সম্মান-মর্যাদা লাভের জন্য কোন আমল বা ইবাদত-বন্দেগী করাটাও এক প্রকার গইরুল্লাহ। এ মন্দ স্বভাব বা কামনা-বাসনা থেকে অন্তরকে পবিত্র রাখতে হবে। কারণ যারা মান-সম্মান অর্জনের জন্য কোন ইবাদত করবে তাদের ইবাদতগুলো দ্বিতীয় আকাশ অতিক্রম করে মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে পৌঁছবে না, সেখানে হাফাযাহ (পরীক্ষক) ফেরেশতা আলাইহিস সালাম তিনি আমলগুলো আটকে রেখে দিবেন।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنِ حَضْرَتْ كَعْبِ بْنِ مَالِكٍ الاَنْصَارِيِّ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ عَنْ اَبِيهِ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَا ذِئْبَانِ جَائِعَانِ اُرْسِلَا ف বাকি অংশ পড়ুন...
১৯২১ সালে সার্বিয়া, মন্টিনিগ্রো, বুলগেরিয়া এবং গ্রিস একসাথে তৎকালীন উসমানীয় সালতানাতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। উসমানীয়দের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার পর বুলগেরিয়া থেকে তুর্কি ভাষাভাষী মুসলমানদের বের করে দেয়া হয়। বুলগেরিয়া থেকে বিতাড়িত হয়ে মুসলমানরা ইস্তাম্বুলে এসে আশ্রয় নেন। কিন্তু বুলগেরিয়া থেকে আসতে অনেক মুসলমান কলেরায় আক্রান্ত হন। এছাড়াও সে সময় ইস্তাম্বুলেও অনেক অধিবাসী কলেরায় আক্রান্ত ছিলেন। একদিকে যুদ্ধ অন্যদিকে রোগ-ব্যাধিতে দিশেহারা হয়ে পড়েছিলেন উসমানীয়রা।
আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য উসমানীয় প্রশাসন গঠন করে বাকি অংশ পড়ুন...
অন্যান্য বর্ণনা:
হযরত খাজা বাহাউদ্দীন নকশবন্দ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, যখন আমি হযরত সাইয়্যিদ আমীর কুলাল রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার খিদমতে পৌঁছলাম, তিনি আমার প্রতি অশেষ দয়া দেখালেন এবং বিশেষ তাওয়াজ্জুহ সহকারে সবকের তালক্বীন দিলেন, নফী ও ইছবাতের যিকির খফী (গোপন) নিয়মে শিক্ষা দিলেন। (নাফাহাতুল উনস)
হযরত খাজা বাহাউদ্দীন নকশবন্দ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে হযরত বাবা সাম্মাসী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নিজের সন্তান হিসাবে কবুল করেছিলেন এবং হযরত সাইয়্যিদ আমীর কুলাল রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনাকে রুহানী তরবীয়ত (তা’লীম) দান করেন। বাকি অংশ পড়ুন...
নূরী মালিকা আগমনে ঈদ আলীশান
বলি মারহাবান বলি মারহাবান
শাহযাদা ক্বিবলা উনার কোলে নও শাহযাদীজান
বলি মারহাবান বলি মারহাবান।
শাহে নাওয়াদী শাহ নাবাদী সাইয়্যিদী মেহমান
নূরী সিলসিলা পূর্ণ করেন নিয়ে তাশরীফান
মামদূহ বাবাজী হলেন আজি নব দাদাজান
দাদুজান হলেন আপনার তরে মোদের আম্মিজান।
শাহী সকালে নূর মহলে ঈদী কলতান
শাহযাদায়ী সেরা খান্দানে হন আযীমুশ শান।
নূরী শাহযাদী- মারহাবান
শাহী নাওয়াদী- মারহাবান
শাহে নাবাদী- মারহাবান
হলেন সাইয়্যিদী- মারহাবান
ইশকে আহমাদী- মারহাবান
হুব্বে মুর্শিদী- মারহবান
সকলে মিলে দলে দলে বলি মারহাবান
বাকি অংশ পড়ুন...
দেখো দেখো
নূরী ঝিলমিল দেখো
নূরী মানজিল দেখো
নূরী মেহফিল দেখো
(মারহাবা, মারহাবা, মারহাবা)
মুজীরাতুল উমাম শানে
সেই জোড়ালো নারা
সেরা....সেরা
সাইয়্যিদী হুজরায় আসেন
সেরা আমীরা
দুনিয়াতে মহাধুম
দিল খুলে তারান্নুম
নূরানী চেহারায়
নূরানী তাবাসসুম
সেরা!
আমীরা আমীরা এযে শাহী আমীরা
আমীরা আমীরা এযে শাহী আমীরা
সাইয়্যিদী হুজরায় আসেন সেরা আমীরা
সাইয়্যিদী হুজরায় আসেন সেরা আমীরা
শাওওয়ালী মাহিনায়
ঈদ খুশি কায়িনায়
মাদানী আঙ্গিনায়
পুষ্পের-ই ফোয়ারা
সেরা, আমিরা আমীরা
এযে শাহী আমীরা....
সাইয়্যিদা- এসেছেন
শাহযাদা- হেসেছেন
মাহবুবা- এসেছেন
বাকি অংশ পড়ুন...
