প্রকৃতি মহান আল্লাহ পাক উনার শিল্প বা নিদর্শন। পবিত্র দ্বীন ইসলামে শুধু মাতৃভূমি, মাতৃভাষার প্রতি মুহব্বতের কথাই বর্ণনা হয়নি পাশাপাশি বর্ণিত হয়েছে প্রকৃতি এমনকি ঋতুর প্রতিও গভীর অনুরাগের কথা, ভালো লাগার কথা।
আমরা আমাদের চারপাশের প্রকৃতিতে নানা ধরনের ফল-ফুল ও সুন্দর সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখতে পাই। এগুলো একজন ঈমানদারের কাছে স্রেফ মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন মনে হয়।
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন, ‘এবং তিনি সেই সত্তা যিনি ভূতলকে বিস্তৃত করেছেন এবং তাতে অটল পাহাড় ও নদ-নদী সৃষ্টি করেছ বাকি অংশ পড়ুন...
জিহাদে অংশগ্রহণ:
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সর্বপ্রথম খন্দকের জিহাদে অংশ গ্রহণ করেন। খন্দকের জিহাদের পরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সকল জিহাদেই তিনি অংশগ্রহণ করেছেন।
সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার খিলাফত আমলে বায়তুল মুকাদ্দাস শরীফ ও জাবিয়া বিজয়ে তিনি অন্যতম অংশীদার ছিলেন। তিনি নিহাওয়ান্দ বিজয়েও অংশগ্রহণ করেছিলেন। (সিয়ারু আ’লামিন নুবালা)
ইমামুল আউওয়াল, সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার খিল বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা নূর শরীফ উনার ২৩ নম্বর আয়াত শরীফ:
যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
إِنَّ الَّذِينَ يَرْمُونَ الْمُحْصَنَاتِ الْغَافِلاتِ الْمُؤْمِنَاتِ لُعِنُوا فِي الدُّنْيَا وَالآخِرَةِ وَلَهُمْ عَذَابٌ عَظِيمٌ
অথ : নিশ্চয়ই যারা অপবাদ দেয়, যে সমস্ত সতী-সাধবী মহিলা, পবিত্রা মহিলা উনারা এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না। (উনারা অপরাধতো করেন নাই বরং এ বিষয়ে উনাদের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। উনাদের বিরুদ্ধে তোমরা তোহমত দিও না, দিলে কি হবে?) যে অপবাদ দিবে তার জন্য ইহকাল পরকালে কঠিন লা’নত রয়েছে। এবং তাদের জন্য কঠিন শাস্তি রাখা হয়েছে।” নাউযুবিল্লাহ!
অর বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ও উটের গোশত:
বন্টনকৃত উটের গোশতের এক ভাগ হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে দেয়া হলো। ইহুদী ধর্মের বিধান অনুসারে উটের গোশত খাওয়া ছিলো হারাম। যেহেতু উনারা ইহুদী আলিম ছিলেন, ইহুদী থাকা অবস্থায় এ ধর্মের অনুশাসনগুলি ঠিকভাবেই মেনে চলতেন। ফলে স্বাভাবিকভাবেই দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করার পর উটের গোশত খাওয়াতে অভ্যস্ত ছিলেন না।
তাই তিনি যখন উটের গোশত খাওয়া থেকে রোখছত চাইলেন, তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি চুপ ছিলেন বাকি অংশ পড়ুন...
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
এ প্রসঙ্গে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনিও ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاصْبِرْ نَفْسَكَ مَعَ الَّذِيْنَ يَدْعُوْنَ رَبَّـهُم بِالْغَدَاةِ وَالْعَشِىِّ يُرِيْدُوْنَ وَجْهَهٗ ۖ وَلَا تَعْدُ عَيْنَاكَ عَنْهُمْ تُرِيْدُ زِيْنَةَ الْـحَيَاةِ الدُّنْيَا ۖ
অর্থ : ওই সমস্ত লোকদের ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করো, যারা সকাল-সন্ধ্যা তথা দায়িমীভাবে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারক উনার জন্য যিকির-ফিকির করে থাকেন। দুনিয়ার চাকচিক্য দেখে বা দুনিয়ার মোহে মোহগ্রস্ত হয়ে উনাদের থেকে তোমাদের দৃষ্টি ফিরিয়ে নিয়ো না। (সূরা কাহফ শরীফ : আয়াত শরীফ ২৮)
এ আয়াত শরীফ উ বাকি অংশ পড়ুন...
যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, যিনি ইমামুল মুরসালীন, যিনি খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উছীলা মুবারকে উনাদেরকে ইছলাহ মুবারক করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! এরপর যখন এই ঘটনাটি সংঘটিত হয়ে যায় এবং ইফক্বের বিষয়টা প্রকাশ হয়ে যায় তখন আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি ক্বসম করলেন। যিনি খ্বালিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার ক্বসম! যারা এতে জড়িত তাদেরকে আমি কখনও কোন প্রকার সাহায্য-সহযোগিতা করব না। উনার খালাতো ভাই যিনি বাকি অংশ পড়ুন...
পবিত্র সূরা নূর শরীফ উনার ২১ নম্বর আয়াত শরীফ:
যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لا تَتَّبِعُوا خُطُوَاتِ الشَّيْطَانِ وَمَن يَتَّبِعْ خُطُوَاتِ الشَّيْطَانِ فَإِنَّهُ يَأْمُرُ بِالْفَحْشَاء وَالْمُنكَرِ وَلَوْلا فَضْلُ اللهِ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَتُهُ مَا زَكَا مِنكُم مِّنْ أَحَدٍ أَبَدًا وَلَكِنَّ اللهَ يُزَكِّي مَن يَشَاء وَاللهُ سَمِيعٌ عَلِيمٌ.
অর্র্থ : হে ঈমাদারগণ! তোমরা শয়তানের পদাংক অনুসরণ করো না। যে শয়তানের পদাংক অনুসরণ করবে, অবশ্যই শয়তান তোমাদেরকে অশ্লীল-অশালীন, হারাম কাজে ওয়াসওয়াসা দিয়ে গোমরাহ করে ফেলবে। নাউযুবিল্লাহ! যদি খ¦লিক মালিক রব ম বাকি অংশ পড়ুন...
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
اَلْيَـوْمَ أَكْمَلْتُ لَكُمْ دِيْـنَكُمْ وَاَتْمَمْتُ عَلَيْكُمْ نِعْمَتِيْ وَرَضِيْتُ لَكُمُ الْاِسْلَامَ دِيْـنًا
অর্থ: “আজকে তোমাদের জন্য এই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম পূর্ণ করে দিয়েছি, আমার সমস্ত নিয়ামত মুবারক তোমাদের জন্য পরিপূর্ণ করে দিয়েছি এবং আমি তোমাদের জন্য সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে মনোনীত করে সন্তুষ্ট হয়েছি।” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ: ০৩)
অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি এই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক দিয়েছেন এবং এই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম যে পালন করবে উনার প্রতি তিনি সন্ বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের কত বেমেছাল শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক তা স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরাআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করে কায়িনাতবাসীকে জানিয়ে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! প্রত্যেকটা পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে উনাদের শান-মান, বুযূর্গী, সম্মান মুবারক স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই উল্লেখ করেছেন। সুবহানাল্লাহ!
‘আমরা সে বিষয়গুলো সবসময় বলে থাকি।’ সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহি বাকি অংশ পড়ুন...
- Pre
- 1
- 2
- 3
- 4
- 5
- 6
- 7
- 8
- 9
- 10
- 11
- 12
- 13
- 14
- 15
- 16
- 17
- 18
- 19
- 20
- 21
- 22
- 23
- 24
- 25
- 26
- 27
- 28
- 29
- 30
- 31
- 32
- 33
- 34
- 35
- 36
- 37
- 38
- 39
- 40
- 41
- 42
- 43
- 44
- 45
- 46
- 47
- 48
- 49
- 50
- 51
- 52
- 53
- 54
- 55
- 56
- 57
- 58
- 59
- 60
- 61
- 62
- 63
- 64
- 65
- 66
- 67
- 68
- 69
- 70
- 71
- 72
- 73
- 74
- 75
- 76
- 77
- 78
- 79
- 80
- 81
- 82
- 83
- 84
- 85
- 86
- 87
- 88
- 89
- 90
- 91
- 92
- 93
- 94
- 95
- 96
- 97
- 98
- 99
- 100
- 101
- 102
- 103
- 104
- 105
- 106
- 107
- 108
- 109
- 110
- 111
- 112
- 113
- 114
- 115
- 116
- 117
- 118
- 119
- 120
- 121
- 122
- 123
- 124
- 125
- 126
- 127
- 128
- Next












