৩জন বিশেষ সেনাপতি উনাদের বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
৮ম হিজরী শরীফ-এ সম্মানিত মুতার জিহাদ সংঘটিত হন। এই জিহাদ মুবারক-এ পরপর ৩জন বিশেষ সেনাপতি উনারা সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করেন। প্রথমে সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ঘোষিত প্রথম সেনাপতি হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি। উনার পর সম্মানিত পতাকা মুবারক হাতে নেন সম্মানিত দ্বিতীয় সেনাপতি হযরত জা’ফর ইবনে আবী ত্বালিব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি। তিনি উনার ঘ বাকি অংশ পড়ুন...
পরিচিতি মুবারক ও নসবনামা:
সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল আশিরাহ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত নাম মুবারক হচ্ছেন হযরত ছফিয়াহ আলাইহাস সালাম। তিনি তৎকালীন আহলে কিতাবধারী ইয়াহুদী সম্প্রদায়ভুক্ত ছিলেন। উনার পিতা হুয়াই বিন আখতাব, ইয়াহুদী বনু নাদ্বীর গোত্রের সর্দার ছিলেন, যিনি জলিলুল ক্বদর রসূল হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার ভাই হযরত হারুন ইবনে ইমরান আলাইহিস সালাম উনার অধঃস্তন পুরুষ। উনার নসবনামা হচ্ছেন- হযরত ছফিয়াহ বিনতে হুয়াই আলাইহিস সালাম ইবনে আখত্বব আলাইহিস সালাম ইবনে সাঈদ আলাইহিস সালাম ইবনে আমির আলাইহিস সাল বাকি অংশ পড়ুন...
সব ছেড়ে সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার ময়দানে হাযির এবং সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ:
একজন নওজোয়ান ছাহাবী হযরত হানযালাহ্ ইবনে আবূ আমের রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি সম্মানিত শাদী মুবারক উনার প্রথম রাতে উনার সম্মানিতা আহলিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহা উনার সাথে অবস্থান মুবারক করছিলেন। এমতাবস্থায় কেউ একজন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নির্দেশ মুবারক-এ সম্মানিত জিহাদ মুবারক উনার জন্য সবাইকে আহ্বান জানালেন। সাথে সাথে হযরত হানযালাহ্ ইবনে আবূ আমের র বাকি অংশ পড়ুন...
নিজস্ব সংবাদদাতা:
১৯৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধেই জিয়া আলোচনায় এসেছিলেন। পাকিস্তানের অন্য রেজিমেন্টগুলো যখন ভারতীয় সেনাদের প্রতিরোধ করতে ব্যর্থ হয় তখন ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের বীরত্বে রক্ষা পায় লাহোর। পুরো পাকিস্তানজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে বাংলার দামাল ছেলেদের বীরত্ব। তখন ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের কমান্ডার ছিলেন জিয়াউর রহমান। অসামান্য বীরত্বের জন্য পাকিস্তান সরকার তাকে হিলাল-এ- জুরাত পদকে ভূষিত করে। সেখান থেকে যেতে হবে ছয় বছর পরের ঘটনায়।
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অষ্টম ব্যাটালিয়নের কমান্ডার তখন জিয়াউর রহমান। ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্ বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
فَاِنْ اٰمَنُوْا بِـمِثْلِ مَا اٰمَنْتُمْ بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوْا.
অর্থাৎ আপনারা অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ ঈমান মুবারক এনেছেন তদ্রুপ যদি তারা (অন্য লোকেরা) ঈমান মুবারক গ্রহণ করতে পারে তাহলে তারা হিদায়েত মুবারক লাভ করতে পারবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ : আয়াত শরীফ ১৩৭)
এ লিখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উন বাকি অংশ পড়ুন...
