সুওয়াল:
ছারছিনা থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক পত্রিকা ৬০ বর্ষ ১লা সংখ্যা ১৫ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে, হযরত আদম আলাইহিস সালাম এবং হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার নিষেধাজ্ঞা না মেনে নাফরমান হয়ে বেহেশ্ত থেকে পৃথিবীতে নিক্ষিপ্ত হয়েছেন। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক উনার নবী ও রসূল হযরত আদম আলাইহিস সালাম এবং উনার সম্মানিতা আহলিয়া হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম উনাদের শান মুবারকে বেয়াদবীমূলক উক্ত বক্তব্যের শরঈ ফায়ছালা জানতে ইচ্ছুক।
জাওয়াব: (১ম অংশ)
পাক্ষিক পত্রিকায় প্রকাশিত উক্ত প্রবন্ধের ব বাকি অংশ পড়ুন...
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১ম বৎসর মুবারক:
প্রকাশিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ বা মু’জিযা শরীফসমূহ:
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন দুনিয়ার যমীনে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নূরুত তাশরীফ মুবারক (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক) প্রকাশ করেছেন, তখন অসংখ্য অগণিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ বা মু’জিযা শরীফ প্রকাশিত হয়েছেন, যা সমস্ত সৃষ্টির চিন্তা ও কল্পনার ঊর্ধ্বে। যা ভাষায় প্রকাশ করা বা বর্ণনা করা কস্মিনকালেও সম্ভব নয়। সুবহানাল্লাহ! স্বয়ং যিনি খ্বাল বাকি অংশ পড়ুন...
বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে কালোজিরার স্বাস্থ্য উপকারিতা:
কালোজিরাকে সব রোগের ওষুধ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। অন্যান্য সব ভেষজের মতো কালোজিরা নিয়েও গবেষণা কম হয়নি। ১৯৬০ সালে মিসরের গবেষকরা নিশ্চিত হন যে, কালোজিরায় বিদ্যমান নাইজেল-এর কারণে হাঁপানী উপশম হয়। জার্মানী গবেষকরা বলেছে, কালো জিরার অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-মাইকোটিক প্রভাব রয়েছে। এটি বোনম্যারো ও প্রতিরক্ষা কোষগুলোকে উত্তেজিত করে এবং ইন্টারফেরন তৈরী বাড়িয়ে দেয়।
আমেরিকার গবেষকরা কালোজিরার টিউমারবিরোধী প্রভাব সম্পর্কে মতামত দেয়। শরীরে ক্যান্সার উৎপাদনকারী ফ্ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মান-মর্যাদা লাভের জন্য কোন আমল বা ইবাদত-বন্দেগী করাটাও এক প্রকার গইরুল্লাহ। এ মন্দ স্বভাব বা কামনা-বাসনা থেকে অন্তরকে পবিত্র রাখতে হবে। কারণ যারা মান-সম্মান অর্জনের জন্য কোন ইবাদত করবে তাদের ইবাদতগুলো দ্বিতীয় আকাশ অতিক্রম করে মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে পৌঁছবে না, সেখানে হাফাযাহ (পরীক্ষক) ফেরেশতা আলাইহিস সালাম তিনি আমলগুলো আটকে রেখে দিবেন।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنِ حَضْرَتْ كَعْبِ بْنِ مَالِكٍ الاَنْصَارِيِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنْ اَبِيهِ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا ذِئْبَانِ جَائِعَانِ اُرْسِلَا ف বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: অষ্টম শ্রেণীর ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ বইয়ের ১১৮ নং পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে রাজনৈতিক নেতৃত্বের অসাধারণ দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করেছেন। রাষ্ট্র পরিচালনায় আল কুরআনের সর্বজনীন গণতান্ত্রিক নীতি অনুসরণ করেন। ... দেশ পরিচালনায় জনগণের মতামতের স্বীকৃতি দেন। যা গণতন্ত্রের মূল কথা। ” নাউযুবিল্লাহ! এ লেখাটি কতটুকু শরীয়তসম্মত?
সুওয়ালে উল্লেখিত লেখা থেকে যেসব প্রশ্ন উত্থাপিত হয় তা হচ্ছে-
১. নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল: রাজারবাগ শরীফ সিলসিলা ভুক্তদেরকে সম্মানিত মীলাদ শরীফ পাঠকালে ছলাত শরীফ বলার সময় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক না বলে লক্বব মুবারক যথা রসূলিল্লাহ ও হাবীবিল্লাহ বলে থাকেন। আর অন্য যারা মীলাদ শরীফ পড়েন উনারা সরাসরি নাম মুবারক বলেন।
আবার সালাম পেশ করার সময় আপনারা আসসালামু আলাইকুম ইয়া রসূলাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া নাবিয়্যাল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ইয়া হাবীবাল্লাহ বলেন। আর অন্যরা ইয়া নাবী সালামু আলাইকা, ইয়া রসূল সালামু আলাইকা, ইয়া হাবীব সালামু আলাইকা বলে থাকেন।
বাকি অংশ পড়ুন...
