খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
إِنَّ شَرَّ الدَّوَابِّ عِنْدَ اللَّهِ الَّذِينَ كَفَرُوا
অর্থ: “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট সৃষ্টির সচেয়ে নিকৃষ্ট প্রাণী হচ্ছে যারা কাফির।” না‘ঊযুবিল্লাহ! (পবিত্র সূরা আনফাল : আয়াত শরীফ ৫৫)
মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু কাফির-মুশরিকরা। তারা যালিম, ধোঁকাবাজ, মিথ্যাবাদী, লা’নতপ্রাপ্ত, গযবপ্রাপ্ত এবং চির জাহান্নামী। তাদের অনুসরণ করা, তাদের জন্য কল্যাণের দোয়া করা, তাদের প্রশংসা করা এবং তাদের সাথে বন্ধুত্ব করা প্রত্যেকটাই কাট্টা কুফরী ও চির জাহান্নামী হওয়ার কারণ। অনুরূপভাবে তাদের বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমাতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দায়িমীভাবে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওহী মুবারক ব্যতীত কোনো কথা মুবারক বলেননি, কোনো কাজ মুবারক করেননি বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুজ জামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার একাধিক পবিত্র আয়াত শরীফ উনাদের দ্বারা এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারা গান-বাজনা করা ও শ্রবণ করাকে হারাম ঘ বাকি অংশ পড়ুন...
গ্বরানীক্ব ও তৎসংশ্লিষ্ট ঘটনা এবং মুসলমানদের সাথে মুশরিকদের সিজদাহ্ বিষয়ে মাওযূ হাদীছ ও তার খ-নমূলক জবাব:
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আল বাকি অংশ পড়ুন...
ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রহমতুল্লিল আলামীন মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনাদের, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বাকি অংশ পড়ুন...
আল্লামা হযরত শামসুদ্দীন সাখাভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরো বলেন-
(وَاجْتَنِبْ) أَيُّهَا الْكَاتِبُ (الرَّمْزَ لَهَا) أَيْ: لِلصَّلَاةِ عَلَى رُسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي خَطِّكَ، بِأَنْ تَقْتَصِرَ مِنْهَا عَلَى حَرْفَيْنِ وَنَحْوِ ذَلِكَ فَتَكُونَ مَنْقُوصَةً صُورَةً كَمَا يَفْعَلُهُ الْكِسَائِيُّ وَالْجَهَلَةُ مِنْ أَبْنَاءِ الْعَجَمِ غَالِبًا وَعَوَامُّ الطَّلَبَةِ فَيَكْتُبُونَ بَدَلًا عَنْ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ص أَوْ صم أَوْ صلم أَوْ صلعم
অর্থ: “হে লেখকগণ! আপনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি সম্মানিত দুরূদ শরীফ লেখার ক্ষেত্রে সংকেত ব্যবহার করা থেকে বি বাকি অংশ পড়ুন...
গান-বাজনা করা, শোনা হারাম ও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত (২)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرٍ رَضِیَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْغِنَاءُ يُنْبِتُ النِّفَاقَ فِى الْقَلْبِ كَمَا يُنْبِتُ الْمَاءُ الزَّرْعَ.
অর্থ : “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, পানি যেরূপ যমীনে ঘাস উৎপ বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ’ উনার মধ্যে ঈমানদার, নেককার ও আল্লাহওয়ালা কবি ও উনাদের কবিতার ছানা-ছিফত করে পবিত্র আয়া বাকি অংশ পড়ুন...
ঠিক অনুরূপ আরেকটা হাদীছ শরীফে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন-
قَدْ حَرَّمَ اللهُ عَلَيْهِمُ الْجَنَّةَ
‘মহান আল্লাহ পাক তিনি ঐ সমস্ত লোকদের জন্য জান্নাত হারাম করে দিয়েছেন-
مُدْمِنُ الْخَمْرِ ، وَالْعَاقُّ ، وَالدَّيُّوثُ
এখানেও তিন প্রকার লোকের কথা বলা হয়েছে, তিন প্রকার লোকের জন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি জান্নাতকে হারাম করে দিয়েছেন-
مُدْمِنُ الْخَمْرِ
যে দায়িমীভাবে শরাব পান করে সেই শরাবখোর।
وَالْعَاقُّ
পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান।
وَالدَّيُّوثُ
যে নিজের অধীনস্থ মহিলাদের পর্দা করায় না সে হচ্ছে দাইয়ূছ, সে জান্নাতে প্ বাকি অংশ পড়ুন...
যখন সে ব্যক্তি বারবার বলতে লাগলেন ইয়া রসূলাল্লাহ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আমি তো আমার মা’র সঙ্গে একই ঘরে থাকি, আমি তো উনার খাদিম, উনাকে দেখাশুনা করে থাকি ইত্যাদি ইত্যাদি; এরপরও কি অনুমতি নিব?
তখন আখিরী রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন-
أَتُحِبُّ أَنْ تَرَاهَا عُرْيَانَةً ؟
আপনি কি পছন্দ করেন আপনার মাকে বস্ত্রহীন অবস্থায় দেখবেন?’
قَالَ: لاَ،
সে ব্যক্তি বললেন যে, ইয়া রসূলাল্লাহ্, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! ‘আমি তো সেটা পছন্দ করি না। ’
قَالَ: فَاسْتَأْذِ বাকি অংশ পড়ুন...
সেজন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি আয়াত শরীফগুলো আদেশ এবং নির্দেশ হিসেবে নাযিল করেছেন; এবং এখানেও সেই একই কথা বলেছেন-
ذَلِكُمْ أَطْهَرُ لِقُلُوبِكُمْ وَقُلُوبِهِنَّ
এটা হচ্ছে তোমাদের এবং ঐ সমস্ত মহিলা যাদের সাথে তোমাদের জরুরতে লেনদেন করতে হবে তাদের অন্তরের পবিত্রতার কারণ। এর খিলাফ যদি করা হয় তাহলে অন্তরের মধ্যে গালিজ প্রবেশ করে যেতে পারে। যা পূর্বে বলা হয়েছে।
কাজেই পর্দা রক্ষা করা মেয়েদের জন্য যেমন ফরয করা হয়েছে ঠিক পুরুষদের জন্যও ফরয। পুরুষদের জন্য পর্দা ফরয। কারণ তার দায়িত্ব হচ্ছে, তার অধীনস্থ মহিলাদের পর্দা করানো। আরেকটা দায়িত্ব হচ্ছে, স বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক:
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চলমান আন্দোলনের কারণে রাজস্ব আদায়ে সমস্যা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান।
তিনি বলেন, জুন মাসের আর দুদিন আছে।
প্রতি মুহূর্তে আমি কর আদায়ের পরিস্থিতি দেখি। গতকাল পর্যন্ত তিন লাখ ৫৩ হাজার কোটি টাকার কর আদায় হয়েছে। এবার আমাদের জিডিপির গ্রোথ কম। গতবারের চেয়ে সিগনিফিকেন্ট গ্রোথ হবে আশা করছি। আন্দোলনের কারণে কিছুটা তো হ্যাম্পার হচ্ছেই।
গতকাল ইয়াওমুল খামীস (বৃহস্পতিবার) রাজধানীর ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) অডিটোরিয়ামে সেমিনার বাকি অংশ পড়ুন...












