নিজস্ব সংবাদদাতা:
পুলিশ বাহিনীর মনোবল এখনো পুরোপুরি ফিরে আসেনি। কিন্তু মনোবলহারা পুলিশের কিছু সদস্য দুর্নীতিতে মনোযোগ হারায়নি। থানাগুলোতে এখনো দুর্নীতি চলছে।
অব্যাহত আছে মামলা এ গ্রেপ্তারবাণিজ্য। গত দেড় বছরে সারা দেশে পুলিশ বাহিনীর বিরুদ্ধে ১৩২৮টি দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশ সদরদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ১৭৮ জন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
সাম্প্রতিক তথ্য-উপাত্তে এটি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে, নানা প্রতিশ্রুতি, উচ্চপর্যায়ের ঘোষণা এবং সীমিত সংস্কার প্রচেষ্টার পরও পুলিশের ভিতরের দুর্নীত বাকি অংশ পড়ুন...
দ্বীন ইসলাম গ্রহণ:
অতঃপর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন পবিত্র মদীনা শরীফে তাশরীফ মুবারক রাখলেন, আমি তখন বাগানে খেজুর পাড়ছিলাম, আর আমার ফুফু খালিদা বিনতুল হারিছ খেজুর কুড়াচ্ছিলেন। এই সময় ইয়াহুদী গোত্র বনু নাদ্বীরের এক ব্যক্তি চিৎকার করে বলতে লাগলো, আরবের অধিকারী ব্যক্তি আজ এসে গেছেন। এ কথা শুনে আমি কাঁপতে শুরু করলাম এবং জোরে তাকবীর দিলাম। আমার বৃদ্ধা ফুফু আমার এ অবস্থা দেখে বললেন, ওরে খবীছ! তোমার যা হাল হয়েছে, হযরত মূসা ইবনে ইমরান আলাইহিস সালাম তিনিও যদি আসতেন, তা হলেও উনার চেয়ে বে বাকি অংশ পড়ুন...
ঝগড়া-বিবাদ খুবই ন্যাক্কারজনক ও খারাপ কাজ। নিজের হক্ব ও অধিকার রক্ষা ও লাভের জন্য ন্যায় পন্থায় বিবাদ করা দুরস্ত থাকলেও বিবাদ পরিহার করে চলা সর্বাবস্থায়ই উত্তম। ঝগড়া-বিবাদ করলে কথায় কথায় অশ্লীল, গালিগালাজ ও কটুবাক্য এসে যায় এবং মনের ভিতরে ঘৃণা বিদ্বেষের সৃষ্টি হয়। যার কারণে ভয়াবহ পরিণামেরও সম্মুখীন হতে হয়।
মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন,
وَاِنْ طَائِفَتَانِ مِنَ الْمُؤْمِنِيْنَ اقْتَتَلُوا فَاَصْلِحُوْا بَيْنَهُمَا ۖ فَاِنْ بَغَتْ اِحْدَاهُـمَا عَلَى الْاُخْرٰى فَقَاتِلُوا الَّتِيْ تَبْغِيْ حَتّٰى تَفِيْءَ اِلٰى اَمْرِ اللهِ ۚ فَاِنْ فَاءَتْ فَاَصْلِحُ বাকি অংশ পড়ুন...
৩জন বিশেষ সেনাপতি উনাদের বেনযীর দৃষ্টান্ত মুবারক:
৮ম হিজরী শরীফ-এ সম্মানিত মুতার জিহাদ সংঘটিত হন। এই জিহাদ মুবারক-এ পরপর ৩জন বিশেষ সেনাপতি উনারা সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করেন। প্রথমে সম্মানিত শাহাদাতী শান মুবারক গ্রহণ করেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ঘোষিত প্রথম সেনাপতি হযরত যায়েদ ইবনে হারিছাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি। উনার পর সম্মানিত পতাকা মুবারক হাতে নেন সম্মানিত দ্বিতীয় সেনাপতি হযরত জা’ফর ইবনে আবী ত্বালিব রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি। তিনি উনার ঘ বাকি অংশ পড়ুন...
শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা যখন যা আদেশ করবেন তখন তা পালন করাই মুরীদের জন্য সন্তুষ্টি লাভের কারণ
বর্ণিত আছে যে, একবার এক ব্যক্তি খলীফাতুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে বিভিন্ন সূরার শুরুতে বর্ণিত
الم - حم - ص - يس - الر-
ইত্যাদি হুরূফে মুকাত্তায়াতের অর্থ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলেন। তার জাওয়াবে তিনি বলেছিলেন-
اَبْهِمُوا مَا اَبْهَمَهُ اللهُ تَعَالٰى
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি যা গোপন রেখেছেন তা গোপন রাখো। ”
অর্থাৎ গোপনীয় বিষয়গুলো যেভাবে আছে সেগুলো সেভাবে গোপন রাখাই উচিত।
মূলতঃ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়াল বাকি অংশ পড়ুন...
