মাগুরা সংবাদদাতা:
কুমড়ো ফুল দেখতে উজ্জ্বল হলুদ রঙের। এটি বিভিন্নভাবে খাওয়া যায়। ভেজে, সেদ্ধ করে বা বেসন দিয়ে বড়া তৈরি করে খাওয়া হয়। এটি পুষ্টিগুণে ভরপুর। এতে ক্যালোরি ও ফ্যাট কম কিন্তু ভিটামিন ও ফাইবার বেশি। যা হজমে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ত্বক উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে। কুমড়ো লতায় পুরুষ ও স্ত্রী দুই ধরনের ফুল ফোটে। শুধু স্ত্রী ফুল থেকে ফল ধরে। তাই পুরুষ ফুল সংগ্রহ করে বিক্রি করা হয়।
কুমড়ো ফুলের বড়া বেসনে ডুবিয়ে ভেজে মচমচে করে খাওয়া হয়। কুমড়োর ফুল বেঁটে বড়া তৈরি করেও খাওয়া যায়। এ ছাড়া এটি সেদ্ধ করে বা বেটে বাকি অংশ পড়ুন...
একসময় আমাদের দেশে ভাতের পাতে নানারকম বৈচিত্র্য দেখা যেত। যেমন- ঘরে গোশত রান্না হলে পর্বতজিরা চাল রান্না হতো কিংবা শুঁটকির ভর্তা করা হলে ইরি চাল, দুধ-কলা দিয়ে খেতে চাইলে বিরুন চালের ভাত রান্না করা হতো, আবার পশুর আইল দিয়ে পিঠা তৈরি করা হতো। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এসব বৈচিত্র্য হারিয়ে গেছে। তার জায়গা দখল করেছে নানা প্রজাতির হাইব্রিড ধানের ভাত।
কৃষিজাতপণ্য বিশেষ করে নিয়ে বিভিন্ন ধান গবেষণায় দেখা যায় প্রাকৃতিক গুণাগুণকে পাশ কাটিয়ে অর্থনৈতিক স্বার্থসিদ্ধ হাসিলের জন্য ধান ‘পেন্টেন্ট’ করা শুরু হয়। পেন্টেন্ট শব্দের আভিধানিক অর্থ সংরক বাকি অংশ পড়ুন...
ঝিনাইদহ সংবাদদাতা:
দেশি খেজুর দিয়েই অভিনব এক পানীয় বানিয়েছেন ঝিনাইদহের আহসান ইসলাম শাহিন। খেজুরের বীজ থেকে তৈরি এ পানীয় টেক্কা দিচ্ছে কফির সঙ্গে।
জানা গেছে, ঝিনাইদহের কৃষি উদ্যোক্তা আহসান ইসলাম শাহিন। নবগঙ্গা নদীর কোলঘেঁষে ৪৩ শতক জমিতে গড়ে তুলেছেন ছোট্ট খামারবাড়ি। সেই খামারবাড়িতে কৃষি উদ্ভাবনের নানা দিক নিয়ে তিনি নিভৃতে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
আহসান ইসলাম শাহিন বলেন, দেশি খেজুর কেউ খায় না। গাছের গোড়ায় পড়ে থাকে। নষ্ট হয়। এসব দেখে আমি দেশি খেজুরের বীজ দিয়ে কিছু করা যায় কি না চিন্তা করি। পরে অনলাইনের মাধ্যমে জানতে পারি, ম বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে ইদানীং বাচ্চাদের হাঁপানি অনেক বেড়ে গেছে। বাচ্চাদের কোমল পানীয়ে ব্যবহৃত আরেকটি অনুমোদিত হলুদ রং ইয়েলো-৭-জি’সহ বিভিন্ন খাদ্য ও পানীয়ে ব্যবহৃত রংগুলো এজন্য প্রধানত দায়ী। বিজ্ঞানীরা বাচ্চাদের হার্টের অসুখের সাথেও এখন এসব রং এর সম্ভাব্য সম্পর্ক খতিয়ে দেখছে। অথচ দুঃখের কথা হচ্ছে যে, আমাদের দেশে বাচ্চাদের খাদ্য ও পানীয়গুলোতেই রং বেশি বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে। এগুলো খেয়ে কত বাচ্চা যে ভয়ঙ্কর ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, সরকার তার কোনো নজরদারী করছে না, দায়ভার নিচ্ছে না।
আমাদের বাজারে ভারতীয় অজস্র কোম্পানির পাশাপাশি আইসিআই, বায়া বাকি অংশ পড়ুন...
