মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَاللهُ وَرَسُوْلُهٗۤ أَحَقُّ أَنْ يُّرْضُوْهُ إِنْ كَانُوْا مُؤْمِنِيْنَ
অর্থ: তারা যদি মু’মিন হয়ে থাকে তাহলে তাদের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক এবং উনার সম্মানিত রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে সন্তুষ্ট করা। কেননা উনারাই সন্তুষ্টি-রেযামন্দি পাওয়ার সর্বাধিক হক্বদার। (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৭৬)
মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-
رِضْوَانٌ مِّنَ اللهِ أَكْبَرُ
অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি মুবারকই হচ্ছেন সবচেয়ে অর্থাৎ মহা বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
ধর্মীয় শিক্ষকসহ আরো কিছু পদে দাওরায়ে হাদীস সনদধারীদের নিয়োগদানের জন্য ডিও লেটার দিয়েছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) শিক্ষা উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টা ও প্রতিরক্ষা সচিব বরাবর তিনটি আলাদা ডিও লেটার পাঠিয়েছেন বলে ধর্ম মন্ত্রনালয় সূত্রে জানা গেছে।
শিক্ষা উপদেষ্টাকে পাঠানো পত্রে ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ২০১৮ সালে সেপ্টেম্বরে মহান জাতীয় সংসদে আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি’আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ’ এর অধীন কওমি মাদরাসার দাওরায়ে হাদিসের (তাকমীল) সনদকে মাস্টার্স ডিগ্রি (ইসলামিক স্টাডিজ ও আরবি) এর স বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল :
আহলিয়াকে তালাক দেয়ার পরে পুনরায় ফিরিয়ে আনার জন্য যে হিলা পদ্ধতির অবলম্বন করা হয়, তা ইসলামী শরীয়তসম্মত কিনা? দয়া করে দলীল-আদিল্লাহ্সহ জানিয়ে বাধিত করবেন।
জাওয়াব :
তালাক সাধারণতঃ দুই প্রকার (১) ছরীহ ও (২) কিনায়া। প্রত্যেক প্রকার তালাক আবার দুই ভাগে বিভক্ত। (১) রিজয়ী ও (২) বাইন।
রিজয়ী তালাক হলো- “কোন স্বামী যদি আহলিয়াকে রিজয়ী তালাক দেয় অতঃপর যদি ফিরিয়ে নিতে চায়, তাহলে বিনা বিবাহে গ্রহণ করতে পারবে। যদি আহলিয়ার ইদ্দত শেষ না হয়ে থাকে। তা এক তালাকে রিজয়ী হোক বা দুই তালাকে রিজয়ী হোক।”
উল্লেখ্য, তালাকে রিজয়ী দুই তালাক পর্যন্তই হয়। বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত লায়লা বিনতে আবূ হাশমা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার নাম মুবারক লায়লা। উম্মে আব্দুল্লাহ উনার কুনিয়াত। বিখ্যাত ও পবিত্র কুরাইশ নসবের ‘আদী কবিলায়’ উনার বিলাদত শরীফ।
হযরত আমের ইবনে রবীআ আম্বরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সাথে উনার নিকাহ মুবারক হয়।
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দাওয়াত পেয়ে আহালের সাথেই তিনি পবিত্র দ্বীন ইসলাম কবুল করে অতুলনীয় সৌভাগ্যের অধিকারিণী হন।
হযরত লায়লা বিনতে আবূ হাশমা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি প্রথমে হাবশায় এবং পরে মহাপবিত্র মদীনা শরীফে হিজরত মুবারক করেন।
যে সকল সম্মানিত মহিলা ছাহাবী বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত লায়লা বিনতে আবূ হাশমা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার নাম মুবারক লায়লা। উম্মে আব্দুল্লাহ উনার কুনিয়াত। বিখ্যাত ও পবিত্র কুরাইশ নসবের ‘আদী কবিলায়’ উনার বিলাদত শরীফ।
হযরত আমের ইবনে রবীআ আম্বরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সাথে উনার নিকাহ মুবারক হয়।
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দাওয়াত পেয়ে আহালের সাথেই তিনি পবিত্র দ্বীন ইসলাম কবুল করে অতুলনীয় সৌভাগ্যের অধিকারিণী হন।
হযরত লায়লা বিনতে আবূ হাশমা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি প্রথমে হাবশায় এবং পরে মহাপবিত্র মদীনা শরীফে হিজরত মুবারক করেন।
যে সকল সম্মানিত মহিলা ছাহাবী বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
এর চেয়ে বড় সুসংবাদ আর কি হতে পারে?
এর চেয়ে বড় খুশির সংবাদ আর কি হতে পারে?
এর চেয়ে বড় রহমতের ফল্গুধারা আর কি নাযিল হতে পারে?
এর চেয়ে বড় বরকতের বারিধারা আর কি প্রকাশিত হতে পারে?
এর চেয়ে বড় ফযীলতের কারণ আর কি হতে পারে?
(২ বাকি অংশ পড়ুন...
সব প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
(১)
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক ফরমান- মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন সম্বলিত দিবস মুবারকগুলোকে স্মরণ করিয়ে দিন সমন্ত কায়িনাতকে। নিশ্চয়ই এর মধ্যে ধৈর্যশীল ও শোকরগোজার বান্দা-বান্দীদের জন্য ইবরত ও নছীহত রয়েছে বাকি অংশ পড়ুন...
আর দ্বিতীয় রেওয়ায়েতে উল্লেখ করা হয়েছে, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার হুজরা শরীফে প্রবেশ করে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আস সাবি’য়াহ আলাইহাস সালাম উনাকে ডেকে নিয়ে পর্দা লটকিয়ে দিলেন। এরপরও হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা আসতেছিলেন। সেই মুহূর্তে মহান আল্লাহ পাক তিনি আয়াত শরীফ নাযিল করলেন, ঘোষণা করে দিলেন-
يَاأَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا لَا تَدْخُلُوا بُيُوتَ النَّبِيِّ إِلَّا أَنْ يُؤْذَنَ لَكُمْ إِلَى طَعَامٍ غَيْرَ نَاظِرِينَ إِنَاهُ وَلَكِنْ إِذَا دُعِيتُمْ فَادْخُلُوا فَإِذَا طَعِمْتُمْ فَانْتَشِرُو বাকি অংশ পড়ুন...
আসসালাম হে বাইশে শাওওয়াল
আসসালাম হে বাইশে শাওওয়াল জিন্দবাদ ॥
তোহফায়ে নজরান
বানাতে মামদূহজান
শাওওয়ালী আহবান ॥
স্বাগতম নাক্বীবাতুল উমাম শাহযাদী মারহাবা
স্বাগতম নিবরাসাতুল উমাম কহি মারহাবা ॥
বাইশে শাওওয়াল
নিক্বাহে উজাল
ত্বলায়াল আহবান ॥
আজ খুশিতে হিল্লোল, জান্নাতী বাসিন্দা
ক্বাছীদা সবে বলো, নিতে সকলে ফায়দা ॥
মহীয়সী মহীয়ান
রহমতে অফুরান
ত্বলায়াল আহবান ॥
ওই চন্দ্র সূর্য, দুইয়ে আলো ছড়ায়
তারকারা সবে, স্নিগ্ধতে জড়ায় ॥
নতুন সাজে কায়িনাত
দোলে দিবারাত
ত্বলায়াল আহবান ॥
মুবারক দুই শাহদামাদ, এলেন মুচকি হেসে
আরশী বাতায়ন খ বাকি অংশ পড়ুন...