হযরত মুল্লা জিউন রহমতুল্লাহি আলাইহি যিনি বিশিষ্ট বুযূর্গ এবং আলিম, উলামায়ে হক্কানী-রব্বানীগণ উনাদের মধ্যে এক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। অনেক কিতাবাদি তিনি লিখেছেন, উনার অনেক কিতাব মাদরাসায় পড়ানো হয়ে থাকে। সেই মুল্লা জিউন রহমতুল্লাহি আলাইহি, তিনি ছিলেন বাদশা আলমগীরের উস্তাদ, শাহজাহান তখন বাদশা। যে বাদশা শাহজাহান ছিলেন, হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মুরীদ ও বাদশা জাহাঙ্গীরের ছেলে। বাদশা শাহজাহান ছোটবেলা থেকে হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ছোহবত ইখতিয়ার করেছিলেন। ইলমে ফিক্বাহ, ইলমে তাছ বাকি অংশ পড়ুন...
শাহ নাওয়াসী সাদিসা
আছ ছলাতু ওয়াস সালাম
নূর সাইয়্যিদাতুন নিসা
আছ ছলাতু ওয়াস সালাম।
ঈদ খুশিতে দো'জাহান
আনন্দ যে আলীশান
নও মালিকা তাশরীফে
হৃদয় হলো ইতমিনান
(আক্বা আক্বা দিল ফানা বাক্বা)
ফের তাকবীরী কলতান
কত বাদশাহী ইন্তেজাম
নূর সাইয়্যিদাতুন নিসা
আছ ছলাতু ওয়াস সালাম।
পাক হুজরা শরীফে আজ
নিপুণ হাতে কারুকাজ
মাদানীবাগের মজমায়
বর্ষিত নিয়ামত রাজ
(আক্বা আক্বা দিল ফানা বাক্বা)
ছানা-ছিফতের আলফাজ
ফাল-ইয়াফরাহু শিরোনাম
নূর সাইয়্যিদাতুন নিসা
আছ ছলাতু ওয়াস সালাম
দিল খুলে মুবারকবাদ
হে মুর্শিদী হুসনেদাদ
আপনায় হাদীয়া দিলেন
ছানী শা বাকি অংশ পড়ুন...
সেই মুল্লা যিউন রহমতুল্লাহি আলাইহি, তিনি ছিলেন বাদশাহ আলমগীরের ওস্তাদ, শাহ্জাহান তখন বাদশাহ। যে বাদশাহ শাহ্জাহান ছিলেন, হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মুরীদ ও বাদশাহ জাহাঙ্গীরের ছেলে।
বাদশাহ শাহ্জাহান ছোটবেলা থেকে হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার ছোহ্বত ইখতিয়ার করেছিলেন। ইলমে ফিক্বাহ্, ইলমে তাছাউফ যথেষ্ট অর্জন করেছেন এবং হক্ব প্রতিষ্ঠা করার জন্য উনার পিতা বাদশাহ জাহাঙ্গীরের সাথে যুদ্ধ-জিহাদও করেছেন।
একবার যুদ্ধ করছিলেন, তখন যুদ্ধের অবস্থা বাদশাহ শাহ্জাহানের অনুকূলে ছিল। বাদশ বাকি অংশ পড়ুন...
চিত্র: ঐতিহাসিক তাজ-উল-মসজিদ
তাজ-উল-মসজিদ ভারতের মধ্যেপ্রদেশের ভূপালে অবস্থিত একটি বৃহৎ মসজিদ। প্রকৃতপক্ষে তাজ-উল-মসজিদ ভারতের সর্ববৃহৎ মসজিদ। এই মসজিদ এশিয়ার সর্ববৃহৎ মসজিদগুলোর অন্যতম। এটি হলো বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তর মসজিদ। ১৯০১ সালে এই মসজিদটি নির্মাণ করা হয়।
চিত্র: ঐতিহাসিক তাজ-উল-মসজিদের কারুকার্য
মোগল শাসক বাহাদুর শাহ জাফরের রাজত্বকালে ভূপালের নবাব শাহ জাহান বেগম (নবাব সৈয়দ সিদ্দিক হাসান খানের স্ত্রী) এই মসজিদটির নির্মাণকাজ শুরু করেছিল এবং তার কন্যা সুলতান জাহান বেগম নির্মাণের কাজ অব্যাহত রেখেছিলেন।
কয়েকধাপ বাকি অংশ পড়ুন...
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণে পৃথ্বিরাজকে দাওয়াত:
সুলত্বানুল হিন্দ, কুতুবুল মাশায়িখ সাইয়্যিদুনা হযরত গরীবে নেওয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র হাত মুবারকে শাদীদেব, অজয় পালসহ হিন্দুদের গন্য-মান্য অনেক লোক সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করলো। এবার তিনি পৃথ্বিরাজকে আনুষ্ঠানিকভাবে দাওয়াত দেয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করলেন। তাই তিনি পৃথ্বিরাজকে বলে পাঠালেন, পৃথ্বিরাজ! তুমি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মহানুভবতা, শক্তিমত্তা ও নিদর্শনরাজী স্বচক্ষে দেখেছো।
দ্বীন ইসলামই মহান আল্লাহ পাক উনার মনোনীত দ্বীন। উনার দ্বারা পূর্ববর্তী সকল বাকি অংশ পড়ুন...