ময়মনসিংহ সংবাদদাতা:
দেশীয় আবহাওয়ায় বিদেশী স্যাভয় পাতাকপি (ক্যাভেজ) উৎপাদন করলেন ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) উদ্যানতত্ত¦ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. হারুন অর রশিদ এবং তার গবেষকদল।
অধ্যাপক হারুন বলেন, স্যাভয় পাতাকপি বাংলাদেশে একদম নতুন একটি শীতকালীন সবজি। এটি বাঁধাকপির একটি জাত। যার বিশেষ গুণ হলো- এটি খুব মচমচে ও ভিন্ন ধরনের। সাধারণ বাঁধাকপি যেমন পরিপক্ক হলে শক্ত হয় কিন্তু স্যাভয় ক্যাবেজের পাতাগুলো মচমচে হওয়ায় রান্না করে খাওয়ার পাশাপাশি কাঁচা অবস্থায় ও স্যুপ করে খেলেও অত্যন্ত সুস্বাদু লাগে।
ফ বাকি অংশ পড়ুন...
একসময় আমাদের দেশে ভাতের পাতে নানারকম বৈচিত্র্য দেখা যেত। যেমন- ঘরে গোশত রান্না হলে পর্বতজিরা চাল রান্না হতো কিংবা শুঁটকির ভর্তা করা হলে ইরি চাল, দুধ-কলা দিয়ে খেতে চাইলে বিরুন চালের ভাত রান্না করা হতো, আবার পশুর আইল দিয়ে পিঠা তৈরি করা হতো। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এসব বৈচিত্র্য হারিয়ে গেছে। তার জায়গা দখল করেছে নানা প্রজাতির হাইব্রিড ধানের ভাত।
কৃষিজাতপণ্য বিশেষ করে নিয়ে বিভিন্ন ধান গবেষণায় দেখা যায় প্রাকৃতিক গুণাগুণকে পাশ কাটিয়ে অর্থনৈতিক স্বার্থসিদ্ধ হাসিলের জন্য ধান ‘পেন্টেন্ট’ করা শুরু হয়। পেন্টেন্ট শব্দের আভিধানিক অর্থ সংরক বাকি অংশ পড়ুন...
বাংলাদেশে ইদানীং বাচ্চাদের হাঁপানি অনেক বেড়ে গেছে। বাচ্চাদের কোমল পানীয়ে ব্যবহৃত আরেকটি অনুমোদিত হলুদ রং ইয়েলো-৭-জি’সহ বিভিন্ন খাদ্য ও পানীয়ে ব্যবহৃত রংগুলো এজন্য প্রধানত দায়ী। বিজ্ঞানীরা বাচ্চাদের হার্টের অসুখের সাথেও এখন এসব রং এর সম্ভাব্য সম্পর্ক খতিয়ে দেখছে। অথচ দুঃখের কথা হচ্ছে যে, আমাদের দেশে বাচ্চাদের খাদ্য ও পানীয়গুলোতেই রং বেশি বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে। এগুলো খেয়ে কত বাচ্চা যে ভয়ঙ্কর ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, সরকার তার কোনো নজরদারী করছে না, দায়ভার নিচ্ছে না।
আমাদের বাজারে ভারতীয় অজস্র কোম্পানির পাশাপাশি আইসিআই, বায়ার, বাকি অংশ পড়ুন...
রোযায় ইফতারের টেবিলে জনপ্রিয় খাবারের মধ্যে অন্যতম হলো পিঁয়াজু। সারা বছরের তুলনায় রমাদ্বান শরীফ মাসে প্রতিদিন ইফতারে খাওয়া হয় পিঁয়াজু। কিন্তু অনেক সময় পিঁয়াজু মনমত মচমচে হয় না। আর মচমচে হলেও ঠা-া হবার সাথে সাথে শক্ত হয়ে যায়। তাই জানুন, পিঁয়াজু মচমচে তৈরি করার গোপন তিন ফর্মুলা।
- মচমচে পিঁয়াজু তৈরি প্রথম গোপন বিষয়টি হলো সম পরিমাণ মুগ, মসুর আর বুটের ডাল নিতে হবে। সারারাত এই ডাল পানিতে ভিজিয়ে রাখুন ও সকালে পানি ছেঁকে বেটে নিন। তবে একদম মিহি করে বাটবেন না, একটু শক্ত রেখে দিন। সব রকম ডালের মিশ্রণ পিঁয়াজু সুস্বাদু করতে সাহায্য করবে, অ বাকি অংশ পড়ুন...