একদিন হযরত আবূ সাঈদ রহমতুল্লাহি আলাইহি ইমামুল মুত্তাক্বীন হযরত নিজামুদ্দীন বলখী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বললেন, “আমি এসেছিলাম আপনার নিকট বাইয়াত হওয়ার জন্য। আপনার মত মহান ব্যক্তিত্বের ছোহবত ইখতিয়ার করা (সংস্পর্শে থাকা) একান্ত জরুরী মনে করছি। ”
ইমামুল মুত্তাক্বীন হযরত নিজামুদ্দীন বলখী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার আবেদন মঞ্জুর করলেন। উনাকে স্বীয় ছোহবত দানের জন্য বাইয়াত করালেন। পরের দিন ইমামুল মুত্তাক্বীন হযরত নিজামুদ্দীন বলখী রহমতুল্লাহি আলাইহি খানকা শরীফ উনার দায়িত্বে নিয়োজিত খাদিমকে বলে দিলেন, “আজ থেকে আবূ সাঈদ উন বাকি অংশ পড়ুন...
শাতিম রাজপাল:
১৯২৯ সালের ৩১ অক্টোবর গাজী ইলমুদ্দীনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। তিনি এখন গাজী থেকে শহীদের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন। মিয়ানওয়ালিতে উনাকে দাফন করা হয় যদিও মুসলমানগণ উনার লাশকে লাহোরে দাফন করতে চেয়েছিলেন। ব্রিটিশ বেনিয়ারা ভয় পেয়েছিলো যে, এটা একধরনের উত্তেজনা তৈরি করবে যা হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা তৈরি করতে পারে। আল্লামা মুহম্মদ ইকবাল এবং মিয়া আবদুল আযীয লাশ লাহোরে নিয়ে যাওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিলেন।
এরপর তার দেহ কবর থেকে ১৫ দিন পর তুলে আনা হয়। কিন্তু লাশে কোনো পচন ধরেনি; বরং চাঁদের আলোর ন্যায় জ্বলজ্বল করছিলো। দুই বাকি অংশ পড়ুন...
শাতিম রাজপাল:
পরদিন সকালে (৬ এপ্রিল ১৯২৯ খৃষ্টাব্দ) তারিখে ইলমুদ্দীন ঘর থেকে বের হয়ে বাজারে গিয়ে কামারের দোকান থেকে এক রুপি মূল্যের একটি ছুরি ক্রয় করে নেন! এবং যথেষ্ট সাবধানতা অবলম্বন করার মাধ্যমে ছুরিটিকে জামার ভিতরে লুকিয়ে ফেলেন! কাঠমিস্ত্রি হওয়ার সুবাদে ছুরি-কাঁচির ব্যাপারে ভালো ধারনা ছিলো ইলমুদ্দীনের। ছুরি কেনার পর থেকেই মনের মধ্যে এক অস্থিরতা অনুভব করতে থাকেন এবং আত্মনিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলার উপক্রম হয়। তৎক্ষণাৎ তিনি হাসপাতাল রোডে পৌঁছান! আনারকলি হাসপাতাল রোডে ইশরত পাবলিশিং হাউজ এর সামনেই মালউন রাজপালের পাঠাগার ছিল বাকি অংশ পড়ুন...
গরুর গোস্ত খাওয়ার সাথে মুসলমানিত্বের সম্পৃক্ততা
প্রশ্ন: অনেকেই বলে থাকে, গরু যবেহ করা বা খাওয়া এটা কোনটাই তো ফরয না, ওয়াজিবও না বরং সুন্নত। এখন এটা আমি না করলে বা না খেলে তো সমস্যা নেই। নাঊযুবিল্লাহ!
এর জবাবে বলতে হয়, এ প্রসঙ্গে বর্ণিত রয়েছে, বিশিষ্ট ছাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সালাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু তিনি ছিলেন ইহুদীদের মধ্যে অনেক বড় আলিম। তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করার পর নিয়মিত নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করতে থাকেন। একদিন নূরে মুজাসসাম হ বাকি অংশ পড়ুন...