পেয়ারা শুধু সুস্বাদু নয়, এটি স্বাস্থ্যকর একটি ফল হিসেবেও পরিচিত। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন বি-৬ এবং ভিটামিন সি। পাশাপাশি পেয়ারা ফাইবার ও পটাসিয়ামেরও ভালো উৎস।
প্রতিদিন একটি করে পেয়ারা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
এতে থাকা বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের কোষকে রক্ষা করে ও প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। বিশেষ করে গাঁটের ব্যাথা ও বাতের মতো সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেয়ারা খুব উপকারী। পেয়ারা ডায়াবেটিক রোগীদের জন্যও নিরাপদ, কারণ এর গ্লাইসেমিক ইনড বাকি অংশ পড়ুন...
রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ইমামুল আইম্মাহ্, মুজাদ্দিদুয যামান, কুতুবুল আলম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াহ, গাউছুল আ’যম, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, আস সাফফাহ, হাবীবুল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমি আপনাকে শাহিদ অর্থাৎ হাযির-নাযির হিসেবে প্রেরণ করেছি। ’ সুবহানাল্লাহ! একথা দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট যে, যিনি শাহিদ উনার জন্য যেরূ বাকি অংশ পড়ুন...
অন্যান্য বর্ণনা:
হযরত খাজা বাহাউদ্দীন নকশবন্দ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, যখন আমি হযরত সাইয়্যিদ আমীর কুলাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার খিদমতে পৌঁছলাম, তিনি আমার প্রতি অশেষ দয়া দেখালেন এবং বিশেষ তাওয়াজ্জুহ সহকারে সবকের তালক্বীন দিলেন, নফী ও ইছবাতের যিকির খফী (গোপন) নিয়মে শিক্ষা দিলেন। (নাফাহাতুল উনস)
হযরত খাজা বাহাউদ্দীন নকশবন্দ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে হযরত বাবা সাম্মাসী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নিজের সন্তান হিসাবে কবুল করেছিলেন এবং হযরত সাইয়্যিদ আমীর কুলাল রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনাকে রুহানী তরবীয়ত (তা’লীম) দান করেন। বাকি অংশ পড়ুন...
সুলত্বানুল হিন্দ, কুতুবুল মাশায়িখ, মুজাদ্দিদে যামান, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার প্রথম মাকতুবাত বা চিঠি মুবারক:
কুতুবুল মাশায়িখ, হযরত খাজা উছমান হারূনী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি আরো বললেন, এক ব্যক্তির নিকট ছাহিবে জওক অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার নৈকট্য ও কুরবতের ক্ষমতাসম্পন্ন একজন গোলাম ছিলেন। তিনি অর্ধরাত অতিবাহিত হলে অন্যান্য কাজ হতে মুক্ত হতেন। অযু করে নামায আদায় করে মহান আল্লাহ পাক উনার শুকরিয়া আদায় করতেন। অতঃপর দোয়া করতেন। বলতেন, আয় খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক! আমি আপনা বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
বাতিল ফিরক্বার লোকদের আক্বীদা হলো, মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত আর কেউই ইলমে গইব উনার ইলিম রাখেন না। এমনকি যিনি কুল-মাখলূক্বাতের রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও নাকি ইলমে গইব উনার ইলিম রাখেন না। নাউযুবিল্লাহ!
এ বিষয়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের কি আক্বীদা? দয়া করে জানিয়ে বাধিত করবেন।
জাওয়াব (ধারাবাহিক):
লুগাতুল হাদীছ-১/১৪ পৃষ্ঠায় আরো বর্ণিত রয়েছে-
اُوْتِيْتُ جَوَامِعَ الْكَلِمِ وَخَوَاتِـمَهٗ
অর্থ : আমি সমস্ত ইলিম এবং ত বাকি অংশ পড়ুন...
সুওয়াল:
বাতিল ফিরক্বার লোকদের আক্বীদা হলো, মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত আর কেউই ইলমে গইব উনার ইলিম রাখেন না। এমনকি যিনি কুল-মাখলূক্বাতের রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও নাকি ইলমে গইব উনার ইলিম রাখেন না। নাউযুবিল্লাহ!
এ বিষয়ে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের কি আক্বীদা? দয়া করে জানিয়ে বাধিত করবেন।
জাওয়াব (ধারাবাহিক):
বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ উনাদের মধ্যে উল্লেখ রয়েছে, হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তয়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে ম বাকি অংশ পড়ুন...