(গতকালের পর)
রমাদ্বান শরীফের রোযা রাখার পর আমরা যেই ইফতার খাচ্ছি, সেটি অবশ্যই স্বাস্থ্যসম্মত হওয়া উচিত। ইফতারে ছোট-বড় নির্বিশেষে সবার কথা মাথায় রেখে ইফতার হওয়া উচিত যেমন সুস্বাদু তেমনি স্বাস্থ্যকর। তাই আমাদের সবারই কিছু ঝটপট ইফতার রেসিপি জানা থাকা দরকার।
(৩) মচমচে পিঁয়াজু
উপকরণ:
> মসুর ডাল -১ কাপ
> পেঁয়াজ কুচি -২টা মাঝারি আকারের
> কাঁচামরিচ কুচি -৬-৭ টা বা স্বাদমত
> চালের গুঁড়া -১ ও ১/২ টেবিল চামচ
> জিরা গুঁড়া -১/২ চা চামচ
> হলুদ গুঁড়া -১/২ চা চামচ
> আদা বাটা -১/২ চা চামচ
> রসুন বাটা -১/২ চা চামচ
> ধনিয়া পাতা কুচি -২ টেবিল চামচ
> লবণ -৩/ বাকি অংশ পড়ুন...
রমাদ্বান শরীফের রোযা রাখার পর আমরা যেই ইফতার খাচ্ছি, সেটি অবশ্যই স্বাস্থ্যসম্মত হওয়া উচিত। ইফতারে ছোট-বড় নির্বিশেষে সবার কথা মাথায় রেখে ইফতার হওয়া উচিত যেমন সুস্বাদু তেমনি স্বাস্থ্যকর। তাই আমাদের সবারই কিছু ঝটপট ইফতার রেসিপি জানা থাকা দরকার।
(১) চিড়ার চপ
উপকরণ:
> চিড়া -১কাপ
> পিয়াজ কুচি -১/২ কাপ
> কাচা মরিচ কুচি -পছন্দ মত
> গোল মরিচ গুড়া -পছন্দ মত
> লবণ -স্বাদ মত
> চালের গুড়া -১ টেবিল চামচ (মচমচে করার জন্য, যদি আপনি চান)
> ডিম -১টা
> ধনে পাতা কুচি -প্রয়োজনমত
> তেল -চপ ভাজার জন্য পরিমাণমত
প্রস্তত প্রণালী:
চিড়া ভাল করে ধুয়ে, পানিতে ৫ বাকি অংশ পড়ুন...
একসময় আমাদের দেশে ভাতের পাতে নানারকম বৈচিত্র্য দেখা যেত। যেমন- ঘরে গোশত রান্না হলে পর্বতজিরা চাল রান্না হতো কিংবা শুঁটকির ভর্তা করা হলে ইরি চাল, দুধ-কলা দিয়ে খেতে চাইলে বিরুন চালের ভাত রান্না করা হতো, আবার পশুর আইল দিয়ে পিঠা তৈরি করা হতো। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এসব বৈচিত্র্য হারিয়ে গেছে। তার জায়গা দখল করেছে নানা প্রজাতির হাইব্রিড ধানের ভাত।
কৃষিজাতপণ্য বিশেষ করে নিয়ে বিভিন্ন ধান গবেষণায় দেখা যায় প্রাকৃতিক গুণাগুণকে পাশ কাটিয়ে অর্থনৈতিক স্বার্থসিদ্ধ হাসিলের জন্য ধান ‘পেন্টেন্ট’ করা শুরু হয়। পেন্টেন্ট শব্দের আভিধানিক অর্থ সংরক বাকি অংশ পড়ুন...
একটা সময় শীত এলেই এলাকায় এলাকায় নানা রকম পিঠা বানানোর আয়োজন শুরু হতে। কিন্তু এখন জীবনযাত্রার পরিবর্তনের সাথে সাথে পিঠা বানানোর সেই আয়োজন এখন দেখা যায় না। আর এ কারণে বর্তমান সময়ের মেয়েরা পিঠা-পুলি বানানোও শিখতে পারে নাই, আবার অনেকে তাদের মা-দাদীর থেকে শিখলেও এখন আর না বানানোর কারণে ভুলতে বসেছেন।
তাই ভুলতে যাওয়া পিঠা-পুলি কিভাব সহজে আপনারা তৈরি করতে পারবেন, সে জন্যই এই লেখনী। অনেক সুস্বাদু পিঠার মধ্যে একটি হলো পুলি পিঠা। যদিও দুই উপায়ে তৈরি করা যায় এই পিঠা। অনেকে পুলি পিঠা রসে ভিজিয়ে খেয়ে থাকে।
যাকে বলা হয় দুধ পুলি। আবার অনেকেই বাকি অংশ পড়ুন...












