময় ও মোহনীয়।
তথ্যসূত্রে জানা যায়, ১৬০৯ সালে এই দ্বীপ আবিষ্কার করা হয়। দীর্ঘদিন দ্বীপটি জনশূন্যই ছিলো, কারণ ঔপনিবেশিক শক্তিগুলোর কাছে এর তেমন গুরুত্ব ছিলো না।
পরবর্তীতে ১৮২৬ সালে দু’জন স্কটিশ নাবিক ও ব্যব বাকি অংশ পড়ুন...
সিরকার উপকারিতা :
ক) বিভিন্ন প্রকার রোগের চিকিৎসায় :
১. সিরকা খেলে দ্রুত দেহের ওজন কমে।
২. ব্রণ ও রোদে পোড়া ভাব দূর করে।
৩. ক্ষুধা কম লাগে।
৪. পেটের চর্বি কমায়।
৫. উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায় এবং হৃৎপি- সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
৬. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে কার্যকরী।
৭. হজমে সহায়তা করে, কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়াসহ অস্ত্রের অন্যান্য রোগে উপকারী।
৮. ২ চা চামচ সিরকা ও ২ চা চামচ গোলাপ পানি নিয়ে ব্রণযুক্ত স্থানে লাগালে ব্রণ দূর হয়।
খ) বিভিন্ন রান্নায় :
৭. চর্বিযুক্ত খাবার রান্নার সময় কিছু সিরকা ব্যবহার করলে খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি পায়।
৯. রান বাকি অংশ পড়ুন...
শেরপুর সংবাদদাতা:
একদা খাল-বিলজুড়ে পানিফল প্রাকৃতিকভাবেই হতো। এখন এই ফল শেরপুরের বিভিন্ন স্থানে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন ও বিপণন বাড়ছে। অল্প শ্রম ও কম খরচে অধিক লাভ হওয়ায় শেরপুরে দিন দিন বাড়ছে পানিফলের বাণিজ্যিক চাষ।
ফলটির নাম পানিফল হলেও তিনকোনা শিঙাড়া আকৃতি হওয়ায় স্থানীয়ভাবে এই ফলকে শিঙাড়া বলেও ডাকা হয়। স্রোত কম, মাঝামাঝি গভীর, পানিবদ্ধ ও পতিত জমিতে পুষ্টিগুণে ভরা, ডায়াবেটিক রোগীদের উপকারী এ ফলের চাষে ভালো লাভ পাচ্ছেন কৃষকরা। ওই সব স্থান ছাড়াও এখন মাছের ঘেরের মতো সুবিধাজনক স্থানেও চাষ হচ্ছে ফলটি। এতে আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া বাকি অংশ পড়ুন...