১৯৬৫ সালের আগষ্ট মাসে ভারত-পাকিস্তান উভয়েই বুঝতে পারলো একটা যুদ্ধ অনিবার্য। যুদ্ধ কৌশল হিসাবে পাকিস্তান কাশ্মীরের শ্রীনগর অভিমুখে তার সেনাবাহিনী পাঠাতে থাকে। সেনাবাহিনীর কনভয়ের প্রথমে থাকে পাকিস্তানের তৎকালীন দুর্ধর্ষ পাঞ্জাব রেজিমেন্ট, তারপর বালুচ রেজিমেন্ট, ফ্রন্টিয়ার ফোর্স এবং সবশেষে থাকে তৎকালীন বেঙ্গল রেজিমেন্ট যা মূলতঃ পূর্ব বাংলার সেনাসদস্য দ্বারা গঠিত।
ওদিকে ভারত তার বাহিনী শ্রীনগরে না পাঠিয়ে শিয়ালকোটের অরক্ষিত খেমকারান দিয়ে পাকিস্তানের লাহোর অভিমুখে মার্চ করায়। ওই মুহূর্তে শিয়ালকোট ছিলো পুরোই অরক্ষি বাকি অংশ পড়ুন...
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের সম্মানিত অকৃত্রিম মুহব্বত মুবারক উনার বিষয়টি কখনই বলা লেখা অর্থাৎ ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। আর এ কারণেই উনারা চূড়ান্ত কামিয়াবী মুবারক হাছিল করেছেন। সুবহানাল্লাহ! আজকের পর্বে আমরা একজন বিশিষ্ট ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সাওয়ানেহ উমরী মুবারক হতে বর্ণনা হয়েছে। যা আমরা রাজারবাগ শরীফ উনার মহাসম্মানিত শায়েখ সাইয়্যিদুনা হয বাকি অংশ পড়ুন...
খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাপবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-
فَاِنْ اٰمَنُوْا بِـمِثْلِ مَا اٰمَنْتُمْ بِهِ فَقَدِ اهْتَدَوْا.
অর্থাৎ আপনারা অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেরূপ ঈমান মুবারক এনেছেন তদ্রƒপ যদি তারা (অন্য লোকেরা) ঈমান মুবারক গ্রহণ করতে পারে তাহলে তারা হিদায়েত মুবারক লাভ করতে পারবে। (পবিত্র সূরা বাক্বারাহ : আয়াত শরীফ ১৩৭)
এ লিখনীতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনা বাকি অংশ পড়ুন...
৭ আগস্ট ১৯৫৮, লক্ষ্মীপুর সীমান্ত। ভারী অস্ত্র-সস্ত্রে সজ্জিত ভারতীয় বাহিনীর বড় একটি দল গোপনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ভেতরে প্রবেশ করে লক্ষীপুর সংলগ্ন একটি এলাকা দখল করে।
মেজর তোফায়েল, যিনি কিনা তৎকালীন ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলসের কোম্পানি কমান্ডার, তৎক্ষণাৎ ৩টি দল নিয়ে রাতের অন্ধকারে শত্রু ঘেরাও করে আক্রমণ চালান।
উনার উদ্দেশ্য ছিলো ২টি- প্রথমত: ভারতীয় বাহিনীর আগ্রাসন রুখে দেয়া ও দ্বিতীয়ত: হারানো সীমান্ত পুনরুদ্ধার করা।
কিন্তু শত্রু বাহিনী ততক্ষণে দখল করা এলাকায় বাঙ্কার তৈরি করে ভিতরে মেশিন গান বসিয়ে শক্তিশালী প্রতিরক বাকি অংশ পড়ুন...
শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিষ্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিষ্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা; যার মূলে থাকে খ্রিষ্টীয় ব্রিটিশ সম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ বাকি অংশ পড়ুন...
১৯১৮ সালের আগস্ট মাসে পবিত্র মক্কার শরীফের কাছ থেকে তাকে আত্মসমর্পণ করা মর্মে বার্তা এলে তিনি এ শব্দে জবাব দিয়েছিলেন-
‘ফখরী পাশার তরফ থেকে, যে উসমানী সেনাবাহিনীর সিপাহসালার এবং সর্বাধিক পবিত্র শহর মদীনা শরীফের রক্ষক এবং হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ক্ষুদ্র গোলাম।
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ পাক উনার নামে, যিনি সর্বত্র বিরাজমান। আমি কি সেই ব্যক্তির কাছে অস্ত্র সমর্পণ করবো, যে ইসলামের শক্তি ভেঙে দিয়েছে? মুসলমানদের মধ্যে রক্ত ঝরিয়েছে এবং আমীরুল মু’মিনীনের খেলাফতের ওপর আশঙ্কার চিহ্ন একেঁ দিয়েছে? এবং ব বাকি অংশ পড়ুন...












